নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:১০ এএম, ১৬ এপ্রিল, ২০১৯
অবশেষে শুরু হচ্ছে গার্মেন্টস মালিকদের সংগঠনের প্রধান কার্যালয় বিজিএমইএ ভবন ভাঙার কাজ। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে ভবনটি ভাঙ্গার কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনি বলেন, দীর্ঘ আইনি জটিলতার অবসান শেষে আমরা উচ্চ আদালত কর্তৃক নতুন করে কোন প্রকার সময় বৃদ্ধি বা ভবন ভাঙ্গা কার্যক্রম স্থগিত রাখতে কোন নির্দেশনা না পাওয়ায় বিজিএমইএ ভবনটি ভেঙ্গে ফেলার কাজ শুরু করছি।
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বলছে, ভবনটি ভাঙ্তে বিজিএমইএকে দেওয়া সময় পার হয়ে যাওয়ার পরই সরকার এই ভবনটি ভাঙার কার্যক্রম শুরু করছে। ভবনটি ভাঙার সময় পুলিশ, সেনাবাহিনী, আনসার, র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যগণ উপস্থিত থাকবেন বলে জানানো হয়েছে।
রাজউক সূত্রে জানা গেছে, পুরো ভবনটি ভাঙতে একদিন সময় লাগবে। ভাঙার আগে বিজিএমইএ ভবনের সব ইউটিলিটি সার্ভিস যেমন গ্যাস বিদ্যুত, পানি, টেলিফোন লাইনসহ সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের মাধ্যমে ভবনটির সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে। এছাড়া ভবনটি থেকে মালামাল সরিয়ে নিতে অফিস মালিকদের স্বল্প সময় প্রদান করা হতে পারে। এরপরই মূল ভবন ভাঙ্গার কার্যক্রম শুরু করা হবে বলে জানা গেছে।
বাংলা ইনসাইডার/এএইচসি
মন্তব্য করুন
মুন্সীগঞ্জের সিরাজদিখান থানার ওসি
মো. মুজাহিদুল ইসলামসহ ৯ পুলিশের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
রোববার (৫ মে) দুপুরে মুন্সীগঞ্জ জেলা
ও দায়রা জজ আদালতে পুলিশের হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ এনে মামলাটি দায়ের করেন নির্যাতনের
শিকার আব্দুল বারেক।
মামলা দায়ের করা আব্দুল বারেক সিরাজদিখান
উপজেলার বড়বর্তা গ্রামের বাসিন্দা ও স্থানীয় কেয়াইন ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান।
আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. হোসেন মামলা দায়েরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, মুন্সীগঞ্জ সিনিয়র জেলা
ও দায়রা জজ কাজী আব্দুল হান্নান মামলার ঘটনার সত্যতা যাচাই-পূর্বক তদন্ত করে প্রতিবেদন
দেওয়ার জন্য পিবিআই পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দিয়েছেন।
একইসঙ্গে বাদী তথা ভুক্তভোগীদের জখমের
বিষয়ে সিভিল সার্জনকে প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মামলায় বাদী পক্ষের আইনজীবী মো. জামাল
হোসাইন জানান, গত ১৮ এপ্রিল জেলার সিরাজদিখান থানায় একটি মামলা রুজু করা হয়। ২৪ এপ্রিল
ওই মামলায় এজাহার নামীয় আসামি দেখিয়ে উপজেলার কুচিয়ামোড়া গ্রামের আব্দুল বারেকসহ ১১
জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এরপর ওই দিন রাতে গ্রেপ্তারকৃতদের থানা
পুলিশের হেফাজতে নির্যাতন করা হয়। পরদিন গ্রেপ্তারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে
পাঠানো হয়।
তিনি আরও বলেন, জেল হাজতে থেকে আব্দুল
বারেক বাদী হয়ে সিরাজদীখান থানার ওসি ও অন্যান্য আরো ৮ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে পুলিশের
হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ দায়ের করেছেন আদালতে।
এ ব্যাপারে সহকারী পুলিশ সুপার (সিরাজদিখান
সার্কেল) মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, শুনেছি আদালতে একটি পিটিশন মামলা হয়েছে। তবে ওই
ঘটনার সময় আমি ট্রেনিংয়ে ছিলাম।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন