নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:২৩ পিএম, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৮
জিয়া চ্যারিটেবল দুর্নীতি মামলার রায় ঘোষণার বিষয়ে আদেশ দেওয়া হবে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর। আসামিপক্ষ যুক্তিতর্কে অংশ না নেওয়ায় রায়ের দিন ধার্যের আবেদন করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আইনজীবীরা। আজ বুধবার পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে স্থাপিত ঢাকার পঞ্চম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান এ আদেশ দেন।
এ মামলার যুক্তিতর্ক চলবে নাকি মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে, সে বিষয়ে আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর আদেশের দিন ধার্য করেছেন আদালত। একই সঙ্গে খালেদা জিয়া ও অপর আসামি মনিরুল ইসলাম খান এই মামলায় জামিনে পাচ্ছেন কিনা, সে বিষয়েও আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর আদেশ দেবেন আদালত।
এদিকে অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে আজও আদালতে উপস্থিত হননি বেগম খালেদা জিয়া। রাষ্ট্রপক্ষের দাবি, বিচার বিলম্ব করতেই যুক্তিতর্কে অংশ নিচ্ছে না আসামিপক্ষ। তাই তারা রায়ের দিন ধার্য করতে আদালতের কাছে আবেদন করেছেন। মামলায় খালেদা জিয়ার জামিন আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বহাল রাখেন এ আদালতের বিচারক। আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম ও আখতারুজ্জামান এ সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
গত মঙ্গলবার খালেদা জিয়ার পক্ষে যুক্তিতর্ক শুনানি না করে বেগম খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা জামিন ও সময়ের আবেদন করেন। আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় দুদকে’র পক্ষ থেকে খালেদা জিয়ার উপস্থিতি ব্যতিরেকেই বিচার চালিয়ে যাওয়ার আবেদন করা হয়। আবেদনের শুনানি শেষে ২০ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার উপস্থিতি ছাড়াই এ মামলার বিচার চলবে বলে আদেশ দেয় আদালত।
বাংলা ইনসাইডার/জেডআই/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। ১৫০টি উপজেলায় এখন জনগণ ভোটের অপেক্ষায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৫৯টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন গতকাল শেষ হয়েছে। সেখানেও এখন নির্বাচনী প্রচারণার ডামাডোল শুরু হয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হবে কি না, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে কি না এবং উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে কি না তা নিয়ে একদিকে যেমন জনগণের সংকট রয়েছে তেমনই নির্বাচন কমিশনও এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত।
লক্ষ্মীপুর সদরের তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই হামলার শিকার হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নেপথ্যে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ। এঘটনায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী দুই প্রার্থীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ ৯১১ জনের বিরুদ্ধে দুইটি মামলাও দায়ের করেন। ফলে নির্বাচনের পর আনন্দের বদলে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে ওই ইউনিয়নে।