নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৭
নোবেল শান্তি পুরস্কার ২০১৭, শেখ হাসিনা এবং অ্যাঙ্গেলা মেরকেলকে যৌথভাবে দেওয়ার প্রস্তাব করেছেন একাধিক শিক্ষাবিদ এবং নোবেল জয়ী। এরা সবাই বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সদস্য। আগামী ১ অক্টোবরের মধ্যে বিশেষজ্ঞ প্যানেলের মতামত চেয়েছে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য গঠিত কমিটি। বিশেষজ্ঞ প্যানেলের চারজন শেখ হাসিনার পক্ষে মত দিয়েছেন। তিনজন এই পুরস্কার যৌথভাবে দেওয়ার পক্ষে মত দিয়েছেন।
ইউরোপীয় পিস অ্যান্ড রিসার্চ অ্যাসোসিয়েশনের (EUPRA) দ্যানিয়েলা ইরিরা নোবেল কমিটিকে দেওয়া চিঠিতে বলেছেন, ‘এই মুহূর্তে শরণার্থী সমস্যা বিশ্বশান্তির জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি। জার্মান চ্যান্সেলর নিজের রাজনৈতিক ক্যারিয়ারের ঝুঁকি নিয়ে জার্মানির দরজা উন্মুক্ত করেছেন। দেশে এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নে চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেই শরণার্থী প্রশ্নে তিনি মানবতাকে প্রশ্রয় দিয়েছেন। অন্যদিকে, বাংলাদেশ দারিদ্র থেকে উঠে আসার সংগ্রামরত একটি দেশ। নানা অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা সত্ত্বেও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমারের মুসলিম রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে প্রমাণ করেছেন, ‘মানবতা’র শক্তি কত বড়। শেখ হাসিনা প্রমাণ করেছেন মানবিক হবার পূর্বশর্ত ধনী হওয়া নয়। শেখ হাসিনা সীমানা সীল করতে পারত যেমনটি ভারত করেছে। এটা তাই শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত। তিনি বাধ্য হয়ে এটা করেননি। জার্মানি এবং বাংলাদেশের মেলবন্ধন ঘটেছে শরণার্থী ইস্যুতে। তাই আমি দুজনকেই বিশ্বশান্তির দূত মনে করি। দুজনই এই পুরস্কারের জন্য যোগ্য। এটা প্রাচ্য ও প্রাশ্চাত্যের এক যুগলবন্দী হবে, যা বিশ্বশান্তিকে এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।’
ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার ফর নন ভায়োলেন্ট কনফ্লিক্ট (ICNCC) এর মেরি এলিজাবেথ কিং লিখেছেন, ‘এই মুহূর্তে বিশ্বে দুজন বিশ্বমাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন। দুজনই শান্তির জন্য অসম্ভব ঝুঁকি নিয়েছেন। দুজনই যুদ্ধের বিরুদ্ধ্বে মানবতার জয়গান গেয়েছেন। এখানে একজনকে বাদ দিয়ে আরেকজনকে পুরস্কার দেওয়ার মানে হলো, একজনের কৃতিত্বকে ছোট করা। এখানে বড় কৃতিত্ব আর ছোট কৃতিত্ব বলে কথা নেই। দুজনেরই লক্ষ্য শান্তিময় এক বিশ্ব গড়ে তোলা। দুজনকে একসঙ্গে নোবেল শান্তি পুরস্কার দিলে যে বার্তাটি জোর দেওয়া যাবে তা হলো শান্তির কোনো জাতিধর্ম নেই, শান্তির কোনো ধনী-গরীব নেই, শান্তির কোনো দেশ নেই। দুই নেতাকে দিয়ে বিশ্বকে এক সুতোয় গাঁথার ছবিটি কেন আমরা নষ্ট করব।’
ইউনিভার্সিটি অব অসলোর রেক্টর সেভিন স্টোলেন তাঁর মতামত পত্রে বলেছেন, ‘নোবেলের উইলের সঙ্গে সামাঞ্জস্যপূর্ণ প্রার্থী পাওয়া গেল অনেক বছর পর। অ্যাঙ্গেলা মেরকেল যদি সিরিয়ার শরণার্থীদের না নিতেন তাহলে কি হত, তারা যুদ্ধ করতো। যুদ্ধ যত দীর্ঘ হত তত বাড়তো মানুষের লাশ। একই ভাবে শেখ হাসিনা যদি মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলমানদের না নিতেন তাহলেও যুদ্ধ হত। এই যুদ্ধে শুধু আমাদের মানবিক বির্পযয় দেখতে হত। তাই, আমি কোনো অবদানকেই খাটো করতে চাই না। তাঁদের অন্য বিষয় গুলো খতিয়ে দেখতে চাই। শান্তির জন্য এরা যেটা করেছে, সেটাই বিশ্বের সবার করা উচিত। বহুবার নোবেল পুরস্কার যৌথভাবে দেওয়া হয়েছে। আমার মনে হয়, সারা বিশ্বই খুশি হবে, দুজন সত্যিকারের মানবতাবাদী মানুষের হাতে এই পুরস্কার তুলে দিলে।
তিনজন এখনো তাঁদের মতামত জানাননি।
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
দেশে চলমান তাপপ্রবাহের কারণে আজ সোমবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকা, চুয়াডাঙ্গা,
যশোর, খুলনা ও রাজশাহী জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
বন্ধ থাকবে।
এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও আবহাওয়া অধিদপ্তরের
সঙ্গে পরামর্শক্রমে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্ত্রণালয়। তবে যেসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শীতাতপ
নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা আছে সেসব প্রতিষ্ঠান চাইলে খোলা রাখতে পারবে। এ বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত
জানানো হবে।
প্রভাতী শাখায় ক্লাস হওয়ায় প্রাথমিক স্কুল খোলা থাকবে বলে প্রাথমিক
ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে।
মন্তব্য করুন
থাইল্যান্ডে ৬ দিনের সরকারি সফর শেষে আজ সোমবার (২৯ এপ্রিল) ব্যাংকক
থেকে দেশে ফিরবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস উইং সূত্র জানিয়েছে, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
সোমবার সকালে (স্থানীয় সময়) ব্যাংকক ত্যাগের কথা রয়েছে। সকাল সাড়ে ১১টায় তিনি ঢাকায়
পৌঁছাবেন।’
প্রেস উইং থেকে আরও বলা হয়েছে, শেখ হাসিনা থাই প্রধানমন্ত্রী স্রেথা
থাভিসিনের আমন্ত্রণে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক
উভয় সফরে ২৪ এপ্রিল বিকেলে ব্যাংককে আসেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমনে ডন মুয়াং
আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তাকে লালগালিচা উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়। সেখানে তাকে গার্ড
অব অনার ও গান স্যালুট জানানো হয়।
শেখ হাসিনা এই সফরকে ‘প্রতিবেশী’ নীতির ওপর বৃহত্তর ফোকাসের অংশ
বলে বর্ণনা করেছেন, কারণ এটি দুদেশের জন্য দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের গতিকে আরও নবায়নের
চমৎকার সুযোগ দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, এ সফর দুদেশের সম্পর্ককে আরও গভীর করার
ক্ষেত্রে অনেক দূর এগিয়ে যাবে।
থাই প্রধানমন্ত্রী আয়োজিত মধ্যাহ্নভোজ বৈঠকে শেখ হাসিনা বলেন, তিনি
দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন যে, এ সফর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের পূর্ণ সম্ভাবনার বিকাশে অত্যন্ত
প্রয়োজনীয় প্রেরণা জোগাবে।
তিনি আরও বলেন, ‘সরকারি এ সফর আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে
একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে। এটি আমাদের দুদেশের মধ্যে ফলপ্রসূ অংশীদারত্বের একটি নতুন
যুগের সূচনা করেছে। আমাদের জনগণ ও দেশের পারস্পরিক সুবিধার জন্য আগামীতেও সম্পর্কের
নবায়নের এ গতিকে আমাদের ধরে রাখতে হবে।’
সফর চলাকালীন (২৬ এপ্রিল) বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী থাই প্রধানমন্ত্রী
থাভিসিনের সঙ্গে গভর্নমেন্ট হাউসে (প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়) দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করেন,
যেখানে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক
জোরদার করতে পাঁচটি দ্বিপাক্ষিক নথি স্বাক্ষরিত হয়।
নথিগুলো হচ্ছে- একটি চুক্তি, তিনটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ), একটি
লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই), যা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং থাইল্যান্ডের
প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের উপস্থিতিতে স্বাক্ষর হয়।
নথির মধ্যে অফিসিয়াল পাসপোর্ট হোল্ডারদের জন্য ভিসা ছাড়সংক্রান্ত
চুক্তি, জ্বালানি সহযোগিতা, শুল্ক বিষয়ে সহযোগিতা ও পারস্পরিক সহায়তা এবং পর্যটন ক্ষেত্রে
সহযোগিতাবিষয়ক সমঝোতা স্মারক এবং ২০২৪ সালের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ)
নিয়ে আলোচনা সংক্রান্ত লেটার অব ইনটেন্ট (এলওআই) রয়েছে।
শেখ হাসিনা গভর্নমেন্ট হাউসে থাই প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া একটি আনুষ্ঠানিক
মধ্যাহ্নভোজেও যোগ দেন। গভর্নমেন্ট হাউসে পৌঁছালে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে
থাই কুহ ফাহ ভবনের সামনের উন্মুক্ত স্থানে লালগালিচা উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৫ এপ্রিল জাতিসংঘের এশিয়া ও প্রশান্ত
মহাসাগরীয় অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশনের (ইউএনএসক্যাপ) ৮০ তম অধিবেশনে যোগ দেন। এ অধিবেশনে
দেওয়া ভাষণে তিনি সব বিশ্বনেতাকে যুদ্ধ, আক্রমণ এবং আগ্রাসন বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে
যুদ্ধকে ‘না’ বলার আহ্বান জানান।
জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল ও এসক্যাপের নির্বাহী সচিব আরমিদা সালসিয়াহ আলিসজাবানা এবং ইউএনএসক্যাপ সম্মেলনস্থলে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। একই দিনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুসিত প্রাসাদের অ্যামফোর্ন সাথার্ন থ্রোন হলে থাইল্যান্ডের রাজা ও রানি মহা ভাজিরালংকর্ন ফ্রা ভাজিরা-ক্লাওচা-উয়ুয়া এবং রানি সুথিদা বজ্রসুধা-বিমলা-লক্ষণের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
মন্তব্য করুন
ফরিদপুরের সালথায় তীব্র দাবদাহে ৩ শিক্ষক ও ১০ শিক্ষার্থী অসুস্থ
হয়ে পড়েছে। অসুস্থদের চিকিৎসা দিতে হাসপাতালে নেওয়া হয়। তাদের মধ্যে তিন শিক্ষার্থীকে
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
রোববার (২৮ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার রামকান্তপুর ইউনিয়নের
রামকান্তুপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা
ও সালথা থানার ওসি ঘটনাস্থল পরিবদর্শন করেন।
অসুস্থদের মধ্যে রয়েছেন রামকান্তপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের
সহকারী শিক্ষক মো. রবিউল ইসলাম। তিনি বলেন, রোজার ঈদের পর থেকে স্কুল বন্ধ ছিল। প্রধান
শিক্ষকও মাতৃত্বকালিন ছুটিতে রয়েছেন। দীর্ঘদিন পর গতকাল রোববার স্কুল খোলা হয়। সকালে
স্কুলে এসে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে নিয়ে প্রথমে বিদ্যালয়ের ক্লাস রুম ও মাঠে জমে থাকা
ময়লা-আবর্জনা পরিষ্কার করার কাজ শুরু করি।
তিনি আরও বলেন, কিছু সময় কাজ করার পর তীব্র গরমে আমরা সবাই পানির
পিপাসায় ভুগছিলাম। তখন সবারই গলা শুকিয়ে আসছিল। পরে স্কুলের টিউবওয়েল চেপে ঠান্ডা পানি
বের করে তা পান করি। কিন্তু কিছুক্ষণ পর একে একে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা বমি করতে থাকে
এবং অসুস্থ হয়ে পড়ে। এ সময় স্থানীয় এক যুবক এসে আমাকে বলেন, স্যার ওই টিউবওয়েলের পানি
খেয়েন না, পানিতে বিষ মেশানো হয়েছে। পরে অসুস্থদের দ্রুত সালথা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে
নেওয়া হয়। সেখানে সকলকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এর মধ্যে রানিতা নামে এক শিশুর অবস্থা বেশি খারাপ হওয়ায় তাকে ফরিদপুর
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসাপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অসুস্থদের মধ্যে
শিক্ষক সুকলা রানী শীল, রেবেকা বেগম, রবিউল ইসলাম, শিক্ষার্থী সাদিহা, নাহিদ ও তৌকিয়ার
নাম পাওয়া গেছে। বাকিদের নাম পাওয়া যায়নি।
সালথা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আব্দুল
মমিন বলেন, ‘টিউবওয়েলের পানিতে কোনো ধরনের বিষক্রিয়া পাওয়া যায়নি। প্রাথমিকভাবে ধারণা
করা হচ্ছে, ওই শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা গরমে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। অসুস্থদের মধ্যে দুজনের
চিকিৎসা এখনো চলছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তবে সবাই শঙ্কামুক্ত’।
সালথা থানার ওসি ফায়েজুর রহমান বলেন, ‘আমরা প্রথমে খবর পেয়েছিলাম
টিউবওয়েলের পানি খেয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। পরে ঘটনাস্থলে এসে ডাক্তারের
সঙ্গে যোগাযোগ করেছি, তিনি জানিয়েছেন টিউবওয়েলের পানিতে বিষক্রিয়ার কোনো লক্ষণ পাননি’।
এ বিষয়ে সালথা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আনিছুর রহমান বালী
জানান, রোববার স্কুল খোলার পর শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা সকালে স্কুলে এসে টিউবওয়েলের পানি
খেয়ে অসুস্থ পরলে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এখন সবাই মোটামুটি সুস্থ।
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের জানিয়েছেন, তারা বিষক্রিয়ার কোনো আলামত
পাননি। গরমের কারণেও এ ঘটনা ঘটতে পারে। তারপরও টিউবওয়েলের পানি আমরা পরীক্ষা করে দেখব।
একইসঙ্গে আগামীকাল থেকেই ছাত্রছাত্রীরা যাতে নিরাপদ পানি খেতে পারে, সে ব্যবস্থা গ্রহণ
করা হবে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন