ইনসাইড এডুকেশন

প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপের পরীক্ষা আজ

প্রকাশ: ০৯:৩১ এএম, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে প্রথম ধাপের পরীক্ষা আজ।

শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত এক ঘণ্টার পরীক্ষা (এমসিকিউ) অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে আজ রংপুর, সিলেট, বরিশাল বিভাগের ১৮ জেলায় একযোগে পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে।

জেলাগুলো হলো, রংপুর, গাইবান্ধা, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী, লালমনিরহাট, বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা, বরগুনা, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, সিলেট, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ ও মৌলভীবাজার। এসব জেলায় মোট কেন্দ্র ৫৩৫টি। আর পরীক্ষার কক্ষ সংখ্যা মোট ৮ হাজার ১৮৬টি।

পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। ১৮ জেলার প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), জেলা ও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার সার্বিক সহযোগিতায় প্রশ্নফাঁসমুক্ত পরীক্ষা সম্পন্ন হবে বলে প্রত্যাশা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াতের। তিনি পরীক্ষার কাজে সংশিষ্ট সবাইকে সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে সার্বিক দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানিয়েছেন।

অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শাহ রেজওয়ান হায়াত বলেন, সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা সম্পন্নের জন্য প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি শেষ। পরীক্ষা-সংক্রান্ত সব সামগ্রী এরইমধ্যে জেলায় জেলায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য মোতায়েনের ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে।

এদিকে পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে তিন বিভাগে পরীক্ষা কার্যক্রমের সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকবেন তিনজন অতিরিক্ত সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তা। রংপুর বিভাগের অধীন সব জেলার পরীক্ষা কার্যক্রম তত্ত্বাবধান করবেন বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ইউনিটের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. মিজানুল হক চৌধুরী।

সিলেট বিভাগের তত্ত্বাবধান থাকবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোছা. নূরজাহান খাতুন এবং বরিশাল বিভাগের দায়িত্বে থাকবেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মাসুদ আকতার খান।

অন্যদিকে নিয়োগ পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে তিন বিভাগের প্রতিটি কেন্দ্রে অর্থাৎ ৫৩৫টি কেন্দ্রেই ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়েছে। পরীক্ষা সংক্রান্ত জরুরি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্টদের ০২-৫৫০৭৪৯৬৯ নম্বরে যোগাযোগের অনুরোধ জানিয়েছে অধিদপ্তর।

পরীক্ষা সংক্রান্ত নির্দেশনা

এক ঘণ্টা আগে কেন্দ্রে যেতে হবে

সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা হবে কেন্দ্রের সব প্রবেশপথ তালাবদ্ধ করে। পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে এক ঘণ্টা আগে অর্থাৎ ৯টার মধ্যে প্রার্থীদের কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে। পরীক্ষার্থীদের প্রবেশপত্র ও জাতীয় পরিচয়পত্র অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে। পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে সতর্কীকরণ ঘণ্টা বাজিয়ে কেন্দ্রের সব প্রবেশপথ বন্ধ করে তালাবদ্ধ করা হবে। এরপর কোনো প্রার্থীকে প্রবেশ বা বের হতে দেওয়া হবে না। দায়িত্বরত ম্যাজিস্ট্রেট ছাড়া আর কাউকে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে বা বের হতেও দেওয়া হবে না।

মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

পরীক্ষা কেন্দ্রে কোনো বই, উত্তরপত্র, নোট বা অন্য কোনো কাগজপত্র, ক্যালকুলেটর, মোবাইল ফোন, ভ্যানিটি ব্যাগ, পার্স, হাতঘড়ি বা ঘড়িজাতীয় বস্তু, ইলেকট্রনিক হাতঘড়ি বা যেকোনো ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস, কমিউনিকেটিভ ডিভাইস বা এ জাতীয় বস্তু সঙ্গে নিয়ে প্রবেশ করা বা সঙ্গে রাখা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কোনো পরীক্ষার্থী এসব দ্রব্য সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে প্রবেশ করলে তাৎক্ষণিক তাকে বহিষ্কারসহ সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। পরীক্ষার কক্ষে নিজ আসনে কান খোলা রেখে বসতে হবে প্রার্থীদের। কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে প্রার্থীরা কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। তা নিশ্চিত করতে পরীক্ষা কেন্দ্রের ফটকে প্রার্থীদের দেহ তল্লাশি করা হবে। নারী প্রার্থীদের নারী পুলিশ ও পুরুষ প্রার্থীদের পুরুষ পুলিশ সদস্যরা তল্লাশি করবেন। প্রার্থীর কাছে কোনো ডিভাইস আছে কি না, তা মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে শনাক্ত করা হবে।

লটারির মাধ্যমে পরিদর্শক নির্ধারণ

প্রত্যেক কেন্দ্রে প্রতি ২৫জন প্রার্থীর বিপরীতে একজন করে কক্ষ পরিদর্শক নিয়োগ করবে জেলা কমিটি। সরকারি কলেজ, পিটিআই, সরকারি মাধ্যমিক স্কুল, সরকারি কারিগরি কলেজ বা মাদরাসা, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা কক্ষ পরিদর্শকের দায়িত্ব পালন করবেন। কোন পরিদর্শক কোন কক্ষে দায়িত্ব পালন করবেন, তা নির্ধারণ করা হবে পরীক্ষা শুরুর পৌনে এক ঘণ্টা আগে। সেটাও ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে লটারির মাধ্যমে ঠিক করা হবে। কারও কোনো নিকটাত্মীয় পরীক্ষার্থী থাকলে তাকে কেন্দ্র সচিব বা পরিদর্শকের দায়িত্ব দেওয়া হবে না।

টাকার বিনিময়ে শিক্ষক হওয়ার সুযোগ নেই

টাকার বিনিময়ে বা অনৈতিক কোনো উপায়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগের কোনো সুযোগ নেই বলেও জানিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। কেউ অর্থের বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখালে তাকে থানায় সোপর্দ অথবা পুলিশ বা গোয়েন্দা সংস্থাকে জানাতে অনুরোধ করেছেন অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা।

প্রতি পদের বিপরীতে লড়বেন ১৩০ প্রার্থী

প্রথম ধাপে পরীক্ষায় অংশ নিতে আবেদন করেছেন ৩ লাখ ৬০ হাজার ৬৯৭ জন চাকরিপ্রার্থী। এ ধাপে বরিশাল, রংপুর ও সিলেট বিভাগের ৭২ উপজেলায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদে নিয়োগ দেওয়া হবে।


প্রাথমিকের শিক্ষক   নিয়োগ   পরীক্ষা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

যশোর বোর্ডে ফলাফলে এগিয়ে মেয়েরা


Thumbnail

চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় সারাদেশের মধ্যে পাসের হারের শীর্ষে রয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড যশোর। যশোর বোর্ডে পাসের হার ৯২ দশমিক ২৩ শতাংশ। এ বোর্ডে এ বছর মোট উত্তীর্ণ হওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভালো ফলাফলে সংখ্যায় এগিয়ে রয়েছে মেয়েরা।

 

রোববার দুপুর সাড়ে ১২টায় প্রেসক্লাবে যশোরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ সব তথ্য জানান যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. বিশ্বাস শাহীন আহম্মদ। 

 

তিনি জানান, ২০২৪ সালে এসএসসি পরীক্ষায় যশোর বোর্ডে ১ লাখ ৬০ হাজার ৯২৬ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫৭৭ জন। উত্তীর্ণ হওয়া পরীক্ষার্থীদের মধ্যে সবথেকে ভলো ফলাফল করেছে মেয়েরা। এ বছর পাস করা ছাত্রদের সংখ্যা ছিল ৭১ হাজার ৭৯১ জন এবং ছাত্রীর সংখ্যা ৭৬ হাজার ৭৮৬ জন।

 

তিনি আরও জানান, এবছর যশোর বোর্ডে মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০ হাজার ৭৬১ জন। এর আগে গত বছর ২০২৩ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছিল ২০ হাজার ৬১৭ জন। জিপিএ-৫ এর সংখ্যা গত বছরের তুলনায় এ বছর বেশি। এছাড়া গত বছর পাসের হার ছিল ৮৬ দশমিক ১৭ শতাংশ। 

 

এদিকে যশোর শিক্ষা বোর্ডের দেওয়া তথ্য মতে, খুলনা বিভাগের ১০টি জেলার মধ্যে প্রথম হয়েছে সাতক্ষীরা। সাতক্ষীরা জেলায় পাসের হার ৯৬ দশমিক ১২ শতাংশ। এবং সবচেয়ে কম পাসের হার মেহেরপুর ৮৪ দশমিক ৯৬ শতাংশ। যশোর জেলায় পাসের হার ৯৪ দশমিক ২২ শতাংশ, খুলনা জেলায় পাসের হার ৯৪ দশমিক ৬০, বাগেরহাট জেলায় পাসের হার ৯১ দশমিক ২৭, কুষ্টিয়া জেলায় পাসের হার ৯১ দশমিক ৩৫, চুয়াডাঙ্গা জেলায় পাসের হার ৯০ দশমিক ৮২, ঝিনাইদহ জেলায় পাশের হার ৮৯ দশমিক ৫৯, মাগুরা জেলায় পাসের হার ৯১ দশমিক ০৯ শতাংশ।

যশোর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক হাসান পারভেজ বলেন,'আমরা শিক্ষকেরা সবসময় অভিভাবকদের সাথে যোগাযোগ রেখেছি। শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে শতভাগ উপস্থিতি নিশ্চিত করেছি। সব মিলিয়ে আমাদের শিক্ষকদের পাশাপাশি অভিভাবকদের অবদানের কারণে আজ আমরা সেরা, এবং যশোর বোর্ড সারাদেশে সেরা।'


এসএসসি   ফলাফল   যশোর বোর্ড  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

প্রকাশ: ০৩:১৯ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

এসএসসি পরীক্ষায় এ বছর জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ জেলার শীর্ষস্থান অর্জন করেছে। এই কলেজ থেকে ৫৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে সবাই গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়েছে। 

এবার জয়পুরহাট আরবি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মোট ২৩৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার শতভাগ এবং জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৮২ জন। এছাড়া জয়পুরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৪০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৭৯ জন। আর পাসের হার শতভাগ বলে উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠান দুটির কর্তৃপক্ষ।

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ কর্তৃপক্ষ জানান, এ সাফল্য বিগত কয়েক বছর ধরে অর্জিত ধারাবাহিক সাফল্যের অংশ। ক্যাডেট কলেজ পরিচালনা পরিষদের সঠিক দিকনির্দেশনা এবং কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবু হেনা মো. মিজানুর রহমান সুযোগ্য তত্ত্বাবধানে জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ এ ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জনে সক্ষম হয়েছে।

পরীক্ষার্থীরা তাদের এ সাফল্যের পেছনে কলেজ কর্তৃপক্ষ, শিক্ষক এবং বিশেষভাবে তাদের অভিভাবকদের সহযোগিতার কথা উল্লেখ করেন। 

কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবু হেনা মোঃ মিজানুর রহমান আশা প্রকাশ করেন জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের এ সাফল্যের ধারা ভবিষ্যতেও অক্ষুন্ন থাকবে।


এসএসসি   ফলালফল জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৮৯.২৬


Thumbnail

সারাদেশের ন্যায় রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডেও ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এবার এ শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ২৬ শতাংশ। এবার পাসের হারের সাথে বেড়েছে জিপিএ-৫। যা গত বছর ছিল ৮৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ।

আরও পড়ুন: এসএসসিতে গড় পাসের হার ৮৩.০৪ শতাংশ, শীর্ষে যশোর

এ বোর্ডে এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮ হাজার ৭৪ শিক্ষার্থী। যা গত বছর ছিল ২৬ হাজার ৮৭৭ জন। বরাবরের মতো এবারও পাস ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তোর দিক থেকে ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে মেয়েরা। এবার মেয়েদের পাসের হার ৯১.৯০ শতাংশ। আর ছেলেরা পাস করেছে ৮৬.৭৮ শতাংশ। এছাড়াও জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫ হাজার ৪৯৫ ছাত্রী। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ হাজার ৫৭৯ জন ছাত্র।

আরও পড়ুন: কুমিল্লা বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ হাজার

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এবার পরীক্ষায় অংশ নেয় লাখ ৮৫৩ জন শিক্ষার্থী। পরীক্ষায় উপস্থিত ছিলেন লাখ ৯৮ হাজার ৯২৯ জন। এর মধ্যে পাস করেছেন এক লাখ ৭৭ হাজার ৫৫৮ জন। অর্থাৎ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি ২১ হাজার ৩৭১ জন।


এসএসসি   ফলাফল   রাজশাহী বোর্ড  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা না-ও লাগতে পারে: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশ: ০২:১২ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, শনিবারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত সাময়িক। আগামী ঈদুল আজহার পরে শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা না-ও লাগতে পারে। তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ৯ দিনের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হয়েছে। সেজন্য শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে এই সিদ্ধান্ত সাময়িক। ঈদুল আজহার পরে শনিবার খোলা রাখা না-ও লাগতে পারে।

রোববার (১২ মে) সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রকাশিত ফলের বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

সম্প্রতি সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার বিষয়ে সুপারিশ করেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। সেই সুপারিশের আর কার্যকারিতা নেই জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, ‘আমি তাদের (শিক্ষার্থী) দিকটি বিবেচনা করে সুপারিশ করেছিলাম। কিন্তু এ বিষয়ে সংসদে কথা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত এসেছে। সুতরাং আমার সুপারিশের কার্যকারিতা নেই এখন’।

এর আগে, চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বেলা ১১টায় গণভবনে এসএসসি-সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেন তিনি।

চলতি বছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। গতবার পাসের হার ছিল ৮০ দশমিক ৩৯ শতাংশ। অর্থাৎ এ বছর পাসের হার বেড়েছে।

পাসের হারে এগিয়ে রয়েছে মেয়েরা। ছাত্রদের পাসের হার ৮১.৫৭ শতাংশ, ছাত্রীদের পাসের হার ৮৪.৪৭।


শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান   শিক্ষামন্ত্রী   সচিবালয়   এসএসসি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ৮১.৩৮, জিপিএ-৫ পেল কতজন?

প্রকাশ: ০১:১৬ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

২০২৪ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রবিবার (১২ সে) বেলা ১১টার দিকে গণভবনে ডিজিটালি আনুষ্ঠানিকভাবে এবারের মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ করেন তিনি।

এর আগে, সকাল ১০টার দিকে বোর্ড চেয়ারম্যানদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফলের অনুলিপি হস্তান্তর করেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। 

এ বছর ৯টি সাধারণ, মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ডে গড় পাসের হার ৮৩.০৪ শতাংশ। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে চলতি বছরের এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮১ দশমিক ৩৮ শতাংশ।

এ বোর্ডে পাস করেছে ৯৯ হাজার ৭২১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৭৮ জন। এদিকে, ৯টি সাধারণ, মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ডে গড় পাসের শীর্ষে রয়েছে যশোর বোর্ড, আর সর্বনিম্ন পাসের হার সিলেট বোর্ডে। এবার ছাত্রদের পাসের হার ৮১ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং ছাত্রীদের পাসের হার ৮৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ।


কারিগরি বোর্ড   এসএসসি   প্রধানমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন