নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:০০ পিএম, ০২ জুলাই, ২০২০
প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এবং আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ বলেছেন, ‘মধ্যবয়সীরা নিজেদের স্বাস্থ্য নিয়ে উদাসীন থাকেন। অসুখ বিসুখের ব্যাপারে তারা ঠিকঠাকভাবে চিকিৎসকের পরামর্শ নেন না। কাজের চাপ এবং বিভিন্ন বাস্তবতার কারণে তারা নিজেদের অসুখগুলোকে গোপন করেন। করোনায় যখন তারা আক্রান্ত হচ্ছেন তখন দেখা যাচ্ছে যে, তাদের অনেকের ডায়াবেটিস আছে, অনেকের উচ্চ রক্তচাপ আছে। কিন্তু তারা কখনও চিকিৎসকের পরামর্শ নেননি। এ রকম বাস্তবতায় বাংলাদেশে মধ্য বয়সীরা আক্রান্ত হলে গুরুতর অসুস্থ হচ্ছেন এবং অনেকেই মারা যাচ্ছেন।’ ‘বাংলা ইনসাইডার’ এর সঙ্গে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিদিনকার আলাপচারিতায় ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত যারা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন তাদের মধ্যে ৪০ থেকে ৬০ বছর বয়সী মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। প্রায় ৪০ ভাগ এ বয়সের মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু বরণ করেছেন। কেন এটা হচ্ছে এর ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘একজন মানুষ যখন প্রবীণ হন, তখন তার সন্তানরা তার দেখাশোনা করেন, তার অসুখ বিসুখের জন্য নিয়মিত চিকিৎসক দেখানো হয়। একটা রুটিনের মধ্যে তিনি জীবন যাপন করেন। তাকে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হয়। কিন্তু একজন মধ্যবয়সী যিনি সংসারের সব বোঝা সামাল দেন, তিনি ভাবেন, তিনি অসুস্থ হয়ে পড়লে পরিবারের দেখাশোনা কে করবে। তিনি তার কাজের চাপ এবং নানা বাস্তবতার কারণে চিকিৎসার ব্যাপারে উদাসীন থাকেন। এ কারণে তিনি নিজেও হয়তো জানেন না যে, তার উচ্চ রক্তচাপ আছে অথবা তিনি ডায়াবেটিসে ভুগছেন। কিংবা তার হৃদরোগের সমস্যা রয়েছে। যখন তিনি করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন, তখন তার এই রোগগুলো ধরা পড়ে, এ ধরনের অসুখে যারা আক্রান্ত হন, তাদের জন্য করোনা খুব ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে।
ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ মনে করেন যে, আমাদের বাংলাদেশের সংস্কৃতিতে প্রবীণরা অনেক বেশি নিরাপদ। কারণ তারা সন্তানদের তত্ত্বাবধানে থাকেন। সন্তানরা তাদের চিকিৎসা করান। হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু মধ্যবয়সীরা এরকম কারও তত্ত্বাবধানে থাকেন না। তাদের মধ্যে এক ধরনের উদাসীনতা রয়েছে।
মধ্যবয়সীদের আক্রান্ত হওয়ার আরও কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ডা. আব্দুল্লাহ বলেন, ‘এই বয়সের মানুষ বাইরে বেশি ঘোরা ফেরা করছেন, সেজন্যেও তারা করোনার ঝুঁকিতে থাকছেন। এই মধ্যবয়সীদের মধ্যে ধূমপানের অভ্যাস বেশি। ধূমপান যারা করেন, তারা করোনায় আক্রান্ত হলে খুবই ঝুঁকির মধ্যে পড়েন। এছাড়া মধ্যবয়সীদের মধ্যে মদ্যপান, মাদকাসক্তি এবং ড্রাগ গ্রহণের প্রবণতাও দেখা যায়। যে কারণে তারা যখন আক্রান্ত হচ্ছেন, তখন তারা বড় রকমের ঝুঁকিতে পড়ছেন। এ কারণেই অন্যান্য দেশে যেভাবে প্রবীণরা যেভাবে আক্রান্ত হচ্ছেন, বাংলাদেশে তার ব্যতিক্রম দেখা যাচ্ছে। এদেশে মধ্যবয়সীরাই বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।
ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ মনে করেন যে, আমাদের যখন ৪০ পেরিয়ে যাবে, তখনই আমাদের নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা অর্থাৎ হেলথ চেক আপের আওতায় আসা উচিৎ। আমাদের মনে রাখতে হবে যে, আমরা যত পরিশ্রমই করি না কেন, আমরা যদি সুস্থ না থাকি তাহলে এই পরিশ্রম বৃথা যাবে। এজন্য ৪০ থেকে ৬০ বছর বয়সী যারা কাজের সঙ্গে যুক্ত তাদের নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে। চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। সুস্থ থাকার জন্য তাদের নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। ধূমপান পরিহার করতে হবে। মাদকাসক্তি থাকলে সেটি বাদ দিতে হবে। তাদের মনে রাখতে হবে যে, এখন তাদের শরীরে এ ধরনের অসংক্রামক ব্যাধির বাসা বাধার সময়। এ সময় তাদের সতর্ক থাকতে হবে। এই সতর্কতা যদি তারা অবলম্বন করে তাহলে করোনা ঝুঁকি থেকেও তারা মুক্ত হতে পারবে। তবে শুধু মধ্যবিত্ত না, সকল মানুষকেই স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে, মাস্ক পড়তে হবে এবং নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। তাহলেই আমরা নিজেরা যেমন করোনা থেকে সুরক্ষিত থাকতে পারবো, তেমনি আমাদের পরিবারকেও সুরক্ষিত রাখতে পারবো।
মন্তব্য করুন
দ্বিতীয় ধাপে আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিতব্য জয়পুরহাট সদর ও পাঁচবিবি উপজেলায় ১১ চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ ৩০ প্রার্থীর মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। প্রতীক বরাদ্দের মধ্য দিয়ে এই দুই উপজেলায় প্রার্থীদের আনুষ্ঠানিক প্রচার-প্রচারণা শুরু হলো।
তফসিল অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ করেন নির্বাচনে দায়িত্ব প্রাপ্ত রিটার্নিং কর্মকর্তা।
এসময় বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক সালেহীন তানভীর গাজী। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার নুরে আলম (বিপিএম), অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক বিপুল কুমার, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ফজলুল করিম প্রমুখ।
জানা যায়, সদর উপজেলায় ৫ চেয়ারম্যান, ৭ ভাইস চেয়ারম্যান ও ৪ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান এবং পাঁচবিবি উপজেলায় ৬ চেয়ারম্যান, ৪ ভাইস চেয়ারম্যান ও ৪ মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান বরাদ্দকৃত প্রতীক বুঝে নেন।
জয়পুরহাট সদরে কে কোন প্রতীক:
চেয়ারম্যান পদে এ ইএম মাসুদ রেজা (আনারস), খাজা শামসুল আল আমিন (দোয়াত কলম), আনোয়ার হোসেন (ঘোড়া), আমিনুল ইসলাম মাসুদ (কাপ পিরিচ), হাসানুজ্জামান মিঠু (মটরসাইকেল) প্রতীক পেয়েছেন।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে অশোক কুমার ঠাকুর (টিউবয়েল প্রতীক), উজ্জ্বল মিনজি (টিয়া পাখি), জাকারিয়া মন্ডল (বৈদ্যুতিক বাল্ব), মুনছুর রহমান (মাইক), শামীম আহম্মেদ (উড়োজাহাজ), সিএম আফরাঈম কাবীর (তালা প্রতীক), আলী আকবর মোঃ ইজাহারুল ইসলাম ডাবলু (চশমা) প্রতীক পেয়েছেন।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফারহানা রহমান বিথী (ফুটবল), আছমা বিবি (হাঁস), নাছিমা আক্তার (বৈদ্যুতিক পাখা), রুমানা পারভীন (কলস) প্রতীক পেয়েছেন।
পাঁচবিবি উপজেলা কে কোন প্রতীক:
চেয়ারম্যান পদে আবু বক্কর সিদ্দিক (আনারস), জাহিদুল আলম (কৈ মাছ), মনিরুল শহীদ মন্ডল (মটর সাইকেল), সোহরাব হোসেন (দোয়াত কলম), সাঈদ জাফর চৌধুরী (টেলিফোন), সাবেকুন নাহার (ঘোড়া) প্রতীক পেয়েছেন।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে ওয়াহিদুজ্জামান চৌধুরী (চশমা), আকরাম হোসেন তালুকদার (তালা), খালেকুল ইসলাম (টিউবওয়েল), ফরহাদ আলম (উড়োজাহাজ) প্রতীক পেয়েছেন।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তামান্না বেগম (প্রজাপতি), রাজিনারা টুনি (বৈদ্যুতিক পাখা), রেবেকা সুলতানা (ফুটবল), মৌসুমী আক্তার (ফুলের টব) প্রতীক পেয়েছেন।
নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, দ্বিতীয় ধাপের মনোনয়নপত্র বাছাই ২৩ এপ্রিল। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ২৪ থেকে ২৬ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২৭ এপ্রিল থেকে ২৯ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২ মে, আর ১৫০ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ২১ মে।
উপজেলা নির্বাচন মনোনয়ন চেয়ারম্যান ভাইস চেয়ারম্যান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রতীক বরাদ্দ
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কটাক্ষ করে ফেসবুকে কুরুচিপূর্ন স্ট্যাটাস দেওয়ায় পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার আবুল কালাম আজাদকে অব্যহতি দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে কেন তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তা ৭ দিনের মধ্যে জানাতে ওই নেতাকে নির্দেশ দিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ।
খোঁজ
নিয়ে
জানা
গেছে,
গত
মঙ্গলবার (৩০
মে)
দিবাগত
রাতের
পর
কোনো
এক
সময়
আবুল
কালাম
আজাদ
তার
ফেসবুক
একাউন্টে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কটাক্ষ
করে স্ট্যাটাস দেন।
পরদিন
বুধবার
(০১
মে)
সকালে
তার
লেখাটি
সবার
নজড়ে
আসার
পর
ভাইরাল
হয়ে
যায়।
এতে সমালোচনার ঝড়
ওঠে
স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের মাঝে।
সমালোচনার মুখে
বাধ্য
হয়ে
এক
পর্যায়ে পোস্টটি তার
ফেসবুক
থেকে
ডিলিট
করে
দেন
ওই
নেতা।
বিষয়টি উপজেলা ও জেলা আওয়ামী লীগ নেতাদের নজড়ে এনে তার শাস্তির দাবি জানান স্থানীয় নেতৃবৃন্দ। পরে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় বুধবার (১ মে) রাতে এক চিঠিতে সরদার আবুল কালাম আজাদকে তার প্রস্তাবিত পদ থেকে অব্যহতি দেয় জেলা আওয়ামী লীগ।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতির কাছে ক্ষমা চাইবেন বেগম জিয়া?
জেলা
আওয়ামী লীগের দপ্তর
সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান
সুইট
স্বাক্ষরিত ওই
চিঠিতে
বলা
হয়,
'কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের নির্দেশে পাবনা
জেলা
আওয়ামী লীগের জরুরী
সভার
সিদ্ধান্ত মোতাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা
সম্পর্কে ফেসবুকে অশালীন
ও
কুরুচপিূর্ন মন্তব্য করায়
সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের
কারণে
ভাঙ্গুড়া উপজেলা
আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার
আবুল
কালাম
আজাদকে
তার
সকল পদ
থেকে
অব্যহতি প্রদান
করা
হলো।
সেই সঙ্গে কেন
তাকে
স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা
হবে
না
তা
পত্র
প্রাপ্তির সাত দিনের মধ্যে
জবাব
দিতে
নির্দেশ প্রদান
করা
হলো।
যদি
তিনি
সাত দিনের মধ্যে
জবাব
না
দেন
তাহলে
তাকে
স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের জন্য
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের কাছে
সুপারিশ করা
হবে।'
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে সরদার আবুল কালাম আজাদের মোবাইল ফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
আরও পড়ুন: নির্দেশ অমান্যকারী মন্ত্রী-এমপিদের সাধারণ ক্ষমা?
পাবনা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক প্রিন্স এমপি বলেন, ‘জননেত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতার এমন স্ট্যাটাস খুবই ন্যাক্কারজনক। এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতাদের সাথে কথা বলে তাকে সকল পদ থেকে অব্যহতি দেওয়া হয়েছে।’
অব্যহতি আওয়ামী লীগ নেতা স্যাটাস কুরুচীপূর্ণ
মন্তব্য করুন
জাতীয় সংসদ রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন
মন্তব্য করুন
সহকারী সচিব জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
মন্তব্য করুন
নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা বলেছেন, ‘নির্বাচনী আইন যারা মানবেন না, তাদের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন আইনী ব্যবস্থা নেবে। প্রভাবশালীরা নির্বাচনে কোনোরেকম প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করলে তাদেরও ছাড় দেওয়া না। তিনি এমপি মন্ত্রী যেই হোক। নির্বাচন কমিশন কিন্তু এতো দুর্বল নয়।’
বৃহস্পতিবার (০২ মে) দুপুরে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচন নিয়ে পাবনা জেলার সকল উপজেলার প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন রাশেদা সুলতানা।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনকে সাধারন মানুষের কাছে হেনস্তা করবে, নির্বাচনকে কলুষিত করবে, দেশের ভাবমূর্তি যে নষ্ট করে তার বিরুদ্ধে শক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাংবাদিকদের কোনো কাজে বাধা দেওয়া যাবে না। দিলে তাকে আইনের আওতায় আনা হবে।
রাশেদা সুলতানা বলেন, 'দেশের নিদারুণ বাস্তবতা হলো ভোটারদের সাথে প্রার্থীদের সম্পর্ক ভাল নেই। ভোটার ছাড়া ভোট হয়ে যাবে ওইদিন চলে গেছে। তাই প্রার্থী যারা আছেন তারা ভোটারদের কাছে যান, তাদের সাথে সম্পর্ক ভাল করেন। তাদের কাছে টেনে নেন। তাদের ভোটেরই আপনাকে নির্বাচিত হতে হবে। নির্বাচনী আইন মেনে প্রচারণা করেন। নির্বাচন কমিশন যেকোনো মুল্যে ভাল ভোট করবে।'
রাজশাহী বিভাগীয় স্থানীয় সরকারের পরিচালক পারভেজ রায়হানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি আনিসুর রহমান। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিজিবির সিইও গোলাম কিবরিয়া, জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান ও পুলিশ সুপার আকবর আলী মুনসী।
পাবনা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে অনুষ্ঠিত মতবনিমিয় সভায় পাবনা জেলার নয়টি উপজেলার চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
ঈশ্বরদী উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ মিন্টু অভিযোগ করেন, '২ জন শিক্ষককে বিশেষ লোকের নাম বলে দু'টি মোটরসাইকেল পাঠিয়ে ইচ্ছার বিরুদ্ধে একজন প্রার্থীর সভায় যেতে বাধ্য করা হয়েছে। নির্বাচন শুরুর আগেই তো প্রভাবশালীদের প্রভাব বিস্তার চলছে। কিন্তু দেখার কেউ নেই।'
নির্বাচন প্রভাব বিস্তার নির্বাচন কমিশন
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কটাক্ষ করে ফেসবুকে কুরুচিপূর্ন স্ট্যাটাস দেওয়ায় পাবনার ভাঙ্গুড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রস্তাবিত সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার আবুল কালাম আজাদকে অব্যহতি দেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে কেন তাকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হবে না তা ৭ দিনের মধ্যে জানাতে ওই নেতাকে নির্দেশ দিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ।