নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:৪৩ এএম, ১২ মার্চ, ২০১৯
প্রশ্নবিদ্ধ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পর পুরো নির্বাচনই এখন নাটকীয় মোড় নিয়েছে। নির্বাচনে সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে জয় পেয়েছেন কোটা আন্দোলনের নেতা ও ছাত্র অধিকার রক্ষা পরিষদ প্যানেলের প্রার্থী নুরুল হক নুরু। এর সঙ্গে সঙ্গেই নুরুকে ভিপি ঘোষণার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছে ছাত্রলীগ। এটাকে তারা প্রহসনের নির্বাচন বলে দাবি করে নির্বাচন মানি না বলে স্লোগান দেয়। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক মো. আখতারুজ্জামানকে অবরুদ্ধও করে রাখে। নির্বাচন বাতিলের দাবি জানিয়েছে ছাত্রলীগ।
এর আগে ভোটগ্রহণের শেষদিকে বিভিন্ন অনিয়ম আর বিশৃঙ্খলার অভিযোগে ডাকসু নির্বাচন বাতিল চেয়েছিল অন্যান্য ছাত্র সংগঠনগুলো। আর সবশেষে ছাত্রলীগ এই নির্বাচন বাতিল চাওয়ার মাধ্যমে সব প্যানেলই নির্বাচন বাতিলের পক্ষে অবস্থান নিলো।
ডাকসু নির্বাচনের ব্যাপারে শুরু থেকেই অনেক প্রশ্ন এবং প্রশাসনের বিরুদ্ধে অনেক সুনির্দিষ্ট অভিযোগ উঠেছিল। এই অবস্থাতেই ডাকসু নির্বাচন হয়েছে এবং শেষে ডাকসুর ভিপি পদে যখন কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতা নুরু নির্বাচিত হয়েছে তখন স্বভাবতই এই নির্বাচন নতুন মোড় নিয়েছে। যেহেতু এই নির্বাচনটা সবদলের কাছেই অগ্রহণযোগ্য হয়েছে, কাজেই এখন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কি করবে সেটাই দেখার বিষয়।
বাংলা ইনসাইডার/এসএইচ/এমআর
মন্তব্য করুন
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষা মন্ত্রণালয়
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
গুচ্ছ পদ্ধতিতে দেশের ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে
স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষা আজ শুক্রবার (০৩ মে) বেলা ১১টা থেকে ১২টা
পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে।
‘বি’ ইউনিটে (মানবিক বিভাগ) এবার ৯৪ হাজার ৯৩১ জন পরীক্ষার্থী গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেবেন।
আরও পড়ুন: ৪৪তম বিসিএস মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার স্কুল-কলেজ খোলা না বন্ধ, জানায়নি মন্ত্রণালয়
জিএসটি সমন্বিত ভর্তি কমিটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, নির্বিঘ্নে ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্নের জন্য ইতোমধ্যে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (যবিপ্রবি) থেকে গুচ্ছভুক্ত যে সব বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে, সেখানে কঠোর নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা বজায় রেখে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে প্রশ্নপত্র প্রেরণ করা হয়েছে।
‘বি’ ইউনিটে মানবিক বিভাগ থেকে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের শুক্রবার
(০৩ মে) সকাল ১১টা ১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। তবে শিক্ষার্থীদের ভর্তি
পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্নের জন্য পরীক্ষা শুরুর এক ঘণ্টা আগেই
সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রে পৌঁছানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
গত ২৭ এপ্রিল ‘এ’ ইউনিটে বিজ্ঞান বিভাগের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ইতিমধ্যে ‘এ’ ইউনিটের ফলাফলও প্রকাশ করা হয়েছে। এতে পাসের হার ছিল ৩৩ দশমিক ৯৮ শতাংশ।
গুচ্ছে ‘বি’ ইউনিট ভর্তি পরীক্ষা নির্দেশনা
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন সচিবালয় ৪৪তম বিসিএস সাধারণ ক্যাডারে
উত্তীর্ণদের জন্য মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ও সময়সূচি প্রকাশ করেছে। ঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী
সাধারণ ক্যাডারে মৌখিক পরীখ্ষা ৮ মে শুরু হবে এবং পর্যায়ক্রমে শেষ হবে ৩১ জুলাই।
সম্প্রতি এক তথ্যবিবরণীতে বলা হয়, ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষা, ২০২১ এর
লিখিত পরীক্ষায় সাধারণ ক্যাডারের পদসমূহের জন্য সাময়িকভাবে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক
পরীক্ষার তারিখ ও সময়সূচি প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, যুক্তিসংগত কারণে কোনো সংশোধনের
প্রয়োজন হলে, কমিশন তা সংশোধনের অধিকার সংরক্ষণ করে।
কমিশনের ওয়েবসাইট www.bpsc.gov.bd অথবা টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের
ওয়েবসাইট http://bpsc.teletalk.com.bd -এ তথ্য পাওয়া যাবে।
২০২১ সালের ৩০ ডিসেম্বর ৪৪তম বিসিএসের অনলাইন আবেদন শুরু হয়, আবেদনের
শেষ সময় ছিল ৩১ জানুয়ারি। পরে তা বাড়িয়ে ২ মার্চ নির্ধারণ করে পিএসসি। এরপর ২০২২ সালের
২৭ মে প্রিলিমিনারি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় ১৫ হাজার ৭০৮ পরীক্ষার্থী
পাস করেন। ৪৪তম বিসিএস পরীক্ষায় মোট ৩ লাখ ৫০ হাজার ৭১৬ জন চাকরিপ্রার্থী আবেদন করেছিলেন।
৪৪তম বিসিএসে বিভিন্ন ক্যাডারে ১ হাজার ৭১০ জন কর্মকর্তা নেওয়া
হবে। এর মধ্যে প্রশাসন ক্যাডারে ২৫০ জন, পুলিশ ক্যাডারে ৫০, পররাষ্ট্র ক্যাডারে ১০,
আনসার ক্যাডারে ১৪, নিরীক্ষা ও হিসাবে ৩০, কর ক্যাডারে ১১, সমবায়ে ৮, রেলওয়ে পরিবহন
ও বাণিজ্যিকে ৭, তথ্যে ১০, ডাকে ২৩, বাণিজ্যে ৬, পরিবার পরিকল্পনায় ২৭, খাদ্যে ৩, টেকনিক্যাল
ক্যাডারে ৪৮৫ ও শিক্ষা ক্যাডারে ৭৭৬ জন নেওয়া হবে।
৪৪তম বিসিএস মৌখিক পরীক্ষা সময়সূচি
মন্তব্য করুন
প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে স্কুল ও মাদরাসা বৃহস্পতিবার (২ মে) পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। তবে বুধবার (১ মে) বিকেল পর্যন্ত লিখিত আদেশ পায়নি বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাধীনের এসব প্রতিষ্ঠান বন্ধ বা খোলা থাকবে কি না, সে বিষয়ে মন্ত্রণালয় কোনো প্রশাসনিক আদেশ দেয়নি। ফলে তা নিয়ে এক ধরনের বিভ্রান্তি রয়ে গেছে।