ইনসাইড বাংলাদেশ

ঢাকামুখী অভিবাসন রোধে যে পরিকল্পনা জানালেন মেয়র তাপস

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮:৩০ পিএম, ১৬ অক্টোবর, ২০২১


Thumbnail

ঢাকামুখী অভিবাসন রোধ করা না গেলে যত পরিকল্পনায় নেওয়া হোক তা কার্যকর হবে না উল্লেখ করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন,‌ ‘ঢাকা আজ ২ কোটি ১০ লাখ মানুষের শহর। ২০৩০ সালে এটা ৩ কোটি হবে, ২০৪১ সালে ৫ কোটি হবে। তাহলে কিন্তু সমস্যার সমাধান হবে না। আমাদের আগে ২ কোটি ১০ লাখ মানুষের সব নাগরিক সুবিধা, উন্নত ঢাকার সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে। সেজন্য আমাদের দেশের গ্রামগুলোতে চাকরি, কর্মসংস্থান ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে হবে।’

শনিবার (১৬ অক্টোবর) রাজধানীতে ‘পানি সরবরাহ, স্যানিটেশন ও হাইজিন (ওয়াশ) সেক্টরে ৫০ বছরের অর্জন ও ভবিষ্যৎ করণীয়’ শীর্ষক এক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিব শতবর্ষ উপলক্ষে স্থানীয় সরকার বিভাগ ও ওয়াটার এইড বাংলাদেশের উদ্যোগে ​সোনারগাঁও হোটেলের গ্র্যান্ড বলরুমে এই সেমিনার হয়।

স্থানীয় সরকার বিভাগের সিনিয়র সচিব হেলালুদ্দীন আহমদের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম।

মেয়র বলেন, ‘যখন ঢাকার দিকে এ গতি (গ্রাম থেকে শহরে অভিবাসন) রোধ করতে পারব, তখনই আমরা ২০৩০ সালে ঢাকার ২ কোটি ১০ লাখ মানুষের যথার্থ সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করতে পারব। কিন্তু আমরা যদি ধরেই নিই যে, ঢাকার দিকে এ অভিবাসনের গতি চলতে থাকবে, তাহলে আমরা যতই পরিকল্পনা করি না কেন ২০৩০ সালে গিয়ে দেখা যাবে, আমাদের কোনো পরিকল্পনায় কার্যকর হয়নি।’

তিনি আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর রূপরেখা আলোকেই ঢাকামুখী অভিবাসন রোধ করা যাবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘গ্রাম হবে শহর’ যে পথনকশা আমাদের দিয়েছেন, তা যদি সঠিকভাবে, সুনির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আমরা বাস্তবায়ন করতে পারি, তবে অভিবাসনের এ গতি রোধ করা যাবে। ২০৩০ সালের মধ্যে ঢাকাবাসীর জন্য উন্নত নাগরিক সেবা নিশ্চিত করা যাবে।’



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ৫

প্রকাশ: ০৯:২০ এএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

হাসপাতালে থেকে বাড়ি ফেরার পথে কক্সবাজারে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় ৫ জন নিহত হয়েছেন। রোগীবাহী মাই‌ক্রোবাস ও একটি যাত্রীবাহী বা‌সের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষে এ প্রাণহানির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১০-১২ জন।

সোমবার বেলা ১২টার দিকে কক্সবাজার-চট্টগ্রাম মহাসড়কের দঈদগাঁওয়ের খোদাইবাড়ি এজি লুৎফুর কবির আদর্শ দাখিল মাদ্রাসা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতদের মধ্যে ঘটনাস্থলে দু’জন আর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন আরও তিনজন। হতাহত সকলের বাড়ি চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায়। তারা গত ৮ দিন থেকে চিকিৎসাধীন ছিলেন। চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনার কবলে পড়েন।

নিহত চারজনের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। তারা হলেন আবু আহমেদ, মাহমুদা বেগম, সায়রা খাতুন, দুলা মিয়া। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত আরেকজনের পরিচয় পাওয়া যায়নি।

জানা গেছে, বাঁশখালীর বেশকিছু অসুস্থ রোগী চোখের সমস্যা নিয়ে গত ৮ দিন আগে শহরের হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে যান। চিকিৎসা শেষে সোমবার তিনটি মাইক্রোবাস যোগে গ্রামের বাড়ি বাঁশখালী ফিরছিলেন। দু’টি মাইক্রোবাস চলে গেলেও একটা দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। ১৪ জন যাত্রীর মধ্যে ঘটনাস্থলে দু'জন মারা যান। আর সদর হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও তিনজনের মৃত্যু হয়। বাকীরা সবাই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

চকরিয়া মালুমঘাট হাইওয়ে পুলিশের দায়িত্বরত ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক মো. মোজাম্মেল হক জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে হাইওয়ে পুলিশের একটি টিম দ্রুত ঘটনাস্থলে যায়। তারা মরদেহ উদ্ধার ও দুর্ঘটনা কবলিত গাড়িগুলো জব্দ করে মালুমঘাট হাইওয়ে থানায় নেওয়া হয়েছে। তবে চালক পালিয়ে গেছেন।

ঈদগাঁও থানার ওসি শুভরঞ্জন চাকমা জানান, বেলা ১২টার দিকে যাত্রীবাহী বাসের সাথে মাইক্রোবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে দু’জন মারা যান।

কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. আশিকুর রহমান বলেন, ঈদগাঁওতে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত কয়েকজন নারী-পুরুষকে বেলা একটার পর হতে পৃথক সময়ে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে আনা হয়। এদের মাঝে এক নারী ও এক পুরুষ চিকিৎসাধীন অবস্থায়  মারা গেছেন। হাসপাতালে আনার আগে মারা যান আরও একজন।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসিম উদ্দিন চৌধুরী (ট্রাফিক) জানান, মাইক্রোবাসে ১৪ জন যাত্রী ছিলেন। চট্টগ্রামগামী যাত্রীবাহী বাসটি মাইক্রোবাসটিকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে দু’জন মারা যায়।


কক্সবাজার   সড়ক   দুর্ঘটনা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

রাত ৮টার পর শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধের নির্দেশনা

প্রকাশ: ০৯:১২ এএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলমান দাবদাহ ও গ্রীষ্ম মৌসুমে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতে রাত ৮টার পর শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার আহ্বান জানিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের বিদ্যুৎ বিভাগ থেকে পাঠানো এক বার্তায় এ আহ্বান জানানো হয়।

বিদ্যুৎ বিভাগ জানায়, বিগত ১৫ বছরে বিদ্যুৎ খাতে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন সত্ত্বেও চলমান দাবদাহে বিদ্যুতের চাহিদা অস্বাভাবিক হারে বেড়েছে। তা সত্ত্বেও গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সুবিধা দিতে বিদ্যুৎ বিভাগ আন্তরিকভাবে কাজ করছে। একই সঙ্গে গ্রাহকদের আরও পরিমিত ও সাশ্রয়ী বিদ্যুৎ ব্যবহারে আহ্বান জানাচ্ছে।

নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিতে বিদ্যুৎ বিভাগের নির্দেশনাগুলো হলো-রাত ৮টার পর শপিংমল ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা। নিম্নহারে বিদ্যুৎ বিল সুবিধা প্রাপ্তির লক্ষ্যে দোকান, শপিংমল, পেট্রোল পাম্প ও সিএনজি স্টেশনে অতিরিক্ত বাতি ব্যবহারে বিরত থাকা। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী হলিডে স্ট্যাগারিং প্রতিপালন করা।

এসির তাপমাত্রা ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা এর উপরে রাখা। দুর্ঘটনা এড়ানোর লক্ষ্যে হুকিং বা অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে বিরত থাকা। বেআইনিভাবে ইজিবাইক ও মোটরচালিত রিকশার ব্যাটারি চার্জিং থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানানো হয়েছে।

এছাড়া বিদ্যুতের অপচয় রোধে বিদ্যুৎসাশ্রয়ী যন্ত্রপাতি ব্যবহারের পরামর্শও দিয়েছে বিদ্যুৎ বিভাগ। বিদ্যুৎ সেবা প্রাপ্তিতে যে কোনো অভিযোগ বা তথ্যের জন্য বিদ্যুৎ বিভাগের হট লাইন নম্বর ১৬৯৯৯ যোগাযোগের অনুরোধ করা হয়েছে।


রাক আটা   শপিংমল   বাণিজ্যিক   প্রতিষ্ঠান   বন্ধ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বাংলাদেশ থেকে আম নিতে আগ্রহী চীন

প্রকাশ: ০৯:০২ এএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ থেকে এ বছরই আম নিতে চায় চীন। গতকাল সচিবালয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আবদুস শহীদের সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন সাক্ষাৎ করে এ কথা জানিয়েছেন। বৈঠকে জানানো হয়, চীনের একটি এক্সপার্ট প্রতিনিধি দল আম পাকার সময় বাংলাদেশে আমবাগান ও উৎপাদন কার্যক্রম পরিদর্শন করতে চায়। জুনের প্রথম দিকে প্রতিনিধি দলটি বাংলাদেশে আসতে চায়। এ প্রতিনিধি দলের প্রতিবেদনের ভিত্তিতে চীনের কাস্টমস বিভাগ বাংলাদেশ থেকে আম আমদানির বিষয়ে চূড়ান্ত অনুমোদন দেবে। কৃষিতে চীনের বিনিয়োগ কামনা করে এ সময় মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের কৃষি আধুনিক ও যান্ত্রিকীকরণ করতে চীনের বিনিয়োগ ও কারিগরি সহযোগিতা প্রয়োজন। বিশেষ করে দেশের কৃষক যাতে কম দামে আধুনিক কৃষিযন্ত্র পেতে পারে এ ক্ষেত্রে চীনের সহযোগিতা প্রয়োজন। কারণ চীন থেকে তুলনামূলক কম দামে আমরা যন্ত্র কিনতে পারি।

এর আগে দুপুরে কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত নেদারল্যান্ডসের রাষ্ট্রদূত ইরমা ভ্যান ডুরেন বৈঠক করেন। বৈঠকে কৃষি খাতে পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং কৃষি গবেষণা জোরদার ও প্রযুক্তি বিনিময় নিয়ে একসঙ্গে কাজ করার ওপর জোর দেওয়া হয়। নেদারল্যান্ডস সরকারের উদ্যোগে ময়মনসিংহে পিঁয়াজ সংরক্ষণাগার নির্মাণ ও চালুর বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়। এ সংরক্ষণাগারে সারা বছর পিঁয়াজ সংরক্ষণ করা যাবে বলে জানানো হয়। এ সময় মন্ত্রী বলেন, পিঁয়াজে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে আমরা পিঁয়াজের উৎপাদন বৃদ্ধি ও সংরক্ষণে গুরুত্ব আরোপ করছি।


বাংলাদেশ   আম   চীন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

যে সব জেলায় স্কুল-কলেজ-মাদরাসা বন্ধ থাকবে আজ

প্রকাশ: ০৮:৫৭ এএম, ৩০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আজ (মঙ্গলবার) খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের ১৮ জেলা, ঢাকা বিভাগের ৬ জেলা, রংপুরের ২ জেলা এবং বরিশালের এক জেলাসহ মোট ২৭ জেলার স্কুল-কলেজ ও মাদরাসা বন্ধ ঘোষণা করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

গতকাল সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল খায়ের এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, দেশে চলমান তাপপ্রবাহের কারণে আবহাওয়া অধিদপ্তরের সঙ্গে পরামর্শক্রমে খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের সব জেলা, ঢাকা বিভাগের ঢাকা, টাঙ্গাইল, নারায়ণগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, গাজীপুর ও মানিকগঞ্জ জেলা, রংপুর বিভাগের কুড়িগ্রাম ও দিনাজপুর জেলা এবং বরিশাল বিভাগের পটুয়াখালী জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ৩০ এপ্রিল বন্ধ থাকবে বলে সিদ্ধান্ত দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

এদিকে চলমান তাপপ্রবাহের মধ্যে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে স্কুল-মাদরাসার ক্লাস আগামী ২ মে পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। তবে যেসব স্কুলে এসির ব্যবস্থা আছে বা পরীক্ষা চলমান আছে সেসব স্কুলের জন্য এবং ও লেভেল, এ লেভেল পরীক্ষা ও কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এই আদেশ প্রযোজ্য হবে না বলে আদেশে বলা হয়েছে।


স্কুল-কলেজ-মাদরাসা   বন্ধ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সারাদেশে হিট স্ট্রোকে আরও ৩ জনের মৃত্যু

প্রকাশ: ১০:৩২ পিএম, ২৯ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

সারা দেশে তীব্র তাপপ্রবাহের ফলে নতুন করে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে আরও ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত হিট স্ট্রোকে ১০ জন মারা গেছেন বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) রাতে সারা দেশে হিট স্ট্রোকে নতুন মৃত্যুর বিষয়টি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কন্ট্রোল রুম থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে।

অধিদপ্তর জানিয়েছে, হিট স্ট্রোকে নতুন মারা যাওয়া তিনজনের মধ্যে দুইজনেরই মৃত্যু হয়েছে মাদারীপুর জেলায়। আরেকজনের মৃত্যু হয়েছে চট্টগ্রাম জেলায়। তবে গত একদিনে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে নতুন করে কাউকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়নি।

সবমিলিয়ে বর্তমানে সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত ৫ জন রোগী চিকিৎসাধীন আছেন বলেও জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

হিট স্ট্রোক   তীব্র তাপদাহ   স্বাস্থ্য অধিদপ্তর  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন