ইনসাইড বাংলাদেশ

করোনা ঈদে যা হচ্ছে না

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮:০১ এএম, ২৫ মে, ২০২০


Thumbnail

"ঈদ", ঈদ মানেই অনাবিল আনন্দ, ঈদ মানেই খুশি। বাঙালির বাংলাদেশির প্রতিটা ঈদ কাটে একেক বয়সে একেক রকম করে। তবুও যেন আনন্দের কমতি থাকে না। এখানকার আলো বাতাসে পর্যন্ত ঈদ উতসবের আমেজ লেগে যায়। কিন্তু এইবারের ঈদ একটু ব্যতিক্রম। কারণ প্রকৃতির নিষ্ঠুর আচরণে এখন সবাই গৃহবন্দী। আর স্বাস্থ্য ঝুঁকির কথা চিন্তা করে এভাবেই আমাদের ঈদ উদযাপন করতে হবে। আর তাই আমাদের অন্য ঈদগুলোর সাথে এই ঈদের পার্থক্যটা চলুন একটু দেখে নেই, জেনে নেই এবার ঈদে যা যা হচ্ছে না সেই বিষয়ে। 

জামাতে নামাজ

প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের কারণে অন্যান্যবারের মতো এবার ঈদগাহ মাঠে  জামাত অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। সম্প্রতি দেশের সর্ববৃহৎ ঈদগাহ ময়দান কিশোরগঞ্জের শোয়ালাকিয়াও ঈদের জামাতও বাতিল করা হয়েছে। অবশ্য এই বিষয়ে সরকারও দেশের আলেম ওলামাদের নিয়ে এমন নির্দেশনা জারি করে। সবাইকে মসজিদে নামাজ আদায়ের বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়। রাজধানী ঢাকাতে ঈদের নামাজের ক্ষেত্রেও স্বাস্থ্যবিধিসহ ঝুঁকি এড়িয়ে চলতে ১৪টি নির্দেশনা জারি করেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ।

করমর্দন কোলাকুলি

ঈদ মানেই হাতেহাত মিলানো। ঈদ মানেই কোলাকুলি। কিন্তু এইবারে ঈদে আর তা হচ্ছে না। কারণ ভাইরাসের কারণে সৃষ্ট চলমান স্বাস্থ্য ঝুঁকির কথা বিবেচনা করে এগুলো থেকে বিরত থাকতে হবে। সেইসাথে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিভিন্ন বিধিতেও এই বিষয়ে নিষেধ করা হয়েছে। 

ঈদের শুভেচ্ছা

প্রতিটি ঈদে আমাদের মাননীয় রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রের সিনিয়র সিটিজেন ও বিশিষ্ট নাগরিকদের সঙ্গে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করতেন। জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনের মাধ্যমে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করা হতো। কিন্তু এবারের ঈদে তা হচ্ছে না। 

বাহারি ফ্যাশন

প্রতিটি ঈদে শপিং মল ও বিপনি বিতানগুলোতে নানা ফ্যাশনের বাহারি সব পোশাক বা জামা বিক্রির দুম পড়ে যেত। কিন্তু করোনার এই ঈদে এসব হচ্ছে। কারণ স্বাস্থ্য ঝুঁকির কথা চিন্তা করে দেশের বেশিরভাগ শপিংমল ও বিপনি বিতানই বন্ধ রয়েছে। সেইসাথে দীর্ঘদিন ধরে চলা এই ভাইরাসের কারণে প্রতিষ্ঠানগুলো জামাও তৈরি করতে পারেনি।     

আত্মীয় বাড়ি

প্রায় সকল ঈদেই আমরা আত্মীয়-স্বজনদের বাসায় বেরাতে যাওয়া হতো। কিন্তু করোনাকালীন এই ঈদে তা হচ্ছে না। কারণ প্রাণঘাতী এই ভাইরাসটির জন্য সামাজিক দুরত্ব্ব নিশ্চিতের কথা বারবার বলছেন চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞরা। তাই আমাদের সকলের স্বাস্থ্য ঝুঁকির কথা চিন্তা করেই কারও বাসায় বেরাতে যাওয়ার ক্ষেত্রে বিরত থাকা উচিত।   

পার্ক বা বিনোদন

প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের এই সময়ে পার্ক বা বিনোদন কেন্দ্রগুলো খোলা নেই। কিন্তু যদি আইন বা নৈতিকতা ভুলে কেউ খুলে দেয়ও তারপরও আপনার এই সমস্ত বিনোদন কেন্দ্রে যাওয়া ঠিক হবে না। সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে বৃহৎ পরিসরে আপনার যাওয়ার সুযোগও নেই।   

বাইরে ঘুরা

অন্যান্য বৎসর ঈদে আমরা সকলেই দল বেঁধে কক্সবাজার, কুয়াকাটা কিংবা বাংলাদেশের বিভিন্ন পর্যটন স্থানে বেরাতে যেতেন। কিন্তু এবারের ঈদে তা হচ্ছে না, কারণ এখন সবাইকে অদৃশ্য এক শত্রু তাড়া করে বেরাচ্ছে। আর এই শত্রু বিশ্ব মানবতার সবচেয়ে জঘন্য শত্রু। অদৃশ্য শত্রুর কারণেই এবারের ঈদে আমাদের বাইরে ঘুরতে বা বেরাতে যাওয়া হচ্ছে না।   

বিদেশ ভ্রমণ

প্রতি বৎসর ঈদের এই সময়টাতে সমাজের উচ্চবিত্ত কিংবা উচ্চ মধ্যবিত্তের অনেকেই ঈদ উপলক্ষে পাওয়া এই ছুটিকে উপভোগ করতে চলে যেতেন বিদেশ ভ্রমনে। কিন্তু এইবারের ঈদ যেন একেবারেই ভিন্ন এখন চাইলেও কেউ আর যেতে বিদেশে বেরাতে যেতে পারছে না।

আড্ডা মাস্তি

বাংলাদেশে জনসংখ্যার একটি বিশাল অংশ হল তরুণ। প্রতিটি ঈদে তরুণদের কাজই ছিল নিজ এলাকায় কিংবা আশেপাশের এলাকায় গিয়ে আড্ডা দেওয়া কিংবা ফুর্তি করা। কিন্তু এবারের এই ঈদে কষ্ট হলেও এই বিষয়গুলো মানতে হবে যে, এখন আর ঘুরা হচ্ছে। 

বিশেষ অনুষ্ঠান

ঈদুল ফিতর কিংবা ঈদুল আযহাকে কেন্দ্র করে প্রতি বৎসর নানাবিধ বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার করত বিভিন্ন গণমাধ্যম ও টেলিভিশন চ্যানেলগুলো। কিন্তু খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এবার অনেক আয়োজন বাতিল করা হয়েছে। কিংবা প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের কারণে আপনা আপনি বাতিল হয়ে গেছে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বাল্যবিবাহ রোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে: ড. কামাল উদ্দিন

প্রকাশ: ০৬:২৮ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বাল্যবিবাহ রোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। বাল্যবিবাহের বহুমাত্রিক ক্ষতিকর প্রভাব রয়েছে। একটি শিশু হয়েও গর্ভে ধারণ করতে হয় আরেকটি শিশুকে। শিকার হতে হয় পারিবারিক সহিংসতা ও নির্যাতনের।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাজধানীর একটি হোটেলে বেসরকারি সংস্থা প্ল্যান ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের ৩০ বছর পূর্তি উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন। 

ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, বাল্যবিবাহে বাড়ছে মাতৃমৃত্যু ও শিশুমৃত্যু। আবার শিশু জন্মগ্রহণ করেই পুষ্টিহীনতাসহ অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হচ্ছে ৷ বাল্যবিবাহের মাধ্যমে কন্যাশিশুর স্বপ্নগুলো ভেঙে দেওয়া হয়। এটি অমানবিক এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন। দেশকে বাল্যবিবাহ মুক্ত করতে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। 

বক্তারা বলেন, সমাজে নারী ও শিশু নির্যাতন, স্বাস্থ্য খাতে অনাচার, কিশোর অপরাধ, মাদকাসক্তিসহ অনেক সামাজিক সমস্যা বিদ্যমান। এগুলো অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে প্রতিরোধ করতে হবে। সুন্দর ও মানবিক সমাজ নির্মাণের লক্ষ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সহমর্মিতার ভিত্তিতে মানবাধিকার ধারণাটির অবাধ বিস্তার ঘটাতে হবে। তারা শিশুর বৈষম্যহীন সমাজ গঠনে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সিমিন হোসেন রিমি, সংসদ সদস্য আরমা দত্ত, গণসাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে. চৌধুরী প্রমুখ। 

বাল্যবিবাহ   সামাজিক আন্দোলন   ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ   জাতীয় মানবাধিকার কমিশন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পদ্মা সেতুতে টোল আদায়ের মাইলফলক স্পর্শ

প্রকাশ: ০৬:০৯ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

পদ্মা সেতু এক হাজার ৫০০ কোটি টাকা টোল আদায়ের মাইলফলক স্পর্শ করেছে। সেতু কর্তৃপক্ষ জানায়, দেশের বৃহত্তম এই সেতু চালু হওয়ার পর থেকে শনিবার (২৭ এপ্রিল) দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত এক হাজার ৫০২ কোটি ৬২ লাখ ১৫ হাজার ৯০০ টাকা টোল আদায় হয়েছে।

এ পর্যন্ত সেতুর উভয় প্রান্ত দিয়ে যানবাহন পারাপার হয়েছে ১ কোটি ১২ লাখ ৯১ হাজার ৯৫টি। এর মধ্যে মাওয়া প্রান্ত দিয়ে পারাপার হয়েছে ৫৬ লাখ ১ হাজার ২৩২ টি। অপরদিকে, জাজিরা প্রান্ত থেকে যানবাহন পারাপার হয়েছে ৫৬ লাখ ৮৯ হাজার ৮৬৩টি।

রোববার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করে পদ্মা সেতু সাইট অফিসের অতিরিক্ত পরিচালক আমিরুল হায়দার চৌধুরী জানান, সেতু দিয়ে আশানুরূপ টোল আদায় অব্যাহত রয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বহুল প্রতীক্ষিত পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন। পরদিন থেকে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয় সেতুটি। চালু হওয়ার পর প্রথম দিন ৫১ হাজার ৩১৬টি যানবাহন সেতু ব্যবহার করেছিল। সেদিন টোল আদায় হয় ২ কোটি ৯ লাখ ৩১ হাজার ৫৫০ টাকা।

পদ্মা সেতু   টোল আদায়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য প্রণব কুমার বড়ুয়া আর নেই

প্রকাশ: ০৬:০৭ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

একুশে পদকপ্রাপ্ত শিক্ষাবিদ ও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ড. প্রণব কুমার বড়ুয়া মারা গেছেন। 

রোববার (২৮ এপ্রিল) সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে চট্টগ্রামের নিজ বাসায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। 

মৃত্যুকালে তিনি তিন ছেলে, দুই মেয়ে, পুত্রবধূ, জামাতা, নাতি-নাতনি ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। 

প্রণব কুমার বড়ুয়া ১৯৩৪ সালের ২৩ আগস্ট চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার আবুরখীল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলা সাহিত্য ও পালিতে এমএ ডিগ্রি অর্জন করেন। পরে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।  

শিক্ষায় বিশেষ অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে ২০১৯ সালে একুশে পদক প্রদান করে। কর্মজীবনে এই শিক্ষাবিদ ৩৫ বছরের বেশি শিক্ষকতা করেছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পালি বিভাগে খণ্ডকালীন অধ্যাপক হিসেবেও শিক্ষকতা করেছেন। এছাড়া, কানুনগোপাড়া কলেজ, রাঙ্গুনিয়া কলেজ, অগ্রসার বালিকা মহাবিদ্যালয় ও কুণ্ডেশ্বরী কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। 


আওয়ামী লীগ   ড. প্রণব কুমার বড়ুয়া   মৃত্যু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

জাল ভোট দিতে গিয়ে ধরা, নারীর ৬ মাসের কারাদন্ড


Thumbnail জাল ভোট দিতে আসায় নারীকে আটক

পটুয়াখালী সদর উপজেলাধীন ভুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে জাল ভোট দিতে গিয়ে শাহানাজ বেগম (২৫) নামের এক নারীকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। 

 

রবিবার (২৮এপ্রিল) দুপুর ১টার দিকে ভুরিয়া ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের ভোট কেন্দ্র ১৬৪ নং পশ্চিম ভায়লা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এ ঘটনাটি ঘটে। সাজাপ্রাপ্ত আসামি শাহানাজ বেগম ভায়লা এলাকার নুরুল ইসলাম ফরাজির মেয়ে ও আলমগীর হোসেনের স্ত্রী। 

 

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিজানুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ওই কেন্দ্রে ছদ্মবেশে দ্বিতীয় বারের মতো ভোট দিতে আসে তখন অনেক এজেন্টদের তাকে সন্দেহ হয়। পরে তাকে চ্যালেঞ্জ করলে তিনি জাল ভোট দেয়ার কথা স্বীকার করেন।

 

এঘটনায় তাকে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন আইনের ১৮৬০ এর ১৭১এর চ ধারা অনুযায়ী তাকে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়।

শাহানাজ বেগম একজন ইউপি সদস্য প্রার্থীর পক্ষে দ্বিতীয় বার ভোট দিতে এসে ধরা খেয়েছেন বলে তিনি স্বীকারোক্তি দিয়েছেন।


ইউপি নির্বাচন   জাল ভোট   নারী আটক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বানারীপাড়ায় গাজাসহ আটক ২ মাদক কারবারি

প্রকাশ: ০৪:৫৯ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail বানারীপাড়ায় ২ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে ডিবি পুলিশ

বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলার বাইশারী ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের কচুয়া গ্রাম থেকে ২ কেজি গাঁজা সহ ২ মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে ডিবি পুলিশ। 

 

রবিবার (২৮ এপ্রিল) সকালে বানারীপাড়া থানায় সোপর্দ করে তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের শেষে বরিশালে আদালতে পাঠানো হয়। 

 

জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বরিশাল ডিবি পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযানে কচুয়া গ্রামের রতন আলী সরদারের পুত্র সোলায়মান সরদার (২৮) এবং সৈয়দকাঠি ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মৃত খালেক ঘরামীর পুত্র উজ্জ্বল ঘরামীকে গাজাসহ শনিবার (২৭ এপ্রিল) দিবাগত রাত সাড়ে ৩ টার দিকে আটক করা হয়। পরে তাদের থানায় সোপর্দ ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করা হয়।

এদিকে চিহ্নিত এই মাদক বিক্রেতাদের গ্রেপ্তার করায় এলাকাবাসী স্বস্তি প্রকাশ করে বরিশাল ডিবি পুলিশকে সাধুবাদ জানিয়েছে।


মাদক ব্যবসায়ী   আটক   ডিবি পুলিশ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন