নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:৫৫ এএম, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৮
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ছয় জন টিভি চ্যানেল মালিক প্রতিনিধি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এরইমধ্যে তাদের প্রার্থিতা চূড়ান্ত হয়েছে। ছয় জনের একজন ছাড়া বাকি সবাই আওয়ামী লীগের হয়ে নৌকা প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।
এরমধ্যে ঢাকা-১ (দোহার-নবাবগঞ্জ) আসনে নির্বাচন করছেন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ও ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের চেয়ারম্যান সালমান এফ রহমান। তিনি টেলিভিশন ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অ্যাটকো’র সভাপতিও।
একই আসনে সালমান এফ রহমানের প্রতিদ্বন্দ্বী সালমা ইসলাম। তিনি যমুনা টেলিভিশনের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম বাবুলের স্ত্রী এবং চ্যানেলটির অন্যতম পরিচালক।
ঢাকা-৯ আসনে (খিলগাও-সবুজবাগ) নির্বাচন করছেন সাবের হোসেন চৌধুরী। দেশ টিভির সঙ্গে তার সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। ঢাকা-১৫ আসনে (মিরপুরের একাংশ-ইব্রাহিমপুর) নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করছেন কামাল আহমেদ মজুমদার। মোহনা টিভির চেয়ারম্যান তিনি।
গাজী গোলাম দস্তগীর গাজী টিভির স্বত্ত্বাধিকারী। তিনি নির্বাচন করছেন নারায়ণগঞ্জ-১ (রূপগঞ্জ) আসন থেকে। নোয়াখালী-২ (সেনবাগ-সোনাইমুড়ি) আসনে নির্বাচন করছেন মোরশেদ আলম। আরটিভির চেয়ারম্যান তিনি।
এছাড়া বেশকিছু আসনে কয়েকটি টিভির পরিচালক প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্বাচনের মাঠে তারা সবাই এখন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন।
উল্লেখ্য, আগামী ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলা ইনসাইডার/এমআর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। ১৫০টি উপজেলায় এখন জনগণ ভোটের অপেক্ষায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৫৯টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন গতকাল শেষ হয়েছে। সেখানেও এখন নির্বাচনী প্রচারণার ডামাডোল শুরু হয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হবে কি না, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে কি না এবং উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে কি না তা নিয়ে একদিকে যেমন জনগণের সংকট রয়েছে তেমনই নির্বাচন কমিশনও এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত।
লক্ষ্মীপুর সদরের তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই হামলার শিকার হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নেপথ্যে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ। এঘটনায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী দুই প্রার্থীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ ৯১১ জনের বিরুদ্ধে দুইটি মামলাও দায়ের করেন। ফলে নির্বাচনের পর আনন্দের বদলে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে ওই ইউনিয়নে।