ইনসাইড এডুকেশন

তাপপ্রবাহ: শিক্ষার্থীর ক্ষতি হলে দায় নিতে হবে সরকার ও প্রতিষ্ঠানকে

প্রকাশ: ০৮:২৬ এএম, ২৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যয়েও শুরু হচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ রোববার (২৮ এপ্রিল) প্রাক-প্রাথমিক বাদে সব স্তরের ক্লাস শুরু হবে। তবে, সরকারের এমন সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছে অভিভাবক ঐক্য ফোরাম।

সংগঠনটি বলছে, সরকারের সিদ্ধান্ত মানতে সবাই বাধ্য। এ সিদ্ধান্ত মানতে গিয়ে যদি কোনও শিক্ষার্থীর শারীরিক কোনও ক্ষতি বা জীবন বিপন্ন হয়, তবে এর দায়ভার সম্পূর্ণ সরকার ও সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে বহন করতে হবে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাতে সংগঠনের সভাপতি জিয়াউল কবির দুলু স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এমন হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, তীব্র তাপপ্রবাহে স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা বন্ধ রেখে অনলাইনে শ্রেণি কার্যক্রম তথা পাঠদানের ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছিল অভিভাবকদের সংগঠন অভিভাবক ঐক্য ফোরাম। কিন্তু সারাদেশে তীব্র তাপপ্রবাহের তেমন কোনও উন্নতি না হওয়া সত্ত্বেও রবিবার থেকে সব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা খুলে দেওয়ার পরিপত্র জারি করেছে সরকার। ফলে ছোট ছোট শিক্ষার্থীরা তীব্র তাপপ্রবাহ চলমান থাকা অবস্থায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেতে বাধ্য হচ্ছে।

এতে আরও বলা হয়, সরকারি সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য দেশের সব মানুষ। তীব্র তাপপ্রবাহে সরকারি সিদ্ধান্তে দেশের কোথাও যদি কোনও শিক্ষার্থীর কোনও রকম জীবন বিপন্ন ঘটে বা কোনও রকম ক্ষতি হয়, তার সব ধরনের দায়ভার সরকার ও সংশ্লিষ্ট স্কুল কর্তৃপক্ষকে বহন করতে হবে।

অভিভাবক ঐক্য ফোরামের সভাপতি জিয়াউল কবির দুলু বলেন, বড়রাই যেখানে প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হচ্ছেন না, সেখানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিয়ে শিশুদের ঝুঁকিতে ফেলে দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, আমাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সরকার ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত সব স্কুল-কলেজ বন্ধ ঘোষণা করেছিল। নতুন করে হিট অ্যালার্ট জারি অব্যাহত থাকায় সামনে আরও এক সপ্তাহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আমরাও আরও এক সপ্তাহ স্কুল-কলেজ বন্ধ রেখে অনলাইনে ক্লাস করানোর দাবি করেছি। কিন্তু সরকার তা শোনেনি। এরপর যদি কোনও শিক্ষার্থীর ক্ষতি হয়, এর দায়ভার সরকারকে নিতে হবে।


অভিভাবক ঐক্য ফোরাম   শিক্ষা প্রতিষ্ঠান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

প্রকাশ: ০৩:১৯ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

এসএসসি পরীক্ষায় এ বছর জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ জেলার শীর্ষস্থান অর্জন করেছে। এই কলেজ থেকে ৫৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে সবাই গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়েছে। 

এবার জয়পুরহাট আরবি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের মোট ২৩৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার শতভাগ এবং জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৮২ জন। এছাড়া জয়পুরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৪০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৭৯ জন। আর পাসের হার শতভাগ বলে উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠান দুটির কর্তৃপক্ষ।

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ কর্তৃপক্ষ জানান, এ সাফল্য বিগত কয়েক বছর ধরে অর্জিত ধারাবাহিক সাফল্যের অংশ। ক্যাডেট কলেজ পরিচালনা পরিষদের সঠিক দিকনির্দেশনা এবং কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবু হেনা মো. মিজানুর রহমান সুযোগ্য তত্ত্বাবধানে জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ এ ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জনে সক্ষম হয়েছে।

পরীক্ষার্থীরা তাদের এ সাফল্যের পেছনে কলেজ কর্তৃপক্ষ, শিক্ষক এবং বিশেষভাবে তাদের অভিভাবকদের সহযোগিতার কথা উল্লেখ করেন। 

কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবু হেনা মোঃ মিজানুর রহমান আশা প্রকাশ করেন জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের এ সাফল্যের ধারা ভবিষ্যতেও অক্ষুন্ন থাকবে।


এসএসসি   ফলালফল জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৮৯.২৬


Thumbnail

সারাদেশের ন্যায় রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডেও ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এবার এ শিক্ষাবোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ২৬ শতাংশ। এবার পাসের হারের সাথে বেড়েছে জিপিএ-৫। যা গত বছর ছিল ৮৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ।

আরও পড়ুন: এসএসসিতে গড় পাসের হার ৮৩.০৪ শতাংশ, শীর্ষে যশোর

এ বোর্ডে এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮ হাজার ৭৪ শিক্ষার্থী। যা গত বছর ছিল ২৬ হাজার ৮৭৭ জন। বরাবরের মতো এবারও পাস ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তোর দিক থেকে ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে মেয়েরা। এবার মেয়েদের পাসের হার ৯১.৯০ শতাংশ। আর ছেলেরা পাস করেছে ৮৬.৭৮ শতাংশ। এছাড়াও জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৫ হাজার ৪৯৫ ছাত্রী। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ হাজার ৫৭৯ জন ছাত্র।

আরও পড়ুন: কুমিল্লা বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ হাজার

রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে এবার পরীক্ষায় অংশ নেয় লাখ ৮৫৩ জন শিক্ষার্থী। পরীক্ষায় উপস্থিত ছিলেন লাখ ৯৮ হাজার ৯২৯ জন। এর মধ্যে পাস করেছেন এক লাখ ৭৭ হাজার ৫৫৮ জন। অর্থাৎ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি ২১ হাজার ৩৭১ জন।


এসএসসি   ফলাফল   রাজশাহী বোর্ড  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা না-ও লাগতে পারে: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশ: ০২:১২ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেছেন, শনিবারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত সাময়িক। আগামী ঈদুল আজহার পরে শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা না-ও লাগতে পারে। তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে ৯ দিনের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হয়েছে। সেজন্য শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে এই সিদ্ধান্ত সাময়িক। ঈদুল আজহার পরে শনিবার খোলা রাখা না-ও লাগতে পারে।

রোববার (১২ মে) সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার প্রকাশিত ফলের বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

সম্প্রতি সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার বিষয়ে সুপারিশ করেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। সেই সুপারিশের আর কার্যকারিতা নেই জানিয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, ‘আমি তাদের (শিক্ষার্থী) দিকটি বিবেচনা করে সুপারিশ করেছিলাম। কিন্তু এ বিষয়ে সংসদে কথা হয়েছে। রাষ্ট্রীয় সিদ্ধান্ত এসেছে। সুতরাং আমার সুপারিশের কার্যকারিতা নেই এখন’।

এর আগে, চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বেলা ১১টায় গণভবনে এসএসসি-সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেন তিনি।

চলতি বছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। গতবার পাসের হার ছিল ৮০ দশমিক ৩৯ শতাংশ। অর্থাৎ এ বছর পাসের হার বেড়েছে।

পাসের হারে এগিয়ে রয়েছে মেয়েরা। ছাত্রদের পাসের হার ৮১.৫৭ শতাংশ, ছাত্রীদের পাসের হার ৮৪.৪৭।


শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান   শিক্ষামন্ত্রী   সচিবালয়   এসএসসি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

কারিগরি বোর্ডে পাসের হার ৮১.৩৮, জিপিএ-৫ পেল কতজন?

প্রকাশ: ০১:১৬ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

২০২৪ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রবিবার (১২ সে) বেলা ১১টার দিকে গণভবনে ডিজিটালি আনুষ্ঠানিকভাবে এবারের মাধ্যমিকের ফল প্রকাশ করেন তিনি।

এর আগে, সকাল ১০টার দিকে বোর্ড চেয়ারম্যানদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফলের অনুলিপি হস্তান্তর করেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। 

এ বছর ৯টি সাধারণ, মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ডে গড় পাসের হার ৮৩.০৪ শতাংশ। কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে চলতি বছরের এসএসসি (ভোকেশনাল) ও দাখিল (ভোকেশনাল) পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৮১ দশমিক ৩৮ শতাংশ।

এ বোর্ডে পাস করেছে ৯৯ হাজার ৭২১ জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৭৮ জন। এদিকে, ৯টি সাধারণ, মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ডে গড় পাসের শীর্ষে রয়েছে যশোর বোর্ড, আর সর্বনিম্ন পাসের হার সিলেট বোর্ডে। এবার ছাত্রদের পাসের হার ৮১ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং ছাত্রীদের পাসের হার ৮৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ।


কারিগরি বোর্ড   এসএসসি   প্রধানমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৭৯.৬৬ শতাংশ

প্রকাশ: ১২:৪০ পিএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলতি বছর মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পারিক্ষার গড় পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। গতবার পাসের হার ছিল ৮০ দশমিক ৩৯ শতাংশ। অর্থাৎ এ বছর পাসের হার বেড়েছে।

এসএসসিতে পাসের হারে শীর্ষে রয়েছে যশোর বোর্ড। এ বোর্ডে পাসের হার ৯২ দশমিক ৩২ শতাংশ। আর সর্বনিম্ন পাসের হার সিলেট বোর্ডে। এ বোর্ডে পাসের হার ৭৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে ৭৯ দশমিক ৬৬ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪ হাজার ২০৬ জন।

এ ছাড়াও ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৮৯ দশমিক ৩২ শতাংশ, রাজশাহীতে ৮৯ দশমিক ২৫ শতাংশ, কুমিল্লায় ৭৯ দশমিক ২৩ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৮২ দশমিক ৮০ শতাংশ, বরিশালে ৮৯ দশমিক ১৩ শতাংশ, দিনাজপুরে ৭৮ দশমিক ৪০ শতাংশ ও ময়মনসিংহে ৮৪ দশমিক ৯৭ শতাংশ।

এর আগে চলতি বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (১২ মে) বেলা ১১টায় গণভবনে এসএসসি-সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।

সকাল ১০টায় গণভবনে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ফলাফলের কপি প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন। পরে প্রধানমন্ত্রী তা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেন।

যেভাবে ফলাফল দেখবেন-

সম্প্রতি এসএসসি পরীক্ষার্থী ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ফল দেখার নিয়মসংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পরীক্ষার্থীকে ফল দেখতে ঢাকা বোর্ডের ওয়েবসাইটে ঢুকতে হবে। সেখানে থাকা Result কর্নারে ক্লিক করে বোর্ড ও প্রতিষ্ঠানের ইআইআইএন’র (EIIN) মাধ্যমে ফল জানা যাবে।

এ ছাড়া এসএমএসের মাধ্যমেও ফল জানা যাবে। সেক্ষেত্রে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে SSC লিখে স্পেস দিয়ে ইংরেজিতে বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর দিতে হবে। এরপর স্পেস দিয়ে পরীক্ষার বছর লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে। (উদাহরণ-SSC Dha ROLL YEAR)। ফিরতি মেসেজে ফল জানিয়ে দেওয়া হবে।

শিক্ষার্থীরা ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করতে পারবেন।

গত ১৫ ফেব্রুয়ারি এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে সারা দেশের ৩ হাজার ৭০০টি কেন্দ্রে ২৯ হাজার ৭৩৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দেন। এ বছর মোট পরীক্ষার্থী ছিলেন ২০ লাখ ২৪ হাজার ১৯২ জন।


মাদ্রাসা বোর্ড   পাসের হার   এসএসসি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন