নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:২৭ পিএম, ০৬ মে, ২০২১
বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ পরীক্ষাগুলো এখন থেকে অনলাইনে নেয়া যাবে বলে সিদ্ধান্ত দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। তার আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অনলাইনে পরীক্ষা নেয়ার জন্য সাতটি শর্তজুড়ে দিয়ে একটি গাইডলাইন তৈরি করেছে টেকনিক্যাল কমিটি। এগুলো মেনে পরীক্ষা নিতে পারবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার (৬ মে) বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপচার্যরা জুম প্লার্টফর্মে বৈঠক করে এ সিদ্ধান্ত দিয়েছে।
তবে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষার্থী যদি অনলাইনে পরীক্ষা দিতে না চায়, সেক্ষেত্রে তাদের চাপিয়ে দেয়া যাবে না। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় যদি মনে করে যে অনলাইনে না নিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে তারা সরাসরি পরীক্ষা নেবে, সেটিও করতে পারবে। অর্থাৎ কাউকে অনলাইনে পরীক্ষা নেয়ার ক্ষেত্রে চাপ দেয়া যাবে না।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য ড. মূনাজ আহমেদ নূর বলেন, ‘আজকের বৈঠকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে অনলাইনে পরীক্ষা নেয়ার ব্যাপারে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখন থেকে যারা চাইবে তারা অনলাইনে শুধু একাডেমিক পরীক্ষাগুলো নিতে পারবে। সেক্ষেত্রেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে একাডেমিক কাউন্সিলে অনুমোদন নিতে হবে।’
তিনি জানান, ‘অনলাইনে পরীক্ষা নেয়ার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের টেকনিক্যাল কমিটি একটি গাইডলাইন তৈরি করেছে। সব বিশ্ববিদ্যালয়কে এ গাইডলাইন ফলো করে পরীক্ষা নিতে হবে। সেখানে কিভাবে প্রশ্ন করতে হবে, কিভাবে পরীক্ষা মনিটরিং করতে হবে, সব বিষয় বলা আছে।’
জানা গেছে, ঈদের পর থেকেই যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় চাইলে অনলাইনে পরীক্ষা নিতে পারবে। করোনার কারণে স্থবির হয়ে পড়া সার্বিক শিক্ষা কার্যক্রমে গতি আনতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইনে পরীক্ষা নেয়া যায় কি-না সেজন্য একটি কমিটি করে দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
ইউজিসি সদস্য ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেন, ‘করোনা পরিস্থিতির কারণে দীর্ঘদিন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো বন্ধ রয়েছে। এ কারণে গত দুই সেমিস্টারের চূড়ান্ত পরীক্ষা নেয়া সম্ভব হয়নি। শিক্ষার্থীরা যাতে সেশনজটে না পড়ে সেজন্য অনলাইনে এসব পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এজন্য ৭ টি শর্ত জুড়ে দেয়া হয়েছে। এসব শর্ত অনুসরণ করে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা নিতে হবে। এটি চূড়ান্ত করতে আজ বৃহস্পতিবার সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সঙ্গে আমাদের বৈঠক হয়েছে। তারা এ প্রস্তাবে সম্মতি জানিয়েছেন। ইতিমধ্যে কেউ কেউ অনলাইনে ক্লাস পরীক্ষা চালিয়ে যাচ্ছেন। ফলে এখন থেকে অনলাইনে যেকোনো ধরনের পরীক্ষা নিতে বাধা থাকছে না। তবে যেসব পরীক্ষা হাতে-কলমে না দিলেই নয়, সে বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।’
পরীক্ষা গ্রহণের শর্তগুলো হলো-
১. যেকোনো বিষয়ের তত্ত্বীয় ব্যবহারিক পাঠদান অনলাইনে সম্পন্ন হওয়ার পর কালক্ষেপন না করে তার চূড়ান্ত মূল্যায়ন অনলাইনের মাধ্যমে সম্পন্ন করতে হবে। তবে শুধুমাত্র যে সকল ব্যবহারিক কোর্সে হাতে-কলমে কাজ করা ছাড়া পরীক্ষা সম্পন্ন করা সম্ভব নয়, তা অবশ্যই সুবিধাজনক সময়ে যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে ক্লাসে সম্পন্ন করতে হবে।
২. মূল্যায়ণের ক্ষেত্রে সকল বিষয়ের বিপরীতে শিক্ষার্থীর সত্যিকারের মেধা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার মাধ্যমে চলমান পদ্ধতি ও স্কেল গ্রেড প্রদান করতে হবে।
৩. বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ তাদের জন্য উপযোগী অনলাইনে পরীক্ষা নেয়ার সুস্পষ্ট পদ্ধতি গ্রহণ করবে এবং বাস্তবতার নিরিখে সকল সুযোগ-সুবিধা বিবেচনায় রেখে যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করবে।
৪. যেকোনো তত্ত্বীয় বিষয় এবং হাতে-কলমে কাজ করার প্রয়োজন নেই, এমন ব্যবহারিক বিষয়ে চূড়ান্ত নম্বর অনলাইনে পরীক্ষা নিয়ে প্রদান করা যেতে পারে।
৫. ব্যবহারিক ক্লাসের বিভিন্ন এক্সপেরিমেন্টের ভিডিও সংশ্লিষ্ট বিভাগের ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে এবং শিক্ষার্থীদের ইমেইলে এক্সপেরিমেন্টের পুরোনো ডেটা প্রেরন করতে হবে। শিক্ষার্থীরা এসব ডেটা অ্যানালাইসিস করে সংক্ষিপ্ত রিপোর্ট সংশ্লিষ্ট শিক্ষককে প্রদান করবে।
৬. ল্যাবভিত্তিক নয় এমন থিসিস অনলাইনে সুপারভিশন করা যেতে পারে। ল্যাবভিত্তিক থিসিসের সুপারভিশন যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি মেনে অনলাইনে হতে পারে। থিসিসের হার্ডকপি গৃহীত হওয়ার পর অনলাইনে ভাইভা নেয়া যেতে পারে।
৭. অনলাইন ক্লাস ও পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার জন্য প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেট প্রাপ্যতা ও প্রয়োজনীয় স্পিড নিশ্চিত করা দরকার। এ জন্য শিক্ষামন্ত্রণালয় যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ জানাতে পারে।
ইউজিসির সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. ফেরদৌস জামান বলেন, আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড মেনে অনলাইনে পরীক্ষা নেয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে প্রত্যেক বিশ্ববিদ্যালয় পরীক্ষা নেয়ার আগে তাদের সিন্ডিকেট এবং অ্যাকাডেমিক কাউন্সিলের অনুমোদন নিতে হবে।
তিনি বলেন, অনলাইনে পরীক্ষার পাশাপাশি ভাইভাকে বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি পরীক্ষার স্বচ্ছতার জন্য সব ধরনের কৌশল নিতে বিশ্বিবিদ্যালয়গুলোকে বলা হয়েছে। সেজন্য একটি সফটওয়্যার ডেভেলপ করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
দেশের ২৪টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির
জন্য অনুষ্ঠিত গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ (মানবিক) ইউনিটের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।
রোববার (৫ মে) জিএসটি সমন্বিত ভর্তি কমিটির সভায় এ ফল উপস্থাপনের
পর প্রকাশ করা হয়। এ পরীক্ষায় পাসের হার ৩৬ দশমিক ৩৩ শতাংশ। ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির
জন্য ‘বি’ ইউনিটভুক্ত শিক্ষার্থীদের জন্য ৪ হাজার ৫১৫টি আসন রয়েছে।
ঘোষিত ফলাফলে জানানো হয়, ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে প্রথম বর্ষে ভর্তির
জন্য এ বছর ‘বি’ ইউনিটে ৯৪ হাজার ৬৩১ জন পরীক্ষার্থী আবেদন করেন। এর মধ্যে ৮৫ হাজার
৫৪৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। পরীক্ষায় ৩১ হাজার ৮১ জন শিক্ষার্থী ৩০
নম্বরের উপরে পেয়ে ভর্তির ন্যূনতম যোগ্যতা অর্জন করেছেন। যে হিসাবে পাসের হার ৩৬ দশমিক
৩৩ শতাংশ।
ঘোষিত ফলাফলে দেখা যায়, ‘বি’ ইউনিটে সর্বোচ্চ ৭৬ দশমিক ২৫ নম্বর
পেয়ে প্রথম হয়েছেন ঢাকার বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ পাবলিক কলেজের শিক্ষার্থী রুকাইয়া
ফেরদৌস লামিয়া। তার রোল নং ৩১৮৬৩০ এবং তার কেন্দ্র ছিল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপকেন্দ্র
ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজ।
এ ছাড়াও পরীক্ষায় ৭৫ নম্বরের উপরে পেয়েছেন ১ জন, ৭০ নম্বরের ওপরে
৭ জন, ৬৫ নম্বরের উপরে ৪৯ জন, ৬০ নম্বরের উপরে ২১৯ জন, ৫৫ নম্বরের উপরে ৭৮৩ জন, ৫০
নম্বরের উপরে ২৪২৫ জন, ৪৫ নম্বরের উপরে ৫৮৩০ জন, ৪০ নম্বরের উপরে ১১৬৪৬ জন, ৩৫ নম্বরের
উপরে ২০১৩২ জন এবং ৩০ নম্বরের উপরে পেয়ে ৩১০৮৩ জন পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
এ ছাড়াও পরীক্ষায় বিভিন্ন কারণে ২৩ জন শিক্ষার্থীর উত্তরপত্র বাতিল
হয়েছে। ‘বি’ ইউনিটের গতবার পাসের হার ছিল ৫৬ দশমিক ৩২ শতাংশ। শিক্ষার্থীরা আজ রাত ১১টা
৫৯ মিনিটের মধ্যে জিএসটির ওয়েবসাইট (https://gstadmission.ac.bd/) থেকে ফলাফল জানতে
পারবেন।
এদিকে গুচ্ছভুক্ত ‘এ’ ইউনিটের আর্কিটেকচার (ড্রয়িং) পরীক্ষার ফলাফলও
ঘোষণা করা হয়েছে। পূর্ব সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ড্রয়িং (ব্যবহারিক) পরীক্ষার মোট নম্বরের
৩০ শতাংশকে পাস হিসেবে বিবেচনা করে ৮৭৭ জনকে উত্তীর্ণ হিসেবে দেখানো হয়েছে। পাসকৃত
শিক্ষার্থীরাও আজ রাত ১১টা ৫৯ মিনিটের আগেই জিএসটির ওয়েবসাইটে গিয়ে তাদের ফলাফল দেখতে
পাবেন। গুচ্ছভুক্ত ৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আর্কিটেকচারে ভর্তির জন্য মোট ১৬৫টি আসন রয়েছে।
প্রসঙ্গত, আগামী ১০ মে ‘সি’ ইউনিটে বাণিজ্য বিভাগ থেকে আবেদনকৃত শিক্ষার্থীদের বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর ১ ঘণ্টা পূর্বেই কেন্দ্রে পৌঁছানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দেশে তীব্র দাবদাহের কারণে বন্ধ ছিল মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা।
বেশ কয়েকদিন বন্ধ থাকার পর আজ রোববার (৫ মে) থেকে খুলছে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
শনিবার (৪ মে) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম
এ খায়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে
যে, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক গত ২৫ এপ্রিল ২০২৪ তারিখে
প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনের শর্তাদি পালন সাপেক্ষে রোববার (৫ মে) হতে দেশের সব মাধ্যমিক স্কুল,
কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।’
এর আগে, প্রচণ্ড দাবদাহের মধ্যে গত ২৮ এপ্রিল থেকে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
খুলে দেওয়া হয়। পরের দিন হাইকোর্ট দেশের সব প্রাথমিক, মাধ্যমিক স্কুল ও মাদ্রাসার ক্লাস
বন্ধের নির্দেশ দেন।
পরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সারাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়
বন্ধ ঘোষণা করা হয়। তবে ধাপে ধাপে দেশের কয়েকটি জেলার মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
বন্ধের কথা জানায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
মন্তব্য করুন
পবিত্র রমজান মাস, ঈদুল ফিতর এবং তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বন্ধ
থাকার পর আগামীকাল রোববার (৫ মে) থেকে খুলছে সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে
এ তথ্য জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল খায়ের।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা
বিভাগ কর্তৃক গত ২৫ এপ্রিল প্রকাশিত প্রজ্ঞাপনের শর্তাদি পালন সাপেক্ষে আগামীকাল রোববার
(৫ মে) থেকে দেশের সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
পাঠদান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সেই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে
শ্রেণি কার্যক্রম চালুর বিষয়ে কিছু সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সেগুলো হলো..
·
তাপদাহ সহনীয় পর্যায়ে না আসা পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
অ্যাসেম্বলি বন্ধ থাকবে।
·
শ্রেণি কার্যক্রমের যে অংশটুকু শ্রেণিকক্ষের বাহিরে
পরিচালিত হয়ে থাকে এবং সূর্যের আলোর সংস্পর্শে আসতে হয়, সে সকল কার্যক্রম সীমিত থাকবে।
·
তাপদাহ এবং অন্যান্য কারণে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকার
ফলে যে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে তা পূরণ এবং নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন ফল অর্জনের
জন্য পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত শনিবারও শ্রেণি কার্যক্রম চলবে।
স্কুল-কলেজ শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিজ্ঞপ্তি
মন্তব্য করুন
তীব্র তাপপ্রবাহের ছুটি শেষে শনিবার থেকে খুলছে দেশের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। তবে গরমের কারণে কিছু জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
শুক্রবার (৩ মে) সকালে মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশে চলমান দাবদাহের কারণে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়া পূর্বাভাসের ভিত্তিতে খুলনা ও রাজশাহী বিভাগের সব জেলার, ঢাকা বিভাগের ঢাকা ও টাঙ্গাইল জেলার, চট্টগ্রাম বিভাগের চাঁদপুর জেলার এবং রংপুর বিভাগের রংপুর, কুড়িগ্রাম, নীলফামারী ও দিনাজপুর জেলার সব মাধ্যমিক স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শনিবার বন্ধ থাকবে।
এসব জেলার বাইরে সব জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শনিবার খোলা থাকবে। এছাড়াও দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খুলবে আগামী রোববার থেকে।
মন্তব্য করুন