ইনসাইড বাংলাদেশ

বাড়তে পারে পদ্মা সেতুর রেল সংযোগের সময়-ব্যয়

প্রকাশ: ১০:৩২ এএম, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১


Thumbnail বাড়তে পারে পদ্মা সেতু রেল সংযোগের সময়-ব্যয়

ট্রেনে চড়ে পদ্মা সেতু পাড়ি দিতে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষের অপেক্ষার প্রহর আরো বাড়তে চলেছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী আগামী ২০২৪ সালের জুন নাগাদ শেষ হচ্ছে না পদ্মা সেতুর রেল লিংক প্রকল্পের কাজ। প্রকল্পের সময় বাড়তে পারে আরো দেড় বছর আর সেই হিসেবে কাজ শেষ হয়ে পদ্মা সেতু দিয়ে ট্রেইন চলাচলে সময় লাগতে পারে ২০২৬ সাল। 

পদ্মা সেতুর রেল লিংক প্রকল্পের কাজের সময় বাড়ার সাথে সাথে বাড়ছে এর প্রকল্প ব্যায়। শতভাগ কাজ সম্পন্ন করতে আরও এক হাজার ১৭৭ কোটি টাকা প্রয়োজন বলে পরিকল্পনা কমিশনকে জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। 

ঢাকা থেকে কেরানীগঞ্জ ও পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণে মোট ব্যয় ধরা ছিল ৩৯ হাজার ২৪৬ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। প্রকল্পের কাজ শুরু হয় ২০১৬ সালের জানুয়ারি মাসে। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে সব কাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা থাকলেও সময়-ব্যয় বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি।

পদ্মা সেতু রেল লিংক প্রকল্পের আওতায় ৪৩ দশমিক ২২ কিলোমিটার লুপ ও সাইডিং লাইন, ৫৮টি মেজর ব্রিজ, ২৭৩টি মাইনর ব্রিজ, কালভার্ট ও আন্ডারপাস, ২০টি স্টেশন, ১০০টি ব্রডগেজ কোচ কেনাসহ দুই হাজার ৪২৬ একর ভূমি অধিগ্রহণের সংস্থান রয়েছে। ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত সেকশনের কাজ তিনটি সেকশনে ভাগ করা হয়েছে। ঢাকা-মাওয়া, মাওয়া-ভাঙ্গা ও ভাঙ্গা- যশোর। এর মধ্যে ঢাকা-মাওয়া অংশের নির্মাণকাজের হালনাগাদ অগ্রগতি ৪৩ শতাংশ, মাওয়া-ভাঙ্গা অংশে ৭১ এবং ভাঙ্গা-যশোর অংশে ৩৬ শতাংশ। প্রকল্পের সার্বিক ভৌত অগ্রগতি ৪৬ শতাংশ ও আর্থিক অগ্রগতি ৫০ দশমিক ৭৩ শতাংশ।
নির্মাণকাজের চুক্তি অনুযায়ী প্রকল্প বাস্তবায়নকাল ডিসেম্বর ২০২২ এবং ডিফেক্ট লায়াবিলিটি পিরিয়ড বিবেচনায় ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত। ঠিকাদারের দাখিল করা সবশেষ ওয়ার্ক প্রোগ্রাম (এফ) অনুযায়ী বাস্তবায়নকাল জুলাই ২০২৪ পর্যন্ত। ভূমি অধিগ্রহণ, ইউটিলিটি শিফটিং, ভেরিয়েশন, বর্ষাকাল, করোনার প্রকোপের কারণে ঠিকাদার প্রায় দেড় বছর প্রকল্প বাস্তবায়নকাল বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন।

সম্প্রতি রেল ভবনে বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক ধীরেন্দ্র নাথ মজুমদারের সভাপতিত্বে ‘পদ্মা সেতু রেল সংযোগ (১ম সংশোধিত)’ শীর্ষক প্রকল্পের ‘প্রকল্প বাস্তবায়ন কমিটির (পিআইসি) চতুর্থ’ সভা হয়। সভায় প্রকল্পের সময়-ব্যয় বাড়ানোর বিষয়টি উঠে আসে। প্রকল্পের সময়-ব্যয় বাড়ানো নিয়ে পিআইসির চতুর্থ কার্যবিবরণী পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগে পাঠিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

বাংলাদেশ রেলওয়ে সূত্র জানায়, নানা কারণে প্রকল্পের আওতায় বাড়তি ব্যয় প্রয়োজন। ঢাকা থেকে গেন্ডারিয়া তৃতীয় ডুয়েলগেজ লাইন, ভাঙ্গা জংশনে ওভারহেড স্টেশন, কমলাপুরের টিটিপাড়ায় আন্ডারপাস, নড়াইলের তুলারামপুরে নতুন আন্ডারপাস, ভায়াডাক্টের পিয়ারের নকশা পরিবর্তন, একশটি বিজি কোচের ডিজাইন পরিবর্তন, মাওয়া, পদ্মবিলা, কাশিয়ানি, রুপদিয়া স্টেশনগুলোতে অপারেশনাল সুবিধা বৃদ্ধিজনিত পরিবর্তনও ব্যয় বাড়ার জন্য দায়ী। নদীর নেভিগেশন ক্লিয়ারেন্স বৃদ্ধিজনিত অতিরিক্ত সম্ভাব্য ব্যয় প্রায় ১৩৮ দশমিক ৫৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। প্রতি ডলার ৮৫ টাকা ধরে বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ১ হাজার ১৭৭ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।

জানা যায়, প্রকল্প বাস্তবায়নে বর্তমানে কিছু চ্যালেঞ্জ দেখা দিয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম ভূমি অধিগ্রহণ। প্রকল্পের আওতায় বিভিন্ন জেলায় প্রায় ১৫২ একর অতিরিক্ত ভূমি অধিগ্রহণ কার্যক্রম চলমান। ঢাকা জেলায় ১৮ দশমিক ২৩৯১ একর, নারায়ণগঞ্জ জেলায় ২ দশমিক ৭৩২১ একর, মুন্সিগঞ্জ জেলায় ৩৩ দশমিক ২২৭৫ একর, মাদারীপুর জেলায় ৩১ দশমিক ৭৫৪৫ একর, ফরিদপুর জেলায় ২৭ দশমিক ৫৬৩০ একর, গোপালগঞ্জ জেলায় ১৩ দশমিক ১৩৬২ একর, নড়াইল জেলায় ২২ দশমিক ৯৭৭৫ একর ও যশোর জেলায় ২ দশমিক ৯৪ একর ভূমি সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক দপ্তর থেকে হস্তান্তর প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা প্রয়োজন। যথাসময়ে ভূমি অধিগ্রহণ কার্যক্রম শেষ করে ঠিকাদারকে সাইট বুঝিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়ায় বিলম্বের কারণে ঠিকাদারের মাধ্যমে ক্লেইম দাখিল করা হয়েছে।

ব্যয় বাড়ছে ইউটিলিটি শিফটিং ও পরামর্শক সেবায়ও। বর্তমানে বিভিন্ন সংস্থা ও দপ্তর থেকে ইউটিলিটি শিফটিং বাবদ ৩৬ কোটি ৮০ লাখ টাকার প্রাক্কলন করা হয়েছে। প্রকল্পের কাজ সঠিকভাবে বাস্তবায়নে পরামর্শক সেবাও বাড়াতে হবে। বর্তমান সাইট কন্ডিশন ও বিভিন্ন সরকারি সিদ্ধান্ত পরিপালনের জন্য ভেরিয়েশন দেওয়ায় কাজের পরিধি বেড়েছে। তাই প্রকল্পের মূল স্কোপ থেকে অতিরিক্ত কাজ সুষ্ঠু তদারকির জন্য কনস্ট্রাকশন সুপারভিশন কনসালট্যান্টের (সিএসসি) জনমাস বাড়ানোসহ নতুন পদ সৃষ্টিও অত্যাবশ্যক বলে জানায় রেলওয়ে।

পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের পরিচালক মো. আফজাল হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, করোনা সংকটে অনেক সময় অপচয় হয়েছে। ভূমি অধিগ্রহণ ও পরামর্শক সেবা খাতে হয়েছে বাড়তি ব্যয়। এসব কারণে প্রকল্পের সময়-ব্যয় বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে বিষয়টি এখনো চূড়ান্ত নয়, প্রাথমিক পর্যায়ে।

বর্তমানে প্রস্তাবিত প্রকল্পের একটি খাতের চুক্তিমূল্য দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৪০৭ কোটি ৩৬ লাখ টাকা, যা মূল চুক্তিমূল্য ও সবশেষ অনুমোদিত চুক্তিমূল্যের চেয়ে ৪৬৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা বেশি। ট্যাক্স-ভ্যাট ছাড়া এ ব্যয় ৩৬৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা বেশি। নির্মাণকাজের ব্যয় বাড়ানোসহ বিভিন্ন কারণে প্রকল্পের দ্বিতীয় সংশোধনের জন্য ডিপিপি (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা) প্রণয়ন প্রক্রিয়াধীন বলে জানায় বাংলাদেশ রেলওয়ে।

পদ্মা সেতু  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঢাকায় জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল

প্রকাশ: ০১:১৪ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে বাংলাদেশ জামাতে ইসলামী। ফিলিস্তিনে দখলদার ইসরায়েলের বর্বরোচিত হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করে তারা। ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ জামায়াতের উদ্যোগে যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের সামনে থেকে বিক্ষোভ শুরু হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রতিবাদ সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়। একই সময়ে ভিন্ন স্থানে সংগঠনটির ঢাকা মহানগরী উত্তরের আয়োজনে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

বৃহস্পতিবার (০৯ মে) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তর প্রচার-মিডিয়া সম্পাদক মু. আতাউর রহমান সরকার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ঢাকা মহানগরী দক্ষিণ জামায়াতের উদ্যোগে আয়োজিত মিছিলে কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের নায়েবে আমির অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দিন নেতৃত্ব দেন। এ সময় বিক্ষোভ মিছিলটি রাজধানীর যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারের সামনে থেকে শুরু হয়ে গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রতিবাদ সমাবেশের মাধ্যমে শেষ হয়।

বিক্ষোভ মিছিলে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি যথাক্রমে দেলওয়ার হোসেন, মুহাম্মদ কামাল হোসাইন ও ড. আব্দুল মান্নান।

আরও উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শুরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যাপক মোকাররম হোসাইন খান, শামসুর রহমান, ড. মোবারক হোসাইন, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুস সালাম, সৈয়দ সিরাজুল হক, কামরুল আহসান হাসান, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের ঢাকা মহানগরী পূর্বের সভাপতি তাকরিম হাসান, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সভাপতি আলাউদ্দিন শেখ, ঢাকা কলেজের সভাপতি আনিসুর রহমানসহ জামায়াতে ইসলামীর বিভিন্ন থানা আমির ও সেক্রেটারিরা।

অন্যদিকে মজলুম ফিলিস্তিন জনগণের অধিকার আদায়ের জন্য বিশ্ব জনমত গড়ে তোলা, ইসরায়েলিদের জুলুমের প্রতিবাদে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তরের আয়োজনে বিক্ষাভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।


বাংলাদেশ জামাতে ইসলামী   বিক্ষোভ   মিছিল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পাবনায় পুকুর খনন করতে গিয়ে পরিত্যক্ত গ্রেনেডের সন্ধান

প্রকাশ: ০১:০৭ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail পাবনার ঈশ্বরগঞ্জে অবিস্ফোরিত অবস্থায় গ্রেনেড সন্ধান

পাবনার ঈশ্বরদীতে পুকুর খনন করতে গিয়ে পরিত্যক্ত গ্রেনেডের সন্ধান মিলেছে। গ্রেনেডটি মাটি চাপা দিয়ে স্থানটি ঘিরে রেখেছে পুলিশ। এক শিশু সেটিকে খেলনা ভেবে প্রথমে বাড়িতে নিয়ে গিয়েছিল।

বুধবার ( মে) রাতে ঈশ্বরদী পৌর শহরের এম এস কলোনি তিনতলা এলাকায় খনন কাজ চলমান একটি পুকুরে পরিত্যক্ত গ্রেনেডটির সন্ধান মেলে।

প্রত্যক্ষদর্শীদের সূত্রে জানা যায়, রেলওয়ের জমিতে খোকন নামের এক মাছ ব্যবসায়ী বেশ কিছুদিন ধরে এম এস কলোনির তিনতলা মাঠে পুকুর খননের কাজ করছেন। বুধবার বিকেলে শ্রমিকরা কাজ শেষ করে বিকেলে চলে যান।

সে সময় তৃতীয় শ্রেণী পড়ুয়া স্বর্ণা নামের এক শিশুকন্যা বাড়ির পেছনে গিয়ে উপরের অংশে লাল টেপ মোড়ানো লোহার গোলকের মত বস্তুটি খেলনা ভেবে বাড়িতে নিয়ে যায়। তার বাবা সুবাস কুমার দাস গোলাকার বস্তুটি গ্রেনেড বলে বুঝতে পারে। তখন বিপদের আশংকায় গোলাকার বস্তুটি পূর্বের স্থানে রেখে জরুরী সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন দিয়ে বিষয়টি জানান তিনি।

ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম জানান, 'রাতে জরুরী সেবা ৯৯৯ নম্বর থেকে ফোন পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘটনাটি জানতে পারি। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার যুদ্ধের সময় এলাকাটি পাক বাহিনীর অধ্যুষিত এলাকা ছিল। ওই সময় গ্রেনেডটি যেকোনোভাবে ঘটনাস্থলে অবিস্ফোরিত হয়ে মাটি চাপা পড়েছিল। মাটি খনন করায় সেটি বের হয়ে এসেছে।'

ওসি আরও জানান, 'বর্তমানে গ্রেনেডটি মাটা চাপা দিয়ে রাখা হয়েছে। এলাকাটি আম বাগান পুলিশ ফাঁড়ির এএসআই সবুজ আলীর তত্ত্বাবধায়নে রাখা হয়েছে। বোম নিষ্ক্রিয় করার জন্য র‌্যাবের বোম ডিসপোজাল টিমকে খবর দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৯ মে) দলটি ঘটনাস্থলে এসে গ্রেনেডটি নিষ্ক্রিয় করার কথা রয়েছে।'


গ্রেনেড   অবিস্ফোরিত   পরিত্যক্ত  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকালে গণভবনে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গেও দেখা করবেন বিনয় মোহন কোয়াত্রা। এ ছাড়া বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি।

দুই দিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। বুধবার (৮ মে) সন্ধ্যায় এক বিশেষ ফ্লাইটে তিনি বিমানবন্দরে অবতরণ করেন বলে জানায় বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক বার্তায় বলা হয়, সংক্ষিপ্ত সফরে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব একটি বিশেষ ফ্লাইটে বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকা আসেন।

আজ দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে কোয়াত্রার সঙ্গে আলোচনায় সীমান্ত হত্যা গুরুত্ব পাবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

কোয়াত্রার সফরে আলোচনার বিষয়ে জানতে চাইলে হাছান মাহমুদ বলেন, ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। তাদের সঙ্গে নানা বিষয় আছে। স্বাভাবিকভাবে নানা বিষয় আলোচনা হবে। তিনি আসার পর আমরা বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব।

গত ২০ এপ্রিল ঢাকায় আসার কথা ছিল ভারতের পররাষ্ট্র-সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার। তবে অনিবার্য কারণে তার পূর্বনির্ধারিত সেই সফর স্থগিত করা হয়।


প্রধানমন্ত্রী   ভারতের পররাষ্ট্র সচিব   বৈঠক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

চট্টগ্রামে প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, দুই পাইলট উদ্ধার

প্রকাশ: ১২:৫৭ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি YAK 130 প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়েছে। যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে এটি চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় দুর্ঘটনায় পতিত হয়। বিমানে থাকা দু'জন পাইলটকে উদ্ধার করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার ( ৯ মে) সকাল ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বিমানবাহিনীর YAK130 ট্রেনিং ফাইটার বিমানটি খুঁজতে ডুবুরি, ফায়ার ফাইটার, বন্দরে অবস্থানরত জাহাজের নাবিকরা কাজ করছেন।


প্রশিক্ষণ   যুদ্ধবিমান   বিধ্বস্ত   পাইলট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন এমপি হানিফের চাচাতো ভাই

প্রকাশ: ১২:৪৭ পিএম, ০৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

কুষ্টিয়া সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে জয়ী হয়েছেন কুষ্টিয়া সদর আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফের চাচাতো ভাই আতাউর রহমান আতা। তিনি আনারস প্রতীক নিয়ে ৬৭ হাজার ৪৮১ ভোট পেয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে আবু আহাদ আল মামুন ৩ হাজার ৫৬৪ ভোট পেয়েছেন। বুধবার (৮ মে) রাতে সদর উপজেলা নির্বাচন অফিসার ও সহকারী রিটার্নিং অফিসার মো. সহিদুল রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 

কুষ্টিয়া সদর উপজেলায় মোট ভোটার সংখ্যা রয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার ৮৩৩ জন। উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের ১৪৫টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ করা হয়। ৭৩ হাজার ২৯৯ জন ভোটার ভোট দেন। তার মধ্যে ৭১ হাজার ৪৫ ভোট বৈধ এবং ২ হাজার ২৫৪ ভোট অবৈধ হয়েছে।


কুষ্টিয়া   মাহবুব-উল আলম হানিফ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন