নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১২:২২ পিএম, ১১ অগাস্ট, ২০২০
শোকাবহ ১৫ আগস্ট উপলক্ষ্যে করোনাক্রান্ত ও বন্যা দুর্গত এলাকায় ত্রাণ কার্যক্রম আরও জোরদার করার ঘোষণা দিয়েছে সিরাজগঞ্জ আওয়ামী লীগ। সেইসাথে জাতীয় শোক দিবসে দিনব্যাপী বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রচারসহ নানাবিধ কর্মসূচী গ্রহণ করেছে সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ।
সংগঠনটির পাঠানো প্রেস রিলিজে বলা হয়, ১৫ আগস্ট ভোর ৬টায় সিরাজগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়সহ অধীনস্ত সকল ইউনিটের কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা অর্ধনমিত ও কালো পতাকা উত্তোলনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। সেইসাথে পতাকা উত্তোলন শেষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন ও দোয়া করা হবে।
প্রেস রিলিজে আরও বলা হয়, ওইদিন বাদ যোহর জেলার সকল মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল এবং সুবিধামতো সময়ে মন্দির বা ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনাসভা আয়োজন করা হবে। ওইদিন বাদ আসর মিলাদ মাহফিল আয়োজন করা হবে নগরীর শহীদ এম. মনসুর আলী অডিটোরিয়ামে। সেইসাথে এই অডিটোরিয়ামে ১৭ আগস্ট সিরিজ বোমা হামলা দিবস পালন ও ২১ আগস্ট নারকীয় গ্রেনেড হামলা দিবস পালনের উপর স্বাস্থ্য বিধি মেনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে।
তাছাড়া, ‘মুজিববর্ষ’ উপলক্ষ্যে জেলাব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী আরও জোরদার করা হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রেস রিলিজে। এ সমস্ত কর্মসূচী নিয়ে গত ৮ আগস্ট, শনিবার আলহাজ মোঃ লতিফ বিশ্বাসের সভাপতিত্বে জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সভা অনুষ্ঠিত হয়। অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবে মিল্লাত, এমপি’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত এই সভায় ৪২ জন সদস্য উপস্থিত ছিলেন বলে জানা গেছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। ১৫০টি উপজেলায় এখন জনগণ ভোটের অপেক্ষায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৫৯টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন গতকাল শেষ হয়েছে। সেখানেও এখন নির্বাচনী প্রচারণার ডামাডোল শুরু হয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হবে কি না, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে কি না এবং উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে কি না তা নিয়ে একদিকে যেমন জনগণের সংকট রয়েছে তেমনই নির্বাচন কমিশনও এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত।
লক্ষ্মীপুর সদরের তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই হামলার শিকার হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নেপথ্যে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ। এঘটনায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী দুই প্রার্থীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ ৯১১ জনের বিরুদ্ধে দুইটি মামলাও দায়ের করেন। ফলে নির্বাচনের পর আনন্দের বদলে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে ওই ইউনিয়নে।