ইনসাইড এডুকেশন

ঢাবি’র হল ছাত্রলীগের সম্মেলন হচ্ছে না ২৮ নভেম্বর

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:৩৩ এএম, ২৪ নভেম্বর, ২০২১


Thumbnail

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের হল সম্মেলন আগামী ২৮ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়ার কথা থাকলেও সেটি আর হচ্ছে না। গতকাল মঙ্গলবার রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন। 

তিনি বলেন, বিজ্ঞপ্তির ধারাবাহিকতাতেই হল সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সম্মেলনের তো অনেকগুলো প্রক্রিয়া রয়েছে। সেগুলোর ধারাবাহিকতায় আমরা আগ্রহী প্রার্থীদের সিভি (জীবন-বৃত্তান্ত) জমা নেবো, সেগুলো যাচাই-বাছাইয়ের পর সম্মেলনের মূল অনুষ্ঠানের আয়োজন করবো। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সনজিত চন্দ্র দাস অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন। সম্মেলন পেছানোর এটিও একটি কারণ কিনা- জানতে চাইলে সাদ্দাম বলেন, ‘এটিই নয়। সম্মেলন যেহেতু একটি সংগঠনের প্রাণ, তাই ঘোষিত তারিখ সাথে কিছু সাংগঠনিক প্রক্রিয়ার সমন্বয় করে সম্মেলন হবে।’

এর আগে গত ৩০ অক্টোবর রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আবাসিক হল ইউনিটের সম্মেলন ২৮ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়ার কথা জানানো হয়েছিল। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছিল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত ১৮টি হল ছাত্রলীগের বার্ষিক সম্মেলন ২৮ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সম্মেলন উৎসবমুখর, নান্দনিক ও সুপরিকল্পিত করতে প্রতিটি হলের কর্মীদের সাংগঠনিক প্রস্তুতি নিতে আহ্বানও জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে।

উল্লেখ্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সর্বশেষ বার্ষিক হল সম্মেলন হয়েছিলো ২০১৬ সালের ২৭ নভেম্বর। এর ১৬ দিন পর ১৩ ডিসেম্বর এক বছরের জন্য ঢাবি ছাত্রলীগের ১৮টি হল শাখার কমিটি ঘোষণা করা হয়। ওই কমিটির মেয়াদ চার বছর আগেই শেষ হয়। তবে এর মধ্যে আর নতুন কমিটি হয়নি।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

ইবিতে নবীন-প্রবীণের মিলন উৎসব

প্রকাশ: ০৬:৪৪ পিএম, ১৮ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

নানা আয়োজনে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) দা'ওয়াহ এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের প্রথম পুনর্মিলনী ও সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ১৯৮৫-৮৬ থেকে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। দিনটি উপলক্ষে শনিবার (১৮ মার্চ) সকাল ১০টায় অনুষদ ভবন থেকে আনন্দ শোভাযাত্রা বের করা হয়।

শোভাযাত্রাটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় দা'ওয়াহ এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক ড. শহীদ মুহাম্মদ রেজওয়ানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, ইবির সিন্ডিকেট সদস্য অধ্যক্ষ শাহজাহান আলম সাজু, বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আফাজ উদ্দীন, থিওলজি এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ডিন অধ্যাপক ড. এইচ এ এন এম এরশাদ উল্লাহ, সভার প্রধান উপদেষ্টা ও বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ অলী উল্যাহ, ও বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইসলামিক থট'র মহাপরিচালক ড. এম আবদুল আজিজ।

এসময় প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর হোসেন, ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. শেলীনা নাসরীন, পরিবাহন প্রশাসক অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন ও প্রভোস্ট কাউন্সিলের সভাপতি অধ্যাপক ড. দেবাশীষ শর্মাসহ বিভাগের অন্য শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।

এসময় উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, ‘অ্যালামনাই হলো এমন একটা প্লাটফর্ম যা আমদের অনুভূতি তৈরি করে। আজ আমরা এই অনূভতির জোরেই এক মহাবৃক্ষে পরিণত হয়েছি। এই মহাবৃক্ষের বীজ হলো এই ডিপার্টমেন্ট। পৃথিবীর অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের অ্যালামনাইদের নিয়ে বিভিন্ন ফাউন্ডেশন ও প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেন। আমরাও এরকম ফাউন্ডেশন গঠন করব যাতে একটা ছেলেও ঝড়ে না পড়ে সেক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করতে হবে। আমাদের অ্যালামনাইদের নব্য গ্রাজুয়েটদের সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিতে হবে।

তিনি বলেন, বর্তমান দুনিয়ার সাথে খাপ খাইয়ে চলতে অনার্স পড়ুয়াদের নলেজ বেজড পড়াশোনা করতে হবে। আর দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে। তা না হলে গ্রাজুয়েট হয়ে কোন কাজে আসবে না। তাই সামগ্রিক উন্নয়নের লক্ষ নিয়ে গ্রাজুয়েটদের এই আদর্শ ও মূল্যবোধ লালন করে এগিয়ে যেতে হবে, তবেই উজ্জ্বল বাংলাদেশ গঠন করা সম্ভব হবে।’

এর আগে শুক্রবার সন্ধ্যায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পিঠা উৎসবের আয়োজন করে বিভাগটি।


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

সহশিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষা পরিপূর্ণতা লাভ করে: সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশ: ০৫:৪৪ পিএম, ১৮ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি।

সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, ‘সংস্কৃতি ও খেলাধুলা চর্চার মতো সহশিক্ষা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিক্ষা পরিপূর্ণতা লাভ করে। এ ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও শিক্ষকদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশ ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের নিয়ে বাংলা অলিম্পিয়াড এর মতো আয়োজনের মাধ্যমে দেশীয় সংস্কৃতি চর্চায় উদ্বুদ্ধ করছে। সেজন্য তারা নিঃসন্দেহে সাধুবাদ পাবার যোগ্য।’

শনিবার (১৮ মার্চ) দুপুরে রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশ আয়োজিত '১২তম আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড-২০২৩' এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান অতিথি বলেন, ‘প্রাকৃতিক ও জাতি বৈচিত্র্যময় এদেশে কেউ ডাক্তার, কেউ প্রকৌশলী, কেউ শিক্ষক, কেউ সরকারি কর্মকর্তা, কেউ গবেষক হবে বা তাদের পছন্দনীয় পেশা বেছে নেবে। কিন্তু সকলের লক্ষ্য এক ও অভিন্ন। সেটি হলো উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র গঠন। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আমাদের সে আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হবে।’ 

সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দক্ষ, বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বে আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা তথা উন্নত, সমৃদ্ধ, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সক্ষম হবো। যে কোনো প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হওয়া বড় কথা নয়, অংশগ্রহণই মুখ্য।’ 

তিনি বলেন, বিজয়ী ও বিজিতদের মধ্যে ব্যবধান সামান্য। প্রতিমন্ত্রী এসময় ১২তম আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড প্রতিযোগিতার বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিজয়ীসহ অংশগ্রহণকারীকে সকলকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। 

ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল এর চেয়ারম্যান আব্দুল আজিজ জলদোশভ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা এমপি ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট এর মহাপরিচালক ড. হাকিম আরিফ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল বাংলাদেশ এর অধ্যক্ষ রোকসানা জারিন।

উল্লেখ্য, প্রতিবছরের মতো এবারও ইংরেজি মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সন স্কুলের বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে মহা আড়ম্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছে আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড। সারা দেশের প্রায় একশ'টি স্কুলের সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে এবারের দ্বাদশ আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড ২০২৩ ছিল অত্যন্ত জমজমাট। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ শনিবার সকাল ৯ টা থেকে বিকাল ৩ টা পর্যন্ত উত্তরায় স্কুল প্রাঙ্গণে দ্বাদশ আন্তঃস্কুল বাংলা অলিম্পিয়াড অনুষ্ঠিত হয়। ৭০টি স্কুলের ৯০টি শাখা এ বছর বাংলা অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করেছে। বাংলা অলিম্পিয়াডের যুগপূর্তিতে এসে এ বছরই প্রথমবারের মতো সহযোগী হিসেবে যুক্ত হয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট।

প্রতিমন্ত্রী পরে রাজধানীর হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ের পদ্মা হলে ‘হোয়াইট বাংলা’ কর্তৃক আয়োজিত ‘৩য় প্রিয় বাসিণী বাংলাদেশ অ্যাওয়ার্ড-২০২২’ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন। 


সংস্কৃতি   প্রতিমন্ত্রী   কে এম খালিদ   এমপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

বৃত্তির ফল কেলেঙ্কারি: ডিজিসহ ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

প্রকাশ: ০৯:২৪ এএম, ১৬ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষার ফল তৈরিতে গাফিলতির দায়ে ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তারা হলেন- প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের (ডিপিই) মহাপরিচালক, প্রশাসন, প্রশিক্ষণ এবং তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের (আইএমডি) পরিচালক ও আইএমডির প্রকৌশলী।

বুধবার (১৫ মার্চ) এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এদিন দুপুরে এ সংক্রান্ত ফাইলের নথি অনুমোদন করেছেন মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।

সূত্র জানিয়েছে, অভিযুক্তদের মধ্যে ডিপিই মহাপরিচালক ও তিন পরিচালককে শোকজ করা হচ্ছে। আর প্রকৌশলী অনুজ কুমার রায়ের বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা দায়ের করা হবে।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব ফরিদ আহাম্মদ বলেন, মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের তদন্ত প্রতিবেদনে বৃত্তি পরীক্ষার ফলাফলে ক্রটির হওয়ার পেছনে দায়ীদের চিহ্নিত করা হয়েছে। যাদের অপরাধ প্রমাণিত করে চিহ্নিত করা হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাসহ বিভাগীয় মামলা করা হবে।

সূত্র জানায়, দুই কমিটি প্রতিবেদনে বৃত্তির ফলাফল তৈরির কাজের সঙ্গে জড়িত পাঁচ জনের বিরুদ্ধে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন না করার প্রমাণ পেয়েছে। তার মধ্যে বৃত্তি পরীক্ষা আয়োজন ও ফলাফল তৈরি কার্যক্রমের প্রধান ডিপিই’র পরিচালক (প্রশাসন) এস এম আনছারুজ্জামানসহ আইএমডি বিভাগের দুই জন এবং প্রশিক্ষণ বিভাগের একজন আছেন। মহাপরিচালকও দায়িত্ব পালনে অবহেলার প্রমাণ দিয়েছেন বলে মনে করছে তদন্ত কমিটি।

জানা গেছে, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা ও বিভাগীয় মামলা দায়ের করার সুপারিশ করা হয়েছে। ভবিষ্যতে যাতে এ ধরনের অঘটন আর না ঘটে, সে জন্য সর্তকতামূলক কয়েকটি সুপারিশও করা হয়েছে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

আগামী বছর থেকে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি ভর্তি পরীক্ষা: দীপু মনি

প্রকাশ: ০৭:১৭ পিএম, ১৫ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, আগামী বছর থেকে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি মাত্র ভর্তি পরীক্ষা হবে। জাতীয় মেধা তালিকা হবে, সেই তালিকা অনুসারে ভর্তি হবে।

আজ বুধবার (১৫ মার্চ) কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলায় দৌলতপুর কলেজে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান মেলা উদ্বোধনের পরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে র‌্যাগিং একেবারেই নিষিদ্ধ, সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে র‌্যাগিং বন্ধ করার চেষ্টা করছি। অন্যান্য সামাজিক সমস্যার মতই একটি সমস্যা র‌্যাগিং। শুধু আইন করে কিংবা শিক্ষকদের দিয়ে হবে না। র‌্যাগিং বন্ধে মানসিকতা ও একটি সংস্কৃতি গড়ে তুলতে হবে।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আইন থাকার পরও বিশ্বের অনেক জায়গায় এখনো র‌্যাগিং হয়। এতে অনেক শিক্ষার্থীর জীবন ধ্বংস হয়ে যায়। এটি কারো কাম্য নয়। এটি বন্ধে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে, এতে গণমাধ্যমেরও ভূমিকা রয়েছে।

এ সময় তিনি আরো বলেন, গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রমে হয়রানি ও ব্যয় কমেছে। তবে নতুন কোনো সিস্টেম চালু করতে গেলে সেখানে কিছু সমস্যা হতে পারে, এ ক্ষেত্রেও কিছু সমস্যা হচ্ছে।

এর আগে তিনি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান মেলা উদ্বোধন করেন এবং মেলায় বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. মশিউর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. শরীফ এনামুল কবির, স্থানীয় দৌলতপুর আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য আ.ক.ম সরওয়ার জাহান বাদশা প্রমুখ। 


দীপু মনি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড এডুকেশন

ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে থাকছে না কোনও পরীক্ষা!

প্রকাশ: ০৮:১৮ এএম, ১৪ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

২০২৩ সালের শুরু থেকে নতুন কারিকুলামে পাঠদান চলছে ষষ্ঠ সপ্তম শ্রেণিতে। দুই শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নে কোনও প্রচলিত পরীক্ষা বা মডেল টেস্ট নেওয়া যাবে না বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। বরং এ দুই শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন হবে জাতীয় শিক্ষাক্রম পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের গাইডলাইন অনুযায়ী। গাইডলাইনের বিষয়ে পরে স্কুলগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানিয়েছে অধিদপ্তর।

সোমবার মাধ্যমিক উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এক আদেশে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আদেশে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক পর্যায়ের ষষ্ঠ সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী শিখন-শেখানো মূল্যায়ন কার্যক্রমের ক্ষেত্রে এনসিটিবি প্রণীত শিক্ষক সহায়িকা এবং শিক্ষাক্রমের নির্দেশনা অনুসারে করতে হবে। শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের ক্ষেত্রে প্রচলিত কোনও পরীক্ষা বা মডেল টেস্ট নেওয়া যাবে না। ষষ্ঠ সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়নের বিষয়ে এনসিটিবি থেকে যে গাইডলাইন পাওয়া যাবে তা পরবর্তীতে জানিয়ে দেওয়া হবে। 

এতে আরও বলা হয়েছে, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে শিক্ষক, প্রতিষ্ঠান-প্রধান, উপজেলা বা থানা একাডেমিক সুপারভাইজার, উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার, জেলা শিক্ষা অফিসার, আঞ্চলিক উপপরিচালক এবং আঞ্চলিক পরিচালকদের নিয়মিত পরিবীক্ষণ জোরদার করতে হবে। নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সচেষ্ট সচেতন থাকতে হবে। বিষয়ে কোনও রকমের ব্যত্যয় ঘটলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি দায়ী থাকবেন।



মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন