নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:০৩ পিএম, ১৩ এপ্রিল, ২০২১
আগামীকাল ১৪ এপ্রিল থেকে কঠোর লকডাউনের ঘোষণায় রাজধানীর বাজারগুলোতে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। এছাড়াও শুরু হচ্ছে রমজান। তাই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে আজ মঙ্গলবার (১৩ এপ্রিল) ভোর থেকেই শুরু হয় ক্রেতাদের আনাগোনা।
মঙ্গলবার (১৩ এপ্রিল) ভোরে রাজধানীর কারওয়ান বাজার, যাত্রবাড়ী, নিউমার্কেট সহ বেশ কিছু জায়গায় ঘুরে এই চিত্র দেখা যায়। করোনা সংক্রমণরোধে প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কথা বলা হলেও এসবের তোয়াক্কা করছেন না ক্রেতা-বিক্রেতা কেউই। অধিকাংশ ক্রেতা-বিক্রেতার মুখেই মাস্ক নেই। যাদের মাস্ক আছে সেগুলোও আছে গলায় কিংবা থুতনির নিচে।
করোনা সম্পর্কিত স্বাস্থ্য অধিদফতরের সবশেষ তথ্যানুসারে ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনায় রেকর্ড ৮৩ জনের মৃত্যু হয়। তুবও তা নিয়ে মানুষের মনে কোন ভয় নেই। করোনাকে উপেক্ষা করে এবং স্বাস্থ্যবিধিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন রাজধানীর বেশিরভাগ মানুষ। উপেক্ষিত স্বাস্থ্যবিধিগুলো দেখার কোন প্রশাসন নেই, নেই কোন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনও।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) সম্প্রতি এক জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ছড়ানোর সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ স্থান এখন দুটি—বাজার এবং গণপরিবহন। দেশে এখন পর্যন্ত যারা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন, তাদের বড় অংশই হয় বাজারে গেছেন, নয়তো গণপরিবহন ব্যবহার করেছেন।
করোনাকে উপেক্ষা করে মানুষ যেভাবে হাট-বাজারগুলোতে জনসমাগম করছে তাতে কঠোর লকডাউনও কতটা কাজে আসবে তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী
মন্তব্য করুন
ভারতীয় পররাষ্ট্র সচিব বিনয় কোয়াত্রা ঢাকা সফর
মন্তব্য করুন
অতিরিক্ত গরমে মাথা ঘোরানো, দুশ্চিন্তা, স্ট্রোক, মুখের ভেতর শুকিয়ে যাওয়া, অ্যাজমা, মাংসপেশিতে খিঁচুনি, চামড়ায় ফুসকুড়ি, কিডনি অকার্যকর হওয়ার মতো অসুস্থতা দেখা দিতে পারে। এ ধরনের গরমে বয়স্ক, শিশু, অন্তঃসত্ত্বা নারী, শ্রমজীবী মানুষেরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। তাই তাপপ্রবাহ থেকে সুরক্ষার জন্য কী কী করতে হবে, তা জানিয়ে প্রথমবারের মতো জাতীয় গাইডলাইন বা নির্দেশিকা প্রকাশ করেছে সরকার।