নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:২১ পিএম, ০৮ এপ্রিল, ২০১৯
স্বাধীনতা দিবসে শিক্ষার্থীদের রাজাকারের বাচ্চা সম্বোধন করেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এস এম ইমামুল হক। এর জেরে আজও আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে শিক্ষার্থীরা। ছাত্রলীগের আটক ৬ কর্মীর মুক্তির দাবিসহ ৪ দফা দাবিতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে আজও অবরোধ অব্যাহত রেখেছে ছাত্রলীগের একাংশ। এদিকে ২ শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে গতকাল থেকে উত্তাল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে উত্তাল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়। ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে শিক্ষার্থীদের রাজাকারের বাচ্চা বলে সম্বোধন করেন উপাচার্য এস এম ইমামুল হক। এরপর থেকেই বিক্ষোভে ফেটে পড়েন শিক্ষার্থীরা। উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে তার ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করেন। তাদের অব্যাহত বিক্ষোভের মুখে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের ঘোষণা এবং শিক্ষার্থীদের হল ত্যাগের নির্দেশ দেয়া হয়। দাবিতে অনড় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে গতকাল শনিবার বৈঠকে বসে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বৈঠকে উপাচার্য আর বিশ্ববিদ্যালয়ে আসবে না এমন আশ্বাস দেয়া হলে শিক্ষার্থীরা আন্দোলনে অব্যাহতি দিতে সম্মত হয়। এর প্রেক্ষিতে গতকাল রোববার থেকে বিশ্ববিদ্যালয় ও হলগুলো খুলে দেয়া হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে প্রতিবাদ কর্মসূচি অব্যাহত রাখে শিক্ষার্থীরা। আজ সোমবার তারা উপাচার্যের পদত্যাগ বা তাঁর ছুটিতে যাওয়ার বিষয়ে লিখিত কাগজের জন্য ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিয়েছে। কাগজ হাতে না পাওয়া পর্যন্ত তারা ক্লাসে ও একাডেমিক কার্যক্রমে অংশ নেবেন না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
আটক ছয় ছাত্রলীগ কর্মীর বিরুদ্ধে অস্ত্র মামলা প্রত্যাহার, প্রক্টরের পদত্যাগসহ চার দফা দাবিতে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ। গতকাল রোববার সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক বন্ধ রেখে তার সামনে বিক্ষোভ করতে থাকে তারা। বন্ধ করে দেয়া হয় শাটল ট্রেন। দুপুর ১২টার দিকে অবরোধ তুলে নেওয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে আহ্বান জানানো হয়। কর্তৃপক্ষের এই আহ্বানে ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা সাড়া দেয়নি। পরে পুলিশ এসে তাদের উঠিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে তাদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ বেধে যায়। পুলিশের সঙ্গে তাদের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনাও ঘটে। ছাত্রলীগ কর্মীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশ টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে। এরপর মূল ফটক থেকে সরে ছাত্রলীগ কর্মীরা শাহ আমানত ও সোহরাওয়ার্দী হলের সামনে অবস্থান নেয়। সেখান থেকেই তারা পুলিশের উদ্দেশে ইটপাটকেল ছুঁড়তে শুরু করে। আন্দোলনের মুখে সকাল থেকে ক্যাম্পাসে শিক্ষকদের কোনো বাস শহরে যেতে পারেনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুলে থাকা অন্তত ৩০টি বাস ও গাড়ির চাকা কেটে দেওয়া হয়েছে। একই চিত্র আজও বহাল আছে।
আজ সোমবার সকাল থেকেও শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়গামী শাটল ট্রেন বন্ধ রেখেছে। এর ফলে এতে বিশ্ববিদ্যালয় কার্যত অচল হয়ে আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বনির্ধারিত ক্লাস-পরীক্ষাও স্থগিত করা হয়েছে। ক্যাম্পাসে রিকশা ও অটোরিকশা চলাচল বন্ধ করায় পুরো বিশ্ববিদ্যালয়জুড়ে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে অবস্থান নিয়েছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
দুই ছাত্রীকে যৌন হয়রানির প্রতিবাদে ও অভিযুক্ত শিক্ষকের বিচার দাবিতে বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছেন গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। কয়েকদিন আগে কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সভাপতি আক্কাস আলীর বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ ওঠে। এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ দেয়া হলেও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। এ বিষয়ে সাংবাদিকরা চেষ্টা করেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কোনো বক্তব্য পাননি। এরপর বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। এরই প্রেক্ষিতে গতকাল রোববার সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকশো শিক্ষার্থী ক্লাস-পরীক্ষা-বর্জন করে একাডেমিক ভবনের সামনে থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন। আক্কাস আলীর বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থার দাবিতে আজও তারা ক্লাস পরীক্ষা বর্জন করেন বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছেন।
বাংলা ইনসাইডার/এমআর
মন্তব্য করুন
দেশের ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির
জন্য অনুষ্ঠিত গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ (মানবিক) ইউনিটের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।
রোববার (৫ মে) জিএসটি সমন্বিত ভর্তি কমিটির সভায় এ ফল উপস্থাপনের
পর প্রকাশ করা হয়। এ পরীক্ষায় পাসের হার ৩৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ। ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির
জন্য ‘বি’ ইউনিটভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য ৪ হাজার ৫১৫টি আসন রয়েছে।
ঘোষিত ফলাফলে জানানো হয়, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষে ভর্তির
জন্য এ বছর ‘বি’ ইউনিটে ৯৪ হাজার ৬৩১ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করেন। এর মধ্যে ৮৫ হাজার
৫৪৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। পরীক্ষায় ৩১ হাজার ৮১ জন শিক্ষার্থী ৩০
নম্বরের উপরে পেয়ে ভর্তির ন্যূনতম যোগ্যতা অর্জন করেছেন। যে হিসাবে পাসের হার ৩৬ দশমিক
৩৩ শতাংশ।
ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, ‘বি’ ইউনিটে সর্বোচ্চ ৭৬ দশমিক ২৫ নম্বর
পেয়ে প্রথম হয়েছেন ঢাকার বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজের শিক্ষার্থী রুকাইয়া
ফেরদৌস লামিয়া। তার রোল নং ৩১৮৬৩০ এবং তার কেন্দ্র ছিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপকেন্দ্র
ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ।
এ ছাড়াও পরীক্ষায় ৭৫ নম্বরের উপরে পেয়েছেন ১ জন, ৭০ নম্বরের ওপরে
৭ জন, ৬৫ নম্বরের উপরে ৪৯ জন, ৬০ নম্বরের উপরে ২১৯ জন, ৫৫ নম্বরের উপরে ৭৮৩ জন, ৫০
নম্বরের উপরে ২৪২৫ জন, ৪৫ নম্বরের উপরে ৫৮৩০ জন, ৪০ নম্বরের উপরে ১১৬৪৬ জন, ৩৫ নম্বরের
উপরে ২০১৩২ জন এবং ৩০ নম্বরের উপরে পেয়ে ৩১০৮৩ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
এ ছাড়াও পরীক্ষায় বিভিন্ন কারণে ২৩ জন শিক্ষার্থীর উত্তরপত্র বাতিল
হয়েছে। ‘বি’ ইউনিটের গতবার পাসের হার ছিল ৫৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। শিক্ষার্থীরা আজ রাত ১১টা
৫৯ মিনিটের মধ্যে জিএসটির ওয়েবসাইট (https://gstadmission.ac.bd/) থেকে ফলাফল জানতে
পারবেন।
এদিকে গুচ্ছভুক্ত ‘এ’ ইউনিটের আর্কিটেকচার (ড্রয়িং) পরীক্ষার ফলাফলও
ঘোষণা করা হয়েছে। পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ড্রয়িং (ব্যবহারিক) পরীক্ষার মোট নম্বরের
৩০ শতাংশকে পাস হিসেবে বিবেচনা করে ৮৭৭ জনকে উত্তীর্ণ হিসেবে দেখানো হয়েছে। পাসকৃত
শিক্ষার্থীরাও আজ রাত ১১টা ৫৯ মিনিটের আগেই জিএসটির ওয়েবসাইটে গিয়ে তাদের ফলাফল দেখতে
পাবেন। গুচ্ছভুক্ত ৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আর্কিটেকচারে ভর্তির জন্য মোট ১৬৫টি আসন রয়েছে।
প্রসঙ্গত, আগামী ১০ মে ‘সি’ ইউনিটে বাণিজ্য বিভাগ থেকে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর ১ ঘণ্টা পূর্বেই কেন্দ্রে পৌঁছানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দেশে তীব্র দাবদাহের কারণে বন্ধ ছিল মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা।
বেশ কয়েকদিন বন্ধ থাকার পর আজ রোববার (৫ মে) থেকে খুলছে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
শনিবার (৪ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম
এ খায়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে
যে, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক গত ২৫ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে
প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনের শর্তাদি পালন সাপেক্ষে রোববার (৫ মে) হতে দেশের সব মাধ্যমিক স্কুল,
কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’
এর আগে, প্রচণ্ড দাবদাহের মধ্যে গত ২৮ এপ্রিল থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
খুলে দেওয়া হয়। পরের দিন হাইকোর্ট দেশের সব প্রাথমিক, মাধ্যমিক স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস
বন্ধের নির্দেশ দেন।
পরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সারাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়
বন্ধ ঘোষণা করা হয়। তবে ধাপে ধাপে দেশের কয়েকটি জেলার মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
বন্ধের কথা জানায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
মন্তব্য করুন
পবিত্র রমজান মাস, ঈদুল ফিতর এবং তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বন্ধ
থাকার পর আগামীকাল রোববার (৫ মে) থেকে খুলছে সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে
এ তথ্য জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল খায়ের।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা
বিভাগ কর্তৃক গত ২৫ এপ্রিল প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনের শর্তাদি পালন সাপেক্ষে আগামীকাল রোববার
(৫ মে) থেকে দেশের সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সেই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে
শ্রেণি কার্যক্রম চালুর বিষয়ে কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেগুলো হলো..
·
তাপদাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে।
·
শ্রেণি কার্যক্রমের যে অংশটুকু শ্রেণিকক্ষের বাহিরে
পরিচালিত হয়ে থাকে এবং সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আসতে হয়, সে সকল কার্যক্রম সীমিত থাকবে।
·
তাপদাহ এবং অন্যান্য কারণে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকার
ফলে যে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে তা পূরণ এবং নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন ফল অর্জনের
জন্য পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।
স্কুল-কলেজ শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিজ্ঞপ্তি
মন্তব্য করুন
তীব্র তাপপ্রবাহের ছুটি শেষে শনিবার থেকে খুলছে দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। তবে গরমের কারণে কিছু জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শুক্রবার (৩ মে) সকালে মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশে চলমান দাবদাহের কারণে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়া পূর্বাভাসের ভিত্তিতে খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের সব জেলার, ঢাকা বিভাগের ঢাকা ও টাঙ্গাইল জেলার, চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর জেলার এবং রংপুর বিভাগের রংপুর, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শনিবার বন্ধ থাকবে।
এসব জেলার বাইরে সব জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শনিবার খোলা থাকবে। এছাড়াও দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খুলবে আগামী রোববার থেকে।
মন্তব্য করুন