বিশ্ববাজারে
ফের ঊর্ধ্বমুখী স্বর্ণের দাম। সুদের হার বৃদ্ধি কিছুটা শ্লথ হয়ে আসায় বিনিয়োগ বাড়ছে
মূল্যবান এই ধাতুতে।
অন্যদিকে করোনার
বিধি-নিষেধ আরও শিথিল করেছে চীন। এর ফলে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধির সম্ভাবনা তৈরি
হয়েছে। এতে বিশ্ববাজারে বেড়েছে স্বর্ণের দাম।
গত মঙ্গলবার
বিশ্ববাজারে স্পট স্বর্ণের দাম ০.৫ শতাংশ বেড়ে প্রতি আউন্স হয়েছে ১৮০৬ ডলার। এর পাশাপাশি
অগ্রিম বাজারে স্বর্ণের দাম ০.৭ শতাংশ বেড়ে প্রতি আউন্স হয় ১৮১৬ ডলার।
মূলত যুক্তরাষ্ট্রের
কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ ঘন ঘন সুদের হার বাড়াতে থাকলে ডলার শক্তিশালী হয়ে
ওঠে। এতে স্বর্ণে বিনিয়োগ কমে যায় এবং মূল্যবান এ ধাতুর দাম পড়ে যায়।
গত সেপ্টেম্বরে
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম কমে দুই বছরে সর্বনিম্ন হয়েছিল। কিন্তু বিশ্ব মন্দার আশঙ্কায়
ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার বৃদ্ধি কিছুটা শ্লথ হওয়ায় আবারও স্বর্ণে বিনিয়োগ বাড়ছে।
ফলে গত অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন মাসে স্বর্ণের দাম প্রায় ২০০ ডলার বেড়ে যায়।
বিশ্বের শীর্ষ
ভোক্তা দেশ চীন জানায়, আগামী ৮ জানুয়ারি থেকে দেশে আসা ভ্রমণকারীদের আর কোয়ারিনটাইনে
যেতে হবে না। ফলে সীমান্ত কড়াকাড়ি কিছুটা কমছে, ২০২০ সাল থেকে যা অনেকটাই বন্ধ ছিল।
এতে দেশটিতেও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আরও বাড়ার সুযোগ তৈরি হলো। এই পদক্ষেপ স্বর্ণের মূল্যবৃদ্ধিতে
ভূমিকা রাখছে।
ওসিবিসি এফএক্স
স্ট্র্যাটেজিস্ট ক্রিস্টোফার ওংগ বলেন, “ফেডারেল রিজার্ভের আগ্রাসী সুদের হার বৃদ্ধির
কারণে ২০২২ সালের বেশির ভাগ সময় স্বর্ণ দুর্বল ছিল। এ সময় ইয়েল্ড ও ডলার শক্তিশালী
হয়। কিন্তু ফেড এখন আবার সুদের হার বৃদ্ধিতে কিছুটা শিথিলতা প্রদর্শন করছে, এ কারণেই
স্বর্ণের দাম বাড়ছে।
স্বর্ণ স্বর্ণের দাম বিশ্ববাজার
মন্তব্য করুন
২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে কোমল পানীয় বা কার্বোনেটেড বেভারেজের বিক্রি থেকে প্রাপ্ত আয়ের ওপর কর (টার্নওভার ট্যাক্স) ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করতে যাচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।
এই হার চলতি অর্থবছরের বাজেটেও প্রস্তাব করেছিল সংস্থাটি। পরে কোম্পানিগুলোর দাবিতে এনবিআর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। এর আগে এই করহার ছিল শূন্য দশমিক ছয় শতাংশ।
মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর বিষয়টির চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে কার্বোনেটেড বেভারেজের ওপর ৫ শতাংশ করহার করার পরিকল্পনা নিচ্ছে এনবিআর। যদিও চলতি অর্থবছরেও এই প্রস্তাব ছিল আয়কর বিভাগের। পরে ব্যবসায়ীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। তবে আগামী অর্থবছরে এই করহার ৫ শতাংশ করার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি। ইতোমধ্যে বিষয়টি নিয়ে অর্থমন্ত্রী সবুজ সংকেতও দিয়েছেন। অর্থাৎ রোববার এনবিআরের সঙ্গে বৈঠকে এই করহারের বিষয়ে সায় দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। তবে মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পর বাজেটের সব বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে।
উল্লেখ্য, প্রতি বছর বাংলাদেশের পানীয় শিল্পের প্রবৃদ্ধি ২০ শতাংশ হারে বাড়ছে। কোমল পানীয়ের খাত থেকে বর্তমানে জাতীয় কোষাগারে প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা আসে। প্রস্তাবিত টার্নওভার কর বেড়ে যাওয়ার সরাসরি ফলাফল হিসেবে এটি ব্যাপকভাবে কমে যাবে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
রেমিট্যান্স প্রবাসী আয় বাংলাদেশ ব্যাংক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সোনালী ব্যাংক বিডিবিএল একীভূত বাংলাদেশ ব্যাংক আব্দুর রউফ তালুকদার
মন্তব্য করুন
২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেটে কোমল পানীয় বা কার্বোনেটেড বেভারেজের বিক্রি থেকে প্রাপ্ত আয়ের ওপর কর (টার্নওভার ট্যাক্স) ৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করতে যাচ্ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। এই হার চলতি অর্থবছরের বাজেটেও প্রস্তাব করেছিল সংস্থাটি। পরে কোম্পানিগুলোর দাবিতে এনবিআর এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে ৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩ শতাংশ করা হয়েছে। এর আগে এই করহার ছিল শূন্য দশমিক ছয় শতাংশ।