ইনসাইড গ্রাউন্ড

এবারের অ্যাশেজে যত রেকর্ড

প্রকাশ: ০১:১৪ পিএম, ১৭ জানুয়ারী, ২০২২


Thumbnail এবারের অ্যাশেজে যত রেকর্ড

শেষ হলো এবারের অ্যাশেজ। দাপুটে পারফরম্যান্সের মাধ্যমে ৪-০তে এবারের অ্যাশেজ নিজেদের করে নেয় অস্ট্রেলিয়া। সিরিজে কেবল একটি ম্যাচ ড্র করতে পেরেছে ইংল্যান্ড। এমন একতরফা অ্যাশেজেও নতুন অনেক রেকর্ড গড়েছে দুই দল মিলিয়ে। চলুন দেখে নেয়া যাক সে সব রেকর্ড: 

প্রথম তিন টেস্ট জেতার পর পঞ্চম টেস্টেও ইংল্যান্ডকে ১৪৬ রানের বড় ব্যবধানে হারায় অস্ট্রেলিয়া। মাঝে এক ম্যাচ ড্র করতে সক্ষম হওয়ায় এবারের অ্যাশেজ অস্ট্রেলিয়া জেতে ৪-০ ব্যবধানে।

হাতে ছিল দুই দিনেরও বেশি সময় তবে ২৭১ রানের টার্গেটে খেলতে নেমে দ্বিতীয় ইনিংসে ১২৪ রানে থামে ইংল্যান্ড। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৬ রান করেন জ্যাক ক্রাউলি। বাকিদের মধ্যে ররি বার্নস ২৬ জো রুট ১১ ও ডেভিড মালান ১০ রান করেন। অজিদের হয়ে তিনটি করে উইকেট নেন প্যাট কামিন্স, স্কট বোল্যান্ড ও ক্যামেরুন গ্রিন।

ইংল্যান্ডের এই অ্যাশেজ হারের পেছনে অনেকেই মূল কারণ দেখছেন তাদের ব্যাটিংকে। ব্যাটারদের দৈন্যদশা এতোটাই যে, এটি ইংল্যান্ড দলকে ফিরিয়ে নিয়ে গেছে ১৩২ বছর আগে অর্থাৎ ১৮৯০ সালে। 

এবারের পুরো অ্যাশেজে ইংল্যান্ড দলের ব্যাটিং গড় ছিল মাত্র ১৯.১৮! যা কি না ২০০১ সালের পর যেকোনো দলের জন্য পাঁচ ম্যাচের সিরিজে সর্বনিম্ন। এ ছাড়া অ্যাশেজ সিরিজে ১৮৯০ সালের পর এত কম ব্যাটিং গড় দেখল ইংল্যান্ড। ১৩২ বছর আগের সেই অ্যাশেজে ইংল্যান্ডের ব্যাটিং গড় ছিল ১৫.৭৪।

ইংল্যান্ড ব্যাটসম্যানদের চরম ব্যর্থতার প্রমাণ মিলেছে হোবার্ট টেস্টে। পঞ্চম টেস্টে চার ইনিংস মিলিয়ে খেলা হয়েছে মাত্র ১৩১২ বল। যা অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে পুরো ৪০ উইকেট পড়া ম্যাচের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বনিম্ন। এর আগে ১৮৮৮ সালের সিডনি টেস্টে খেলা হয়েছিল মাত্র ১১২৯ বল।

এদিকে এবারের অ্যাশেজেই অভিষেক হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার পেসার স্কট বোল্যান্ডের। তিনি মাত্র ৯.৫৫ গড়ে নিয়েছেন ১৭টি উইকেট। টেস্ট ইতিহাসে অভিষেক সিরিজে অন্তত ১৫ উইকেট নেওয়া বোলারদের মধ্যে তৃতীয় সেরা গড় এটি। অভিষেক সিরিজে তার চেয়ে ভালো গড় ছিল নরেন্দ্র হিরওয়ানি (৮.৫০) ও চার্লি টার্নারের (৯.৪৭)।

এদিকে হোবার্টে দুই দলের চার ইনিংস মিলিয়ে পেসাররাই নিয়েছেন ৩৯ উইকেট। অ্যাশেজের এক ম্যাচে পেসারদের নেওয়া সর্বোচ্চ উইকেটের রেকর্ড এটি। ১৯৮১ সালের লিডস টেস্ট ও ২০১০ সালের পার্থ টেস্টে ৩৮টি করে উইকেট নিয়েছিলেন পেসাররা। 

অ্যাশেজ   অস্ট্রেলিয়া   ইংল্যান্ড   টেস্ট  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

আইপিএলে এবার সবার আগে প্লে-অফে কলকাতা

প্রকাশ: ১১:১৬ এএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

বেশ জাঁকজমকপূর্ণভাবে শুরু হয়েছিল ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের এবারের আসর। যেখানে শুরু থেকেই প্রতিনিয়ত প্রতিটি দলের সাথে প্রতিপক্ষ দলের চলেছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই। যা এখনও চলমান রয়েছে।

তবে আইপিএলের এবারের আসর প্রায় শেষ পর্যায়ে চলে এসেছে। ইতোমধ্যেই মাঠে গড়িয়েছে ৬০টি ম্যাচ। আর এই ৬০তম ম্যাচে শনিবার ঘরের মাঠ ইডেন গার্ডেন্সে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বিপক্ষে জয় তুলে নিয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। এর মধ্য দিয়ে প্রথম দল হিসেবে শ্রেয়াস আইয়াররা আইপিএলের প্লে–অফ নিশ্চিত করে ফেলেছে।

এদিন বৃষ্টির কারণে ম্যাচ নেমে আসে ১৬ ওভারে, আগে ব্যাট করতে নেমে নাইটরা ৭ উইকেটে ১৫৭ রান তোলে। জবাবে ৮ উইকেটে ১৩৯ তুলতে সক্ষম হয় হার্দিক পান্ডিয়ার মুম্বাই। ফলে ১৮ রানের জয়ে কলকাতা টেবিলের শীর্ষস্থান পাকাপোক্ত করল।

ওয়াংখেড়েতে হারের বদলা এদিন নিতে পারলেন না রোহিত শর্মারা। বৃষ্টি থেমে ম্যাচ শুরু হতেই নির্ধারিত সময়ের এক ঘণ্টারও বেশি শেষ হয়ে যায়। ফলে ম্যাচের গণ্ডি কমিয়ে আনে কর্তৃপক্ষ। বৃষ্টি ভেজা রাতে টস জিতে বোলিং নিতে দু’বার ভাবেননি হার্দিক, কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেটি আর কাজে আসেনি।

শুরুতে ব্যাট করতে নেমে স্বাগতিকরা ১০ রানের মধ্যেই দুই ওপেনার ফিল সল্ট ও সুনীল নারিনকে হারিয়ে চাপে পড়ে যায়। তবে এরপর ক্রিজে আসা ভেঙ্কটেশ আইয়ার, নীতিশ রানারা রানের গতি সচল রাখেন কলকাতার। ভেঙ্কটেশ ২১ বলে ৪২ এবং রানা ২৩ বলে ৩৩ রান করেন। এ ছাড়া ঝোড়ো ক্যামিও ইনিংস খেলেছেন আন্দ্রে রাসেল (১৪ বলে ২৪), রিঙ্কু সিং (১২ বলে ২০) ও রামানদ্বিপ সিং (৮ বলে ১৭)। আর তাতেই নাইটরা লড়াইয়ের পুঁজি পেয়ে যায়।

যদিও সেই রান কঠিন করে তোলেন লক্ষ্য তাড়ায় নামা মুম্বাইয়ের দুই ওপেনার রোহিত ও ইষাণ কিষান। দুজন মিলে প্রথম পাঁচ ওভারেই উইকেট না হারিয়ে ৫৯ রান তুলে ফেলেন। তবে এরপরই মুম্বাইয়ের হোঁচট খাওয়া শুরু। কলকাতার স্পিনারদের সামনে তারা খেই হারাতে থাকে। নারিনের বলে ২০ বলে ৪০ রান করা ঈষান বিদায় নেওয়ার পর, বরুণ চক্রবর্তী ফেরান রোহিতকে (২৪ বলে ১৯)।

এরপর আক্রমণ শুরু পেসারদের। যদিও তারা ছিলেন খরুচে, দলটির চার পেসার মিলে ৪ উইকেট তুলে নিয়ে ৯ ওভারে দেন ৯৫ রান। কলকাতার হয়ে লাগামটা ধরে রাখেন মূলত দুই স্পিনার। নারিন–বরুণ মিলে ৭ ওভারে মাত্র ৩৮ রান খরচ করেন, তুলে নেন ৩ উইকেট। মুম্বাইয়ের ব্যাটিংয়ের বড় ভরসা সূর্যকুমার যাদব (১৪ বলে ১১) ব্যর্থ হয়েছেন এদিন, ফলে দলও মুখ থুবড়ে পড়েছে। তাদের হয়ে হারের ব্যবধান কমান তিলক বার্মা (১৭ বলে ৩২) ও নামান ধির (৬ বলে ১৭)। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ওভারে তারা ১৩৯ তোলে। কলকাতার হয়ে ৪ ওভারে ১৭ রানে ২ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা বরুণ।

এই জয়ে কলকাতা ১২ ম্যাচে ১৮ পয়েন্ট নিয়ে এখনও সবার ওপরেই। ১১ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট নিয়ে রাজস্থান রয়্যালস দ্বিতীয়। তাদেরও প্লে–অফে খেলা একপ্রকার নিশ্চিত। হিসেব বাকি কেবল কাগজে-কলমে। এ ছাড়া মুম্বাই ও পাঞ্জাব কিংস সবার আগে আইপিএল থেকে বিদায় নিশ্চিত করে ফেলেছে। তাদের সঙ্গী হবে আরও ৪ দল।

এদিকে, পয়েন্ট টেবিলে বর্তমানে তিন নম্বরে অবস্থান সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। ১২ ম্যাচে ৭ জয়ে তাদের পয়েন্ট ১৪। রাজস্থানের পর প্লে–অফে যাওয়ার দৌড়ে তারাই এগিয়ে। এরপর বাকি থাকে আর এক দল। যেখানে ১২ ম্যাচ খেলে সমান ১২ পয়েন্ট নিয়ে যথাক্রমে চেন্নাই সুপার কিংস, দিল্লি ক্যাপিটালস ও লখনৌ সুপার জায়ান্টস লড়ছে। তাদের মধ্যে কোনো দল বাকি থাকা দুই ম্যাচই জিতলে প্লে–অফে যাওয়ার জোর সম্ভাবনা থাকবে, এক্ষেত্রে মূল ভূমিকা রাখবে নেট রানরেট।

এ ছাড়া ১২ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট পাওয়া রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ও গুজরাট টাইটান্সের প্লে–অফ খেলা কঠিন হলেও, কাগজে-কলমে তাদেরও আশা আছে। এক্ষেত্রে নিজেদের বড় ব্যবধানে জয় ছাড়াও অন্যদের ম্যাচের দিকেই তাদের তাকিয়ে থাকতে হবে বেশি।


কলকাতা   আইপিএল   মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স   ওয়াংখেড়ে   ইডেন গার্ডেন্স  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ফিরে গেলেন অধিনায়ক শান্তও, ভাঙল ৬৯ রানের জুটি

প্রকাশ: ১১:০৬ এএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যেখানে প্রথম চার ম্যাচে ইতোমধ্যেই জয় তুলে নিয়েছে টাইগাররা। সিরিজের শেষ টি-২০তে আজ সফরকারীদের হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্যে নেমেছে টাইগাররা।

তবে ব্যাট হাতে শুরুতেই হোঁচট খেয়েছে দল। ১৫ বা এর কম রানে ৩ উইকেট পড়ার পর চতুর্থ উইকেটে এসে দলের হাল ধরেছিলেন শান্ত ও রিয়াদ। তবে ১২ তম ওভারে মাসাকাদজার বলে সুইপ করতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে ক্যাচ দেন নাজমুল হোসেন শান্ত। আর এতে করে ভাঙল ৬৩ রানের জুটি। ২৮ বলে ৩৬ রান করে ফিরেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।

চতুর্থ উইকেটে এটিই এখন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি। আগের সর্বোচ্চ ছিলল তামিম ইকবাল ও মাহমুদউল্লাহর ৬২ রান, ২০১২ সালে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে।

এদিন শুরুতে ব্যাট করতে বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকার। আগের ম্যাচে শতোর্ধ্ব রানের জুটি উপহার দিলেও আজ দুই অঙ্কের ঘরে যাওয়ার আগেই সাজঘরে ফিরেছেন তারা। তামিম ২ ও সৌম্য ৭ রান করেন। শুধু তাই নয় এদিন তৌহিদ হৃদয়ও টিকতে পারেননি ক্রিজে। ৬ বলে ১ রান করে ফিরে গেছেন তিনিও।

বর্তমানে মাহমুদুল্লাহ ও সাকিব দলের ইনিংস এগিয়ে নিচ্ছেন। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের স্কোর ১৫ ওভারে ৪ উইকেটে ১০৫ রান।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

শুরুর চাপ সামলে ব্যাট হাতে শান্ত-রিয়াদের প্রত্যাবর্তন

প্রকাশ: ১০:৪৫ এএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যেখানে প্রথম চার ম্যাচে ইতোমধ্যেই জয় তুলে নিয়েছে টাইগাররা। সিরিজের শেষ টি-২০তে আজ সফরকারীদের হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্যে নেমেছে টাইগাররা। তবে ব্যাট হাতে শুরুতেই হোঁচট খেয়েছে দল। এ অবস্থায় হাল ধরেছেন শান্ত ও রিয়াদ।

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৮ ওভারে তিন উইকেটে ৫৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ।

রোববার (১২ মে) সকাল ১০টায় ম্যাচটি শুরু হবে। এর আগে টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। ফলে আগে ব্যাট করবে বাংলাদেশ। আজ টাইগারদের একাদশে এসেছে তিনটি পরিবর্তন।

সবশেষ ম্যাচের একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন তানভীর ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব ও তাসকিন আহমেদ। তাদের জায়গায় খেলবেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শেখ মাহেদী ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।

বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকার। আগের ম্যাচে শতোর্ধ্ব রানের জুটি উপহার দিলেও আজ দুই অঙ্কের ঘরে যাওয়ার আগেই সাজঘরে ফিরেছেন তারা। তামিম ২ ও সৌম্য ৭ রান করেন।

বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, জাকের আলি অনিক, রিশাদ হোসেন, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শেখ মাহেদী, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও মুস্তাফিজুর রহমান।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

মেসির গোলহীন রাতে মায়ামির জয়

প্রকাশ: ১০:৪৩ এএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাষ্ট্রের মেজর লীগ সকারে (এমএলএস) এ টানা জয়ের ধারা অব্যাহত রেখেছে লিওনেল মেসি ও লুইস সুয়ারেজদের দল ইন্টার মায়ামি। মন্ট্রিল এর বিপক্ষে প্রথমার্থে দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও শেষ পর্যন্ত দুর্দান্তভাবে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে দলটি। তবে এ ম্যাচে কোন গোল বা এসিস্ট পাননি আর্জেনটাইন মহাতারকা লিওনেল মেসি।

সাপুত স্টোডিয়ামে আজ রোববার (১২ মে) ভোরে মুখোমুখি হয়েছিল মায়ামি ও মন্ট্রিল। ম্যাচে শুরু থেকেই দাপট দেখায় মন্ট্রিল। ম্যাচের ২২ মিনিটেই ডুকে’র করা গোলে এগিয়ে যায় মন্ট্রিল। এর ঠিক ১০ মিনিট পর ব্যবধান দ্বিগুন করে জুলসন অ্যান্থনি।

এদিন মায়ামি শুরু থেকেই শুরু থেকে বল দখলে পিছিয়ে থাকা দলটি ম্যাচের প্রথম গোলটি পায় ৪৪ মিনিটে। দলের হয়ে গোলটি করেন মাতিয়াত রোজাস। এর পর প্রথমার্ধের অতিরিক্ত সময়ে লুইস সুয়ারেজের পা থেকে আসে সমতা সূচক গোলটি। এরপর দ্বিতীয়ার্ধের পুরো সময়টা  জুড়েই ছিলো স্বাগতিকদের দাপট। ম্যাচের ৫৯ মিনিটে মাতিয়াসের বাড়ানো বলে ক্রেমাশ্চি গোল করে মায়ামিকে লিড এনে দেন।

মেসিও স্কোরবোর্ডে নাম তোলার চেষ্টায় ছিলেন, তার নেওয়া শট ফিরিয়ে হতাশা উপহার দেন প্রতিপক্ষ গোলকিপার। শেষ পর্যন্ত আর কোনো গোল না হওয়ায় মায়ামি - গোলে জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে।

জয়ে এমএলএসে ইস্টার্ন কনফারেন্সের টেবিলে শীর্ষস্থান আরও শক্ত করল মায়ামি। ১৩ ম্যাচে মেসিদের পয়েন্ট ২৭। দুইয়ে থাকা এফসি সিনসিনাটি এক ম্যাচ কম খেলে ২৪ পয়েন্ট পেয়েছে। পরবর্তী ম্যাচে বুধবার ওরল্যান্ডে সিটির বিপক্ষে মাঠে নামবে মায়ামি।


ফুটবল   এমএলএস   মেসি   মায়ামি   সুয়ারেজ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

শুরুতেই তিন উইকেট হারিয়ে বিপাকে টাইগাররা

প্রকাশ: ১০:৩১ এএম, ১২ মে, ২০২৪


Thumbnail

পাঁচ ম্যাচ সিরিজের শেষ টি-২০তে আজ জিম্বাবুয়ের মুখোমুখি স্বাগতিক বাংলাদেশ। সফরকারীদের হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্যে খেলছে টাইগাররা। তবে ব্যাট হাতে শুরুতেও হোঁচট খেয়েছে দল।

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টোডিয়ামে টসে হেরে ব্যাটিং এ নামে বাংলাদেশ। কিন্তু প্রথম ৫ ওভারেই ১৫ রান তুলতেই হারায় ৩ উইকেট।  

রোববার (১২ মে) সকাল ১০টায় ম্যাচটি শুরু হয়। এর আগে টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। আজ টাইগারদের একাদশে এসেছে তিনটি পরিবর্তন।

সবশেষ ম্যাচের একাদশ থেকে বাদ পড়েছেন তানভীর ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব তাসকিন আহমেদ। তাদের জায়গায় খেলবেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শেখ মাহেদী মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।

বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন তানজিদ হাসান তামিম সৌম্য সরকার। আগের ম্যাচে শতোর্ধ্ব রানের জুটি উপহার দিলেও আজ দুই অঙ্কের ঘরে যাওয়ার আগেই সাজঘরে ফিরেছেন তারা। তামিম সৌম্য রান করেন। ৪ নম্বরে ব্যাটিং এ নামা তৌহিদ হৃদয়ও সাজঘরে ফিরেন ১ রানে।

বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, জাকের আলি অনিক, রিশাদ হোসেন, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, শেখ মাহেদী, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন মুস্তাফিজুর রহমান।


ক্রিকেট   বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   ব্যাটিং ধ্বস  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন