নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:৩৬ এএম, ৩১ মে, ২০২০
বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদের (বিসিএসআইআর) জিনোমিক রিসার্চ গবেষণাগার করোনার পূর্ণাঙ্গ জিনোম সিকোয়েন্স উন্মোচন করেছে। তারা ৩টি নমুনার সিকোয়েন্সিং করেছে। করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক, ওষুধ ও ভ্যাকসিন আবিষ্কারে সহায়তার জন্য এ গবেষণা করা হচ্ছে। শনিবার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিসিএসআইআর-এর গবেষণায় সংশ্লিষ্ট নমুনায় এ ভাইরাসের অ্যামাইনো এসিড লেভেলে মোট ৯টি ভ্যারিয়্যান্ট পাওয়া যায়। সিকোয়েন্সিং করার জন্য এসব নমুনা সংগ্রহ করে বাংলাদেশ সরকারের আরেক প্রতিষ্ঠান National Institute of Laboratory Medicine and Referral Center।
জানা গেছে, বিসিএসআইআর-এর নমুনা অ্যানালাইসিসে ভাইরাসটির সঙ্গে সবচেয়ে বেশি মিল (৯৯.৯৯%) পাওয়া যায় ইউরোপিয়ান উৎস, বিশেষ করে সুইডেনের সঙ্গে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনাভাইরাসের ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্য জানা বা তা থেকে কোনো সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়ার জন্য বিসিএসআইআর-এর ৩টিসহ বাংলাদেশে এ পর্যন্ত উন্মোচিত সর্বমোট ২৩টি পূর্ণাঙ্গ সিকোয়েন্সিং মোটেই যথেষ্ট নয়। উৎস, ক্লাস্টার, ট্রান্সমিশন ডাইনামিক্স, মলিক্যুলার ডেটিং, ভ্যাকসিন ডিজাইনসহ অন্যান্য গবেষণার কাজ বেগবান করার জন্য এই মুহূর্তে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় শনাক্ত হওয়া করোনা ভাইরাসের আরও বেশি সিকোয়েন্সিং ও ডাটা সংগ্রহ প্রয়োজন।
বিসিএসআইআর এ সংক্রান্ত তথ্য গ্লোবাল ডাটা ব্যাংক Global Initiative on Sharing All Influenza Data (GISAID)-এ উপস্থাপন করা হয়েছে, যা উক্ত সংস্থা কর্তৃক গৃহীত ও প্রকাশিত হয়েছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।