নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:৫৬ এএম, ১২ অক্টোবর, ২০১৭
উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সচিব চলতি মাসেই অবসরে যাচ্ছেন। ইতিমধ্যে দুজন সচিবের অবসরের যাওয়ার সুবিধার্থে বদলিপূর্বক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আর চলতি বছরের বাকি দুই মাসেও কয়েকজন সচিব অবসরে যাচ্ছেন।
গতকাল বুধবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান সিনিয়র সচিব মুশফেকা ইকফাৎকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা করা হয়েছে। চলতি মাসের ২৮ তারিখে অবসরে যাওয়ার কথা তাঁর। এছাড়া জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা করা হয়েছে বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ডের মহাপরিচালক সচিব শিরীন আখতারকেও।
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ফাহানা কাউনাইন স্বাক্ষরিত ওই বিজ্ঞপিতে বলা হয়, জারিকৃত আদেশ অবিলম্বে কার্যকর করা হবে।
এর আগে সচিবদের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বন্ধের নীতিগত সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার সম্প্রতি অবসরে যাওয়া কয়েকজন সবিচকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়নি। অতিসম্প্রতি চলতি মাসের ৪ তারিখে অবসরে গেছেন অর্থসচিব হেদায়েতুল্লাহ আল মামুন। তাঁকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়নি। এর পরিবর্তে নতুন নিয়োগ হয়েছে।
চলতি বছরই অবসরে যাচ্ছেন আরও কয়েকজন সচিব। আগামী ৩১ ডিসেম্বর অবসরে যাচ্ছেন পরিকল্পনা ও উন্নয়ন অ্যাকাডেমির মহাপরিচালক কানিজ ফাতেমা। ৯ নভেম্বর অবসরে যাচ্ছেন জ্বলানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব নিজামউদ্দিন চৌধুরী। তাঁদের কোনো চুক্তিভিত্তিকে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে না বলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
বাংলা ইনসাইডার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
উপজেলা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে প্রথম পর্যায়ের উপজেলা নির্বাচনের প্রস্তুতি চূড়ান্ত। ১৫০টি উপজেলায় এখন জনগণ ভোটের অপেক্ষায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে ১৫৯টি উপজেলায় মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের দিন গতকাল শেষ হয়েছে। সেখানেও এখন নির্বাচনী প্রচারণার ডামাডোল শুরু হয়েছে। কিন্তু উপজেলা নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হবে কি না, উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি বাড়বে কি না এবং উপজেলা নির্বাচন শান্তিপূর্ণ হবে কি না তা নিয়ে একদিকে যেমন জনগণের সংকট রয়েছে তেমনই নির্বাচন কমিশনও এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত।
লক্ষ্মীপুর সদরের তেওয়ারীগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই হামলার শিকার হয় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, নেপথ্যে নির্বাচনে কারচুপি ও অনিয়মের অভিযোগ। এঘটনায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্ধিতাকারী দুই প্রার্থীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে ১১ জনের নাম উল্লেখসহ ৯১১ জনের বিরুদ্ধে দুইটি মামলাও দায়ের করেন। ফলে নির্বাচনের পর আনন্দের বদলে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে ওই ইউনিয়নে।