নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:৩৫ পিএম, ১৭ অক্টোবর, ২০১৮
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উভয় দেশের পারস্পরিক স্বার্থে সৌদি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন। এই বিষয়ে উদ্যোক্তাদের সকল ধরনের সহযোগিতা করা হবে বলেও জানান তিনি।
আজ বুধবার সকালে বাদশাহ সৌদের রাজপ্রাসাদে সৌদি আরবের ব্যবসায়ীদের সংগঠন সৌদি চেম্বার এবং রিয়াদ চেম্বার অব কমার্সের নেতাদের সঙ্গে এক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী এ আহবান জানান।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সৌদি উদ্যোক্তাদের উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আমি পারস্পরিক স্বার্থেই আপনাদেরকে বাংলাদেশে ব্যবসা, প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনী চিন্তা নিয়ে আসার আমন্ত্রণ জানাচ্ছি, যাতে আমাদের উন্নয়ন অভিযাত্রায় একে অন্যের সঙ্গে হাতে হাত রেখে চলতে পারি।’
শেখ হাসিনা সৌদি বাদশাহ এবং পবিত্র দু’টি মসজিদের খাদেম সালমান বিন আব্দুল আজিজ আল সৌদের আমন্ত্রণে চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সেদেশে পৌঁছান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘সৌদি উদ্যোক্তাদেরকে বিভিন্ন উদীয়মান খাত যেমন, পুঁজি বাজার, বিদ্যুৎ, জ্বালানি, টেলিকমিউনিকেশন এবং তথ্য প্রযুক্তি, পেট্রোকেমিক্যাল, ওষুধ শিল্প, জাহাজ নির্মাণ এবং কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ খাতে বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানাচ্ছে বাংলাদেশ। আমি আপনাদেরকে হাল্কা প্রকৌশল শিল্প, ব্লু-ইকোনমি, গবেষণা, উন্নয়ন ও প্রযুক্তি উদ্ভাবন, পানি ও সমুদ্রসম্পদ, অন্যান্য ভৌত অবকাঠামোগত প্রকল্পে এবং সেবামূলক খাত যেমন— ব্যাংকিং, অর্থনীতি, লজিস্টিক এবং মানবসম্পদ খাতেও বিনিয়োগের আমন্ত্রণ জানাই।’
অন্যান্য সুবিধার কথা উল্লেখ করে এসময় তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের রয়েছে প্রতিযোগিতামূলক বেতন-ভাতায় সহজে প্রশিক্ষণযোগ্য নিবেদিত প্রাণ জনশক্তি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান স্থাপনে স্বল্প ব্যয়। আমাদের আছে বৃহৎ শুল্কমুক্ত এবং কোটামুক্ত বাজারে প্রবেশের সুবিধা। ইউরোপিয় ইউনিয়ন (ইউ), অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, ভারত, জাপান এবং নিউজিল্যান্ডের বাজারে প্রবেশের সুবিধা রয়েছে আমাদের’
আমরা সৌদি আরবের বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে দু’হাজার একর জমি বরাদ্দ দিয়েছি। যেগুলো বিনিয়োগকারীদের নিজস্ব চাহিদা মোতাবেক তারা ব্যবহার করতে পারবেন বলেও এসসম প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন
সুত্র বাসস
বাংলা ইনসাইডার/আরকে/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।