ইনসাইড ইকোনমি

সৌদি ছাড়াও দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য থেকে

প্রকাশ: ০২:০০ পিএম, ১১ এপ্রিল, ২০২২


Thumbnail সৌদি ছাড়াও দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য থেকে

দেশের অর্থনীতিতে মূখ ভূমিকা রাখে এমন বেশ কয়েকটি সেক্টরের মধ্যে প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স বিশেষ উল্লেখযোগ্য। চলমান বৈষয়িক করোনা মহামারি গত দুই বছরে সারা বিশ্বের অর্থনীতির উপর একটা বিরুপ প্রভাব ফেলে। অনেক দেশের অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়ার মতো অবস্থা হয়েছিল। কিন্তু করোনা এই মহামারিতে বাংলাদেশের অর্থনীতির উপর কোন প্রভাব পড়তে দেয়নি দেশের রেমিট্যান্স। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে একটা ধাক্কা লাগলেও মার্চে আবার সেটা পুষিয়ে দিয়েছে। মার্চ মাসে প্রবাসীরা ১৮৬ কোটি ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন। যা গত আট মাসের রেকর্ড ভঙ্গ করেছে।

সাধারণত দেশের রেমিট্যান্স আয়ে বেশি ভূমিকা পালন করে আসছেন মধ্যপ্রাচ্য, আমেরিকা ও ইউরোপের দেশে থাকা বাংলাদেশি প্রবাসীরা। স্বাধীনতার পর বাংলাদেশে বরাবরই সৌদি আরব থেকে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে। এর পরই ছিল সংযুক্ত আরব আমিরাতের অবস্থান। তবে সাম্প্রতিক সময়ে  সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ছাড়িয়ে দ্বিতীয়তে অবস্থান নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। আর এর পরই  উঠে এসেছে যুক্তরাজ্য। আর চতুর্থ অবস্থানে স্থান পেয়েছে একসময় দ্বিতীয় থাকা আরব আমিরাত ।

করোনা মহামারির মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের রেমিট্যান্স প্রবাহ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। এরই মধ্যে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ডিঙিয়ে প্রবাসী আয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে উঠে এসেছে দেশটি। এর ধারাবাহিকতায় গত মার্চেও রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন দেশটির প্রবাসীরা।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, আগের তুলনায় এখন যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে টাকা পাঠানো সহজ হয়েছে। এ ছাড়া বৈধ পথে প্রণোদনা পাওয়া যাচ্ছে। যার ফলে রেমিট্যান্স বাড়ছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রানীতি বিভাগের হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের মার্চ মাসে বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশের প্রবাসীরা ৩০ কোটি ৮৮ লাখ (৩০৮.৮২ মিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন। অতীতে এক মাসে এত পরিমাণ রেমিট্যান্স আসেনি দেশটি থেকে। ধারাবাহিকভাবে বাড়তে থাকা দেশটির রেমিট্যান্স প্রবাহ শীর্ষে থাকা সৌদির কাছাকাছি চলে এসেছে।

প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে এক কোটি ২০ লাখ বাংলাদেশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন।

বাংলাদেশের প্রবাসীদের বড় বাজার মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরব। বিভিন্ন সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ২২ লাখের মতো বাংলাদেশি অভিবাসী সৌদি আরবে কর্মরত রয়েছেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, মার্চ মাসে রেমিট্যান্স আহরণে শীর্ষে থাকা সৌদি আরব থেকে এসেছে ৩৭ কোটি ৭৫ লাখ ডলার। দ্বিতীয়তে থাকা যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা প্রবাসী আয়ের পরিমাণ ৩০ কোটি ৮৮ লাখ ডলার। যুক্তরাজ্য থেকে এসেছে ২১ কোটি ৪১ লাখ ডলার। আরব আমিরাত থেকে পাঠিয়েছে ১৮ কোট ৪১ লাখ ডলার।

রেমিট্যান্স   যুক্তরাষ্ট্র   যুক্তরাজ্য  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

মাথাপিছু আয় ৩৫ ডলার বেড়ে ২৭৮৪ ডলার

প্রকাশ: ১০:০৫ এএম, ২১ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলতি অর্থবছর প্রায় শেষের দিকে। এর আগেই চলতি ২০২৩-২৪ অর্থ বছরে সাময়িক হিসাব অনুযায়ী ধারণা করা হচ্ছে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃত্তি আগের অর্থবছরের তুলনায় কিছুটা বেড়ে ৫ দশমিক ৮২ শতাংশ হবে। আর দেশের মানুষের মাথাপিছু  আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৭৮৪ মার্কিন ডলার।

সোমবার (২০ মে) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) জিডিপির সাময়িক হিসাব প্রকাশ করে এসব তথ্য জানিয়েছে

বিবিএস আরও জানায়, ২০২০-২১ অর্থবছরে হাজার ৫৯১ ২০২১-২২ অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল হাজার ৭৯৩ ডলার।

প্রসঙ্গত, গত অর্থবছরে মাথাপিছু আয় ছিল ২ হাজার ৭৪৯ মার্কিন ডলার। যা এ বছর ৩৫ মার্কিন ডলার বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ৭৮৪ ডলার। বর্তমান টাকার হিসেবে মাথাপিছু আয় ৩ লাখ ৬ হাজার ১৪৪ টাকা। 


মাথাপিছু আয়   বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো   জিডিপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

আটকে থাকা রপ্তানি আয় দেশে ফেরাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগ

প্রকাশ: ০৯:৩৬ পিএম, ২০ মে, ২০২৪


Thumbnail

পণ্য রপ্তানি হলেও নির্ধারিত সময়ে যেসব রপ্তানি আয় দেশে আসেনি, আটক থাকা সেই অর্থ দ্রুত দেশে আনতে উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক জানিয়েছে, যখন রপ্তানি আয় আসবে, তখনকার ডলারের দামেই মূল্য পাবেন রপ্তানিকারক।

সোমবার (২০ মে) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে এই সিদ্ধান্ত জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে যে কেউ পুরোনো আয় দেশে আনলেও এখনকার ১১৭ টাকা ৫০ পয়সা দামে রপ্তানি আয় পাবেন।

দুই বছর ধরে চলা ডলারের সংকটের মধ্যে রপ্তানি আয় সময়মতো দেশে আনতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে রপ্তানি আয় সময়মতো দেশে আসছে না। সময়মতো আয় দেশে না আনলে অর্থ পাচারের জন্য আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ থাকলেও এমন উদ্যোগ দেখা যায় না।

রপ্তানি আয়   বাংলাদেশ ব্যাংক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

এক দিনের ব্যবধানে আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম

প্রকাশ: ০৮:২৩ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

দেশের বাজারে আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম। এবার সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের এক ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণের দাম ৯৮৪ টাকা বাড়িয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার ৫৪৪ টাকা। আগামীকাল সোমবার থেকে নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

রোববার (১৯ মে) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের দাম বেড়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। সোমবার (২০ মে) থেকে নতুন দর কার্যকর হবে।

সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণ ১ লাখ ১৯ হাজার ৫৪৪ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৪ হাজার ১০৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯৭ হাজার ৮০৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম ৮০ হাজার ৮৬৬ টাকায় বিক্রি করা হবে।

স্বর্ণের দাম বাড়ানো হ‌লেও অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটে প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা।

এর আগে শ‌নিবার (১৮ মে) ভরিতে ১ হাজার ১৭৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী স্বর্ণের দাম বেড়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার (১৯ মে) থেকে নতুন দর কার্যকর হবে।

নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণ ১ লাখ ১৮ হাজার ৪৬০ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৮২ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৬ হাজার ৯১৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের দাম পড়বে ৮০ হাজার ১৩২ টাকা।

এর আগে ১১ মে স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে ১ হাজার ৮৩১ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছিল। এতে ভালো মানের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম হয়েছিল ১ লাখ ১৭ হাজার ২৮১ টাকা।

গত ৭ মে স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে ৪ হাজার ৫০২ টাকা বাড়ানোর ঘোষণা দেয় বাজুস। সে দাম অনুযায়ী সবচেয়ে ভালো মানের (২২ ক্যারেট) প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) স্বর্ণ ১ লাখ ১৭ হাজার ২৮১ টাকা, ২১ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১১ হাজার ৯৫১ টাকা, ১৮ ক্যারেট ৯৫ হাজার ৯৫৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণ ৭৯ হাজার ৩৩৮ টাকায় বিক্রি করা হবে।

বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন   বাজুস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

আসছে বাজেটে বাড়ছে মোবাইল ও ইন্টারনেটের মূল্য!

প্রকাশ: ০৩:১০ পিএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

আগামী ৬ জুন জাতীয় সংসদে বাজেট পেশ করা হবে। টানা চতুর্থ মেয়াদের মত দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে আওয়ামী লীগ সরকারের এটিই হবে প্রথম বাজেট। আর এমন এক সময়ে এবার বাজেট দেওয়া হচ্ছে যখন অর্থনৈতিক সংকট ক্রমশ ঘনীভূত হচ্ছে। কিছু কিছু দৃশ্যমান সংকট সকলের জন্য উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।

এবার আসছে বাজেটে মোবাইল ব্যবহারে খরচের বোঝা চাপছে গ্রাহকের কাঁধে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এ বাজেটে হ্যান্ডসেট উৎপাদনে ৫ শতাংশ ভ্যাট বাড়াতে চায়। এতে প্রতিটি হ্যান্ডসেটে দাম বাড়তে পারে প্রায় এক হাজার টাকা। সম্পূরক শুল্ক ২০ শতাংশ করার প্রস্তাবে টকটাইম ও ইন্টারনেট ব্যবহারে ১০০ টাকায় অতিরিক্ত গুনতে হবে প্রায় ৬ টাকা।

ফেসবুক ব্রাউজিং থেকে শুরু করে পড়াশোনা, কেনাকাটা, দাপ্তরিক কাজ- সব ক্ষেত্রেই ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) বলছে, ১৯ কোটি ২২ লাখ সিমকার্ডধারীর মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন ১২ কোটির বেশি গ্রাহক। বর্তমানে মোবাইলে কথা বলায় ১০০ টাকা রিচার্জে গ্রাহকরা ৩৩ টাকার বেশি কর দেন। একই পরিমাণ কর দিতে হয় ইন্টারনেট কিনতেও।

এনবিআর সূত্রে জানা গেছে, আসছে বাজেটে উভয় ক্ষেত্রে সম্পূরক শুল্ক ৫ শতাংশ বাড়িয়ে ২০ শতাংশ করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। এতে অতিরিক্ত ৫ দশমিক ৭৫ টাকা কর বাড়বে। ফলে ১০০ টাকার মোবাইল সেবায় সর্বমোট ৩৯ টাকা কর দিতে হবে, যা হবে দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বোচ্চ।

গ্রাহকরা বলছেন, এভাবে ভ্যাট বাড়ানো সাধারণ মানুষকে শোষণ করার একটা প্রক্রিয়া। ভ্যাট বাড়ালে মোবাইল ও ইন্টারনেট ব্যবহার করা অনেক কষ্ট হয়ে যাবে। তাই সরকারের কাছে আবেদন, ভ্যাট যেন বাড়ানো না হয়।

মোবাইল অপারেটররা বলছে, সম্পূরক শুল্ক ৫ শতাংশ বাড়িয়ে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা রাজস্ব মিলবে। করের পরিবর্তে ডাটা ব্যবহার বাড়িয়েও এ রাজস্ব আদায় সম্ভব। দেশে একজন গ্রাহক মাসে গড়ে সাড়ে ৬ জিবি ডাটা ব্যবহার করেন; ভারতে যার পরিমাণ সাড়ে ১৭ জিবি।

মোবাইল ফোনেও স্বস্তির খবর নেই। বর্তমানে হ্যান্ডসেট উৎপাদনে ৩ থেকে সাড়ে ৭ শতাংশ পর্যন্ত ভ্যাট দিতে হয় ১৭টি প্রতিষ্ঠানকে। বিক্রয় পর্যায়ে রয়েছে ৫ শতাংশ ভ্যাট। আসছে বাজেটে এ খাতে ভ্যাট বাড়তে পারে আরও ৫ শতাংশ। এতে সরকার ৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব পাবে। তবে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আনা ফোন বিক্রি বন্ধ হলে এখাত থেকে বছরে রাজস্ব মিলবে প্রায় এক হাজার ২০০ কোটি টাকা।

মোবাইল ফোন ইন্ডাস্ট্রি ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের সহসভাপতি রেজোয়ানুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, ‘৫০০ থেকে এক হাজার টাকা পর্যন্ত প্রতিটি পণ্যের দাম বেড়ে যেতে পারে বলে ধারণা করছি।’

যদিও ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলছেন, মোবাইল সেবায় এবং হ্যান্ডসেট সংযোজনে কর ভার কমাতে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রস্তাব দিয়েছেন।

তিনি বলেন, ‘ইন্টারনেটের দাম এবং ভ্যাট কমানোর ব্যাপারে অর্থমন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী এবং এনবিআরের চেয়ারম্যানের কাছে জমা দিয়েছি।’ বর্তমানে ব্রডব্যান্ড সেবায় ৫ শতাংশ করে তিন স্তরে ১৫ শতাংশ ভ্যাট দিচ্ছেন এক কোটি ৩৪ লাখ গ্রাহক।


মোবাইল বিল   ইন্টারনেট   ভ্যাট   অর্থনীতি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি খলীকুজ্জমান, সম্পাদক আইনুল ইসলাম

প্রকাশ: ০৮:৫৪ এএম, ১৯ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন . কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ। সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন অধ্যাপক . মো আইনুল ইসলাম।

কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচনে . কাজী খলীকুজ্জমান আহমদ অধ্যাপক . মো. আইনুল ইসলামের প্যানেল সভাপতি সাধারণ সম্পাদকসহ ২৯টি পদের মধ্যে ২৭টি পদে নিরঙ্কুশ জয়লাভ করেছে। নতুন কমিটি আগামী দুই বছর (২০২৪-২০২৬) দায়িত্ব পালন করবে।

শনিবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানানো হয়। রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে দুই দিনব্যাপী দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের শেষদিন শনিবার (১৮ মে) বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সাধারণ সভা কার্যনির্বাহী কমিটির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সারাদেশের সাড়ে চার হাজার অর্থনীতিবিদ অংশ নেন।

অন্যান্য পদে নির্বাচিতরা হলেন-সহসভাপতি যথাক্রমে . জামালউদ্দিন আহমেদ এফসিএ, জেড এম সালেহ্, . মো. লিয়াকত হোসেন মোড়ল, সৈয়দা নাজমা পারভীন পাপড়ি (স্বতন্ত্র) মো. মোস্তাফিজুর রহমান সরদার। কোষাধ্যক্ষ বদরুল মুনির। যুগ্ম সম্পাদক শেখ আলী আহমেদ টুটুল, মোহাম্মদ আকবর কবীর। সহসম্পাদক নেছার আহমেদ, মনছুর এম ওয়াই চৌধুরী, মো. জাহাঙ্গীর আলম, পার্থ সারথী ঘোষ সৈয়দ এসরারুল হক সোপেন।

কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন অধ্যাপক . আবুল বারকাত (গঠনতন্ত্রবলে), অধ্যাপক হান্নানা বেগম, অধ্যাপক . মো মোয়াজ্জেম হোসেন খান, অধ্যাপক . মো. জহিরুল ইসলাম সিকদার, অধ্যাপক শাহানারা বেগম, . নাজমুল ইসলাম, . শাহেদ আহমেদ, অধ্যাপক . মোহাম্মদ সাদেকুন্নবী চৌধুরী, অধ্যাপক . মো. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, মো. মোজাম্মেল হক, অধ্যাপক . মো. মোরশেদ হোসেন, অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামান খান খোরশেদুল আলম কাদেরী।


বাংলাদেশ   অর্থনীতি   খলীকুজ্জমান  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন