বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে এক প্রার্থীর রিটের কারণে নিয়োগ স্থগিত হয়ে আছে। তবে এনটিআরসিএ বলছে, দ্রুতই এ সমস্যা সমাধান করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এ সমস্যা সমাধানে প্রয়োজনে আইন মন্ত্রণালয়ের সাহায্য চাইবে এনটিআরসিএ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে এনটিআরসিএর চেয়ারম্যান এনামুল কাদের খান বলেন, ‘চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে এক প্রার্থী নিকটস্থ প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের সুপারিশ না পাওয়ার কারণে রিট করেছেন। অথচ সেই প্রার্থীর সমস্যা আমরা সমাধান করে দিয়েছি। কিন্তু এর মধ্যেই রিট হয়ে গেছে। এখন সেই প্রার্থীও নিজের ভুল বুঝতে পেরেছেন। এটির কারণে নিয়োগে স্থগিতাদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। বিষয়টি হয়তো দ্রুতই সমাধান হবে। প্রয়োজনে আমরা আইন মন্ত্রণালয়ের সহায়তা চাইব।’
এবারই নিয়োগের সুপারিশ পাওয়া চাকরিপ্রার্থীদের কর্মস্থলে যোগদান সহজ ও দ্রুত করতে এনটিআরসিএ অনলাইন ভেরিফিকেশন চালু করে। ইতিমধ্যে ভি-রোল ফরম পূরণ শেষও হয়ে গেছে। কিন্তু নিয়োগপ্রক্রিয়া শেষ না হওয়ায় হতাশ চাকরিপ্রার্থীরা।
এনটিআরসিএ সূত্র জানায়, চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে নিয়োগের সুপারিশ পাওয়া প্রার্থীরা অনেক দিন ধরে এই নিয়োগ কার্যক্রমের সঙ্গে যুক্ত আছেন। প্রথমে প্রিলিমিনারি, পরে লিখিত ও সর্বশেষ মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে পাস করেছেন। এরপর পছন্দের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আবেদন ও সেখানে খালি থাকা সাপেক্ষে নিয়োগের সুপারিশ পেয়েছেন। দীর্ঘ এই সময়ে তাঁরা অনেক ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছেন। তাই নিয়োগ পাওয়ার এই শেষ অবস্থায় প্রার্থীদের নিয়োগ দ্রুত শেষ করার কথা ভাবছে এনটিআরসিএ।
শিক্ষক নিয়োগের চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে নির্বাচিত ৩২ হাজার ৪৩৮ প্রার্থীর চূড়ান্ত নিয়োগের আগে পুলিশ ভেরিফিকেশন সহজ করার জন্য এবার ভি-রোল ফরম অনলাইনে পূরণ করার উদ্যোগ নিয়েছে এনটিআরসিএ। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, এবার নির্বাচিত প্রার্থীদের পুলিশ ভেরিফিকেশন অনলাইনে করার কারণে অল্প সময়েই নিয়োগ পাবেন নির্বাচিত প্রার্থীরা। ২০২২ সালের ২১ ডিসেম্বর ৬৮ হাজার ৩৯০ শিক্ষক নিয়োগের চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনটিআরসিএ।
১৬তম শিক্ষক নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় ২০১৯ সালের ২৩ মে। প্রিলিমিনারি পরীক্ষা হয় ওই বছরেরই ৩০ আগস্ট, ফলাফল প্রকাশ করা হয় ৩০ সেপ্টেম্বর। লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় ১৫ ও ১৬ নভেম্বর। সর্বোচ্চ দুই মাসের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের কথা থাকলেও তা প্রকাশ করা হয় এক বছর পর, ২০২০ সালের ১১ অক্টোবর। লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশের এক বছরের বেশি সময় পর ২০২১ সালের ১৭ অক্টোবর ১৬তম নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়।
এনটিআরসিএ গণবিজ্ঞপ্তি রিট শিক্ষক নিয়োগ স্থগিত
মন্তব্য করুন
দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকী পালনের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ও কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকদের নির্দেশ দেওয়া হয়।
সোমবার (৬ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে গত ২ এপ্রিল বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মবার্ষিকী পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এতে জানানো হয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে গত ২ এপ্রিল বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মবার্ষিকী পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
নির্দেশনায় বলা হয়, দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আলোচনা সভা, রচনা ও আবৃত্তি প্রতিযোগিতা আয়োজনের মাধ্যমে বিশ্বকবি ও জাতীয় কবির জন্মবার্ষিকী আবশ্যিকভাবে উদযাপন করতে হবে।
আগামী ২৫ বৈশাখ ৮ মে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মবার্ষিকী এবং ১১ জ্যৈষ্ঠ ২৫ মে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মবার্ষিকী পালনের জন্য অনুরোধ করা হলো।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনার পর মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর সোমবার (৬ মে) দেশের মাদ্রাসাগুলোর অধ্যক্ষ, সুপার ও এবতেদায়ি প্রধানদের দুই কবির জন্মবার্ষিকী আবশ্যিকভাবে পালনের নির্দেশ দেয়।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কবি জন্মবার্ষিকী মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর শিক্ষা মন্ত্রণালয়
মন্তব্য করুন
মঙ্গলবার (৭ মে) প্রায় দুই সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। এর আগে সোমবার (৬ মে) উপসচিব আক্তারুন্নাহারের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এতে বলা হয়, মঙ্গলবার (৭ মে) থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (প্রাক-প্রাথমিকসহ), শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট পরিচালিত শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো পরিচালিত লার্নিং সেন্টারসমূহের শ্রেণি কার্যক্রমসহ সকল কার্যক্রম ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী যথারীতি চালু রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
এর আগে তীব্র তাপদাহের কারণে এক সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর গত ২৮ এপ্রিল থেকে দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খুলে দেয়া হয়। তবে দাবদাহ স্বাভাবিক পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত ক্লাসের সময় কমিয়ে আনা ছাড়াও প্রাত্যহিক সমাবেশ বা অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার শর্ত জুড়ে দেয়া হয়।
অন্যদিকে সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবার স্কুল খোলা রাখার প্রতিবাদে কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা। ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী- শনিবার (১১ মে) সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত এক ঘণ্টার কর্মবিরতি পালন করবেন তারা। সোমবার (৬ মে) বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বাংলাদেশ মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক নূরে আলম বিপ্লব এ ঘোষণা দেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা না রাখার জন্য শিক্ষক সমাজের পক্ষে আগেই বিবৃতি দেয়া হয়েছে, যা গণমাধ্যমে গুরুত্বসহকারে প্রকাশিত হয়েছে। সরকারের এমন একতরফা সিদ্ধান্তে শিক্ষার্থী-শিক্ষক-অভিভাবকরা সংক্ষুব্ধ।
এতে আরও বলা হয়, এ পরিস্থিতিতে প্রতিবাদস্বরূপ ‘কর্মবিরতি’ পালনের জন্য মাধ্যমিক পর্যায়ের সব স্তরের শিক্ষক-কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে। সরকারের সিদ্ধান্ত বাতিল না করলে প্রতি শনিবার পুরো কর্মদিবস ‘কর্মবিরতি’র মতো কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেয়া হবে।
শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার যৌক্তিকতা তুলে ধরে তারা বলেন, কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ শিক্ষক কিংবা শিক্ষার্থীর সৃষ্ট নয়। পরিস্থিতি বিবেচনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সাময়িক বন্ধ হতেই পারে, আগেও হয়েছে। সে কারণে নির্ধারিত ছুটি কমিয়ে দেয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়।
তারা বলেন, অ্যাকাডেমিক ক্যালেন্ডার অনুসরণ করে শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের চিকিৎসা নেয়া, আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়ানো, আচার-অনুষ্ঠান ও বিশ্রামসহ বিভিন্ন পরিকল্পনা এবং পদক্ষেপ থাকেন। একদিনের ছুটিতে যাবতীয় কাজ ও সমস্যার সমাধান করা সম্ভব নয়। এতে সামাজিক, শারীরিক, মানসিক ও অর্থনৈতিক ক্ষতিরও সম্মুখীন হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে তারা আরও বলেন, জাতীয় দিবসগুলোতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অবস্থান নিতে হচ্ছে, অথচ সেদিন অন্যদের ছুটি। শুধু তাই নয়, শিখন ঘাটতি পূরণ করতে গত বছরের গ্রীষ্মকালীন ছুটি ও শীতকালীন ছুটি বাতিল করা হয়েছে। চলতি বছর রমজানের ছুটি কমানো হয়েছে, যা মোটেই সুবিবেচনাপ্রসূত হয়নি। এসব সিদ্ধান্ত নির্লিপ্ততারই বহিঃপ্রকাশ।
প্রাথমিক বিদ্যালয় ক্লাস প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দেশের ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির
জন্য অনুষ্ঠিত গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ (মানবিক) ইউনিটের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।
রোববার (৫ মে) জিএসটি সমন্বিত ভর্তি কমিটির সভায় এ ফল উপস্থাপনের
পর প্রকাশ করা হয়। এ পরীক্ষায় পাসের হার ৩৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ। ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির
জন্য ‘বি’ ইউনিটভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য ৪ হাজার ৫১৫টি আসন রয়েছে।
ঘোষিত ফলাফলে জানানো হয়, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষে ভর্তির
জন্য এ বছর ‘বি’ ইউনিটে ৯৪ হাজার ৬৩১ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করেন। এর মধ্যে ৮৫ হাজার
৫৪৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। পরীক্ষায় ৩১ হাজার ৮১ জন শিক্ষার্থী ৩০
নম্বরের উপরে পেয়ে ভর্তির ন্যূনতম যোগ্যতা অর্জন করেছেন। যে হিসাবে পাসের হার ৩৬ দশমিক
৩৩ শতাংশ।
ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, ‘বি’ ইউনিটে সর্বোচ্চ ৭৬ দশমিক ২৫ নম্বর
পেয়ে প্রথম হয়েছেন ঢাকার বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজের শিক্ষার্থী রুকাইয়া
ফেরদৌস লামিয়া। তার রোল নং ৩১৮৬৩০ এবং তার কেন্দ্র ছিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপকেন্দ্র
ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ।
এ ছাড়াও পরীক্ষায় ৭৫ নম্বরের উপরে পেয়েছেন ১ জন, ৭০ নম্বরের ওপরে
৭ জন, ৬৫ নম্বরের উপরে ৪৯ জন, ৬০ নম্বরের উপরে ২১৯ জন, ৫৫ নম্বরের উপরে ৭৮৩ জন, ৫০
নম্বরের উপরে ২৪২৫ জন, ৪৫ নম্বরের উপরে ৫৮৩০ জন, ৪০ নম্বরের উপরে ১১৬৪৬ জন, ৩৫ নম্বরের
উপরে ২০১৩২ জন এবং ৩০ নম্বরের উপরে পেয়ে ৩১০৮৩ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
এ ছাড়াও পরীক্ষায় বিভিন্ন কারণে ২৩ জন শিক্ষার্থীর উত্তরপত্র বাতিল
হয়েছে। ‘বি’ ইউনিটের গতবার পাসের হার ছিল ৫৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। শিক্ষার্থীরা আজ রাত ১১টা
৫৯ মিনিটের মধ্যে জিএসটির ওয়েবসাইট (https://gstadmission.ac.bd/) থেকে ফলাফল জানতে
পারবেন।
এদিকে গুচ্ছভুক্ত ‘এ’ ইউনিটের আর্কিটেকচার (ড্রয়িং) পরীক্ষার ফলাফলও
ঘোষণা করা হয়েছে। পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ড্রয়িং (ব্যবহারিক) পরীক্ষার মোট নম্বরের
৩০ শতাংশকে পাস হিসেবে বিবেচনা করে ৮৭৭ জনকে উত্তীর্ণ হিসেবে দেখানো হয়েছে। পাসকৃত
শিক্ষার্থীরাও আজ রাত ১১টা ৫৯ মিনিটের আগেই জিএসটির ওয়েবসাইটে গিয়ে তাদের ফলাফল দেখতে
পাবেন। গুচ্ছভুক্ত ৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আর্কিটেকচারে ভর্তির জন্য মোট ১৬৫টি আসন রয়েছে।
প্রসঙ্গত, আগামী ১০ মে ‘সি’ ইউনিটে বাণিজ্য বিভাগ থেকে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর ১ ঘণ্টা পূর্বেই কেন্দ্রে পৌঁছানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মবার্ষিকী পালনের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর, মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ও কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকদের নির্দেশ দেওয়া হয়। সোমবার (৬ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বলা হয়, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে গত ২ এপ্রিল বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬৩তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মবার্ষিকী পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
মঙ্গলবার (৭ মে) প্রায় দুই সপ্তাহ বন্ধ থাকার পর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণি কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। এর আগে সোমবার (৬ মে) উপসচিব আক্তারুন্নাহারের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়, মঙ্গলবার (৭ মে) থেকে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (প্রাক-প্রাথমিকসহ), শিশু কল্যাণ ট্রাস্ট পরিচালিত শিশু কল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যুরো পরিচালিত লার্নিং সেন্টারসমূহের শ্রেণি কার্যক্রমসহ সকল কার্যক্রম ২০২৪ শিক্ষাবর্ষের বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী যথারীতি চালু রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।