টি-টোয়েন্টিতে
বাংলাদেশ দলের হেড কোচ রাসেল ডমিঙ্গোর ক্রিকেটীয় দর্শন বাংলাদেশের 'ব্র্যান্ড অব ক্রিকেটের'
সঙ্গে মিলছে না বলে মন্তব্য করেছেন খালেদ মাহমুদ সুজন। তার মতে, খেলোয়াড়দের মানসিকতা
বদলের জন্যই নতুন পরামর্শককে আনতে যাচ্ছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।
এখন পর্যন্ত
ক্রিকেটের সংক্ষিপ্ত এই সংস্করণে উল্লেখযোগ্য কিছু করতে পারেনি বাংলাদেশ। তার উপর সাম্প্রতিক
সময়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও জিম্বাবুয়ের কাছে টি-টোয়েন্টি সিরিজে হার। এদিকে দরজায় করা নাড়ছে
এশিয়া কাপ।
সবকিছু মিলিয়ে
দলের অবস্থা বেশ নাজুক। তাদের মানসিকতা পরিবর্তনের জন্যই ভারতীয় কোচ শ্রীধরন শ্রীরামকে
টেকনিক্যাল কনসাল্টেন্ট হিসেবে আনা হচ্ছে। যদিও বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন সেটা
আগেই নিশ্চিত করেছেন, এবার এমনটাই জানালেন সুজনও।
টিম ডিরেক্টর
সুজন বলেন 'দেখেন, প্রত্যেকটা মানুষেরই আলাদা আলাদা ফিলোসফি (দর্শন) থাকে। আমার ফিলোসফি
বা আপনার ফিলোসফি সবই আলাদা। প্রত্যেক কোচের ফিলোসফি আলাদা। ওর (ডমিঙ্গো) ফিলসোফি যেটা
সেটা হয়তো আমাদের 'ব্র্যান্ড অব ক্রিকেটে'র সাথে মানাচ্ছে না। সত্যি কথা বলতে। এটা
তো আর কথায় হবে না। আমরা পারফরম্যান্স করতে পারছি না টি-টোয়েন্টিতে।'
'একটা আলাদা
ফিলোসফি আসলে অসুবিধা টা কী। সেটা যদি দেশের ক্রিকেটের জন্য ভালো হয় তাহলে সেটা আমাদের
অবশ্যই নিতে হবে। সেটা থেকে বের হয়ে আসার চিন্তা এশিয়া কাপে আমরা করছি। দেখা যাক সেটা
কী হয়। কতটুকু কাজ করে। আমার মনে হয় এই ফরম্যাটে আমরা অনেক পরীক্ষা নিরিক্ষা করতে পারি।
যেটা আমরা ওয়ানডেতে করতে পারি না।'
গুঞ্জন ছিল
এশিয়া কাপকে সামনে রেখে শ্রীধরন শ্রীরামকেই বাংলাদেশ টি-টোয়েন্টি দলের প্রধান কোচ হিসেবে
নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। বিসিবির সঙ্গে আলোচনার জন্য ২১ আগস্ট দুপুরে বাংলাদেশে আসার কথা
রয়েছে শ্রীরামের। তার সঙ্গে আগামী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ পর্যন্ত চুক্তি করা হবে বলে
নিশ্চিত করেন বিসিবি সভাপতি।
বাংলাদেশের
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের খোলনলচে পাল্টে দেবেন শ্রীরাম, এমনটা বিশ্বাস সুজনেরও, 'শ্রীরাম
যখন আসবে, যেহেতু সে টি-টোয়েন্টি দল নিয়ে অনেক বেশি কাজ করে, ওর কিছু ইনপুটস তো থাকবেই।
ও যেহেতু এশিয়ারই, আমাদের সংস্কৃতির সঙ্গে মিল আছে। কথা বার্তা বা যোগাযোগ করতেও সহজ
হবে। ও আসার পর অবশ্যই একটা পরিবর্তন আমরা পাবো।'
বেশ কয়েক বছর
ধরে কোচ হিসেবে কাজ করছেন শ্রীরাম। জাতীয় দল, বয়স ভিত্তিক কিংবা ফ্র্যাঞ্চাইজি সব জায়গাতেই
কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে তার। অস্ট্রেলিয়া দলে স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করেছেন বেশ কিছু
দিন। ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া 'এ' দলের ভারত সফরে কোচিং প্যানেলে ছিলেন তিনি।
২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া
দলের বাংলাদেশ সফরেও ছিলেন তিনি। ২০১৯ সালে অ্যাশেজ সিরিজেও অস্ট্রেলিয়ার কোচিং প্যানেলের
অন্যতম সদস্য করা হয়েছিল তাকে। ২০১৯ সালে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর ব্যাটিং
ও স্পিন কোচ হিসেবেও কাজ করেছেন শ্রীরাম।
আন্তর্জাতিক
অঙ্গনে ক্রিকেট খেলারও অভিজ্ঞতা আছে শ্রীরামের। ২০০০ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত ভারত জাতীয়
দলে খেলেছেন তিনি। এই সময়ে ভারতের জার্সিতে ৮টি ওয়ানডে খেলেছেন। তামিলনাড়ূর এ ক্রিকেটারের
ঘরোয়া রেকর্ডও খুবই সমৃদ্ধ। রঞ্জি ট্রফিতে এক মৌসুমে রেকর্ড ১০৭৫ রান করেছেন তিনি।
বাংলাদেশ বিসিবি এশিয়া কাপ রাসেল ডমিঙ্গো শ্রীরাম
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে আজ প্রথম খেলায় মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। টাইগারদের জন্য একদিকে এই সিরিজটি যেমন সহজ, তেমনই জটিল। এজন্যই সিরিজে টাইগাররা পাবে হয়তো এ প্লাস, নয়তো ফেল করার সম্ভাবনাও রয়েছে।
যেখানে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। এই ম্যাচে বাংলাদেশের হয়ে টি-২০ সংস্করণে অভিষেক হয়েছে বাঁহাতি ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম।
টি-২০তে এখন পর্যন্ত ২০বার মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ে। যেখানে ১৩ জয়ের বিপরীতে ৭ ম্যাচে হেরেছে টিম টাইগার্স।
দুই দলের মধ্যে দলীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রহে এগিয়ে জিম্বাবুয়ে। ২০২২ সালে হারারেতে বাংলাদেশের বিপক্ষে ২০৫ করেছিল তারা। অন্যদিকে ২০২০ সালে মিরপুরে ৩ উইকেটে ২০০ রান করেছিল লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা।
বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, জাকের আলী, মাহেদী হাসান, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, রিশাদ হোসেন ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।
জিম্বাবুয়ে একাদশ: জয়লর্ড গাম্বি, ক্রেইগ আরভিন, ব্রায়ান বেননেট, শন উইলিয়ামস, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), ক্লাইভ মাদানদে, লুক জঙ্গি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, রায়ান বার্ল, ব্লেসিং মুজারাবানি ও রিচার্ড এনগারাভা।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
আইপিএলে এবারের আসরে চেন্নাইয়ের জার্সিতে স্বপ্নের মতো সময় কাটিয়েছেন বাংলাদেশি পেসার
মুস্তাফিজুর রহমান। যেখানে তার সতীর্থ ছিলেন ভারতীয় কিংবদন্তি মহেন্দ্র সিং ধোনি। যদিও জিম্বাবুয়ে সিরিজের কারণেই মাঝপথে আইপিএলকে বিদায় জানাতে হয়েছে এ টাইগার পেসারকে।
বিদায় বেলায় মুস্তাফিজকে নিজের অটোগ্রাফ সম্বলিত একটি জার্সি উপহার দেন ধোনি। যেখানে লেখা ছিল, ‘ফিজের প্রতি ভালোবাসা।’ সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে ধোনিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন কাটার মাস্টার।
নিজের অফিশিয়াল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাঁহাতি এই পেসার লিখেছেন, ‘সবকিছুর জন্য ধন্যবাদ মাহি (ধোনি) ভাই। আপনার মতো কিংবদন্তির সঙ্গে একই ড্রেসিংরুম ভাগাভাগি করে নেয়াটা ছিল বিশেষ এক অনুভূতি। সবসময় আমার প্রতি আস্থা রাখার জন্য ধন্যবাদ। আপনার মূল্যবান পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ, আমি সেগুলো মনে রাখব। আপনার সঙ্গে শিগগিরই আবারও খেলতে এবং দেখা করতে মুখিয়ে আছি।’
বিসিবির দেওয়া অনাপত্তিপত্র অনুযায়ী, গত ১ মে পর্যন্ত চেন্নাইয়ের হয়ে খেলেছেন মুস্তাফিজ। এই আসরে ৯ ম্যাচ খেলে ১৪ উইকেট নিয়ে এখন পর্যন্ত দলের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তিনি।
মুস্তাফিজের বিদায় নিয়ে আগেই মন খারাপের কথা জানিয়েছেন চেন্নাইয়ের হেড কোচ স্টিফেন ফ্লেমিং ও ব্যাটিং কোচ মাইক হাসি।
মুস্তাফিজ চেন্নাই সুপার কিংস আইপিএল মহেন্দ্র সিং ধোনি ফ্লেমিং
মন্তব্য করুন
চলতি মৌসুমে বারবার খাদের কিনারা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে ফিরে আসার গল্প লিখেছে বায়ার লেভারকুসেন। বুন্দেসলিগার শিরোপা জিতে চমকে দিয়েছে ফুটবল বিশ্বকে। যার জন্য কমেন্ট্রেটররা তো বারবারই বলছে ‘টিল দ্য লাস্ট হুইসাল নেভার রুল আউট লেভারকুসেন।’
লেভারকুসেনের এই সাফল্য এসেছে জাবি আলোনসোর হাত ধরে। সেই ধারাবাহিকতা ধরে রেখে আরও একটি শিরোপা জয়ের হাতছানি দলটির সামনে। ইউরোপা লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে রোমার মাঠ থেকে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে লেভারকুসেন।
বৃহস্পতিবার (২ মে) দিবাগত রাতে স্তাদিও অলিম্পিকোতে রোমাকে ২-০ গোলে হারিয়েছে জার্মান চ্যাম্পিয়নরা। জয়সূচক গোল ২টি করেছেন ফ্লোরিয়ান উইর্টজ ও রবার্ট এন্দরিখ।
এই ম্যাচে বল দখলে কিছুটা পিছিয়ে থাকলেও আক্রমণে বেশ এগিয়ে ছিল লেভারকুসেন। ৪৭ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে ১৯টি শট নিয়ে ৪টি লক্ষ্য বরাবর রেখেছিল তারা। বিপরীতে ঘরের মাঠে ৮টি শট নিয়ে ২টি প্রতিপক্ষের গোলমুখে রাখতে পেরেছিল রোমা।
রোমেলু লুকাকু, পাওলো দিবালার মতো তারকাদের স্তব্ধ করে ম্যাচের ২৮তম মিনিটেই লেভারকুসেনকে লিড এনে দেন ২০ বছর বয়সী জার্মান অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার উইর্টজ। ডাচ রাইট-ব্যাক রিক কার্সদর্পের ভুলের খেসারত দিতে হয় দলকে। ব্যাক পাসে বল ক্লিয়ার করতে গিয়ে প্রতিপক্ষের কাছে দিয়ে বসেন তিনি।
যেন ডি-বক্সে ঢুকে পড়া নিজের সতীর্থকে পাস দিচ্ছেন। বল পেয়ে যান অ্যালেক্স গ্রিমালদো। এক ডিফেন্ডার ও গোলরক্ষকের বাধায় তিনি বল তুলে দেন অরক্ষিত থাকা উইর্টজকে। বাকি কাজকে অনায়াসে সেরে নেন এ জার্মান মিডফিল্ডার।
৩৪তম মিনিটে গ্রিমালদো আরও একটি দারুণ সুযোগ তৈরি করে দিয়েছিলেন। তবে পেনাল্টি এরিয়ার সামনে অরক্ষিত অবস্থায় বল পেয়েও জালে জড়াতে ব্যর্থ হন জেরেমি ফ্রিমপং।
এরপর বিরতি কাটিয়ে ম্যাচের ৭২ মিনিট পর্যন্ত কোনো দল গোলের তেমন সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। ৭৩তম মিনিটে রোমার সমর্থকদের দুঃখ দ্বিগুণ করে ব্যবধান বাড়িয়ে নেন এন্দরিখ। ডি-বক্সের বাইরে থেকে দারুণ এক ক্রসে জাল খুঁজে নেন তিনি। দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না রোমার গোলরক্ষকের।
স্বাগতিকরা একটি গোল শোধের সুযোগ পেয়েছিল ম্যাচের যোগ করা সময়ে। তবে গোলপোস্ট ফাঁকা পেয়েও লুকাকু হেড নেন বারের ওপর দিয়ে। শেষ পর্যন্ত ব্যবধান ধরে রেখে রোমার দুর্গ থেকে জয় নিয়ে ফেরে লেভারকুসেন।
আগামী সপ্তাহে দ্বিতীয় লেগে ঘরের মাঠে রোমাকে আতিথ্য দেবে লেভারকুসেন। সে ম্যাচে ড্র কিংবা হারের ব্যবধানটা ১-০ গোলের মধ্যে রাখতে পারলেই ইউরোপা লিগের ফাইনাল নিশ্চিত করবে আলোনসোর শিষ্যরা।
মন্তব্য করুন
ফুটবল জাদুকর লিওনেল মেসি। ফুটবল দুনিয়ায় এমন কোন অর্জন নেই যা তার ঝুলিতে নেই। ইতোমধ্যেই দীর্ঘদিনের অধরা সোনালী ট্রফিটাও জিতেছেন তিনি। আর এতে করে সর্বকালের সেরা হওয়ার অ্যাখ্যাও পেয়েছেন তিনি।
বর্তমানে ক্লাব ফুটবলে মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে খেলছেন লিওনেল মেসি। যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাবটিতে পাড়ি দিয়ে নানান স্বীকৃতিই পেয়েছেন তিনি। তবে এই প্রথমবারের মতো এমএলএসের মাসসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়েছেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক।
হ্যামস্ট্রিং-এর চোট থেকে ফিরে গত এপ্রিল মাস জুড়ে দারুণ পারফর্ম করায় এই স্বীকৃতি পেয়েছেন মেসি। গত ৬ এপ্রিল দলে ফিরেই গোল উৎসবে মাতেন মায়ামির আর্জেন্টাইন তারকা।
গত এপ্রিলে ৪ ম্যাচ খেলেছেন মেসি। যেখানে ৬ গোল করেছেন তিনি। গোলের পাশাপাশি ৪টি অ্যাসিস্টও রয়েছে তার। স্বাভাবিকভাবেই লিগের মাসের সেরা ফুটবলারের স্বীকৃতি পেয়েছেন ৩৬ বছর বয়সী এই আর্জেন্টাইন।
মেসি দলে ফেরার জয়ে ফিরেছে মায়ামি। টানা ৪ ম্যাচে অপরাজিত মায়ামি বর্তমানে লিগের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে আছে। ইস্টার্ন কনফারেন্সের টেবিলে শীর্ষে মায়ামির পয়েন্ট ১১ ম্যাচে ২১।
লিওনেল মেসি আর্জেন্টিনা ইন্টার মায়ামি
মন্তব্য করুন
দীর্ঘ ৫৮ মাস পর চলমান ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে শতক হাঁকিয়েছেন সাকিব। ম্যাচটিতে ৭৩ বলে তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগার ছুঁয়েছেন তিনি। যেখানে তার স্ট্রাইক রেট ছিল ১৪০-এর কিছুটা কম।
এবার ডিপিএলে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের হয়ে খেলছেন সাকিব আল হাসান। আসরের শুরুর দিকে সাকিব না খেললেও, শেষ দিকে দলের নিয়মিত ক্রিকেটারে পরিণত হয়েছেন তিনি।
শুক্রবার বিকেএসপিতে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে মাঠে নেমেছে শেখ জামাল। ম্যাচটিতে নেমেই ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে শতক হাঁকিয়েছেন সাকিব। অথচ শুরুটা করেছিলেন ধীরে। ২৯ বলে ২১ রান তোলার পর হাত খুলে খেলা শুরু করেন সাকিব। মাসুম খানকে লং অফের ওপর দিয়ে মারেন ছক্কা। সেখান থেকে পঞ্চাশে পৌঁছান ৪৩তম বলে। পরের পঞ্চাশ তুলতে খেলেছেন মাত্র ৩০ বল।
২০০৬ সালের এপ্রিলে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে অভিষেক হয় সাকিবের। এরপর এটাই সাকিবের প্রথম শতক। তবে সেঞ্চুরি করে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি সাকিব। ৭৯ বলে ১০৭ রান করে সাজঘরে ফিরেছেন দেশসেরা এ অলরাউন্ডার।
প্রসঙ্গত, ঈদের ছুটি কাটিয়ে গত ২৮ এপ্রিল দেশে ফিরেছেন সাকিব। এরপর ৩০ এপ্রিল ডিপিএলে ৪৯ রানের এক ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। আর আজ খেললেন শত রানের এক ঝোড়ো ইনিংস।
সাকিব আল হাসান ডিপিএল ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ
মন্তব্য করুন