ইনসাইড গ্রাউন্ড

যে ভাবে দশ নম্বর জার্সি পেয়েছেন পেলে

প্রকাশ: ০৪:২৬ পিএম, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২২


Thumbnail

বর্তমান সময়ে ফুটবলারের জার্সি নম্বর দেখেই বলা যায় দলে ওই খেলোয়াড়ের গুরত্ব কতটুকু। আধুনিক ফুটবলেও সুনির্দিষ্ট কিছু জার্সি নম্বর যে কোন দেশের ফুটবলারদের জন্য গর্বের প্রতীক। তার মধ্যে অন্যতম ১০ নম্বর জার্সি। অতীত ফুটবলে এর গুরুত্ব না থাকলেও ধীরে ধীরে ম্যারাডোনা-মেসি-নেইমার এমবাপ্পেরা এটাকে শ্রেষ্ঠত্বের প্রতীক করে তুলেছেন। যার শুরুটা করেছেন ব্রাজিলিয়ান কিংবদন্তি পেলে।

১৯৫৮ সালে মাত্র ১৭ বছর বয়সে ১০ নম্বর জার্সি গায়ে বিশ্বকাপ খেলেছিলেন পেলে। সে দিনের তরুণ সে ছেলেটির পায়ের জাদুতে মুখোরিত হবে পুরো বিশ্ব, কে জানতো! তার পড়া সে দিনের ১০ নম্বর জার্সি এত বিশেষ হয়ে উঠবে এটাই বা বুঝতে পেরেছে কয়জনে। ১৯৫৮ সালে পড়া দশ নম্বর জার্সি নিত্য সঙ্গী হয়েছিলো পেলের। ক্যারিয়ারের বাকি সময়ে এই জার্সি পরেই  মাঠ মাতিয়েছেন তিনি।

পেলের দশ নম্বর জার্সি পড়ার পিছনে রয়েছে এক মজার কাহিনী। ১৯৫৮ সালে সুইডেনের ওই বিশ্বকাপের জন্য ব্রাজিল ফুটবল ফেডারেশন ফিফার কাছে খেলোয়াড়দের জার্সি নম্বর ছাড়াই স্কোয়াডের তালিকা জমা দিয়েছিল। কিন্তু ম্যাচে মাঠে নামতে হলে তো জার্সি নম্বর লাগবে। তাই টুর্নামেন্ট কর্তৃপক্ষ এলোমেলাভাবেই নম্বর ঠিক করে দেয়, সেভাবেই পেলের গায়ে ওঠে নম্বর দশ।

সেই সময় পেলে ছিলো অল্প বয়সী এক তরুণ। ছিলো না বিশ্বমঞ্চে খেলার অভিজ্ঞতাও। এমনকি সুইডেন বিশ্বকাপে শুরুর একাদশেও খেলার সম্ভাবনা ছিলোনা তার। তবে সতীর্থের চোটের জন্য দলে ভাগ্যক্রমে জায়গা পেয়ে যায় পেলে। সুইডেন বিশ্বকাপে গ্রুপ পর্বে মাত্র এক ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। ফুটবলের অন্যতম সেরা হয়ে উঠের শুরু মূলত ১৯৫৮ সালের বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনাল থেকেই। সে বিশ্বকাপে ওয়েলসের বিপক্ষে তার একমাত্র গোলেই জিতে সেমি-ফাইনালে পা রাখে ব্রাজিল।

সেমিফাইনালে ফ্রান্সকে হারিয়ে প্রথমবারের মত বিশ্বমঞ্চে ব্রাজিলকে নিয়ে গছেন ফাইনালে। ফাইনালেও ছিলো পেলের ঝলক। দুই গোল করে স্বাগতিক দেশ সুইডেনকে ৫-২ ব্যবধানে হারিয়ে প্রথমবারের মতো বিশ্ব সেরার মুকুট পায় সেলেসাওরা।  

সে বিশ্বকাপে চার ম্যাচে ৬ গোল করে হয়েছিলেন সর্বোচ্চ গোলদাতা। সাথে সাথে পেলের নাম লেখা হয়ে যায় স্বর্ণাক্ষরে। সেই থেকে শুরু পেলের বিশ্বজয়ী যাত্রার, একই সঙ্গে ১০ নম্বর জার্সিরও বিখ্যাত হয়ে ওঠার।

দশ নম্বর জার্সি পড়া নিয়ে ব্যক্তিগত এক সাক্ষাৎকারে পেলে জানিয়েছিলেন১০ নম্বর জার্সি আমাকে ১৯৫৮ বিশ্বকাপে দেওয়া হয়েছিল। তখন কেউ ভাবেইনি যে, ১০ নম্বর জার্সিটি পরা তেমন গুরুত্বপূর্ণ কিছু। এমনকি আমি দলের সবচেয়ে সিনিয়র খেলোয়াড়ও ছিলাম না, ঘটনাক্রমেই বিশ্বকাপে জার্সিটা আমাকে পরতে হয়েছিল।

পৃথিবীর সকল মায়া ত্যাগ করে ভক্ত-অনুরাগীদের কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে চলে গেলেন ফুটবলের এই কিংবদন্তি। দেশের সবচেয়ে বড় তারকাকে হারিয়ে শোকাহত নেইমার। ফুটবল রাজার সম্পর্কে ব্রাজিলের বর্তমান সময়ের নম্বর টেন বলেন। পেলের কারণেই ১০ নম্বর জার্সি আজ বিখ্যাত।

 

 


ফুটবল   কিংবদন্তি   পেলে   ব্রাজিল   দশ নম্বর জার্সি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

প্রথম টি-২০তে টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

প্রকাশ: ০৬:০৯ পিএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৫ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে আজ প্রথম খেলায় মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। টাইগারদের জন্য একদিকে এই সিরিজটি যেমন সহজ, তেমনই জটিল। এজন্যই সিরিজে টাইগাররা পাবে হয়তো এ প্লাস, নয়তো ফেল করার সম্ভাবনাও রয়েছে।

যেখানে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। এই ম্যাচে বাংলাদেশের হয়ে টি-২০ সংস্করণে অভিষেক হয়েছে বাঁহাতি ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম।

টি-২০তে এখন পর্যন্ত ২০বার মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ে। যেখানে ১৩ জয়ের বিপরীতে ৭ ম্যাচে হেরেছে টিম টাইগার্স।

দুই দলের মধ্যে দলীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রহে এগিয়ে জিম্বাবুয়ে। ২০২২ সালে হারারেতে বাংলাদেশের বিপক্ষে ২০৫ করেছিল তারা। অন্যদিকে ২০২০ সালে মিরপুরে ৩ উইকেটে ২০০ রান করেছিল লাল-সবুজের প্রতিনিধিরা।

বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ, জাকের আলী, মাহেদী হাসান, তাসকিন আহমেদ, শরিফুল ইসলাম, রিশাদ হোসেন ও মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।

জিম্বাবুয়ে একাদশ: জয়লর্ড গাম্বি, ক্রেইগ আরভিন, ব্রায়ান বেননেট, শন উইলিয়ামস, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), ক্লাইভ মাদানদে, লুক জঙ্গি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, রায়ান বার্ল, ব্লেসিং মুজারাবানি ও রিচার্ড এনগারাভা।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ধোনিকে ধন্যবাদ জানিয়ে মুস্তাফিজের পোস্ট

প্রকাশ: ০৫:৫২ পিএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

আইপিএলে এবারের আসরে চেন্নাইয়ের জার্সিতে স্বপ্নের মতো সময় কাটিয়েছেন বাংলাদেশি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান। যেখানে তার সতীর্থ ছিলেন ভারতীয় কিংবদন্তি মহেন্দ্র সিং ধোনি। যদিও জিম্বাবুয়ে সিরিজের কারণেই মাঝপথে আইপিএলকে বিদায় জানাতে হয়েছে এ টাইগার পেসারকে।

বিদায় বেলায় মুস্তাফিজকে নিজের অটোগ্রাফ সম্বলিত একটি জার্সি উপহার দেন ধোনি। যেখানে লেখা ছিল, ‘ফিজের প্রতি ভালোবাসা।’ সেই ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করে ধোনিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন কাটার মাস্টার।

নিজের অফিশিয়াল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাঁহাতি এই পেসার লিখেছেন, ‘সবকিছুর জন্য ধন্যবাদ মাহি (ধোনি) ভাই। আপনার মতো কিংবদন্তির সঙ্গে একই ড্রেসিংরুম ভাগাভাগি করে নেয়াটা ছিল বিশেষ এক অনুভূতি। সবসময় আমার প্রতি আস্থা রাখার জন্য ধন্যবাদ। আপনার মূল্যবান পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ, আমি সেগুলো মনে রাখব। আপনার সঙ্গে শিগগিরই আবারও খেলতে এবং দেখা করতে মুখিয়ে আছি।’

বিসিবির দেওয়া অনাপত্তিপত্র অনুযায়ী, গত ১ মে পর্যন্ত চেন্নাইয়ের হয়ে খেলেছেন মুস্তাফিজ। এই আসরে ৯ ম্যাচ খেলে ১৪ উইকেট নিয়ে এখন পর্যন্ত দলের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তিনি।

মুস্তাফিজের বিদায় নিয়ে আগেই মন খারাপের কথা জানিয়েছেন চেন্নাইয়ের হেড কোচ স্টিফেন ফ্লেমিং ও ব্যাটিং কোচ মাইক হাসি।


মুস্তাফিজ   চেন্নাই সুপার কিংস   আইপিএল   মহেন্দ্র সিং ধোনি   ফ্লেমিং  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

আরও এক শিরোপা জয়ের হাতছানি লেভারকুসেনের

প্রকাশ: ০৫:১৬ পিএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

চলতি মৌসুমে বারবার খাদের কিনারা থেকে ঘুরে দাঁড়িয়ে ফিরে আসার গল্প লিখেছে বায়ার লেভারকুসেন। বুন্দেসলিগার শিরোপা জিতে চমকে দিয়েছে ফুটবল বিশ্বকে। যার জন্য কমেন্ট্রেটররা তো বারবারই বলছে ‘টিল দ্য লাস্ট হুইসাল নেভার রুল আউট লেভারকুসেন।’

লেভারকুসেনের এই সাফল্য এসেছে জাবি আলোনসোর হাত ধরে। সেই ধারাবাহিকতা ধরে রেখে আরও একটি শিরোপা জয়ের হাতছানি দলটির সামনে। ইউরোপা লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে রোমার মাঠ থেকে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে লেভারকুসেন।

বৃহস্পতিবার (২ মে) দিবাগত রাতে স্তাদিও অলিম্পিকোতে রোমাকে ২-০ গোলে হারিয়েছে জার্মান চ্যাম্পিয়নরা। জয়সূচক গোল ২টি করেছেন ফ্লোরিয়ান উইর্টজ ও রবার্ট এন্দরিখ।

এই ম্যাচে বল দখলে কিছুটা পিছিয়ে থাকলেও আক্রমণে বেশ এগিয়ে ছিল লেভারকুসেন। ৪৭ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে ১৯টি শট নিয়ে ৪টি লক্ষ্য বরাবর রেখেছিল তারা। বিপরীতে ঘরের মাঠে ৮টি শট নিয়ে ২টি প্রতিপক্ষের গোলমুখে রাখতে পেরেছিল রোমা।

রোমেলু লুকাকু, পাওলো দিবালার মতো তারকাদের স্তব্ধ করে ম্যাচের ২৮তম মিনিটেই লেভারকুসেনকে লিড এনে দেন ২০ বছর বয়সী জার্মান অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার উইর্টজ। ডাচ রাইট-ব্যাক রিক কার্সদর্পের ভুলের খেসারত দিতে হয় দলকে। ব্যাক পাসে বল ক্লিয়ার করতে গিয়ে প্রতিপক্ষের কাছে দিয়ে বসেন তিনি।

যেন ডি-বক্সে ঢুকে পড়া নিজের সতীর্থকে পাস দিচ্ছেন। বল পেয়ে যান অ্যালেক্স গ্রিমালদো। এক ডিফেন্ডার ও গোলরক্ষকের বাধায় তিনি বল তুলে দেন অরক্ষিত থাকা উইর্টজকে। বাকি কাজকে অনায়াসে সেরে নেন এ জার্মান মিডফিল্ডার।

৩৪তম মিনিটে গ্রিমালদো আরও একটি দারুণ সুযোগ তৈরি করে দিয়েছিলেন। তবে পেনাল্টি এরিয়ার সামনে অরক্ষিত অবস্থায় বল পেয়েও জালে জড়াতে ব্যর্থ হন জেরেমি ফ্রিমপং।

এরপর বিরতি কাটিয়ে ম্যাচের ৭২ মিনিট পর্যন্ত কোনো দল গোলের তেমন সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। ৭৩তম মিনিটে রোমার সমর্থকদের দুঃখ দ্বিগুণ করে ব্যবধান বাড়িয়ে নেন এন্দরিখ। ডি-বক্সের বাইরে থেকে দারুণ এক ক্রসে জাল খুঁজে নেন তিনি। দাঁড়িয়ে দেখা ছাড়া কোনো উপায় ছিল না রোমার গোলরক্ষকের।

স্বাগতিকরা একটি গোল শোধের সুযোগ পেয়েছিল ম্যাচের যোগ করা সময়ে। তবে গোলপোস্ট ফাঁকা পেয়েও লুকাকু হেড নেন বারের ওপর দিয়ে। শেষ পর্যন্ত ব্যবধান ধরে রেখে রোমার দুর্গ থেকে জয় নিয়ে ফেরে লেভারকুসেন।

আগামী সপ্তাহে দ্বিতীয় লেগে ঘরের মাঠে রোমাকে আতিথ্য দেবে লেভারকুসেন। সে ম্যাচে ড্র কিংবা হারের ব্যবধানটা ১-০ গোলের মধ্যে রাখতে পারলেই ইউরোপা লিগের ফাইনাল নিশ্চিত করবে আলোনসোর শিষ্যরা।


বায়ার লেভারকুসেন   রোমা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

এমএলএসের মাসসেরা ফুটবলার লিও মেসি

প্রকাশ: ০৪:০৪ পিএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

ফুটবল জাদুকর লিওনেল মেসি। ফুটবল দুনিয়ায় এমন কোন অর্জন নেই যা তার ঝুলিতে নেই। ইতোমধ্যেই দীর্ঘদিনের অধরা সোনালী ট্রফিটাও জিতেছেন তিনি। আর এতে করে সর্বকালের সেরা হওয়ার অ্যাখ্যাও পেয়েছেন তিনি।

বর্তমানে ক্লাব ফুটবলে মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে খেলছেন লিওনেল মেসি। যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাবটিতে পাড়ি দিয়ে নানান স্বীকৃতিই পেয়েছেন তিনি। তবে এই প্রথমবারের মতো এমএলএসের মাসসেরা ফুটবলার নির্বাচিত হয়েছেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক।

হ্যামস্ট্রিং-এর চোট থেকে ফিরে গত এপ্রিল মাস জুড়ে দারুণ পারফর্ম করায় এই স্বীকৃতি পেয়েছেন মেসি। গত ৬ এপ্রিল দলে ফিরেই গোল উৎসবে মাতেন মায়ামির আর্জেন্টাইন তারকা।

গত এপ্রিলে ৪ ম্যাচ খেলেছেন মেসি। যেখানে ৬ গোল করেছেন তিনি। গোলের পাশাপাশি ৪টি অ্যাসিস্টও রয়েছে তার। স্বাভাবিকভাবেই লিগের মাসের সেরা ফুটবলারের স্বীকৃতি পেয়েছেন ৩৬ বছর বয়সী এই আর্জেন্টাইন।

মেসি দলে ফেরার জয়ে ফিরেছে মায়ামি। টানা ৪ ম্যাচে অপরাজিত মায়ামি বর্তমানে লিগের পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে আছে। ইস্টার্ন কনফারেন্সের টেবিলে শীর্ষে মায়ামির পয়েন্ট ১১ ম্যাচে ২১।


লিওনেল মেসি   আর্জেন্টিনা   ইন্টার মায়ামি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

দীর্ঘ ৫৮ মাস পর ডিপিএলে সাকিবের সেঞ্চুরি

প্রকাশ: ০৩:৫৫ পিএম, ০৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

দীর্ঘ ৫৮ মাস পর চলমান ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে শতক হাঁকিয়েছেন সাকিব। ম্যাচটিতে ৭৩ বলে তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগার ছুঁয়েছেন তিনি। যেখানে তার স্ট্রাইক রেট ছিল ১৪০-এর কিছুটা কম।

এবার ডিপিএলে শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের হয়ে খেলছেন সাকিব আল হাসান। আসরের শুরুর দিকে সাকিব না খেললেও, শেষ দিকে দলের নিয়মিত ক্রিকেটারে পরিণত হয়েছেন তিনি।

শুক্রবার বিকেএসপিতে গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের বিপক্ষে মাঠে নেমেছে শেখ জামাল। ম্যাচটিতে নেমেই ঝোড়ো ব্যাটিংয়ে শতক হাঁকিয়েছেন সাকিব। অথচ শুরুটা করেছিলেন ধীরে। ২৯ বলে ২১ রান তোলার পর হাত খুলে খেলা শুরু করেন সাকিব। মাসুম খানকে লং অফের ওপর দিয়ে মারেন ছক্কা। সেখান থেকে পঞ্চাশে পৌঁছান ৪৩তম বলে। পরের পঞ্চাশ তুলতে খেলেছেন মাত্র ৩০ বল।

২০০৬ সালের এপ্রিলে লিস্ট ‘এ’ ক্রিকেটে অভিষেক হয় সাকিবের। এরপর এটাই সাকিবের প্রথম শতক। তবে সেঞ্চুরি করে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি সাকিব। ৭৯ বলে ১০৭ রান করে সাজঘরে ফিরেছেন দেশসেরা এ অলরাউন্ডার।

প্রসঙ্গত, ঈদের ছুটি কাটিয়ে গত ২৮ এপ্রিল দেশে ফিরেছেন সাকিব। এরপর ৩০ এপ্রিল ডিপিএলে ৪৯ রানের এক ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। আর আজ খেললেন শত রানের এক ঝোড়ো ইনিংস।


সাকিব আল হাসান   ডিপিএল   ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন