নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:১২ পিএম, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
পদ্মাসেতুর নির্মান কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলছে। এরই ধারাবাহিকতায় পদ্মাসেতুর স্প্যানে (সুপার স্ট্রাকচার) রেলওয়ে স্ল্যাব বসানোর কাজ শুরু হয়েছে।
পদ্মা সেতুর জাজিরা প্রান্তের সেভেন এফ স্প্যানের ওপর ইতিমধ্যে দেশি-বিদেশি প্রকৌশলীরা প্রথম সেকশনে একটি স্ল্যাব বসিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার সকাল থেকেজাজিরা প্রান্তের স্প্যানে স্ল্যাব বসানোর কাজ শুরু হয়। এর আগে মাওয়া থেকে জাজিরা প্রান্তে স্ল্যাবগুলো নিয়ে আসা হয়।
পদ্মা সেতুর একেকটি স্প্যানের ৪টি সেকশনে ৮টি করে মোট ৩২টি স্ল্যাব বসানো হবে। সেই হিসাবে ৪১টি স্প্যানে মোট এক হাজার ৩১২টি রেলওয়ে স্ল্যাব স্থাপন করা হবে।
পদ্মা সেতুর একজন প্রকৌশলী জানান, মঙ্গলবার প্রথমে স্ল্যাব বহনকারী ভাসমান ক্রেনটিকে ৪১ ও ৪২ নম্বর পিলারের মাঝখানে রাখা হয়। এরপর ক্রেন দিয়ে সুবিধাজনক উচ্চতায় উঠিয়ে স্ট্রিংগার বিমসহ স্প্যানের ওপর রাখা হয়। স্ল্যাব বসানো শেষ হলে স্ল্যাবের মধ্যবর্তী স্থানে কংক্রিট ঢালাইয়ের কাজ করা হবে। জাজিরা প্রান্তে পদ্মা সেতুর যে ৬টি পিলারে ৫টি স্প্যান বসানো হয়েছে এখন তাতে রেলওয়ে স্ল্যাব বসানো হচ্ছে।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে পদ্মা সেতুর কাজ শুরু হয়। সেতুর ৩৭, ৩৮, ৩৯, ৪০, ৪১ ও ৪২ নম্বর পিলারের ওপর পাঁচটি স্প্যান বসানোর মাধ্যমে জাজিরা প্রান্তে সেতুর পৌনে এক কিলোমিটার কাঠামো দৃশ্যমান হয়েছে।
বাংলা ইনসাইডার/আরকে/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।