ইনসাইড গ্রাউন্ড

ফাইনালে ওঠার লক্ষ্যে মুখোমুখি কুমিল্লা-রংপুর

প্রকাশ: ০৭:০৩ পিএম, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

জিতলে ফাইনালে, হারলেই বিদায়—এমন সমীকরণের সামনে দাঁড়িয়ে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের মুখোমুখি রংপুর রাইডার্স। এমন মহাগুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কুমিল্লা অধিনায়ক লিটন দাস।

মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় ম্যাচটি শুরু হয়। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত রংপুরের সংগ্রহ ৬ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ৩৫ রান।

এদিকে দিনের প্রথম ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স ও ফরচুন বরিশাল। চট্টগ্রামকে ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারিয়ে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে জায়গা নিশ্চিত করেছে বরিশাল। রংপুর ও কুমিল্লার পরাজিত দলের বিপক্ষে লড়বে তারা।

রংপুর রাইডার্স একাদশ: কাজী নু্রুল হাসান সোহান (অধিনায়ক), সাকিব আল হাসান, রনি তালুকদার, শেখ মাহেদী হাসান, শামীম হোসেন পাটোয়ারী, হাসান মুরাদ, আবু হায়দার রনি, নিকোলাস পুরান, মোহাম্মদ নবী, জিমি নিশাম ও ফজল হক ফারুকি।

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্স একাদশ: লিটন দাস (অধিনায়ক), মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন, তাওহীদ হৃদয়, জাকের আলী অনিক, মুশফিক হাসান, তানভীর ইসলাম, রোহানত দৌলা বর্ষণ, সুনীল নারিন, মঈন আলী, জনসন চার্লস ও আন্দ্রে রাসেল।


বিপিএল   কুমিল্লা   রংপুর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানো কোচ মারা গেছেন

প্রকাশ: ০৯:০৬ এএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

১৯৭৮ বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনাকে জেতানো কিংবদন্তি কোচ সিজার লুইস মেনোত্তি মারা গেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর। রোববার আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এএফএ) তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে।

লিওনেল মেসির জন্মশহর রোজারিওতে ১৯৩৮ সালে জন্ম মেনোত্তির। আর্জেন্টিনার জার্সি গায়ে ১৯৬৩ থেকে ১৯৬৮ পর্যন্ত মাত্র ১১ ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েছেন এই স্ট্রাইকার। খেলা ছাড়ার পর ৩৭ বছরের কোচিং ক্যারিয়ারে ১১টি ক্লাব ও দুটি দেশের জাতীয় দলের কোচের ভূমিকা পালন করেছেন। ১৯৭৪ থেকে ১৯৮৩ সাল পর্যন্ত ছিলেন নিজের দেশ আর্জেন্টিনার কোচের দায়িত্বে। এছাড়াও এক বছর মেক্সিকোর কোচের দায়িত্বেও ছিলেন তিনি।

১৯৭৮ সালে আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা জেতান এই মেনোত্তি। আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানোর পরের বছর দেশের অনূর্ধ্ব-২০ দলকেও জিতিয়েছেন যুব বিশ্বকাপ। মেনোত্তির হাত ধরেই আর্জেন্টিনার খেলার ধরন বদলে যায়।

এদিকে মেনোত্তির মৃত্যুর শোক সংবাদ প্রকাশ করে ইনস্টাগ্রামে লিওনেল মেসি লিখেছেন, ‘আমাদের ফুটবলের অন্যতম গ্রেট উদাহরণ আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন। তার পরিবার এবং প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা। শান্তিতে ঘুমান।’

আর্জেন্টিনার জাতীয় দলের কোচ লিওনেল স্ক্যালোনিও শোক প্রকাশ করেছেন। ইনস্টাগ্রামে তিনি লিখেছেন, ‘ফুটবলের একজন শিক্ষক আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। সেই সব স্নেহ সঞ্চারক কথার জন্য ধন্যবাদ, যার মাধ্যমে আপনি আমাদের মনে ছাপ রেখে গেছেন। চিরকাল হৃদয়ে থাকবেন প্রিয়।’


আর্জেন্টিনা   বিশ্বকাপ   ফুটবল   সিজার লুইস মেনোত্তি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

লিটন ফর্মে ফিরবেন কবে?

প্রকাশ: ০৯:০০ এএম, ০৬ মে, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের নিয়মিত ওপেনার লিটন কুমার দাস। অভিষেকের পর থেকে ব্যাট হাতে দারুণ সম্ভাবনা জাগিয়েছিলেন তিনি। ব্যাট হাতে মাঠে নামলেই রানের দেখা পেতেন এই ওপেনার। তবে ইদানিং যেন দুঃসময়ের ঘোর থেকে কিছুতেই বের হতে পারছেন না লিটন। 

আন্তর্জাতিক খেলায় মাঠে নামলেই যেন ১০ এর গণ্ডিও পেরোতে পারছেন না তিনি। সবমিলিয়ে তার সবশেষ আন্তর্জাতিক ফিফটি এসেছে ১৯ ইনিংস আগে। ফর্মহীনতার কারণে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের মাঝপথে তাকে বাদ দেওয়া হয়। এরপর টেস্টে ফিরে ছিলেন নিজের ছায়া হয়ে। জিম্বাবুয়ে সিরিজেও তার শুরুটা হয়েছে ১ রান দিয়ে। যদিও দ্বিতীয় ম্যাচে ২৩ রান করেছেন। তবুও যেন স্ট্রাইক রেটে রয়েছেন পিছিয়ে। 

এভাবে লিটনের ধারাবাহিক ফর্মহীনতায় তার পাশাপাশি ধুঁকছে বাংলাদেশও। শুরুতে দ্রুতই তার উইকেট হারিয়ে ব্যাকফুটে অবস্থা থেকে ইনিংস টেনে নিয়ে যেতে হয় পরবর্তী টপঅর্ডারদের। যা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে বাংলাদেশের জন্য বড় ভাবনার কারণ।

চলমান ডিপিএলেও তিন ম্যাচ খেলে একটি ফিফটি পেয়েছেন লিটন, বাকি দুই ম্যাচ মিলে করেছেন ৩৮ রান। লিটনের এমন ফর্মহীনতার পরও একের পর এক ম্যাচ-সিরিজে সুযোগ পেয়েই যাচ্ছেন তিনি। যার জন্য সমালোচনার ঝড় উঠেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে শুরু করে ক্রীড়াঙ্গন- সবখানেই। এমনকি লিটনের এই অফফর্মের জন্য তাকে নিয়ে নানা ট্রোল ও হচ্ছে। নেটিজেনরা এরই মধ্যে তার এই অফফর্মের কারণে তাকে দলে দেখতেও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তবে অনেক ক্রীড়া বিশ্লেষকদের প্রশ্ন, লিটনের এই অফফর্ম যাবে কবে?

এরই মধ্যে ব্যাট হাতে লিটনের ধারাবাহিক এই ব্যর্থতা কাটাতে কোচদের বিশেষ নজর দিতে বলেছেন বিসিবির সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে পাপন বলেন, ‘লিটনকে নিয়ে আমরা সবাই জানি, তার মেধা আছে। বেশ কিছুদিন ধরেই সে ফর্মের বাইরে। তাকে নিয়ে জালাল (ক্রিকেট অপারেশন্স চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস) ভাইয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে ব্যাটিং কোচ যে আছেন আমাদের, তার সঙ্গেও কথা বলতে বলা হয়েছে। বলেছি তার (লিটনের) ওপর বিশেষ নজর দিয়ে দেখতে যে সমস্যাটা কোথায়।’

সাকিব আল হাসান ও মুস্তাফিজুর রহমান বর্তমানে জাতীয় দলের বাইরে আছেন। জিম্বাবুয়ে সিরিজের চতুর্থ ম্যাচ দিয়ে ফেরার কথা রয়েছৈ তাদের। এ নিয়ে বিসিবি সভাপতি বলেন, ‘সাকিবের খেলার কথা, মুস্তাফিজ খেলবে কি না আমি নিশ্চিত না। আমার ধারণা ওকে বিশ্রামে রাখা হবে। কতদিন বিশ্রামে রাখা হবে তা জানিনা। সাকিব তো লিগে সেঞ্চুরি করল এতদিন পরে। ওর রানে ফিরে আসাটা একটা ভালো দিক। আমি যতটুকু শুনেছি ও খেলবে।’

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টাইগারদের প্রথম ম্যাচের পারফরম্যান্স নিয়ে পাপন বলেন, ‘বোলিংটা প্রথমদিকে ভালোই লাগছিল। পরের দিকে একদম ভালো লাগেনি। ব্যাটিংটা ভালো লাগেনি। ব্যাটিংয়ে এখনও মনে হচ্ছে আমরা স্ট্রাগল করছি। বোলিংয়ে যে অবস্থা ছিল, ৪০-৪১ রানে ৭ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর এত রান করতে দেওয়া ওদের, এটা আমাদের পুরোনো অভ্যাস। এটা দেখে মনে হচ্ছে এখনও বের হতে পারিনি।’


বিসিবি   ক্রিকেট   লিটন দাস  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

রিয়াদ-হৃদয়ের ব্যাটে ৬ উইকেটের জয় বাংলাদেশের

প্রকাশ: ১০:২৮ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে বিশ্বকাপের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম দুটিতে জিতে সিরিজ জয়ের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ। চট্টগ্র্রামে ব্যাটে-বলে পারফরম্যান্স করে দ্বিতীয় ম্যাচে সফরকারীদের ছয় উইকেটে হারিয়েছে টাইগাররা।

রোববার (৫ মে) আগে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ ১৩৯ রানের লক্ষ্য দেয় জিম্বাবুয়ে। জবাব দিতে নেমে ভর করে ৯ বল এবং ৬ উইকেট হাতে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় টাইগাররা।

সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরু থেকেই ব্যাট চালাতে থাকেন আগের ম্যাচে রান না পাওয়া লিটন কুমার দাস। তাকে সঙ্গ দেন তানজিদ তামিম। দুজনের ব্যাটে ভর করে পাওয়ার প্লেতে ৪১ রান তুলতে পারে বাংলাদেশ।

তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি তামিম। ১৯ বলে ১৮ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। এরপর লিটনকে সঙ্গ দেন শান্ত। ইনিংস লম্বা করতে পারেননি দুজনের কেউই। ১৫ বলে ১৬ রান করে শান্ত আউট হলে, ২৫ বলে ২৮ রান করে তাকে সঙ্গ দেন লিটন।

তৃতীয় দফায় বৃষ্টির বাঁধা দিলে, ১০ মিনিট পর খেলা শুরু হয়। এরপর টাইগার শিবিরের হাল ধরেন তাওহীদ হৃদয় এবং জাকের আলী। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি জাকের। ১২ বলে ১৩ রান করে এনগারাভার বলে বোল্ট আউট হন তিনি।

এরপর মাহমুদুল্লাহকে সঙ্গে নিয়ে দলকে জয়ের পথে এগিয়ে নেন হৃদয়। শেষ পর্যন্ত মাহমুদউল্লাহ ১৪ বলে ২৩ রান এবং হৃদয়ের ২৬ বলে ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে ৯ বল এবং ৬ উইকেট হাতে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় টাইগাররা।

জিম্বাবুয়ের হয়ে দুই উইকেট শিকার করেন লুক জঙ্গি। এ ছাড়াও রিচার্ড এনগারাভা এবং এনডলোভু নেন একটি করে উইকেট।

এর আগে টস হেরে ব্যাটিং নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় জিম্বাবুয়ে। দলীয় ৩৬ রানেই চার উইকেট হারিয়ে বসে বাংলাদেশ। ৪ বলে ২ রান করে মুরামানি আউট হলে প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেন জয়লর্ড গাম্বি। তবে ইনিংস বড় করতে পারেননি। ৩০ বলে ১৭ রান করে আউট হন এই উইকেটরক্ষক ব্যাটার।

এদিন ব্যাট হাতে আলো ছড়াতে পারেননি সিকান্ডার রাজাও। ৮ বলে ৩ রান করে রিশাদের প্রথম শিকার হন রোডেশিয়ানদের দলপতি। ২ বলে শূন্য রান করে তাকে সঙ্গে দেন মানদান্দে।

এরপর ব্রায়ান বেনেটকে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন অভিষিক্ত জনাথন ক্যামফেল। ২৪ বলে ৪৫ রান করে আউট হন এই বাঁহাতি ব্যাটার। তবে শেষ পর্যন্ত বেনেটের ২৯ বলের হার না মানা ৪৪ রানে ভর করে ১৩৯ রানের লড়াকু পুঁজি পায় জিম্বাবুয়ে।

বাংলাদেশের হয়ে তাসকিন আহমেদ এবং রিশাদ হোসেন দুটি করে উইকেট শিকার করেন। এ ছাড়াও শরিফুল ইসলাম, মাহেদী হাসান এবং সাইফউদ্দিন নেন একটি করে উইকেট।

টি-টোয়েন্টি সিরিজ   বাংলাদেশ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

লড়াকু পুঁজি জিম্বাবুয়ের, লক্ষ্যে এগোচ্ছে বাংলাদেশ

প্রকাশ: ০৮:০৫ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। আর সিরিজ জয়ের ব্যবধান বাড়িয়ে নিতে আজ (রোববার) দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে নাজমুল শান্তর দল। যেখানে শুরুতেই টাইগারদের বোলিং তোপে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে সফরকারীরা। তবে পরবর্তীতে অভিষিক্ত জোনাথন ক্যাম্পবেলের ব্যাটে লড়াইয়ের পুঁজি পায় তারা।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৩৮ রান সংগ্রহ করেছে জিম্বাবুয়ে। দলটির হয়ে সর্বোচ্চ ৪৫ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছেন ক্যাম্পবেল। এটি তার অভিষেক ম্যাচ ছিল।

রোববার টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে। দলটির হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন জয়লর্ড গাম্বি ও তাদিওয়াশে মারুমানি। শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা। ইনিংসের চতুর্থ ওভারে মারুমানিকে লেগ বিফোরের ফাঁদে (এলবিডব্লিউ) ফেলেন তাসকিন। আউট হওয়ার আগে ২ করেন তিনি।

পরে ক্রিজে আসেন ক্রেস আরভিন। তাকে সঙ্গে নিয়ে দলীয় ইনিংস কিছুটা এগিয়ে নেন গাম্বি। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই গাম্বিকে (১৭) সাজঘরের পথ দেখান মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।

এরপর উইকেটে আসেন জিম্বাবুয়ের অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। থিতু হওয়ার আগেই রিশাদের ঘূর্ণিতে দুর্দান্ত ক্যাচ নিয়েছেন লিটন দাস। আউট হওয়ার আগে ৩ রান করেন তিনি।

ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছেন ক্লাইভ মাদানদে। রিশাদের ঘূর্ণিতে শূন্য রানে কাটা পড়েছেন তিনি। আশা দেখালেও ইনিংস লম্বা করতে পারেননি আরভিন। ১১তম ওভারে মাহেদী হাসানের ঘূর্ণিতে উইকেট বিলিয়ে দেন তিনি। সাজঘরে ফেরার আগে ১৩ করেন এ ব্যাটার।

নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়েছিল জিম্বাবুয়ে। তবে সেই ধাক্কা সামলে দলকে এগিয়ে নেন ক্যাম্পবেল ও বেনেট। তাদের দুজনের ব্যাট থেকে আসে ৭৩ রান।

ফিফটির আক্ষেপ নিয়ে ক্যাম্পবেল (৪৫) সাজঘরে ফিরলে ভেঙে যায় তাদের এ জুটি। শেষ পর্যন্ত ব্যাট হাতে লড়াই চালিয়ে জিম্বাবুয়েকে মান বাঁচানো পুঁজি এনে দেন বেনেট। ৪৪ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি। যা তার ক্যারিয়ার সেরা ইনিংস।

বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ দুটি করে উইকেট শিকার করেছেন তাসকিন আহমেদ ও রিশাদ হোসেন। এছাড়া একটি করে উইকেট পেয়েছেন সাইফউদ্দিন, মাহেদী হাসান ও শরিফুল।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

রিয়ালের বিপক্ষে ম্যাচের পূর্বে বড় ধাক্কা খেল বায়ার্ন

প্রকাশ: ০৬:৩৪ পিএম, ০৫ মে, ২০২৪


Thumbnail

আগামী বুধবার রাতে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের সেকেন্ড লেগে রিয়ালের ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে মুখোমুখি হবে বায়ার্ন মিউনিখ ও রিয়াল মাদ্রিদ। গেল সপ্তাহে ঘরের মাঠে দারুণ ফুটবল খেলে রিয়ালের বিপক্ষে প্রথম লেগ ২-২ গোলে ড্র করেছিল তারা। আর তাই এই ম্যাচে দুই দলই নিজেদের সবটা উজাড় করে দিতে চাইবে।

তবে সেমিফাইনালের দ্বিতীয় লেগে এসে আগের ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ তারকা রাফায়েল গেরেরোকে মিস করবে বায়ার্ন। পর্তুগিজ এই তারকা প্রথম লেগে নেমেছিলেন লিওন গোরেৎজকার বদলি হিসেবে। বদলি নেমেই মাঝমাঠে বায়ার্নের আধিপত্য বিস্তারে সাহায্য করেছিলেন তিনি। ১-০ গোলে পিছিয়ে থাকা বায়ার্নও ম্যাচে ফেরে গেরেরোর ডিফেন্সিভ পারফর্ম্যান্সের সুবাদে।

কিন্তু, দ্বিতীয় লেগের ম্যাচের আগেই ছিটকে গিয়েছেন তিনি। স্টুটগার্ডের বিপক্ষে ম্যাচে মাত্র ১৭ মিনিটের মাথায় গোড়ালির চোটের কারণে উঠিয়ে নেয়া হয় এই পর্তুগিজ তারকাকে। বায়ার্ন মিউনিখের অফিসিয়াল বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বায়ার্ন মিউনিখকে পরের কয়েক ম্যাচে রাফায়েল গেরেরোকে ছাড়াই মাঠে নামতে হবে। পর্তুগিজ এই তারকা বুন্দেসলিগায় স্টুটগার্ডের বিপক্ষে অ্যাওয়ে ম্যাচে লিগামেন্টে চোট পান এবং ক্যাপসুল ইনজুরিতে পড়েছেন। বায়ার্ন মিউনিখের মেডিক্যাল ডিপার্টমেন্ট বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।’

বায়ার্নের পক্ষ থেকে অবশ্য বলা হয়নি ঠিক কতদিনের জন্য মাঠের বাইরে থাকবেন গেরেরো। যদিও চলতি মৌসুমে বায়ার্নের বাকি আছে সর্বোচ্চ আর চার ম্যাচ। বুন্দেসলীগায় দুই ম্যাচ খেলবে তারা। এর বাইরে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফাইনালে যেতে পারলে খেলতে হবে দুই ম্যাচ। আর ফাইনালে যেতে পারলে হাতে থাকবে তিন ম্যাচ।

রাফায়েল গেরেরো উইংব্যাক হিসেবে থাকলেও মিডফিল্ড এবং উইঙ্গার হিসেবেও বেশ সফল। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের বিপক্ষে বায়ার্নের জয়ে রেখেছিলেন বড় ভূমিকা। মৌসুম শেষে ইউরোতে পর্তুগালের জার্সিতেও তাকে দেখা যাওয়ার সম্ভাবনা ছিল।


রিয়াল মাদ্রিদ   বায়ার্ন মিউনিখ   চ্যাম্পিয়ন্স লিগ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন