ইনসাইড বাংলাদেশ

প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারা নিখোঁজ কেন?

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০:০০ পিএম, ১৪ অক্টোবর, ২০২১


Thumbnail

২০০৮ সালে দ্বিতীয়বারের মত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে যখন শপথ নেন শেখ হাসিনা তখন তিনি একটি শক্তিশালী উপদেষ্টামণ্ডলী গঠন করেছিলেন। এইচ টি ইমাম, ড. আলাউদ্দিন, সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, ড. মসিউর রহমানের মত প্রবীণ এবং হৃদ্য ব্যক্তিদের নিয়ে তিনি এই উপদেষ্টামণ্ডলী গঠন করেছিলেন। আওয়ামী লীগের ২০০৯ সালের সরকারে উপদেষ্টামণ্ডলী অত্যন্ত ক্ষমতাবান ছিলেন। প্রথম দিকে তারা মন্ত্রিসভার বৈঠকেও যোগ দিতে, বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারা। এক সময় মন্ত্রিসভায় তাদের উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। এরপর উপদেষ্টামণ্ডলীর মধ্য থেকে শুধুমাত্র এইচ টি ইমাম মন্ত্রিসভার বৈঠকে যোগদান করতেন।

কিন্তু ২০১৪ সালে এসে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে তৃতীয় মেয়াদে শপথ নিয়ে শেখ হাসিনা মন্ত্রিসভায় পরিবর্তন আনেন। তিনি আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট নেতাদেরকে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করেন। আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, মোহাম্মদ নাসিমের মতো নেতারা মন্ত্রিসভায় এলে গুরুত্ব হারায় উপদেষ্টারা। তারপরও এইচ টি ইমাম, তারিক আহমেদ সিদ্দিক, ড. গওহর রিজভীরা কিছু কিছু হলেও কর্মকাণ্ডের মধ্যে ব্যস্ত ছিলেন এবং তাদের কর্মকাণ্ড গুলো দৃশ্যমান ছিল। কিন্তু তৃতীয় মেয়াদে আসার পর উপদেষ্টামণ্ডলী আছে কি নেই এটি যেন এখন বড় প্রশ্ন। বিশেষ করে এইচ টি ইমামের মৃত্যুর পর উপদেষ্টামণ্ডলীর কার্যক্রম চোখে পড়ে না। আগে তাও উপদেষ্টারা সরকারের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যেতেন, বিভিন্ন জায়গায় তাদেরকে প্রধান অতিথি করা হতো। এখন সেই রেওয়াজটাও উঠে গেছে। বিশেষ করে দেশে করোনা প্রকোপ শুরু হওয়ার পর ২০২০ সালের মার্চ থেকে উপদেষ্টামণ্ডলীর কার্যক্রম প্রায় নেই বললেই চলে। উপদেষ্টারা কি করছেন সে সম্পর্কে কোন তথ্যই কারো কাছে নেই।

এইচ টি ইমামের মৃত্যুর পর প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবেও কাউকে নিয়োগ দেওয়া হয়নি। টানা তৃতীয় মেয়াদের মধ্যে দ্বিতীয় মেয়াদে তথ্য উপদেষ্টা হিসেবে হিসেবে ইকবাল সোবহান চৌধুরী থাকলেও পরের মেয়াদে আর তথ্য উপদেষ্টা রাখা হয়নি। প্রথম মেয়াদে প্রধানমন্ত্রীর স্বাস্থ্য উপদেষ্টা হিসেবে সৈয়দ মোদাচ্ছের আলীকে রাখা হলেও পরে আর কোন স্বাস্থ্য উপদেষ্টাও করা হয়নি। এখন উপদেষ্টামণ্ডলীর চেয়ে আমলারাই বেশি ক্ষমতাবান। প্রধানমন্ত্রীর মূল উপদেষ্টা এখন প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মুখ্য সচিব, প্রধানমন্ত্রীর সচিব এবং মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেই সরকারের ঘনিষ্ঠ মনে করেন। আর আমাদের এই প্রভাব বৃদ্ধির কারণেই উপদেষ্টামণ্ডলী ভূমিকাহীন হয়ে পড়েছে বলেন কেউ কেউ মনে করেন। উপদেষ্টাদের গঠন প্রক্রিয়াটি যদি বিশ্লেষণ করা যায় তাহলে তা প্রাক্তন আমলাদের দিয়েই করা হয়েছিল। যেহেতু এখন বর্তমান আমাকে সবকিছু চালাচ্ছে, সেইজন্য প্রাক্তন আমলাদের গুরুত্ব কমে গেছে বলে মনে করা হচ্ছে। অবশ্য সরকারের ভেতরে অনেকে বলছেন, যেহেতু করোনাকালে অনেকের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হয়েছে সেজন্য উপদেষ্টারা একটু পিছনে পড়ে গেছেন। তবে উপদেষ্টামণ্ডলীর কার্যক্রম এখনো আছে। উপদেষ্টামণ্ডলী কার্যক্রম থাকার কথা যতই সরকারের পক্ষ থেকে বলা হোক না কেন বাস্তবে উপদেষ্টামণ্ডলীরা এক ধরনের নিখোঁজ জীবনযাপন করছেন, তাদের খবর খুব কম মানুষই জানেন।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পাবনায় জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন

প্রকাশ: ০৩:৫৩ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপনে পাবনায় রোববার সকালে পাবনা জেলা আদালত চত্বর থেকে বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করা হয়

'স্মার্ট লিগ্যাল এইড, স্মার্ট দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ' এই প্রতিপাদ্য নিয়ে পাবনায় নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস উদযাপন করা হয়েছে।

 

রবিবার (২৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৮ টায় একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি জেলা জজ আদালত চত্বর থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। র‌্যালি শেষে জেলা জজ আদালত প্রাঙ্গণে উদ্বোধন করা হয় লিগ্যাল এইড মেলা।

 

এরপর সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ এবং জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওয়ালিউল ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য দেন, সিনিয়র জেলা জজ আহসান তারেক, জেলা জজ মিজানুর রহমান, জেলা প্রশাসক মু. আসাদুজ্জামান, পুলিশ সুপার আকবর আলী মুনসী, সিভিল সার্জন ডা. শহীদুল্লাহ দেওয়ান, চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কামাল হোসেন, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি দেওয়ান মজনুল হক, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আহাদ বাবু, সরকারি কৌঁসুলি হোসেন শহিদ সোহরাওয়ার্দী এবং পাবলিক প্রসিকিউটর আব্দুস সামাদ খান রতন।

 

সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ওয়ালিউল ইসলাম তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘অসচ্ছল, অসহায় ও সুবিধা বঞ্চিত জনগণের সমান আইনি সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, নির্বাহী ও পুলিশ প্রশাসন, সুশীল সমাজের ব্যক্তিবর্গ, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সর্বোপরি আদালতের বিচারক ও আইনজীবীদের আন্তরিক সহযোগিতা একান্ত প্রয়োজন। যার মাধ্যমে একটি ন্যায় ভিত্তিক ও কল্যাণকর রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে। এ লক্ষ্যে পাবনা জেলা লিগ্যাল এইড কমিটি এবং জেলা লিগ্যাল এইড অফিস নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।’

 

অনুষ্ঠানে সরকারি খরচে বিনামূল্যে আইনি সহায়তা কার্যক্রম সম্পর্কে ধারণাপত্র উপস্থাপন করেন জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার সিনিয়র সহকারি জজ বেগম পারুল আকতার।

 

সভায় জানানো হয়, পাবনা জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির মাধ্যমে গত ২০২৩ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত এক বছরে ৩৩০ জন নারী, ২৪৭ জন পুরুষ, ৩ জন শিশুর মামলা পরিচালনার ব্যয় সরকার কর্তৃক বহন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ৫৪৫টি বিরোধের মধ্যে ১১৪ বিরোধ বিকল্প বিরোধ পদ্ধতিতে নিষ্পত্তি করা হয়েছে।

 

যুগ্ম জেলা দায়রা জজ মোঃ তাজউল ইসলাম এবং জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বেগম সুমাইয়া সরকারের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় জেলা অতিরিক্ত জেলা দায়রা জজ মোহাম্মদ আবু ওবাইদা সহ অন্যান্য বিচারকবৃন্দ, কর্মচারী, জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির প্যানেল আইনজীবীবৃন্দ, জেলা আইনজীবী সমিতির অন্যান্য আইনজীবীবৃন্দ এবং বিচার প্রার্থী জনগণ উপস্থিত ছিলেন।

শেষে ২০২৩ সালে সেরা প্যানেল আইনজীবি হিসেবে আবু বকর সিদ্দিক স্বপ্না রানী সরকারকে পুরস্কৃত করা হয়।


জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কোরবানির পশু আমদানির কোনো প্রয়োজন নাই: প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী

প্রকাশ: ০৩:৪৬ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেছেন, ‘কোরবানির ঈদ উপলক্ষে গবাদি পশু আমদানির কোনো প্রয়োজন নাই। দেশি গবাদি পশু দিয়েই কোরবানির চাহিদা মেটানো সম্ভব। গবাদি পশুর বাজার কেউ যেন অস্থিতিশীল করতে না পারে সরকার এ বিষয়ে সতর্ক আছে।’

রবিবার (২৮ এপ্রিল) সচিবালয়ে ফরিদপুরের মধুখালীর মন্দিরে অগ্নিসংযোগ বিষয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন মৎস্য ও প্রাণী সম্পদমন্ত্রী এসব কথা।

এক প্রশ্নের জবাবে মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রী আব্দুর রহমান বলেন, ‘ফরিদপুরে মধুখালীর মন্দিরে অগ্নিসংযোগ এবং দুজনকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ইতিমধ্যে ১৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ৩১ জন আসামির বিরুদ্ধে তিনটি মামলা করা হয়েছে। পলাতকদের খুঁজে বের করতে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযান প্রতিনিয়ত চলছে। আশা করি, দ্রুত সময়ে অপরাধীদের আটক করা সম্ভব হবে।’

কোরবানি পশুর প্রস্তুতি নিয়ে মন্ত্রী বলেন, এ বছর এক কোটি ২০ থেকে ৩০ লাখ কোরবানির পশুর প্রয়োজন হতে পারে। সে হিসেবে আরো প্রায় ৩০ লাখ পশু বেশি আছে। ঘাটে ঘাটে বাজারে যাতে কোথাও চাঁদাবাজি না হয় সে বিষয়ে বিশেষ সতর্ক থাকবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। গত বছরে প্রায় ১৯ লাখ গবাদি পশু অবিকৃত ছিল। এবারও অনেক পশু বেশি আছে তাই আমদানি করার প্রয়োজন নাই। সরকার দেশীয় খামারিদের ক্ষতিগ্রস্ত করতে চায় না।’


প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী   আব্দুর রহমান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আবারও কমলো স্বর্ণের দাম

প্রকাশ: ০৩:৩৪ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে দেশে আবারও কমেছে স্বর্ণের দাম। ভরিতে ৩১৫ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১২ হাজার ৬১৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। 

রোববার (২৮ এপ্রিল) এক বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস এ তথ্য জানায়। আজ বিকেল ৪টা থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য কমেছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।


স্বর্ণ   বাজুস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সিরাজগঞ্জে গাড়ি চাপায় অটো ভ্যান চালকের মৃত্যু

প্রকাশ: ০৩:১৪ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া অজ্ঞাত গাড়ি চাপায় বিল্লাল হোসেন (৩০) নামের এক অটো ভ্যান চালকের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (২৮ এপ্রিল) সকাল ১০ টার দিকে ঢাকা-পাবনা মহাসড়কে উল্লাপাড়া পৌরসভার কাওয়াক মোড়ে এ দূর্ঘটনা ঘটে।

 

নিহত বিল্লাল হোসেন উল্লাপাড়ার সেনগাঁতী গ্রামের আব্দুস ছোবাহানের ছেলে।

হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এম এ ওয়াদুদ জানান, ‘অটো ভ্যান নিয়ে বাড়ি থেকে শ্যামলীপাড়া বাস স্ট্যান্ডের দিকে যাচ্ছিলেন বিল্লাল হোসেন। কাওয়াক মোড়ে তার গাড়ির এক্সেল ভেঙ্গে গেলে গাড়িটি নিয়ন্ত্রন হারায়। এ সময় দ্রুতগামী অজ্ঞাত একটি গাড়ি অটো ভ্যানকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান বিল্লাল। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তার লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।'


সড়ক দুর্ঘটনা   গাড়ি চাপা   চালকের মৃত্যু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

গোপালগঞ্জে সমাজ সেবা দপ্তরের চিকিৎসা সেবার চেক বিতরণ

প্রকাশ: ০৩:০৬ পিএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail দূরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্তদের মাঝে চিকিৎসা সেবার চেক বিতরণ করছেন সমাজ সেবা দপ্তরের কর্মকর্তারা

গোপালগঞ্জ জেলার মুকসুদপুর উপজেলার দুরারোগ্য ব্যাধির চিকিৎসা সেবার জন্য সমাজসেবা অধিপ্তরের মাধ্যমে ৩১ জন রোগীকে ১৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার বিতরণ করা হয়েছে।

রবিবার (২৮ এপ্রিল) সকালে মুকসুদপুর উপজেলা পরিষদ সভা কক্ষে অনুষ্ঠিত চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আজিজুর রহমান। উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার মোশারেফ হোসেনের সঞ্চালনায় ওই সভায় উপজেলা কৃষি অফিসার বাহাউদ্দীন শেখ, মৎস অফিসার খায়রুল ইসলাম পাভেল, দরিদ্র বিমোচন অফিসার জাকিয়া সুলতানা ও তথ্য আপা শতাব্দী বিশ্বাস প্রমুখ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার মোশারেফ হোসেন জানান, মুকসুদপুর উপজেলার ক্যান্সার, কিডনি, লিভার সিরোসিস, জন্মগত হৃদরোগ, স্ট্রকে প্যারালাইজড ও থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত ৩১ জন রোগীর মাঝে এক কালীন জন প্রতি ৫০ হাজার টাকা করে সর্বমোট ১৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকার অনুদানের চেক বিতরণ করা হয়।


সমাজ সেবা দপ্তর   চিকিৎসা সেবা  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন