ত্রিদেশীয় সিরিজে অংশ নিতে আজ সন্ধ্যায় সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাচ্ছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। ত্রিদেশীয় সিরিজটিতে বাংলাদেশের সাথে রয়েছে শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান। মূল সিরিজ শুরুর আগে আফগানিস্তানের বিপক্ষে একটি চার দিনের ম্যাচ খেলবে যুব টাইগাররা। চার দিনের ম্যাচ শেষে অনুষ্ঠিত হবে ওয়ানডে ফরম্যাটের ত্রিদেশীয় সিরিজটি।
ওয়ানডেতে অনূর্ধ্ব-১৯ দলকে নেতৃত্ব দিবেন আহরার আমিন ও চার দিনের ম্যাচটিতে শাহরিয়ার সাকিবের নেতৃত্বে মাঠে নামবে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল।
মার্চের ১২ তারিখে আবুধাবির ওভালে একমাত্র ৪ দিনের ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে মাঠে নামবে টাইগার যুবারা। এরপর ১৮ মার্চ থেকে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে যুব টাইগারদের ত্রিদেশীয় ওয়ানডে ফরম্যাটের সিরিজটি। পরবর্তীতে ২০ মার্চ শ্রীলঙ্কা ও ২৪ মার্চ আফগানের বিপক্ষে দ্বিতীয় ও তৃতীয় ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে। ২৬ মার্চ শ্রীলঙ্কা বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে প্রথম রাউন্ড শেষ করবে বাংলাদেশ।
প্রথম রাউন্ড শেষে পয়েন্ট তালিকার দুইয়ে থাকলে ৩০ মার্চ অনুষ্ঠিব্য ফাইনাল খেলবে টাইগার যুবারা। ত্রিদেশীয় সিরিজের সবকটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে আবুধাবির ওভাল মাঠে।
দেখে নেওয়া যাক বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের স্কোয়াড : আশিকুর রহমান শিবলি,
চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান,
জিশান আলম,
শাহরিয়ার সাকিব (৪ দিনের ম্যাচের অধিনায়ক), আরিফুল ইসলাম,
আহরার আমিন (ওয়ানডে অধিনায়ক), শিহাব জেমস,
সিয়াম হোসেন দিপু,
মুস্তাফিজুর রহমান রাব্বি,
শেখ পারভেজ জীবন,
ওয়াসি সিদ্দিকী,
রাফি উজ্জামান রাফি,
মারুফ মৃধা,
রোহনাত দৌলা বর্ষণ,
তানভীর আহমেদ,
শাহরিয়া আল আমিন।
স্ট্যান্ডবাই : আদিল বিন সিদ্দিক,
মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান বরেন্য,
জাকারিয়া ইসলাম শান্ত,
ইকবাল হাসান ইমন,
শিহাব পাহার সাব্বির,
মুস্তাফিজুর রহমান।
বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ত্রিদেশীয় সিরিজ দুবাই
মন্তব্য করুন
আর কিছুদিন পরেই শুরু হতে যাচ্ছে এবারের টি-২০ বিশ্বকাপের আসর। ক্রিকেটের এই মেগা ইভেন্টে এবার অংশ নিচ্ছে ২০টি দল। যার মধ্যে ১৭টি দল ইতোমধ্যেই নিজেদের বিশ্বকাপ স্কোয়াড ঘোষণা করেছে। তবে যে তিনটি দেশ এখনও স্কোয়াড প্রকাশ করেনি তাদের মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ।
অবশ্য নিয়ম মেনে আগেই আইসিসির কাছে স্কোয়াড জমা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। তবে স্কোয়াডে পরিবর্তনের সুযোগ থাকায় এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে দল ঘোষণা করেনি দেশের ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। জানা গেছে, আজই হতে পারে বিশ্বকাপ স্কোয়াড ঘোষণা।
জাতীয় দলের প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপু শনিবার (১১ মে) দেশের একটি গণমাধ্যমকে এই বিষয়ে জানিয়েছেন, রোববারই (১২ মে) বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করতে যাচ্ছে বিসিবি। তবে তিনি খুব ছোট একটা ‘যদি’ রেখেছেন।
লিপু বলেন, ‘সবকিছু চূড়ান্ত, এখন ক্রিকেট অপরারেশন্সের সবুজ সংকেত পেলেই আমরা দল দেব। আমরা মানসিকভাবে প্রস্তুত রয়েছি। কাল (আজ) ম্যাচ শেষে বিকেলের দিকে হয়তো ঘোষণা করব, যদি আমাদের নির্দেশ দেয়া হয়।’
এদিকে বিসিবির সহকারী নির্বাচক হান্নান সরকারও দল ঘোষণা নিয়ে একই কথা জানিয়েছেন। দল ঘোষণা নিয়ে তার বক্তব্য, ‘আমরা প্রস্তুত আছি দল ঘোষণা করার জন্য। বাকিটা বোর্ডের সিদ্ধান্ত। যেহেতু কাল (আজ) ম্যাচ আছে, বোর্ড যখন বলবে তখন দল দেব। সেটা কাল হোক আর পরশু হোক।’
নাজমুল হোসেন শান্ত বাংলাদেশ ক্রিকেট টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ গাজী আশরাফ হোসেন লিপু বিসিবি
মন্তব্য করুন
ক্লাব ফুটবলে বর্তমানে বেশ
আলোচিত সৌদি প্রো লীগ। বিশেষ করে ২০২৩ সালে রোনালদোর আল নাসেরে যোগদানের পরেই আলোচনায়
আসে এ লীগটি। বর্তমানে ইউরোপীয় ক্লাবগুলো থেকে তাবড় তাবড় খেলোয়াড় পাড়ি জমাচ্ছেন মরুর
দেশের এই লীগে। আর এই লীগে রোনালদোর আল-নাসেরকে পিছনে ফেলে ২০২৩-২৪ মৌসুমে শিরোপা জিতে
নিয়েছে আল-হিলাল।
পুরো আসরজুড়ে দুর্দান্ত ছন্দে
রয়েছে আল-হিলাল। ৩১ ম্যাচ খেলে ৮৯ পয়েন্ট তাদের। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আল নাসর তাদের
থেকে পিছিয়ে ১২ পয়েন্টে।
শনিবার (১১ মে) সৌদি প্রো লিগের খেলায় পয়েন্ট
টেবিলের তলানিতে থাকা আল হাজামকে ৪-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে আল হিলাল।
এতে ৩ ম্যাচ হাতে রেখেই শিরোপার দেখা পায় দলটি। এটি আল-হিলালের ১৯ তম লীগ শিরোপা। এছাড়াও
সব মিলিয়ে ক্লাবটির কেবিনেটের ৬৮ তম শিরোপা এটি।
এই ম্যাচ জুড়েই ছিলো আল-হিলালের
আধিপত্য। পুরো ম্যাচে প্রায় ৭২ শতাংশ বল দখলে ছিল দলটির। ম্যাচে হিলালের হয়ে জোড়া গোল
করেন সার্বিয়ান স্ট্রাইকার আলেকজান্ডার মিত্রোভিচ।
আরেক সার্বিয়ান তারকা সার্জ মিলানকোভিচ-সাভিচ একটি গোল করেন। বাকি গোলটি আহমেদ আল-জুয়াইদের আত্মঘাতী।
আগামী ৩১ মে কিংস কাপের ফাইনালে আল-নাসেরের মুখোমুখি হবে আল-হিলাল। সেদিন রোনালদোকে আরেকবার হতাশ করার অপেক্ষায় রয়েছে দলটি।
আল-হিলাল আল-নাসের সৌদি প্রো লীগ রোনালদো
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলতে নেমেছিল বাংলাদেশ। যেখানে প্রথম ৪ ম্যাচ জিতে ইতোমধ্যেই এগিয়ে ছিল টাইগাররা। তবে নিজেদের শেষ ম্যাচে নিজেদের সর্বোচ্চটা দিয়ে দারুণ এক জয় তুলে নিয়েছে সফরকারীরা। একইসঙ্গে টাইগারদের কাছ থেকে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার লজ্জা থেকেও বেঁচেছে আফ্রিকার দেশটি।
মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাট করে ছয় উইকেটে ১৫৭ রান সংগ্রহ করেছিল বাংলাদেশ। জবাবে মাত্র ২ উইকেট হারিয়ে লক্ষ্যে পৌঁছায় জিম্বাবুয়ে। হাতে ছিল আরো ৯ বল।
জিম্বাবুয়ের হয়ে রান তাড়া করতে নেমে দলকে দারুণ সূচনা এনে দেন ব্রায়ান বেনেট ও তাদিওয়ানশে মারুমানি। বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগে দুজনে যোগ করেন ৩৮ রান। যেখানে মাত্র ১ রানে আউট হন মারুমানি।
দ্বিতীয় উইকেটে সিকান্দার রাজাকে সঙ্গে নিয়ে দলকে এগিয়ে নেন বেনেট। ৩৬ বলে ক্যারিয়ারের প্রথম অর্ধশতক পূরণ করেন বেনেট। ৭০ রানে তিনি ফিরলে ভাঙে রাজার সঙ্গে তার ৭৫ রানের জুটি।
জিম্বাবুয়েকে বাকি পথ এগিয়ে নেন রাজা ও জনাথন ক্যাম্পবেল। দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন রাজা। তিনি ৭২ ও ক্যাম্পবেল ৮ রানে অপরাজিত ছিলেন।
এর আগে আজ টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। বল হাতে শুরুটা আশাব্যঞ্জক ছিল তার দলের। প্রথম ১৫ রানের মাঝেই ৩ উইকেট শিকার করে সফরকারীরা।
আগের ম্যাচে শতোর্ধ্ব রানের জুটি উপহার দিলেও আজ দুই অঙ্কের ঘরে যাওয়ার আগেই সাজঘরে ফেরেন দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকার। তামিম ২ ও সৌম্য ৭ রান করেন। তাওহীদ হৃদয়ও ১ রানে আউট হলে চাপে পড়ে স্বাগতিকরা।
শুরুতেই তিন উইকেট হারানোর পর দলের হাল ধরেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। দুজনের ৬৯ রানের জুটিতে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। তবে ৩৬ রানে শান্ত ফেরার পর আবার ধাক্কা খায় টাইগাররা।
সাজঘরে ফেরার আগে ২১ রান করেন সাকিব। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মাঝে একপ্রান্ত আগলে রেখে অনবদ্য হাফসেঞ্চুরি পূরণ করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৩৬ বলে মাইলফলকে পৌঁছান তিনি। ৫৪ রানে তিনি আউট হন।
শেষদিকে জাকের আলির অপরাজিত ২৩ রানের ক্যামিওতে বাংলাদেশের লড়াকু পুঁজি নিশ্চিত হয়। জিম্বাবুয়ের হয়ে মুজারাবানি ও বেনেট দুটি এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও লুক জঙ্গে একটি করে উইকেট নেন।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যেখানে প্রথম চার ম্যাচে ইতোমধ্যেই জয় তুলে নিয়েছে টাইগাররা। সিরিজের শেষ টি-২০তে আজ মুখোমুখি হয়েছে দুই দল। যেখানে আগে ব্যাট করে ১৫৭ রানের লড়াকু সংগ্রহ পেয়েছে বাংলাদেশ। আর হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর লক্ষ্যে টাইগারদের দেওয়া লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভালো শুরু পেয়েছে সফরকারীরা।
মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৫ ওভারে এক উইকেটে ৩৯ রান সংগ্রহ করেছে জিম্বাবুয়ে। জিম্বাবুয়ের হয়ে রান তাড়া করতে নেমে দলকে দারুণ সূচনা এনে দিয়েছেন ব্রায়ান বেনেট ও তাদিওয়ানশে মারুমানি। যেখানে ব্যাট হাতে দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বেনেট। তিনি একাই করেছেন ৩৬ রান। মারুমানির ব্যাট থেকে ১ রান এসেছে।
শুরু থেকেই ভালোভাবেই এগোচ্ছিল সফরকারীরা। তবে পঞ্চম ওভারের শুরুতেই এই জুটিতে আঘাত হানেন দেশসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। মারুমানিকে স্টাম্পিংয়ের ফাঁদে ফেলে ফেরান তিনি। বর্তমানে ক্রিজে রয়েছেন ব্রায়ান বেনেট ও সিকান্দার রাজা।
এর আগে আজ টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। বল হাতে শুরুটা আশাব্যঞ্জক ছিল তার দলের। প্রথম ১৫ রানের মাঝেই ৩ উইকেট শিকার করে সফরকারীরা।
আগের ম্যাচে শতোর্ধ্ব রানের জুটি উপহার দিলেও আজ দুই অঙ্কের ঘরে যাওয়ার আগেই সাজঘরে ফেরেন দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকার। তামিম ২ ও সৌম্য ৭ রান করেন। তাওহীদ হৃদয়ও ১ রানে আউট হলে চাপে পড়ে স্বাগতিকরা।
শুরুতেই তিন উইকেট হারানোর পর দলের হাল ধরেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। দুজনের ৬৯ রানের জুটিতে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। তবে ৩৬ রানে শান্ত ফেরার পর আবার ধাক্কা খায় টাইগাররা।
সাজঘরে ফেরার আগে ২১ রান করেন সাকিব। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মাঝে একপ্রান্ত আগলে রেখে অনবদ্য হাফসেঞ্চুরি পূরণ করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৩৬ বলে মাইলফলকে পৌঁছান তিনি। ৫৪ রানে তিনি আউট হন।
শেষদিকে জাকের আলির অপরাজিত ২৩ রানের ক্যামিওতে বাংলাদেশের লড়াকু পুঁজি নিশ্চিত হয়। জিম্বাবুয়ের হয়ে মুজারাবানি ও বেনেট দুটি এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও লুক জঙ্গে একটি করে উইকেট নেন।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
পাঁচ ম্যাচ সিরিজের শেষ টি-২০তে আজ জিম্বাবুয়ের মুখোমুখি হয়েছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। সফরকারীদের হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের ফিফটিতে লড়াকু সংগ্রহ পেয়েছে টাইগাররা।
মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে নির্ধারিত ২০ ওভারে ছয় উইকেটে ১৫৭ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ।
রোববার টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। বল হাতে শুরুটা আশাব্যঞ্জক ছিল তার দলের। প্রথম ১৫ রানের মাঝেই ৩ উইকেট শিকার করে সফরকারীরা।
আগের ম্যাচে শতোর্ধ্ব রানের জুটি উপহার দিলেও আজ দুই অঙ্কের ঘরে যাওয়ার আগেই সাজঘরে ফেরেন দুই ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম ও সৌম্য সরকার। তামিম ২ ও সৌম্য ৭ রান করেন। তাওহীদ হৃদয়ও ১ রানে আউট হলে চাপে পড়ে স্বাগতিকরা।
শুরুতেই তিন উইকেট হারানোর পর দলের হাল ধরেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। দুজনের ৬৯ রানের জুটিতে ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ। তবে ৩৬ রানে শান্ত ফেরার পর আবার ধাক্কা খায় টাইগাররা।
সাজঘরে ফেরার আগে ২১ রান করেন সাকিব। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মাঝে একপ্রান্ত আগলে রেখে অনবদ্য হাফসেঞ্চুরি পূরণ করেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৩৬ বলে মাইলফলকে পৌঁছান তিনি। ৫৪ রানে তিনি আউট হন।
শেষদিকে জাকের আলির অপরাজিত ২৩ রানের ক্যামিওতে বাংলাদেশের লড়াকু পুঁজি নিশ্চিত হয়। জিম্বাবুয়ের হয়ে মুজারাবানি ও বেনেট দুটি এবং ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও লুক জঙ্গে একটি করে উইকেট নেন।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যেখানে প্রথম চার ম্যাচে ইতোমধ্যেই জয় তুলে নিয়েছে টাইগাররা। সিরিজের শেষ টি-২০তে আজ মুখোমুখি হয়েছে দুই দল। যেখানে আগে ব্যাট করে ১৫৭ রানের লড়াকু সংগ্রহ পেয়েছে বাংলাদেশ। আর হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর লক্ষ্যে টাইগারদের দেওয়া লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ভালো শুরু পেয়েছে সফরকারীরা।