চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক প্রথম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষা আজ শনিবার (২ মার্চ) থেকে
শুরু হচ্ছে। ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে শাটল ট্রেনের চলাচলের
সময়সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। নতুন
সময়সূচি জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পরীক্ষা চলাকালে চট্টগ্রাম নগর থেকে পরীক্ষার্থীদের
বিশ্ববিদ্যালয়ে যাতায়াতের অন্যতম বাহন শাটল ট্রেন।
তাই পরীক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় এই
সময়ে ট্রেন চলাচলের সময়সূচিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে।
গত বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে ভর্তি পরীক্ষার প্রস্তুতি সম্পর্কে জানাতে সংবাদ সম্মেলন করেন প্রক্টর নূরুল
আজিম সিকদার। সংবাদ সম্মেলনে তিনি শাটল ট্রেন চলাচলের
নতুন সময়সূচি জানান।
বিশ্ববিদ্যালয়
কর্তৃপক্ষের ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ২, ৮, ৯
ও ১৬ মার্চে চার
দিন নতুন সময়সূচিতে শাটল
ট্রেন চলবে। আর অন্য দিনগুলোতে ট্রেন
চলবে আগের সময়সূচিতে।
শাটল ট্রেন চলবে যে সূচিতে
নতুন
সময়সূচি অনুযায়ী ভর্তি পরীক্ষার চার দিন ট্রেন
চট্টগ্রাম নগরের বটতলী থেকে সকাল ৬টা,
সাড়ে ৬টা, ৮টা ১৫
মিনিট, ৮টা ৪০ মিনিট,
বেলা ২টা ৫০ মিনিট,
বেলা ৩টা ৫০ মিনিট
ও রাত সাড়ে ৮টায়
বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশে ছেড়ে আসবে। আর
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস থেকে সকাল ৭টা
৫ মিনিট, ৭টা ৩৫ মিনিট,
বেলা ১টা, দেড়টা, বিকেল
৪টা, সাড়ে ৫টা ও
রাত সাড়ে ৯টায় নগরের
বটতলীর উদ্দেশে ট্রেন ছেড়ে যাবে।
নারী অভিভাবকদের
জন্য
বিশ্রামের
ব্যবস্থা
ভর্তি
পরীক্ষা দিতে কেন্দ্রে আসা
নারী অভিভাবকদের জন্য বিশ্রামের ব্যবস্থা
করেছে কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদের ৫টি হলে অভিভাবকেরা
অবস্থান করতে পারবেন।
প্রক্টর
নূরুল আজিম সিকদার সংবাদ
সম্মেলনে বলেন, ‘পরীক্ষার দিন বৃষ্টি হলে
বিশ্ববিদ্যালয়ের সব মিলনায়তন খুলে
দেওয়া হবে। এ ছাড়া
শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের নিরাপত্তায়
সার্বিক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এই সময়ে আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী বাহিনীর ছয় শতাধিক সদস্য
নিরাপত্তা দেওয়ার কাজে নিয়োজিত থাকবেন’।
কোন ইউনিটে পরীক্ষার্থী
কত
এ বছরও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চারটি ইউনিট ও দুটি উপ–ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা হবে। তবে চারটি
ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা এবার বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের
পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়েও নেওয়া হবে। তবে দুটি
উপ–ইউনিটের পরীক্ষা হবে শুধু বিশ্ববিদ্যালয়
ক্যাম্পাসে।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে এবার প্রথম বর্ষ
স্নাতকের মোট আসনসংখ্যা ৪
হাজার ৯২৬টি। এর মধ্যে সাধারণ
আসন ৪ হাজার ১৮৯টি।
বাকি ৭৩৭টি আসন কোটায় বরাদ্দ
থাকবে। এ বছর মোট
আবেদন করেছেন ২ লাখ ৪৩
হাজার ৫৫৫ জন।
সব ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা এক ঘণ্টার। পরীক্ষা
শুরু হবে বেলা ১১টায়।
পরীক্ষা শুরুর আগে শিক্ষার্থীদের ১০টা
১৫ মিনিটের মধ্যে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হবে।
শনিবার
(২ মার্চ) হবে ‘এ’ ইউনিটের
পরীক্ষা। এদিন পরীক্ষায় বসবেন
মোট ৯৯ হাজার ৫২১
জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ঢাকায়
৪৪ হাজার ৭৯৯ জন, রাজশাহীতে
১৭ হাজার ৭৯২ জন ও
চট্টগ্রামে ১৩ হাজার ২২
জন পরীক্ষা দেবেন।
৩ মার্চ ‘বি-১’ উপ
ইউনিটের পরীক্ষা হবে। এই ইউনিটে
মোট আবেদন করেছেন ১ হাজার ৬৬৯
জন। ৪ মার্চ ‘ডি-১’ উপ–ইউনিটের
পরীক্ষা হবে। এই ইউনিটে
মোট পরীক্ষার্থী ১ হাজার ৯৯৪
জন।
৮ মার্চ ‘বি’ ইউনিটের পরীক্ষায়
বসবেন ৬৫ হাজার ২৬৭
জন। এর মধ্যে চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ১৭ হাজার ৭৫৯,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ২৭ হাজার ৯২৬
ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ১৯ হাজার ৫৮২
জন পরীক্ষা দেবেন।
এরপর
৯ মার্চ হবে ‘সি’ ইউনিটের
পরীক্ষা। এই ইউনিটে আবেদন
করেছেন ১৭ হাজার ৩০০
জন। তাঁদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬
হাজার ৪৪ জন, রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ে ২ হাজার ২
জন ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
ক্যাম্পাসে ৯ হাজার ২৫৪
জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দেবেন।
১৬ মার্চ ‘ডি’ ইউনিটের মধ্যে
দিয়ে এবারের ভর্তি পরীক্ষা শেষ হবে। এই
ইউনিটে মোট আবেদন করেছেন
৫৭ হাজার ৮০৪ জন। তাঁদের
মধ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ২২ হাজার ১২১
জন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে
২৪ হাজার ১৩৩ জন ও
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ১১ হাজার ৫৫০
জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
প্রক্টর বলেন, পরীক্ষায় প্রক্সি (একজনের পক্ষে অন্য কেউ) দিতে আসা কাউকে পাওয়া গেলে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাকে দণ্ডিত করা হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাটল ট্রেন ভর্তি পরীক্ষা প্রক্টর নূরুল আজিম সিকদার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন সচিবালয় ৪৪তম বিসিএস সাধারণ ক্যাডারে
উত্তীর্ণদের জন্য মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ও সময়সূচি প্রকাশ করেছে। ঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী
সাধারণ ক্যাডারে মৌখিক পরীখ্ষা ৮ মে শুরু হবে এবং পর্যায়ক্রমে শেষ হবে ৩১ জুলাই।
সম্প্রতি এক তথ্যবিবরণীতে বলা হয়, ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষা, ২০২১ এর
লিখিত পরীক্ষায় সাধারণ ক্যাডারের পদসমূহের জন্য সাময়িকভাবে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক
পরীক্ষার তারিখ ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, যুক্তিসংগত কারণে কোনো সংশোধনের
প্রয়োজন হলে, কমিশন তা সংশোধনের অধিকার সংরক্ষণ করে।
কমিশনের ওয়েবসাইট www.bpsc.gov.bd অথবা টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের
ওয়েবসাইট http://bpsc.teletalk.com.bd -এ তথ্য পাওয়া যাবে।
২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর ৪৪তম বিসিএসের অনলাইন আবেদন শুরু হয়, আবেদনের
শেষ সময় ছিল ৩১ জানুয়ারি। পরে তা বাড়িয়ে ২ মার্চ নির্ধারণ করে পিএসসি। এরপর ২০২২ সালের
২৭ মে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী
পাস করেন। ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষায় মোট ৩ লাখ ৫০ হাজার ৭১৬ জন চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছিলেন।
৪৪তম বিসিএসে বিভিন্ন ক্যাডারে ১ হাজার ৭১০ জন কর্মকর্তা নেওয়া
হবে। এর মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারে ২৫০ জন, পুলিশ ক্যাডারে ৫০, পররাষ্ট্র ক্যাডারে ১০,
আনসার ক্যাডারে ১৪, নিরীক্ষা ও হিসাবে ৩০, কর ক্যাডারে ১১, সমবায়ে ৮, রেলওয়ে পরিবহন
ও বাণিজ্যিকে ৭, তথ্যে ১০, ডাকে ২৩, বাণিজ্যে ৬, পরিবার পরিকল্পনায় ২৭, খাদ্যে ৩, টেকনিক্যাল
ক্যাডারে ৪৮৫ ও শিক্ষা ক্যাডারে ৭৭৬ জন নেওয়া হবে।
৪৪তম বিসিএস মৌখিক পরীক্ষা সময়সূচি
মন্তব্য করুন
আগামী ৮ মে শুরু হচ্ছে ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোট। এদিনের সকল পরীক্ষা পিছিয়ে দেওয়ার জন্য জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইতোমধ্যে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি বিশ্ববিদ্যালয়টির ভিসিকে পাঠিয়েছে ইসি।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোটগ্রহণ আগামী ৮ মে অনুষ্ঠিত হবে। ২০২২ সালের অনার্স তৃতীয় বর্ষ (নিয়মিত, অনিয়মিত ও গ্রেড উন্নয়ন) পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি অনুযায়ী ৮ মে পরীক্ষার তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে এবং ২০২২ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স ১ম বর্ষ পরীক্ষার সংশোধিত সময়সূচি অনুযায়ী ৮ মে পরীক্ষার তারিখ নির্ধারিত রয়েছে। আগামী ২১ মে, ২৯ মে ও ৫ জুন দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ ধাপের নির্বাচনের জন্য নির্ধারিত রয়েছে। ভোটগ্রহণের দিন বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ ভোটকেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হবে। এ ছাড়া বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, কর্মকর্তা/কর্মচারীকে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
একই দিনে ভোটগ্রহণ ও উল্লিখিত পরীক্ষা কার্যক্রম একসঙ্গে চালানো সম্ভব নয় বলে উক্ত পরীক্ষার সময়সূচি পরিবর্তন করে ৮ মে এর পরিবর্তে অন্য কোনো (২১ মে, ২৯ মে ও ৫ জুন ব্যতীত) তারিখে নির্ধারণের জন্য নির্বাচন কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছেন। এই অবস্থায়, কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুসারে প্রয়োজনীয় কার্যক্রম গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
ইসির ঘোষিত তপশিল অনুযায়ী, প্রথম ধাপে ১৫০ উপজেলায় ভোট হবে আগামী ৮ মে। দ্বিতীয় ধাপে ১৬০ উপজেলায় ভোট ২১ মে, তৃতীয় ধাপে ১১২ উপজেলায় ২৯ মে ও চতুর্থ ধাপে ৫৫ উপজেলায় ৬ জুন ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম ধাপে ২২টি, দ্বিতীয় ধাপে ২৪টি, তৃতীয় ধাপে ২১ ও চতুর্থ ধাপে দুটি উপজেলায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোটগ্রহণ করা হবে।
মন্তব্য করুন
পুরো দেশজুড়ে চলছে তীব্র দাবদাহ। টানা ২৮ দিন ধরে চলা তীব্র তাপপ্রবাহে ইতিহাসের ৭৬ বছরের রেকর্ড ভেঙে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা দেখেছে দেশবাসী। দফায় দফায় হিট এলার্ট জারি করেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এমন পরিস্থিতিতেও ঈদুল ফিতরের ছুটির পর গতকাল রোববার (২৮ এপ্রিল) খুলেছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
তবে খোলার একদিনের মাথায় প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে স্কুল-মাদরাসার ক্লাস আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। তবে যেসব স্কুলে এসির ব্যবস্থা আছে বা পরীক্ষা চলমান আছে সেসব স্কুলের জন্য এবং ও লেভেল, এ লেভেল পরীক্ষা ও কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এই আদেশ প্রযোজ্য হবে না বলে আদেশে বলা হয়েছে।
গরমের মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করা নিয়ে হাইকোর্টের এমন আদেশের বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন, সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধে এক ধরনের মানসিকতা তৈরি হচ্ছে। সবকিছুতেই কেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওপর আদালতের নিদের্শনা নিয়ে আসতে হবে? শুধু তাই নয়, হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে যাবেন বলে জানান তিনি।
এ সময় সাংবিধানিকভাবে যার যা দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তা পালন করা বাঞ্ছনীয় বলে মন্তব্য করেন শিক্ষামন্ত্রী। সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিজ্ঞান কমপ্লেক্সে এক অনুষ্ঠান শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
গতকাল রোববার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গিয়ে অনেক শিক্ষক-শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়েছেন- সংবাদমাধ্যমে আসা এমন খবর নিয়ে প্রশ্ন তোলেন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, যারা অসুস্থ হয়েছেন তারা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নাকি অন্যত্র ছিলেন তাও দেখার বিষয়।
মন্ত্রী বলেন, স্কুল গরমের জন্য বিপজ্জনক, আর মাঠ-ঘাট নয়? যেসব জেলায় তাপমাত্রা কম সেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়ার তো কোনো কারণ নেই।
এর আগে রমজানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা নিয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত বাতিল করে আদেশ দেন হাইকোর্ট। তখন শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সংবিধান অনুযায়ী বিদ্যালয়গুলোর ছুটি ঘোষণা নির্বাহী এখতিয়ার। কদিন ছুটি থাকবে বা থাকবে না এটা একটা বিশেষায়িত বিষয়। এটা উচ্চ আদালতের এখতিয়ার নয়।
বিদ্যালয় বন্ধ শিক্ষা মন্ত্রণালয় শিক্ষামন্ত্রী
মন্তব্য করুন
স্কুল-কলেজ শিক্ষা মন্ত্রণালয় তীব্র দাবদাহ
মন্তব্য করুন
প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে স্কুল ও মাদরাসা বৃহস্পতিবার (২ মে) পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। তবে বুধবার (১ মে) বিকেল পর্যন্ত লিখিত আদেশ পায়নি বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীনের এসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ বা খোলা থাকবে কি না, সে বিষয়ে মন্ত্রণালয় কোনো প্রশাসনিক আদেশ দেয়নি। ফলে তা নিয়ে এক ধরনের বিভ্রান্তি রয়ে গেছে।