নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:০৪ পিএম, ২১ জানুয়ারী, ২০২১
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক টিকা সংরক্ষণের স্থানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ নিশ্চিত করতে হবে। নিয়মিত সোর্সের পাশাপাশি বিকল্প সোর্স হতে বিদ্যুৎ সরবরাহের ব্যবস্থা রাখা আবশ্যক। তাছাড়া স্ট্যান্ডবাই জেনারেটরের ব্যবস্থাও রাখতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার অনলাইনে বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলোর সঙ্গে কর্মপরিকল্পনা নিয়ে অনুষ্ঠিত এক সভায় সভাপতির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন। এসময় তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্থানীয় প্রশাসন ও স্থানীয় স্বাস্থ্য বিভাগের সাথে সমন্বয় করে কর্মপন্থা নির্ধারণ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
তিনি বলেন, কোন অবস্থাতেই বিদ্যুৎ বিভ্রাট যেন না ঘটে। এমনকি বিতরণ যন্ত্রাদি, ট্রান্সফরমার, কন্ডাক্টর, ক্যাবল ও ফিউজ প্রভৃতি সম্পর্কে আগে থেকেই সচেতন হতে হবে। যে সকল প্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালের নিজস্ব জেনারেটর রয়েছে সেগুলোকেও সচল রাখতে তৃতীয় বা চতুর্থ বিকল্প হিসেবে সংশ্লিষ্ট বিদ্যুৎ বিতরণ সংস্থা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
জানা গেছে, প্রতিমন্ত্রী বিদ্যুৎ বিভাগের পক্ষ থেকে ফোকাল পয়েন্ট নির্ধারণের নির্দেশ দিয়েছেন। টিকা সংরক্ষণ ও প্রদানের স্থানে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ নিশ্চিত সংক্রান্ত সার্বিক বিষয় সমন্বয় করার জন্য বিদ্যুৎ বিভাগের পক্ষ হতে যুগ্মসচিব রেজওয়ানুর রহমান ও উপসচিব তাহমিনা ইয়াসমিন-কে ফোকাল পয়েন্ট করা হয়েছে।
আলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ সচিব মো. হাবিবুর রহমানসহ বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলোর দায়িত্বপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
মন্তব্য করুন
জনপ্রশাসন মন্ত্রী শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী সরকারি চাকরি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বজ্রপাতে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এ অবস্থায় বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার কৌশল জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন।
রোববার(৫ মে) আবহাওয়ার সব শেষ খবর জানাতে আগারগাঁওয়ে ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়।
বজ্রপাতে প্রাণহানির বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মনোয়ার হোসেন জানান, সারা দেশে বজ্রপাত অনেক বেড়ে গেছে। বজ্রপাত এখন যে অবস্থায় গেছে। সে জন্য সরকার একে জাতীয় দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই বজ্রপাতে শুধু মানুষ নয়, অনেক পশুপাখিও প্রাণ হারাচ্ছে। এ মৌসুমে বৃষ্টিপাত ও বজ্রঝড় হয়। সেই সঙ্গে বজ্রপাতের খুবই আশঙ্কা রযেছে। নানা কারণে বজ্রপাত বেড়ে গেছে। সেটা হচ্ছে ক্লাইমেট চেঞ্জ হওয়ার কারণে হতে পারে, ওজন স্তর ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার কারণেও হতে পারে। আবার বৃক্ষ, পাহাড় ও পরিবেশ বিভিন্ন কারণে বিনষ্ট হওয়ার কারণেও হতে পারে।
বজ্রপাত থেকে বাঁচার কৌশল উল্লেখ করে তিনি বলেন, পৃথিবীব্যাপীই এই কৌশল অনুসরণ করা হয়। সেটা হলো বিদ্যুৎ চমকাতে দেখার ৩০ সেকেন্ডের মধ্যে যদি বজ্রপাতের শব্দ শুনতে পান তাহলে বুঝবেন সেটা আপনার দিকে আসছে বা সেটার দ্বারা আপনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। আর যদি দেখেন বিদ্যুৎ চমকানোর ৩০ সেকেন্ড পর শব্দটা পেয়েছেন তাহলে বুঝবেন সেটা আপনার থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। সে সময় যদি নিরাপদ আশ্রয়ে না থাকেন তাহলে এক আঙুলের ওপর ভর করে বসে পড়তে হবে। এবং সেটা দ্বারা অনেক ক্ষয়ক্ষতি কমতে পারে। মানুষকে এটা বেশি বেশি করে জানাতে হবে।
তিনি আরও বলেন, বজ্রপাতের সময় যেন মানুষ ঘর থেকে বের না হয়। যদি বাইরে থাকে তবে গাছ বা বিদ্যুতের খুঁটির কাছে যেন না থাকে।
চলমান দাবদাহের বিষয়ে মনোয়ার হোসেন বলেন, সোমবার রাজশাহী ও খুলনায় দাবদাহ চলমান থাকার আশঙ্কা রয়েছে। তবে রাজধানীসহ অন্যান্য বিভাগীয় অঞ্চলে তাপমাত্রা সহনীয় পর্যায়ে থাকবে। ঢাকার তাপপ্রবাহ মৃদু থেকে মৃদু হয়ে সোমবার থেকে দাবদাহ পুরোপুরি কেটে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মে মাসের মাঝামাঝি সময়ের পর ফের বাড়তে পারে তাপমাত্রা, তবে তা দীর্ঘ সময়ের জন্য বা বিস্তর এলাকার জন্য হবে না।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী
মন্তব্য করুন
বজ্রপাতে প্রাণহানির সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এ অবস্থায় বজ্রপাত থেকে রক্ষা পাওয়ার কৌশল জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন। রোববার(৫ মে) আবহাওয়ার সব শেষ খবর জানাতে আগারগাঁওয়ে ব্রিফিংয়ের আয়োজন করা হয়। বজ্রপাতে প্রাণহানির বিষয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মনোয়ার হোসেন জানান, সারা দেশে বজ্রপাত অনেক বেড়ে গেছে। বজ্রপাত এখন যে অবস্থায় গেছে। সে জন্য সরকার একে জাতীয় দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই বজ্রপাতে শুধু মানুষ নয়, অনেক পশুপাখিও প্রাণ হারাচ্ছে।