ইনসাইড এডুকেশন

ঢাবির ঘ ইউনিট রাখার পক্ষে নীল দল

প্রকাশ: ০১:০৮ পিএম, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২২


Thumbnail ঢাবির ঘ ইউনিট রাখার পক্ষে নীল দল

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ঘ ইউনিট বহাল রাখার পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামী লীগপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন নীল দলের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ শাখা অবস্থান নিয়েছে। এ অবস্থানের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা ও পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে একটি কমিটিও করেছে তারা। 

এর আগে এ বিষয়টি নিয়ে আন্দোলনের জন্য যে ‘সর্বদলীয়’ প্ল্যাটফর্ম আলোচনায় এসেছিল, তার মূল উদ্যোক্তারাও নীল দলের এ কমিটিতে রয়েছেন। সর্বদলীয় প্ল্যাটফর্মটি তারা আপাতত স্থগিত রাখছেন।

উল্লেখ্য, ‘পরীক্ষার বোঝা ও ভোগান্তি কমানোর’ কথা বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ঘ ইউনিট বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। উচ্চমাধ্যমিকের বিভাগ পরিবর্তনের জন্য কয়েক দশক ধরে শিক্ষার্থীরা এই ইউনিটের অধীন ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিয়ে আসছিলেন। এ নিয়ে চলা বিতর্কের মধ্যেই ৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ ভর্তি কমিটির সভায় এই ইউনিট বাতিলের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বিভাগ পরিবর্তনের একটি নীতিমালা প্রণয়নের জন্য ডিনস সাব-কমিটিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।

এ সিদ্ধান্ত নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলার মধ্যে গত রোববার সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষকদের একটি অনানুষ্ঠানিক সভা হয়। সভায় শিক্ষকেরা ঘ ইউনিট বহাল রাখার পক্ষে আন্দোলন করতে সম্মত হন। সেই লক্ষ্যে সভা থেকে ‘ঘ ইউনিট সর্বদলীয় আন্দোলন কমিটি’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম গঠনের প্রস্তাব আসে। এতে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আ ক ম জামাল উদ্দিনকে আহ্বায়ক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খানকে সদস্যসচিব করা হয়।

আন্দোলনের এ উদ্যোগের এক দিন পরই গতকাল সোমবার সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ শাখা নীল দল একটি সভা করে। এ সভায় আওয়ামীপন্থী শিক্ষকেরা ঘ ইউনিট বহাল রাখার পক্ষে একমত হন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা ও পরবর্তী করণীয় নির্ধারণে নীল দলের পক্ষ থেকে একটি কমিটিও করা হয়েছে। কমিটিতে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক জিয়া রহমানকে আহ্বায়ক করা হয়েছে। রোববারের ‘সর্বদলীয়’ কমিটির উদ্যোক্তা আ ক ম জামাল উদ্দিন ও মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খানও নীল দলের গঠন করা এ কমিটিতে রয়েছেন। অবশ্য বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দলের কাউকে এতে রাখা হয়নি।

জানতে চাইলে মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান বলেন, সাদা-নীলের থেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, এ কমিটি শিক্ষকদের পক্ষ থেকে। নতুন কমিটিটি নীল দলের পক্ষ থেকেই করা। কিন্তু নীল দল চাইছে যে এখানে সবারই অংশগ্রহণ থাকুক। আন্দোলনটা সর্বজনীনই হবে। নীল দলের পক্ষ থেকে অবস্থানটা পরিষ্কার করা হলো। নীল দল সরকার-সমর্থিত সংগঠন হলেও এ ক্ষেত্রে আমাদের অবস্থানটা অনুষদের স্বার্থের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট। প্রশাসনে থাকা নীল দলের শিক্ষকদের অবস্থানের সঙ্গে অনুষদ শাখা নীল দলের অবস্থানের ভিন্নতা আছে। এটা স্পষ্ট করা জরুরি ছিল। নীল দলের সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এ জায়গা সবাই স্পষ্ট করেছেন যে ঘ ইউনিট থাকবে এবং প্রয়োজনে ঘ ইউনিটের পরীক্ষা আমরা স্বতন্ত্রভাবে নেব।

‘সর্বদলীয়’ প্ল্যাটফর্মটি আপাতত স্থগিত রাখা হচ্ছে জানিয়ে অধ্যাপক তানজীম বলেন, আন্দোলন নয়, নীল দলের করা কমিটির মাধ্যমে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার দরজাটা খোলা রাখা হবে। আগের উদ্যোগটাও আছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অনুষদের শিক্ষকদের অভিমতকে গুরুত্ব না দিলে আমাদের ভিন্ন চিন্তা করতে হবে। অনুষদ যেহেতু ঘ ইউনিট বহাল রাখার পক্ষে অবস্থান নিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের সাড়াটা আমরা দেখতে চাই। কোনো সাড়া না পেলে আমরা অনুষদের সব শিক্ষককে সঙ্গে নিয়ে ভিন্ন কিছু চিন্তা করব।

ঘ ইউনিট বহাল রাখতে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ শাখা নীল দলের করা ১৪ সদস্যের কমিটিতে আছেন সংগঠনের অনুষদ শাখার আহ্বায়ক অধ্যাপক মো. রফিকুল ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ইমরান হোসেন ভূঁইয়া ও তাওহিদা জাহান। আছেন অনুষদের সাবেক ডিন অধ্যাপক সাদেকা হালিম ও সাবেক ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক এ জে এম শফিউল আলম ভূঁইয়া। কমিটিতে আছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যাপক আবুল মনসুর আহাম্মদ। রোকেয়া হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক জিনাত হুদা ও মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মোহাম্মদ বিল্লাল হোসেনও কমিটিতে আছেন।

কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক জিয়া রহমান বলেন, ঘ ইউনিট বহাল রাখার পক্ষে সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষকদের একটি ‘সেন্টিমেন্ট’ রয়েছে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা ও পরবর্তী করণীয় নির্ধারণের জন্য কমিটিটি করা হয়েছে।

ঘ ইউনিট বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্তের বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান জানান, বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষার্থীদের স্বার্থের ওপর কোনো স্বার্থ নেই। যেকোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এ দুটি বিষয়ই আমাদের প্রধান উপজীব্য। ব্যক্তি এখানে গৌণ বিষয়।

ঢাবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

যশোর বোর্ডে ফলাফলে এগিয়ে মেয়েরা


Thumbnail

চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় সারাদেশের মধ্যে পাসের হারের শীর্ষে রয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড যশোর। যশোর বোর্ডে পাসের হার ৯২ দশমিক ২৩ শতাংশ। এ বোর্ডে এ বছর মোট উত্তীর্ণ হওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভালো ফলাফলে সংখ্যায় এগিয়ে রয়েছে মেয়েরা।

 

রোববার দুপুর সাড়ে ১২টায় প্রেসক্লাবে যশোরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ সব তথ্য জানান যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. বিশ্বাস শাহীন আহম্মদ। 

 

তিনি জানান, ২০২৪ সালে এসএসসি পরীক্ষায় যশোর বোর্ডে ১ লাখ ৬০ হাজার ৯২৬ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫৭৭ জন। উত্তীর্ণ হওয়া পরীক্ষার্থীদের মধ্যে সবথেকে ভলো ফলাফল করেছে মেয়েরা। এ বছর পাস করা ছাত্রদের সংখ্যা ছিল ৭১ হাজার ৭৯১ জন এবং ছাত্রীর সংখ্যা ৭৬ হাজার ৭৮৬ জন।

 

তিনি আরও জানান, এবছর যশোর বোর্ডে মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০ হাজার ৭৬১ জন। এর আগে গত বছর ২০২৩ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২০ হাজার ৬১৭ জন। জিপিএ-৫ এর সংখ্যা গত বছরের তুলনায় এ বছর বেশি। এছাড়া গত বছর পাসের হার ছিল ৮৬ দশমিক ১৭ শতাংশ। 

 

এদিকে যশোর শিক্ষা বোর্ডের দেওয়া তথ্য মতে, খুলনা বিভাগের ১০টি জেলার মধ্যে প্রথম হয়েছে সাতক্ষীরা। সাতক্ষীরা জেলায় পাসের হার ৯৬ দশমিক ১২ শতাংশ। এবং সবচেয়ে কম পাসের হার মেহেরপুর ৮৪ দশমিক ৯৬ শতাংশ। যশোর জেলায় পাসের হার ৯৪ দশমিক ২২ শতাংশ, খুলনা জেলায় পাসের হার ৯৪ দশমিক ৬০, বাগেরহাট জেলায় পাসের হার ৯১ দশমিক ২৭, কুষ্টিয়া জেলায় পাসের হার ৯১ দশমিক ৩৫, চুয়াডাঙ্গা জেলায় পাসের হার ৯০ দশমিক ৮২, ঝিনাইদহ জেলায় পাশের হার ৮৯ দশমিক ৫৯, মাগুরা জেলায় পাসের হার ৯১ দশমিক ০৯ শতাংশ।

যশোর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক হাসান পারভেজ বলেন,'আমরা শিক্ষকেরা সবসময় অভিভাবকদের সাথে যোগাযোগ রেখেছি। শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে শতভাগ উপস্থিতি নিশ্চিত করেছি। সব মিলিয়ে আমাদের শিক্ষকদের পাশাপাশি অভিভাবকদের অবদানের কারণে আজ আমরা সেরা, এবং যশোর বোর্ড সারাদেশে সেরা।'


এসএসসি   ফলাফল   যশোর বোর্ড  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

প্রকাশ: ০৩:১৯ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

এসএসসি পরীক্ষায় এ বছর জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ জেলার শীর্ষস্থান অর্জন করেছে। এই কলেজ থেকে ৫৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে সবাই গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়েছে। 

এবার জয়পুরহাট আরবি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মোট ২৩৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার শতভাগ এবং জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৮২ জন। এছাড়া জয়পুরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৪০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৭৯ জন। আর পাসের হার শতভাগ বলে উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠান দুটির কর্তৃপক্ষ।

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ কর্তৃপক্ষ জানান, এ সাফল্য বিগত কয়েক বছর ধরে অর্জিত ধারাবাহিক সাফল্যের অংশ। ক্যাডেট কলেজ পরিচালনা পরিষদের সঠিক দিকনির্দেশনা এবং কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবু হেনা মো. মিজানুর রহমান সুযোগ্য তত্ত্বাবধানে জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ এ ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জনে সক্ষম হয়েছে।

পরীক্ষার্থীরা তাদের এ সাফল্যের পেছনে কলেজ কর্তৃপক্ষ, শিক্ষক এবং বিশেষভাবে তাদের অভিভাবকদের সহযোগিতার কথা উল্লেখ করেন। 

কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবু হেনা মোঃ মিজানুর রহমান আশা প্রকাশ করেন জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের এ সাফল্যের ধারা ভবিষ্যতেও অক্ষুন্ন থাকবে।


এসএসসি   ফলালফল জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৮৯.২৬


Thumbnail

সারাদেশের ন্যায় রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডেও ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এবার এ শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ২৬ শতাংশ। এবার পাসের হারের সাথে বেড়েছে জিপিএ-৫। যা গত বছর ছিল ৮৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ।

আরও পড়ুন: এসএসসিতে গড় পাসের হার ৮৩.০৪ শতাংশ, শীর্ষে যশোর

এ বোর্ডে এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮ হাজার ৭৪ শিক্ষার্থী। যা গত বছর ছিল ২৬ হাজার ৮৭৭ জন। বরাবরের মতো এবারও পাস ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তোর দিক থেকে ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে মেয়েরা। এবার মেয়েদের পাসের হার ৯১.৯০ শতাংশ। আর ছেলেরা পাস করেছে ৮৬.৭৮ শতাংশ। এছাড়াও জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫ হাজার ৪৯৫ ছাত্রী। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ হাজার ৫৭৯ জন ছাত্র।

আরও পড়ুন: কুমিল্লা বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ হাজার

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এবার পরীক্ষায় অংশ নেয় লাখ ৮৫৩ জন শিক্ষার্থী। পরীক্ষায় উপস্থিত ছিলেন লাখ ৯৮ হাজার ৯২৯ জন। এর মধ্যে পাস করেছেন এক লাখ ৭৭ হাজার ৫৫৮ জন। অর্থাৎ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি ২১ হাজার ৩৭১ জন।


এসএসসি   ফলাফল   রাজশাহী বোর্ড  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা না-ও লাগতে পারে: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশ: ০২:১২ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, শনিবারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত সাময়িক। আগামী ঈদুল আজহার পরে শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা না-ও লাগতে পারে। তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ৯ দিনের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হয়েছে। সেজন্য শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে এই সিদ্ধান্ত সাময়িক। ঈদুল আজহার পরে শনিবার খোলা রাখা না-ও লাগতে পারে।

রোববার (১২ মে) সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রকাশিত ফলের বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

সম্প্রতি সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার বিষয়ে সুপারিশ করেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। সেই সুপারিশের আর কার্যকারিতা নেই জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, ‘আমি তাদের (শিক্ষার্থী) দিকটি বিবেচনা করে সুপারিশ করেছিলাম। কিন্তু এ বিষয়ে সংসদে কথা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত এসেছে। সুতরাং আমার সুপারিশের কার্যকারিতা নেই এখন’।

এর আগে, চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বেলা ১১টায় গণভবনে এসএসসি-সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেন তিনি।

চলতি বছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। গতবার পাসের হার ছিল ৮০ দশমিক ৩৯ শতাংশ। অর্থাৎ এ বছর পাসের হার বেড়েছে।

পাসের হারে এগিয়ে রয়েছে মেয়েরা। ছাত্রদের পাসের হার ৮১.৫৭ শতাংশ, ছাত্রীদের পাসের হার ৮৪.৪৭।


শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান   শিক্ষামন্ত্রী   সচিবালয়   এসএসসি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ৮১.৩৮, জিপিএ-৫ পেল কতজন?

প্রকাশ: ০১:১৬ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

২০২৪ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রবিবার (১২ সে) বেলা ১১টার দিকে গণভবনে ডিজিটালি আনুষ্ঠানিকভাবে এবারের মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ করেন তিনি।

এর আগে, সকাল ১০টার দিকে বোর্ড চেয়ারম্যানদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফলের অনুলিপি হস্তান্তর করেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। 

এ বছর ৯টি সাধারণ, মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ডে গড় পাসের হার ৮৩.০৪ শতাংশ। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে চলতি বছরের এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮১ দশমিক ৩৮ শতাংশ।

এ বোর্ডে পাস করেছে ৯৯ হাজার ৭২১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৭৮ জন। এদিকে, ৯টি সাধারণ, মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ডে গড় পাসের শীর্ষে রয়েছে যশোর বোর্ড, আর সর্বনিম্ন পাসের হার সিলেট বোর্ডে। এবার ছাত্রদের পাসের হার ৮১ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং ছাত্রীদের পাসের হার ৮৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ।


কারিগরি বোর্ড   এসএসসি   প্রধানমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন