নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:২০ পিএম, ২৯ অক্টোবর, ২০২০
নভেল করোনা ভাইরাসের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে দেশি মালিকানাধীন শিল্প প্রতিষ্ঠানসহ দেশে কার্যরত বিদেশি মালিকানাধীন ও যৌথ মালিকানাধীন শিল্প প্রতিষ্ঠান। এমন অবস্থায় করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারণে বাংলাদেশে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক ক্ষতি মোকাবিলায় দেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পুনরুজ্জীবিতকরণ, শ্রমিক-কর্মচারীদের কাজে বহাল এবং উদ্যোক্তাদের প্রতিযোগিতার সক্ষমতা অক্ষুণ্ন রাখার লক্ষ্যে স্বল্প সুদে ঋণসুবিধা প্রদানের লক্ষ্যে গত ৫ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প ও সেবা খাতের প্রতিষ্ঠানের জন্য চলতি মূলধন হিসেবে ঋণসুবিধা প্রদানের জন্য ৩০ হাজার কোটি টাকার আর্থিক সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণা করেন।
পরে পোশাকশ্রমিকদের বেতনের ঋণ যুক্ত করায় এর আকার বেড়ে হয় ৩৩ হাজার কোটি টাকা।
এবার সেই প্রণোদনা ঋণ প্যাকেজের আকার বাড়িয়ে ৪০ হাজার কোটি টাকা করা হয়েছে। চলতি মূলধন এসব ঋণের সুদের হার হবে ৯ শতাংশ, এর মধ্যে সরকার সাড়ে ৪ শতাংশ ভর্তুকি দেবে।
বৃহস্পতিবার এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। কোন ধরনের শিল্প ও সেবা প্রতিষ্ঠান এই ঋণ পাবে, তা-ও তুলে ধরা হয়েছে এই প্রজ্ঞাপনে।
এতে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসের কারণে দেশি মালিকানাধীন শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি সামগ্রিকভাবে দেশে কার্যরত বিদেশি মালিকানাধীন এবং যৌথ মালিকানাধীন শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের আর্থিক সক্ষমতা বাড়িয়ে উৎপাদন ও কর্মসংস্থান অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে এ প্যাকেজের আওতায় বর্ধিত সাত হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা), বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেপজা) এবং বাংলাদেশ হাইটেক পার্কে অবস্থিত কারখানায় চলতি মূলধন হিসেবে এই ঋণ প্রদানের সিদ্ধান্ত হয়েছে।
এই সুবিধা ‘এ’, ‘বি’ ও ‘সি’ টাইপ শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য প্রযোজ্য হবে। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ‘এ’ শ্রেণির প্রতিষ্ঠানগুলো পুরোপুরি বিদেশি মালিকানাধীন, ‘বি’ শ্রেণির প্রতিষ্ঠানগুলো দেশি-বিদেশি যৌথ মালিকানার এবং ‘সি’ শ্রেণির প্রতিষ্ঠানগুলো দেশি মালিকানাধীন।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিমানবন্দর বিমান ও পর্যটন মন্ত্রী জাতীয় সংসদ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।