ইনসাইড গ্রাউন্ড

জাতীয় অ্যাথলেটিকসে দ্রুততম মানব লন্ডন প্রবাসী ইমরানুর, মানবী সুমাইয়া

প্রকাশ: ০৪:২৪ এএম, ০৩ জানুয়ারী, ২০২২


Thumbnail জাতীয় আথলেটিকসে দ্রুততম মানব লন্ডন প্রবাসী ইমরানুর, মানবী সুমাইয়া

জাতীয় অ্যাথলেটিকসের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ইভেন্ট ১০০ মিটার স্প্রিন্টে পুরুষ ও নারী উভয় ইভেন্টেই চমক হয়েছে। পুরুষ ইভেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে লন্ডন প্রবাসী ইমরানুর রহমান ও মহিলা বিভাগের সেরা বিকেএসপির শিক্ষার্থী সুমাইয়া দেওয়ান।

সোমবার (৩ জানুয়ারি) সকালে হিটে প্রথম হয়েছিলেন লন্ডন প্রবাসী ইমরান। বিকেলে ইসমাইলকে যে টেক্কা দিতে পারেন সেটার আভাস পাওয়া গিয়েছিল। ইমরানের দুর্দান্ত রানিংয়ে পরাজিত হন ইসমাইল। ইমরান হ্যান্ড টাইমিংয়ে ১০.৩ ও ইলেকট্রনিকে ১০.৫ টাইমিং করেন। ইলেকট্রনিক টাইমিংয়ের হিসেবে এটি বাংলাদেশের সেরা টাইমিং। নব্বইয়ের দশকে ১০.৫৪ টাইমিং ছিল মাহবুবের। অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফলে কোন টাইমিং দেবে তা এখনো জানা যায়নি। কয়েকবারের দ্রুততম মানব ইসমাইল তৃতীয় হয়েছেন।

জাতীয় ও সামার মিলিয়ে দশ বারের বেশি দেশের দ্রুততম মানবী হয়েছিলেন শিরিন আক্তার। আজ জাতীয় অ্যাথলেটিকসে শিরিনের সেই রেকর্ডে হানা দিয়েছেন বিকেএসপির শিক্ষার্থী সুমাইয়া দেওয়ান। অ্যাথলেটিকস ফেডারেশন এবার হ্যান্ড ও ইলেকট্রনিক দুই ভাবেই টাইমিং ধরেছে। সেই হিসেবে সুমাইয়ার টাইমিং ১২.২০ (হ্যান্ডটাইমিং), ১২.৩০ (ইলেকট্রনিক)। শিরিন তার চেয়ে সামান্য পিছিয়ে ছিলেন ১২.৩৬ (ইলেকট্রনিক) । শিরিন দৌড় শেষ করতে গিয়ে পড়ে যান ফিনিশিংয়ে।


অ্যাথলেটিকস   ইমরানুর   সুমাইয়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ক্লাব ও আন্তর্জাতিকের ব্যস্ত সূচিতে ফিট থাকাটাই চ্যালেঞ্জ মেসির

প্রকাশ: ০২:২২ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফুটবল জাদুকর লিওনেল মেসি। ফুটবল দুনিয়ায় এমন কোন অর্জন নেই যা তার ঝুলিতে নেই। ইতোমধ্যেই দীর্ঘদিনের অধরা সোনালী ট্রফিটাও জিতেছেন তিনি। আর এতে করে সর্বকালের সেরা হওয়ার অ্যাখ্যাও পেয়েছেন ৩৬ বছর বয়সী এই ফুটবল জাদুকর।

আসছে ২৪ জুন, ৩৭ বছরে পা দেবেন তিনি। আর লিও’র এবারের জন্মদিনের সময় সময় চলবে কোপা আমেরিকার ৪৮তম আসর। আর এবারের কোপার আসরে আলবিসেলেস্তেরা চাইবে গতবারের মতো শিরোপা নিজেদের ঘরেই রাখতে। সেজন্য ইতোমধ্যেই কোচ লিওনেল স্কালোনি ছক কষছেন, করছেন পরিকল্পনা। আর শিরোপা ধরে রাখার মিশনে কোচ লিওনেল স্কালোনির পরিকল্পনার বড় অংশ হচ্ছেন লিও মেসি।

তবে চলতি মৌসুমে হ্যামস্ট্রিংয়ের চোট বেশ ভোগাচ্ছে লিও মেসিকে। যার জন্য বেশ কয়েকবার পড়েছিলেন ইনজুরিতে। যে কারণে খেলতে পারেননি মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) ইন্টার মায়ামির সর্বশেষ ম্যাচেও। আর মেসি না খেলায় সে ম্যাচে পয়েন্ট হারায় ফ্লোরিডার দলটি।

কিন্তু শুক্রবার (বাংলাদেশ সময় শনিবার সকালে) দলের অনুশীলনে যোগ দেন মেসি। পরে ইন্টার মায়ামির আর্জেন্টাইন কোচ জেরার্ডো মার্টিনো জানান শনিবার (বাংলাদেশ সময় রোববার ভোর সাড়ে ৫টা) ডিসি ইউনাইটেডের বিপক্ষে খেলবেন দলের অধিনায়ক। ফলে এক ম্যাচ বিরতি দিয়ে আবারও মাঠে ফেরায় স্বস্তি ফিরেছে ইন্টার মায়ামি ও আর্জেন্টাইন শিবিরে।

গত শনিবার (১১ মে) মন্ট্রিয়েলের ফুটবলার জর্জ ক্যাম্পবেলের বাজে ট্রাকেলের শিকার হন মেসি। তাৎক্ষণিক চিকিৎসার পর পুরো ম্যাচ খেললেও অস্বস্তিতে ভুগতে দেখা যায় তাকে। তাই সতর্কতার কারণে গত বুধবার (১৫ মে) অরল্যান্ডো সিটির বিপক্ষে খেলা হয়নি আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়কের। ফলে ম্যাচটি গোলহীন ড্রতে শেষ করে মায়ামি। চলতি মৌসুমে লিগে এখন পর্যন্ত ৫টি ম্যাচে খেলতে পারেনি মেসি। ১০ গোল করে আছেন সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকার শীর্ষে।

মেসির সামনে ক্লাব ও আন্তর্জাতিক ফুটবলের ব্যস্ত সূচি রয়েছে। শনিবার ডিসি ইউনাইটেডের মুখোমুখি হওয়ার কোপার আগে ইন্টার মায়ামির আরও তিনটি ম্যাচ রয়েছে। ২৫ মে ভ্যাঙ্কুভার হোয়াইটক্যাপস, ২৯ মে আটলান্টা ইউনাইটেড আর ১ জুন সেন্ট লুইস সিটি বিপক্ষে লড়বে ইন্টার মায়ামি।

১৪ ম্যাচে ২৮ ম্যাচ নিয়ে এমএলএসের ইস্টার্ন কনফারেন্সের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে রয়েছে ডেভিড বেকহামের মালিকানাধীন ক্লাবটি। এই শীর্ষস্থান ধরে রাখতে আর্জেন্টাইন তারকার সুস্থ থাকাটা বড্ড প্রয়োজন। ক্লাবের পর জাতীয় দলের জার্সিতেও ব্যস্ত সূচির রয়েছে মেসির।

২০ জুন থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবে কোপা আমেরিকা। লাতিন মহাদেশীয় শ্রেষ্ঠত্বের এই আসরের আগে ৯ জুন শিকাগোয় ইকুয়েডর এবং ১৪ জুন মেরিল্যান্ডের ল্যান্ডওভারে গুয়াতেমালার বিপক্ষে আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচ খেলবে আর্জেন্টিনা। এই দুই ম্যাচে খেলতে দলের সঙ্গে যোগ দেবেন মেসি।

শতবর্ষী কোপার বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা। গত আসরে ব্রাজিলকে হারিয়ে দীর্ঘদিন পর আন্তর্জাতিক ট্রফি নিয়ে শিরোপা উৎসব করে আলবিসেলেস্তারা। এরপর কাতারে যেতে বিশ্বকাপ ট্রফি। ফলে কোপা এবং বিশ্বকাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন হয়ে মহাদেশীয় এই টুর্নামেন্টে খেলবে আর্জেন্টিনা।

গ্রুপ পর্বে ২০ জুন আটলান্টায় কানাডান বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে কোপার শিরোপা ধরে রাখার মিশন শুরু করবে আর্জেন্টিনা (বাংলাদেশ সময় ২১ জুন ৬টা)। এরপর ২৫ জুন নিউ জার্সিতে কোপার সাবেক চ্যাম্পিয়ন চিলির মুখোমুখি হবে মেসিরা (বাংলাদেশ সময় ২৬ জুন সকাল ৭টা)। আর গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচে ২৯ জুন পেরুর বিপক্ষে খেলবে আর্জেন্টিনা বাংলাদেশ সময় ৩০ জুন ভোর ৬টা)।

এমন ব্যস্ত সূচিতে ৩৬ বছর বয়সী মেসির ইনজুরিতে পড়ার সম্ভাবনা বেশি। আর চলতি মৌসুমে এমনিতেই তার চোটের পড়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। কোপার শিরোপা ধরে রাখতে ব্যস্ত সূচিতে নিজের ফিট রাখার বড় চ্যালেঞ্জ আর্জেন্টাইন অধিনায়কের সামনে।


লিওনেল মেসি   আর্জেন্টিনা   ইন্টার মায়ামি   কোপা আমেরিকা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

২০০৯ এর চ্যাম্পিয়নরা কি পারবে আবারও শিরোপা ঘরে তুলতে?

প্রকাশ: ০২:০০ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

আর মাত্র দুই সপ্তাহ। এরপরই যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে শুরু হবে ব্যাটে-বলের সেই লড়াই। যেখানে চার-ছক্কার জোর যার বেশি, দাপটটাও তাদেরই বেশি। আর তাই এবার আসন্ন এই টি-২০ বিশ্বকাপকে সামনে রেখে প্রতিটি দলই তাদের সেরা খেলোয়াড়দের নিয়েই দল সাজিয়েছে।

অন্যান্যবার ১০টি দল নিয়ে এই টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হলেও এবার তা বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। আর এতে করে বদলেছে খেলার সমীকরণও। যার জন্য সব দিক বিবেচনা করেই দল গুছিয়েছে প্রতিটি দল। ইতোমধ্যেই বৈশ্বিক এই টুর্নামেন্টকে কেন্দ্র করে ২০ দলের মধ্যে ১৯টি দল তাদের স্কোয়াড ঘোষণা করেছে। একমাত্র ব্যতিক্রম পাকিস্তান। আসরের সপ্তাহ দুয়েক বাকি থাকলেও আনুষ্ঠানিকভাবে দল ঘোষণা করতে পারেনি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)

তবে পাকিস্তানি কিছু সংবাদ মাধ্যম বলছে, আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বকাপ দল ঘোষণা করতে আরও চার-পাঁচ দিন সময় নেবে পিসিবি। কারণ হিসেবে তারা জানিয়েছে, ইনজুরি ও পুনর্বাসনের মাধ্যমে সেরে ওঠা কিছু খেলোয়াড়ের অনিশ্চয়তা।

জানা গেছে, চোট থেকে সেরে উঠতে পুনর্বাসনে থাকা পেসার হারিস রউফ ১৫ সদস্যের বিশ্বকাপ স্কোয়াডে জায়গা পেয়েছেন। সেই সাথে ট্রাভেলিং রিজার্ভ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান ধরতে পারেন পেসার হাসান আলী, অলরাউন্ডার সালমান আলী আগা ও ইরফান খান।

তবে বাকি সব দলের স্কোয়াড ঘোষণার পরও পাকিস্তান দল ঘোষণা না করায় নানা প্রশ্নের মুখে পড়েছে পিসিবি। এ নিয়ে শুরু চলছে ব্যাপক সমালোচনা। যদিও ২৭ মে পর্যন্ত সময় আছে ক্রিকেট বোর্ডের হাতে।

পাকিস্তানের বিশ্বকাপ দল নিয়ে ইতোমধ্যেই নানা গুঞ্জন চলছে ক্রীড়াঙ্গনে। কে বা কারা থাকছেন দলে তা নিয়ে এখনও ধোঁয়াশা থাকলেও বিভিন্ন সূত্র বলছে, ওপেনিংয়ে মোহাম্মদ রিজওয়ান ও বাবর আজম জুটিই নিশ্চিতভাবে থাকছেন। তবে যেহেতু বৈশ্বিক এই টুর্নামেন্টে চার-ছক্কার দাপট বেশি, সেহেতু প্রতিপক্ষ ও পিচ বিবেচনায় এখানে পরিবর্তন আসতে পারে।

এ বিষয়ে কথা বলেছেন দেশটির তারকা ক্রিকেটার শোয়েব মালিক। তিনি বলেন, কোনো ম্যাচ যদি হাই স্কোরিং হয়, তা হলে ঝুঁকি নিয়ে অতিমাত্রায় আক্রমণাত্মক সাইম আইয়ুবকে ওপেনিংয়ে নামিয়ে দেওয়া উচিত। আর যদি ম্যাচ খুব বেশি রানের না হয়, তা হলে বাবর আজম–মোহাম্মদ রিজওয়ানের ওপেনিং জুটি ঠিক রয়েছে।

নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে শোয়েব মালিককে প্রশ্ন করা হয়েছিল পাকিস্তানের ওপেনিং জুটি নিয়ে। তখন তিনি বলেন, ‘দেখুন, সাইম আইয়ুব উচ্চ ঝুঁকি নিয়ে খেলা একজন খেলোয়াড়। যে কোনো ব্যাটসম্যান, যারা বেশি ঝুঁকি নিয়ে খেলে, তাদের ধারাবাহিক পারফরম্যান্স করার সুযোগ কম।’

শোয়েব মালিক এরপর আইয়ুবকে নিয়ে বলেন, ‘ওর মধ্যে অমিত প্রতিভা আছে। আপনাকে দেখতে হবে যে হাই স্কোরিং ম্যাচ হয় কিনা, যদি সেটিই হয়, সাইম আইয়ুবকে দিয়ে ওপেন করাতে হবে। আর যদি হাই স্কোরিং ম্যাচ না হয়, তখন এটা কন্ডিশনের ওপর নির্ভর করবে। ম্যাচ যদি হয় ১৬০–১৭০ রানের, তাহলে আমার মনে হয় বাবর ও রিজওয়ানেরই ওপেন করা উচিত।’

তবে শুধু ওপেনিং জুটি নয়, মিডল অর্ডার, ফিনিশার থেকে শুরু করে বোলিং সবখানেই এবার বেশ ভালোভাবে নজর দিচ্ছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। গেল আসরে শিরোপার দ্বারপ্রান্তে গিয়েও ফেরত আসার যে আক্ষেপ, সেটি এবার কাটিয়ে উঠতে চায় তারা।

পাকিস্তানের গণমাধ্যমের বরাতে জানা গেছে, মিডল অর্ডার সামলাতে দলে জায়গা পেয়েছেন আজম খান, ইমাদ ওয়াসিম ও ইফতিখার আহমেদের মতো প্রতিভাবানরা। এছাড়া প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের ভড়কে দিতে শাহিন আফ্রিদির ইউনিটে রয়েছেন দীর্ঘদিন পর দলে ফেরা মোহাম্মদ আমির, নাসিম শাহ, আব্বাস আফ্রিদি ও পুনর্বাসনে থাকা হারিস রউফ। সবমিলিয়ে পাকিস্তানের বোলিং ইউনিট যে এবার যেকোন দলের ব্যাটারদের নড়বড়ে করে দিতে পারে তা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়। এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা এটা দেখার যে, ২০০৯ এর চ্যাম্পিয়নরা আবারও শিরোপা নিজেদের ঘরে তুলতে পারে কি না।

কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তান দলের পারফরম্যান্স অনুযায়ী খুব একটা ভরসা করতে পারছে না ভক্ত সমর্থকরা। কারণ সম্প্রতি নিউজিল্যান্ডের সাথে সিরিজে প্রতিপক্ষের ‘এ’ ক্যাটাগরির দলের সাথে জিততেও যে বাবর-রিজওয়ানদের ঘাম ঝরেছে। তবে এক্ষেত্রে কিছু পজিটিভ দিকও রয়েছে এটা নিঃসন্দেহেই বলা যায়। কারণ দীর্ঘদিন ধরে রান খরায় থাকা ব্যাটাররা এ সিরিজের মধ্য দিয়ে আবারও নিজেদের খাতায় রান তুলতে পেরেছেন। যদিও স্ট্রাইক রেটের দিক থেকে কেউই সেভাবে চমক দেখাতে পারেননি। তবে তারপরেও ভক্ত-সমর্থকদের প্রত্যাশা আসন্ন বিশ্বকাপে নিজেদের সেরাটা দিয়েই লড়াই করবে পাকিস্তান।

উল্লেখ্য, আগামী ২ জুন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ মাঠে গড়ালেও ৯ জুন নিউইয়র্কের নাসাউ ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথম ম্যাচে মাঠে নামবে পাকিস্তান। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ ভারত। গ্রুপের বাকি দলগুলো হচ্ছে- আয়ারল্যান্ড, কানাডা ও স্বাগতিক যুক্তরাষ্ট্র।

পাকিস্তানের সম্ভাব্য বিশ্বকাপ একাদশ:
বাবর আজম (অধিনায়ক), ফখর জামান, মোহাম্মদ রিজওয়ান, উসমান খান, আজম খান, ইমাদ ওয়াসিম, শাদাব খান, সাইম আইয়ুব, ইফতিখার আহমেদ, আবরার আহমেদ, শাহিন আফ্রিদি, মোহাম্মদ আমির, নাসিম শাহ, আব্বাস আফ্রিদি ও হারিস রউফ। রিজার্ভ : সালমান আলী আগা, হাসান আলী ও ইরফান খান।


পাকিস্তান   টি-২০ বিশ্বকাপ   আন্তর্জাতিক ক্রিকেট   বাবর আজম   শাহীন আফ্রিদি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বিশ্বকাপের পূর্বে নেপাল দলে বড় সুখবর

প্রকাশ: ০১:৩৪ পিএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

আর দুই সপ্তাহ পর আগামী ১ জুন থেকে শুরু হবে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসর। তবে এর আগে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) থেকে বড় সুখবর পেয়েছে নেপাল ক্রিকেট।

শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ক্রিকেট পাকিস্তান। তাদের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নেপালের তারকা স্পিনার সন্দ্বীপ লামিচানেকে ধর্ষণ মামলাকে থেকে নিষ্পাপ ঘোষণা করে রায় দিয়েছে দেশটির আদালত। এবার তাকে টি-২০ বিশ্বকাপে নেপালের হয়ে খেলার অনুমতিও দিল আইসিসি।

বিশ্ব ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থার ছাড়পত্র মেলায় বিশ্বকাপে খেলতে এখন আর কোনো বাধা রাইলো না লামিচানের।

এর আগে গত জানুয়ারির শুরুতে লামিচানের বিরুদ্ধে ধর্ষণের প্রমাণ পাওয়ার কথা জানায় কাঠমান্ডু জেলা আদালত। পরে ১০ জানুয়ারি তাকে ঐ মামলায় আট বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়। একইসঙ্গে লামিচানেকে তিন লাখ নেপালি রুপি জরিমানা এবং ভুক্তভোগী কিশোরীকে আরও দুই লাখ রুপি ক্ষতিপূরণ দেওয়ারও নির্দেশ দেন আদালত।

এদিকে বিশ্বকাপের জন্য গত ১ মে দল ঘোষণা করে নেপাল। আইসিসি থেকে লামিচানের গ্রিন সিগন্যাল পাওয়ায় বিশ্বকাপ স্কোয়াডে তার অন্তর্ভূক্তি নিয়ে আর কোনো বাধা রইলো না। তবে ১৫ সদস্যের স্কোয়াডে তিনি কার জায়গায় অন্তর্ভূক্ত হবেন সেটিই এখন দেখার বিষয়।

নেপালের বিশ্বকাপ দল-

রোহিত পৌদেল (অধিনায়ক), আসিফ শেখ, অনিল কুমার শাহ, কুশল বুর্থেল, কুশল মাল্লা, দীপেন্দ্র সিং আইরি, ললিত রাজবংশী, কারান কেসি, গুলশান ঝা, সোমপাল কামি, প্রতীশ জিসি, সন্দ্বীপ জোরা, অবিনাশ বোহরা, সাগর ধাকাল, কমল সিং আইরি। 


নেপাল ক্রিকেট   আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল   আইসিসি   সন্দ্বীপ লামিচানে  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

২৫ ক্লাবের স্কোয়াডের চেয়ে বেশি বেতন মেসির

প্রকাশ: ১০:২৯ এএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) খেলোয়ারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশী বাৎসরিক বেতন পান লিওনেল মেসি। তার বাৎসরিক বেতন ২ কোটি ৪৪ লাখ ডলার। বর্তমানে ইন্টার মায়ামির হয়ে খেলেন আর্জেন্টাইন এই কিংবদন্তী। ৮ বারের ব্যালন ডিঅরজয়ী মেসির বেতন বাকিদের চেয়ে বেশি হবে, সেটাই স্বাভাবিক এবং প্রত্যাশিত কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় মেসির এই বেতন শুধু যে খেলোয়ারদের মাঝে বেশি তা নয়। লিগের অন্য ২৫ টি দলের পুরো স্কোয়াডের বেতনের চেয়েও বেশি মেসির বেতন। কি অবাক হচ্ছেন!

এমএলএস প্লেয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের গতকাল প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, লিগে ২৫টি ক্লাব নিজেদের স্কোয়াডকে যে বেতন দেয়, মেসির বেতন তার চেয়েও বেশি। মেসির নিট বেতন কোটি ২০ লাখ ডলার। বিভিন্ন বোনাস সহকারে সব মিলিয়ে অঙ্কটা দাঁড়ায় কোটি ৪৪ লাখ হাজার ৬৬৭ ডলার।

তবে প্লেয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের প্রকাশ করা এই তথ্যে মেসির বেতনের সঙ্গে তাঁর বাণিজ্যিক চুক্তি, এনডোর্সমেন্ট স্পনসর চুক্তি থেকে আয় যোগ করা হয়নি।

পিএসজি ছেড়ে ২০২৩ সালের জুলাইয়ে ২ বছরের চুক্তিতে মায়ামিতে যোগ দেন মেসি। মেসি এমএলএসে যাওয়ার আগে প্রতিযোগিতাটিতে সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া খেলোয়াড় ছিলেন টরন্টো এফসির ইতালিয়ান স্ট্রাইকার লরেঞ্জো ইনসিনিয়ে। এখন তিনি তালিকায় দ্বিতীয়কানাডিয়ান ক্লাবটি থেকে বছরে কোটি ৫৪ লাখ ডলার আয় করেন ইনসিনিয়ে।

এমএলসে মোট ২৯টি দল ইস্টার্ন ওয়েস্টার্ন কনফারেন্সে বিভক্ত হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। ক্লাবগুলোর মধ্যে প্রত্যাশিতভাবেই খেলোয়াড়দের সর্বোচ্চ বেতন দেয় ইন্টার মায়ামি। খেলোয়াড়দের বাৎসরিক মোট কোটি ১৬ লাখ ডলার বেতন দেয় ক্লাবটি। কোটি ১৪ লাখ ডলার বেতন দিয়ে দ্বিতীয় টরন্টো। বর্তমান লিগ চ্যাম্পিয়ন কলম্বাস ক্রুজ বেতন দেয় কোটি ৫১ লাখ ডলার।

এমএলএসে সর্বোচ্চ বেতনভুক্ত খেলোয়াড় (শীর্ষ পাঁচ):

খেলোয়াড়

ক্লাব

বেতন (বছরে)

লিওনেল মেসি

ইন্টার মায়ামি

২ কোটি ৪৪ লাখ ডলার

লরেঞ্জো ইনসিনিয়ে

টরন্টো

১ কোটি ৫৪ লাখ ডলার

সের্হিও বুসকেটস

ইন্টার মায়ামি

৮৮ লাখ ডলার

জেরদান শাকিরি

শিকাগো ফায়ার

৮১ লাখ ৫৩ হাজার ডলার

সেবাস্তিয়ান দ্রিউসি

অস্টিন এফসি

৬৭ লাখ ২২ হাজার ডলার

তবে, এমএলএসে অন্য খেলোয়াড়দের তুলনায় বেতনে মেসি অনেক এগিয়ে থাকলেও যুক্তরাষ্ট্রে অন্যান্য খেলাধুলার তারকাদের চেয়ে বেশ কম আয় করেন তিনি। বাস্কেটবল লিগ এনবিএ-তে সবচেয়ে বেশি আয় করা গোল্ডেন স্টেট ওয়ারিয়র্সের স্টিফেন কারি প্রতি মৌসুমে কোটি ১৯ লাখ ডলার করে আয় করেন। এনএফএলের দল সিনসিনাটি বেঙ্গলসের কোয়ার্টারব্যাক জো বারো গত বছর দলটির সঙ্গে বছরের চুক্তি সই করেন। এই চুক্তির অধীনে প্রতি মৌসুমে সাড়ে কোটি ডলার করে আয় করবেন বারো।


মেসি   পারিশ্রমিক   ২৫ ক্লাব   এমএলএস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

টি-২০ বিশ্বকাপ: রেকর্ডের মহানায়করা

প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ১৮ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাকি আর মাত্র দুই সপ্তাহ। তারপরেই দামামা বাজবে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসরের। বিশ্ব ক্রিকেটের মেগা এই ইভেন্টকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যেই বেশ জমজমাট পুরো ক্রীড়াঙ্গন। আয়োজক দেশ যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ একদিকে যেমন শেষ সময়ের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত, অন্যদিকে ঠিক তেমনই নিজেদের ব্যাগ গোছানোতে ব্যস্ত অংশগ্রহণকারী দলের ক্রিকেটাররা।

১৭ বছর পূর্বে সেই ২০০৭ সালে বিশ্বমঞ্চে ক্রিকেটের এই সংক্ষিপ্ত সংস্করণের লড়াই প্রথমবার অনুষ্ঠিত হয়। সেবার মহেন্দ্র সিং ধোনির নেতৃত্বে শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় ইন্ডিয়া। এরপর মাঠে গড়িয়েছে আরও সাত আসর। সময়ের সঙ্গে জমজমাট হয়েছে লড়াই, বেড়েছে বৈশ্বিক এই টুর্নামেন্টের জনপ্রিয়তা।

বিশ্ব ক্রিকেটের এই মেগা ইভেন্টে সেই শুরুর আসর থেকে বিভিন্ন দলের সব নামী দামী খেলোয়াড় নিজের আধিপত্য বিস্তার করেছেন। গড়েছেন একাধিক কীর্তি। তবে সময় যত গড়িয়েছে, খেলার ধরন ও খেলোয়াড় সবই বদলেছে এই টুর্নামেন্টে। 

টি-২০ বিশ্বকাপের প্রথম আসরে অংশ নেওয়া প্রতিটি দলের প্রতিটি খেলোয়াড়ই এবার আর নেই মাঠের লড়াইয়ে। তবে ব্যতিক্রমী রয়েছেন দুইজন। আর এর মধ্য দিয়েও বিরল এক কীর্তি গড়েছেন এই দুই কিংবদন্তী।

সেই কিংবদন্তীরা হলেন, ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা ও বাংলাদেশের পোস্টার বয় সাকিব আল হাসান। যদিও এই দুইজনের মধ্যে ম্যাচ খেলার বিচারে এগিয়ে রোহিত। বিশ্বকাপে সর্বাধিক ৩৯ ম্যাচে মাঠে নেমেছেনে হিটম্যান। ৩৬ ম্যাচ খেলা সাকিবের অবস্থান দ্বিতীয়তে। এরপর আছেন ৩৫ ম্যাচ খেলা দিলশান। ব্রাভো, আফ্রিদি, মালিক ও ওয়ার্নার খেলেছেন ৩৪টি করে ম্যাচ।

শুধু তাই নয়, বৈশ্বিক এই টুর্নামেন্টে একেক ক্রিকেটারের রয়েছে এক একরকম কীর্তি। কেউ বা ব্যাটে, কেউ বা বলে; আবার কেউ বা ‍উভয় ভাবেই এই টুর্নামেন্টে গড়েছেন নানা রেকর্ড। যার মধ্যে ভিরাট কোহলি থেকে শুরু করে ক্রিস গেইল, ব্রেট লি থেকে শুরু করে লাসিথ মালিঙ্গা- সকলেরই রয়েছে ব্যক্তিগত নানা রেকর্ড।

চলুন জেনে নেওয়া যাক টি-২০ বিশ্বকাপে কে কোন রেকর্ডের মালিক-

চার-ছক্কার এই টুর্নামেন্টে বর্তমানে সর্বোচ্চ রানের মালিক ভিরাট কোহলি। তার নামের পাশে রয়েছে এক হাজার ১৪১ রান। হাজার রান পেরোনো অপর ব্যাটার মাহেলা জয়াবর্ধনে আছেন তার পরের অবস্থানে। বিশ্বকাপে এই লঙ্কান কিংবদন্তির রান এক হাজার ১৬। তৃতীয় অবস্থানে থাকা ক্রিস গেইলের রান ৯৬৫। রোহিত শর্মা ৯৬৩ রান নিয়ে আছেন এর পরই। পঞ্চম অবস্থানে থাকে আরেক লঙ্কান দিলশানের রান ৮৯৭।

এছাড়া সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির তালিকাতে সবাইকে ছাপিয়ে শীর্ষে আছেন টাইগার অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। তার ঝুলিতে রয়েছে ৪৭ উইকেট। এরপরই রয়েছে ৩৯ উইকেট পাওয়া পাকিস্তানি অলরাউন্ডার শহীদ আফ্রিদি ও ৩৮ উইকেট শিকারি লঙ্কান পেসার লাসিথ মালিঙ্গা। বর্তমানে খেলছেন এমন কেউই নেই সাকিবের ধারেকাছে।

ব্যাট হাতে ঝড় তুলে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংসের তালিকায় সবার উপরে ব্র্যান্ডন ম্যাককালাম। ২০১২ আসরে বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫৮ বলে ১২৩ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। এরপরই আছেন ইউনিভার্স বস ক্রিস গেইল। ২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তার ১১৭ রানের ইনিংসটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ব্যক্তিগত দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। তিনে রয়েছে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে চট্টগ্রামে ২০১৪ বিশ্বকাপে অ্যালেক্স হেলসের অপরাজিত ১১৬ রানের ইনিংসটি। ২০১৬ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে করা গেইলের ৪৭ বলে সেঞ্চুরিটি এই ফরম্যাটের বিশ্বকাপে এখনও দ্রুততম।

ছোট সংস্করণের বিশ্বকাপে সর্বাধিক ৬৩ ছক্কার মালিকও ইউনিভার্স বস গেইল। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা রোহিত শর্মার সঙ্গে তার ব্যবধানটা অনেক বেশি। রোহিত এই সংস্করণের বৈশ্বিক আসরে ছক্কা হাঁকিয়েছেন ৩৫টি। বিশ্বকাপের প্রথম আসরে স্টুয়ার্ট ব্রডকে ৬ ছক্কা হাঁকানো যুবরাজও আছেন এই তালিকায়। তিনে থাকা বাটলার ও যুবরাজ ৩৩টি করে ছক্কা মেরেছেন।

বিশ্বকাপে সেরা বোলিং ফিগারটা লঙ্কানদের দখলে। অজান্থা মেন্ডিসের ৮ রানে ৬ উইকেট এখনও আছে ‘অপরাজিত’। মাত্র ৩ রান খরচায় ৫ উইকেট শিকার করে তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে তারই স্বদেশি রঙ্গনা হেরাথ। এরপরই রয়েছে ২০০৯ বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ৩ ওভারে ৬ রান দিয়ে পাঁচ উইকেট শিকার করা পাকিস্তানি পেসার উমর গুল।

টুর্নামেন্টে সর্বাধিক ডিসমিসালসের মালিক মাহেন্দ্র সিং ধোনি। গ্লাভস হাতে ২১ ক্যাচের পাশাপাশি ১১ বার স্টাম্পিং করেছেন এই ভারতীয়। এবারের আসরে খেলবেন এমন উইকেটরক্ষকের মধ্যে সেরা পাঁচে রয়েছেন একমাত্র কুইন্টন ডি কক। এই প্রোটিয়া উইকেটরক্ষকের ডিসমিসাল রয়েছে ২২টি। আর ফিল্ডার হিসেবে সর্বাধিক ২৩ ক্যাচ নেয়ার রেকর্ডটা আছে এবি ডি ভিলিয়ার্সের দখলে।

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সবচেয়ে সফল দল ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও ইংল্যান্ড। আট আসরের মধ্যে ক্যারিবীয় ও ইংলিশরা দুইবার করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। একবার করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও ভারত।

উল্লেখ্য, আগামী ১ জুন থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে শুরু হতে যাচ্ছে টি-২০ বিশ্বকাপের নবম আসর। যেখানে এবার অংশ নিচ্ছে ২০ দল। চারটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে দলগুলো রাউন্ড রবিন লিগ পদ্ধতিতে একে অপরের মোকাবিলা করবে। সেখান থেকে প্রতি গ্রুপের সেরা দুটি দল নিয়ে অনুষ্ঠিত হবে সুপার এইট। সেখান থেকে সেমিফাইনাল এবং ফাইনালসহ টুর্নামেন্টে মাঠে গড়াবে মোট ৫৫টি ম্যাচ।

প্রতিটি গ্রুপের শীর্ষ দুটি দল সুপার এইট পর্বে উন্নীত হবে। এই পর্বে উন্নীত দলগুলিকে নিয়ে আবারও গ্রুপ হবে। প্রতি গ্রুপে ৪টি দল নিয়ে তৈরি দুটি গ্রুপে ভাগ করা হবে এবং প্রতিটি গ্রুপ থেকে শীর্ষ দুটি দল নকআউট পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জন করবে, যেখানে দুটি সেমি-ফাইনাল এবং একটি ফাইনাল থাকবে।


টি-২০ বিশ্বকাপ   রেকর্ড   মহানায়ক  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন