আসছে ৫ অক্টোবর গত আসরের দুই ফাইনালিস্ট ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে পর্দা উঠবে ওয়ানডে বিশ্বকাপের ১৩ তম আসরের। আর ১৯ নভেম্বর একই মাঠে ফাইনালের মধ্য দিয়ে পর্দা নামবে এবারের বিশ্বকাপ আসরের।
প্রতি বছর বিশ্বকাপে অনেক নতুন তারকার অভিষেক হয়। একই সাথে অনেক নামী-দামি তারকাদের বিদায় ঘণ্টা বেজে ওঠে। এ যেন নতুনের আগমনে পুরোনোর বিদায়। একেক বিশ্বকাপে নতুন আর পুরাতনের বিদায় নেওয়ার তালিকাটা একেকরকম হয়। এবারের আসরে বেশ দীর্ঘ হতে পারে।
একদিনের ক্রিকেটে শেষ বিশ্বকাপ খেলার তালিকায় থাকতে পারেন এ ছাড়া ভারতের রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, অস্ট্রেলিয়ার ডেভিড ওয়ার্নার, ইংল্যান্ডের বেন স্টোকস, মঈন আলি, নিউজিল্যান্ডের কেন উইলিয়ামসন, টিম সাউদি, ট্রেন্ট বোল্টদেরও হতে পারে এটিই শেষ বিশ্বকাপ। বাংলাদেশি খেলোয়াড়দের মধ্যে থাকতে পারেন সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদরা। এ তালিকায় আছেন আরও অনেকে।
চার বছর পর পর বিশ্বকাপ। এবার যারা খেলছেন পরবর্তী আসরে তারা খেলতে পারবেন কি না নিশ্চয়তা নেই। ব্যস্ত খেলার শিডিউলে ইনজুরি, বাদ পড়া কিংবা অন্য কোনো সমস্যা থাকতেই পারে। যেমন টাইগার ওপেনার তামিম ইকবালের কথাই ধরা যাক। কে ভেবেছিল তিনি এ বিশ্বকাপে তার খেলা হচ্ছে না!
তাই ধরে নেওয়া যায় তামিম ইকবালের জন্য ২০১৯ আসরই ছিল শেষ বিশ্বকাপ। সাকিব, মুশফিক, মাহমুদউল্লাহদের এক্ষেত্রে ভাগ্যবানই বলতে হবে। আর সুখের খবর হলো, বাংলাদেশ কাপ্তান সাকিব এ নিয়ে পঞ্চম বিশ্বকাপ খেলতে নামছেন।
স্বাগতিক ভারত দলেও অনেকের এটাই হতে পারে শেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপ। সম্প্রতি নিজের শেষ বিশ্বকাপ খেলার কথা জানিয়ে দিয়েছেন শেষ মুহূর্তে দলে সুযোগ পাওয়া রবিচন্দ্রন অশ্বিন। এ ছাড়া বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মা, রবীন্দ্র জাদেজারাও হয়তো শেষটা দেখছেন এ আসরে। বিশ্ব ক্রিকেটের সেরা ক্রিকেটারদের নিয়ে তাই শেষটা ঘরের মাঠে রাঙানোর স্বপ্ন ভারতের।
বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডের বেন স্টোকস, জো রুট, জস বাটলারদের জন্যও এটা হতে পারে শেষ বিশ্বকাপ। বিদায় বলতে পারেন অস্ট্রেলিয়ার সিনিয়র ক্রিকেটার ডেভিড ওয়ার্নার। এছাড়া অজি শিবিরে অভিজ্ঞ ক্রিকেটার স্টিভেন স্মিথ, মিচেল মার্শ, মিচেল স্টার্কদেরও আরেকটা বিশ্বকাপ খেলাটা নাও হতে পারে।
নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসনের জন্যও শেষ সুযোগ হতে পারে ভারত বিশ্বকাপ। কিউই পেসার ট্রেন্ট বোল্ট ও টিম সাউদিরও এটা হতে পারে শেষবার রাঙানোর মঞ্চ।
এদিকে, আফগানিস্তানের মোহাম্মদ নবী, দক্ষিণ আফ্রিকার কুইন্টন ডি কক আর ডেভিড মিলার, শ্রীলঙ্কার দিমুথ করুনারত্নেদের জন্যও ভারত বিশ্বকাপই হতে পারে শেষ। তবে এক্ষেত্রে কিছুটা ব্যতিক্রম পাকিস্তান। বাবর আজমদের এবারের বিশ্বকাপ দলটা তুলনামূলক অভিজ্ঞ তরুণে ভরা। বয়স ত্রিশের আশপাশে প্রায় সবারই। তবে পাকিস্তান ক্রিকেটে চাচা খ্যাত ইফতেখার আহমেদের এটাই হতে পারে শেষ বিশ্বকাপ।
বয়স বাড়লেই সব শেষ, সবক্ষেত্রে এমনটা নাও হতে পারে। ব্যতিক্রম যেমন নেদারল্যান্ডসের ৩৫ বছর বয়সী সায়ব্র্যান্ড অ্যাঙ্গেল রেট। ভারত বিশ্বকাপে ডাচদের হয়ে অভিষেকের অপেক্ষায় আছেন তিনি।
তবে এই অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের সম্মানে বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশগুলো চাইবে বিশ্বকাপ ট্রফি নিজেদের ঘরে নেবার জন্য। হয়তো এই প্রতিজ্ঞায় আরেকটি জমজমাট বিশ্বকাপ লড়াই দেখা হতে পারে।
সাকিব মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ মুশফিক টিম সাউদি বেন স্টোকস ভিরাট কোহলি রোহিত শর্মা মিচেল স্টার্ক ট্রেন্ট বোল্ট মঈন আলী বাংলাদেশ ক্রিকেট দল
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ে শের-ই-বাংলা স্টেডিয়াম
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম-সৌম্যের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা করেছিল বাংলাদেশ। সেই ধারাবাহিকতায় বিনা উইকেটে শতকের ঘরেও পৌঁছেছিল টাইগাররা। আর তাই ভক্ত-সমর্থকরা ভেবেছিল বড় স্কোর করতে যাচ্ছে টিম টাইগার্স। কিন্তু অতি শীঘ্রই সেই ভাবনা ধুলোই মিশিয়ে দিয়েছে তারা। ৪২ রানের মধ্যে ১০ উইকেট খুঁইয়ে অবশেষে ১৪৩ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছে নাজমুল শান্তর দল।
শুক্রবার (১০ মে) সন্ধ্যায় মিরপুর শের-ই-বাংলায় টসে হেরে আগে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। যেখানে অফফর্মে থাকা লিটন দাসকে বাদ দিয়ে দলে ফেরা সৌম্যের সাথে ওপেনিংয়ে নেমে এদিন ভালো শুরু করেন তানজিদ তামিম। সাত চার এবং ১ ছক্কার সহায়তায় ৩৪ বলেই ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ফিফটি তুলে নেন এই তরুণ ওপেনার। অন্যদিকে একটা লম্বা সময় পর দলে ফিরে ভালো করেন সৌম্যও। তাদের জুটিতে দলীয় শতকে পৌঁছায় টাইগাররা।
তবে শতকের ঘরে পৌঁছানোর পরই শুরু হয় পতন। একের পর এক উকেট যেন নিজ হাতে বিলিয়ে দিয়েছেন টাইগার ব্যাটাররা। আর এতে করে ১৪৩ রানের স্বল্প পুঁজিতে অল আউট হয় বাংলাদেশ।
এদিন বিপর্যয়ের শুরুটা হয় তানজিদ তামিমকে দিয়েই। ৩৪ বলে ফিফটি পূর্ণ করার পর তিনি লুক জঙওয়ের বলে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ আউট হয়েছেন। যদিও নিজের কাজটা ঠিকই করে গিয়েছিলেন তিনি। ৫২ রানে ফেরেন এই ওপেনার। একই বোলারকে উইকেট দিয়েছেন সৌম্যও কিছুটা ধীরগতির ইনিংসে ৩৪ বলে ৪১ করে হয়েছেন এলবিডব্লু।
চলতি সিরিজে দারুণ ছন্দে থাকা হৃদয়ও এদিন ব্যর্থ। সিকান্দার রাজার বলে সুইপ খেলতে গিয়ে ডিপ স্কয়ার লেগে বেনেটের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন মিডল অর্ডারের এই ভরসা। ১০ মাস পর টি-টোয়েন্টি খেলতে এসে ব্যর্থ সাকিবও। ব্যাটে-প্যাডে বিশাল গ্যাপ দিয়ে বল ঢুকতে সমস্যাই হয়নি। বেনেটের বলে ক্লিন বোল্ড হয়ে ফিরেছেন ১ রান করেই।
একই ওভারের শেষ বলে ফিরেছেন অধিনায়ক শান্ত। দম ফেলার আগেই ফিরেছেন সাকিব আল হাসান (১), অধিনায়ক নাজমুল শান্ত (২) ও জাকের আলি (৬)। আসা-যাওয়ার মিছিল দেখে মিরপুরের গ্যালারিতে তখন ভুয়া ভুয়া স্লোগান।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে উড়ন্ত সূচনা করেছে বাংলাদেশ। এদিন অফফর্মে থাকা লিটন দাসকে বাদ দিয়ে দলে ফিরেছেন সৌম্য সরকার। আর সৌম্যের সাথে এদিন ওপেনিংয়ে নেমে এদিন ভালো শুরু করেন তানজিদ তামিম।
শুক্রবার (১০ মে) মিরপুর শের-ই-বাংলায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে তানজিদ তামিম শুরু থেকেই আছেন উড়ন্ত ছন্দে। সাত চার এবং ১ ছক্কার সহায়তায় ৩৪ বলেই তুলেন নিয়েছেন ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ফিফটি।
এদিন দ্বিতীয় ওভারেই ব্লেসিং মুজারাবানির ওভার দিয়ে শুরু। সেই ওভারে পেয়েছেন একটি চারের দেখা। পরের দুই ওভারে ছিল আরও দুইটি করে চারের দেখা। মুজারাবানির পরের ওভারেও জুনিয়র তামিম দেখালেন নিজের ব্যাটিং কারিশমা। জোড়া চার ছিল সেই ওভারেও। এমনকি পাওয়ারপ্লের শেষ ওভারেও ছিল দুই চার। যদিও সেবার একটা চার আছে লেগবাই থেকে।
পাওয়ারপ্লেতে তামিমের এমন তাণ্ডব দেখেই কিনা ঝড় শুরু করেছেন সৌম্য সরকারও। সপ্তম আর অষ্টম ওভারে বাংলাদেশের ইনিংসের প্রথম দুই ছক্কাও এসেছে সৌম্যর ব্যাট থেকে। আর ইনিংসের নবম ওভারে এসে ফিফটির দেখা পান তানজিদ তামিম।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ১১ ওভারে বিনা উইকেটে ১০০ রান।
তানজিদ তামিম সৌম্য সরকার বাংলাদেশ-জিম্বাবুয়ে
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই তিন ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে এবং সবকটিতেই জিতে দুই ম্যাচ বাকি রেখেই সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে টাইগাররা। যার জন্য বাকি দুই ম্যাচ অনেকটাই নিয়ম রক্ষার।
তবে বিশ্বকাপ প্রস্তুতির জন্য কিছু পরীক্ষা–নিরীক্ষা চলছে টাইগার স্কোয়াডে, তাই একেবারে গুরুত্বহীনও নয় এই ম্যাচগুলো। এমন পরিস্থিতিতে শুক্রবার (১০ মে) চতুর্থ টি-টোয়েন্টিতে মিরপুর শের-ই-বাংলায় রোডেশিয়ানদের মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ। যেখানে টস হেরে আগে ব্যাটিং করবে নাজমুল হোসেন শান্ত’র দল।
এই ম্যাচের একাদশে টাইগাররা তিনটি পরিবর্তন এনেছে। স্কোয়াডে নতুন করে যুক্ত হওয়া সাকিব আল হাসান, মুস্তাফিজুর রহমান ও সৌম্য সরকার এই ম্যাচের একাদশে ফিরেছেন।
বাংলাদেশ একাদশ: তানজিদ হাসান তামিম, সৌম্য সরকার, নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), তাওহীদ হৃদয়, সাকিব আল হাসান, জাকের আলি অনিক, রিশাদ হোসেন, তানভীর ইসলাম, তানজিম হাসান সাকিব, তাসকিন আহমেদ ও মুস্তাফিজুর রহমান।
জিম্বাবুয়ে একাদশ: তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ব্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), জোনাথন ক্যাম্পবেল, ক্লাইভ মাদান্দে, রায়ান বার্ল, লুক জঙ্গুই, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা, ফারাজ আকরাম, ব্লেসিং মুজারাবানি ও রিচার্ড এনগারাবা।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
দীর্ঘ সাড়ে ৪ বছর পর অবসর ভেঙে আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপকে সামনে রেখে নিউজিল্যান্ড সিরিজ দিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরেছেন মোহাম্মদ আমির। ঘরের মাঠে প্রত্যাবর্তনটা মন্দ হয়নি তার। তবে মাঠের বাইরের ইস্যুতে সমস্যায় পড়েছিলেন তারকা এই পেসার।
টি-২০ বিশ্বকাপের আগে আয়ারল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ খেলবে পাকিস্তান। দলে আছেন আমিরও। তবে ভিসা জটিলতায় দলের সঙ্গে আয়ারল্যান্ডের বিমানে চড়া হয়নি তার। তাতে সিরিজটি খেলা নিয়েও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। অবশেষে সে সমস্যার সমাধান হয়েছে।
দল চলে যাওয়ার দুই দিন পর আয়ারল্যান্ডের ভিসা পেয়েছেন আমির। পাকিস্তান দলের অন্যদের সঙ্গে গত মাসেই আয়ারল্যান্ডের ভিসা পেতে আবেদন করেছিলেন তিনি। তবে খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফসহ দলের সবার ভিসা হলেও আমির পাননি।
এরই মধ্যে মঙ্গলবার (৭ মে) আমিরকে দেশে রেখে আয়ারল্যান্ডে রওনা দেয় পাকিস্তান দল। ক্রিকেট পাকিস্তান জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার (৯ মে) আয়ারল্যান্ডের ভিসা পেয়েছেন আমির। তার ভিসা আবেদন প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পর পিসিবি চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি আয়ারল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
পরে আইরিশ দূতাবাসে ভিসার জন্য আবারও কাগজপত্র জমা দেন আমির। আসন্ন সিরিজের আগে ভিসা নিয়ে ঝামেলায় পড়েছিলেন ব্যাটিং কোচ মোহাম্মদ ইউসুফও। তবে শেষ পর্যন্ত ভিসা নিশ্চিত হয়ে যাওয়ায় দলের সঙ্গেই আয়ারল্যান্ডের উদ্দেশে উড়াল দিতে পেরেছেন তিনি।
মোহাম্মদ আমির পাকিস্তান নিউজিল্যান্ড আয়ারল্যান্ড
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ঘরের মাঠে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের চতুর্থ ম্যাচে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে তামিম-সৌম্যের ব্যাটে উড়ন্ত সূচনা করেছিল বাংলাদেশ। সেই ধারাবাহিকতায় বিনা উইকেটে শতকের ঘরেও পৌঁছেছিল টাইগাররা। আর তাই ভক্ত-সমর্থকরা ভেবেছিল বড় স্কোর করতে যাচ্ছে টিম টাইগার্স। কিন্তু অতি শীঘ্রই সেই ভাবনা ধুলোই মিশিয়ে দিয়েছে তারা। ৪২ রানের মধ্যে ১০ উইকেট খুঁইয়ে অবশেষে ১৪৩ রানের সংগ্রহ দাঁড় করাতে পেরেছে নাজমুল শান্তর দল।