নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:১১ পিএম, ১৫ অগাস্ট, ২০১৮
গণ-পরিবহনে শৃঙ্খলা আনতে রাজধানীতে চালু হচ্ছে কাউন্টার বাস সার্ভিস। ৫/৬টি পরিবহন কোম্পানির অধীনে রাজধানীতে বাস চলাচল করবে। নির্ধারিত কাউন্টার ব্যতিত যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামা করবে না এসব বাস।
ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির পক্ষ থেকে এমন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। কয়েকদিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে এই প্রস্তাব জমা দেওয়া হবে।
ঢাকা বাস মালিক সমিতি সুত্রে থেকে জানা যায়, সিটি করপোরেশনের অনুমতির মাধ্যমে নির্ধারিত জায়গায় কাউন্টার বসানো হবে। এতে একদিকে চুক্তি ভিত্তিতে কোনো চালক গাড়ি চালাতে পারবেন না। অন্যদিকে বাসের নিয়ন্ত্রণ মালিকের কাছে চলে আসবে। তারা ঘরে বসেই গাড়ির আয় পেয়ে যাবেন। পাশাপাশি রাস্তায় চালকদের ওভারটেকিং প্রবণতা কমবে, সড়কে দুর্ঘটনাও কমবে।’
এ বিষয়ে ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্যাহ জানান, ‘কাউন্টার সার্ভিস চালু হলে বর্তমানে অবৈধভাবে চলা লোকাল, গেটলক ও সিটিং সার্ভিস বন্ধ হয়ে যাবে। সরকারি নিয়মে সিটিং সার্ভিস চালু হবে। সরকার যেভাবে বলবে গাড়ি সেভাবেই চলবে। কাউন্টার সার্ভিসে রংচটা ও ফিটনেসহীন, লক্কর-ঝক্কর কোনো বাস থাকবে না।’
সমগ্র ঢাকায় মোট ৫/৬টি কোম্পানির অধীনে বিভিন্ন রুটে বাস চলবে। ঈদের পর দুই সিটি করপোরেশনের সঙ্গে বৈঠক করে কাউন্টার তৈরির জন্য স্থান বরাদ্ধ চাওয়া হবে বলে জানা যায়।
বাংলা ইনসাইডার/আরকে
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। ১৫০টি উপজেলায় এখন জনগণ ভোটের অপেক্ষায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৫৯টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন গতকাল শেষ হয়েছে। সেখানেও এখন নির্বাচনী প্রচারণার ডামাডোল শুরু হয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হবে কি না, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে কি না এবং উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে কি না তা নিয়ে একদিকে যেমন জনগণের সংকট রয়েছে তেমনই নির্বাচন কমিশনও এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত।
লক্ষ্মীপুর সদরের তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই হামলার শিকার হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নেপথ্যে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ। এঘটনায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী দুই প্রার্থীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ ৯১১ জনের বিরুদ্ধে দুইটি মামলাও দায়ের করেন। ফলে নির্বাচনের পর আনন্দের বদলে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে ওই ইউনিয়নে।