ইনসাইড গ্রাউন্ড

বার্সেলোনাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে রিয়াল মাদ্রিদ

প্রকাশ: ০৯:৪১ এএম, ২২ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

লা লিগার চলতি মৌসুমের দ্বিতীয় এল ক্লাসিকোয় বার্সেলোনাকে কাঁদিয়ে শিরোপার আরো কাছে রিয়াল মাদ্রিদ।

রবিবার (২২ এপ্রিল) রাতে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর এল ক্লাসিকোয় চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীদে ৩-২ গোলে হারায় ভিনিসিয়ুস-বেলিংহামরা। 

ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগের মধ্যে শুধু লা লিগাতেই গোল লাইন নেই প্রযুক্তি। গত বছর মে মাসে লা লিগা সভাপতি হাভিয়ের তেবাস জানিয়েছেন, গোল লাইন প্রযুক্তি ‘বেশ ব্যয়বহুল।’

এদিকে গত অক্টোবরে তেবাসের বাৎসরিক বেতন বাড়িয়ে ৫৪ লাখ ইউরো করার প্রস্তাবে স্পেনের প্রায় ৪০টি ক্লাবের ভোট দেওয়ার গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল। সে যা হোক, সান্তিয়াগো বার্নাব্যুর এল ক্লাসিকোতে ৩-২ গোলে হারের পর গোল লাইন প্রযুক্তির অনুপস্থিতি নিয়ে আক্ষেপ করতে পারেন বার্সার সমর্থকেরা। বলতে পারেন, যে প্রযুক্তি ইংল্যান্ডের দ্বিতীয় বিভাগ লিগে আছে, সেটা ব্যবহার করতে না পারলে আর শীর্ষ পাঁচ লিগের কাতারে থাকা কেন!

ম্যাচে দুই চির প্রতিদ্বন্দ্বী তখন ১-১ গোলের সমতায়। ২৮ মিনিটে বার্সার কর্নার থেকে লামিনে ইয়ামালের টোকা কোনোমতে ঠেকান রিয়াল মাদ্রিদ গোলকিপার আন্দ্রি লুনিন। ক্যামেরার বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল দেখেও ঠিক নিশ্চিত হওয়া যায়নি বলটি পুরোপুরি গোললাইন পেরোনোর আগেই লুনিন ঠেকিয়েছেন কি না! ভিডিও অ্যাসিস্ট্যান্ট রেফারি (ভিএআর) প্রযুক্তির রায় মেনে গোল দেননি মাঠের রেফারি। ধারাভাষ্যকারেরাও সে সময় গোললাইন প্রযুক্তির অনুপস্থিতি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপারটি ইতমধ্যেই ঝড় তুলেছে। গোলটি পেলে যে বার্সাকে হারতে হয় না, রিয়ালও লিগ শিরোপার হাত ছোঁয়া দূরত্বে যায় না!

৩২ ম্যাচে ৮১ পয়েন্ট নিয়ে লিগ টেবিলের শীর্ষে রিয়াল। সমান ম্যাচে ৭০ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় বার্সা। ৬৮ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় জিরোনা। হাতে ৬ ম্যাচ রেখে বার্সার সঙ্গে ১১ পয়েন্ট ব্যবধানে এগিয়ে রিয়াল।

এই ৬ ম্যাচ থেকে সর্বোচ্চ ১৮ পয়েন্ট তুলে নিতে পারবে বার্সা। এখনই ১১ পয়েন্ট ব্যবধানে এগিয়ে থাকায় নিজেদের বাকি ৬ ম্যাচ থেকে আর ৮ পয়েন্ট তুলে নিতে পারলেই ৩৬তম লিগ জয় নিশ্চিত হবে রিয়ালের। অন্যদিকে বার্সা ট্রফি ছাড়াই মৌসুম শেষের অপেক্ষায়।

বার্সা কিন্তু জেতার সুযোগ পেয়েছিল। ম্যাচের ৬ ও ৬৯ মিনিটে দুবার এগিয়ে গিয়েছিল কাতালান ক্লাবটি।

৬ মিনিটে রাফিনিয়ার কর্নার থেকে গোল করেন আন্দ্রেয়াস ক্রিশ্চিনসেন। ১২ মিনিট পর বার্সার বক্সে লুকাস ভাসকেজকে সমন্বিত প্রচেষ্টায় ফাউল করেন পাও কুবারাসি ও হোয়াও কানসেলো। পেনাল্টি পায় রিয়াল। স্পটকিক থেকে ঠান্ডা মাথায় গোল করেন ভিনিসিয়ুস। প্রথমার্ধে যোগ করা সময়ে ডান পায়ে চোট পেয়ে মাঠ ছাড়েন বার্সার মিডফিল্ডার ফ্রেঙ্কি ডি ইয়াং।

প্রথমার্ধের শেষ মিনিটে ক্রিশ্চিনসেনের বদলি হয়ে নামা ফারমিন লোপেজ বার্সাকে গোল এনে দেন ৬৯ মিনিটে। লুনিন বল ধরতে ব্যর্থ হওয়ার সুযোগ নিয়ে ফিরতি শটে গোল করে বার্সাকে আবারও এগিয়ে দেন লোপেজ। এর মিনিট পাঁচেক আগে রবার্ট লেভানডফস্কিকে তুলে ফেরান তোরেসকে মাঠে নামায় বার্সা। অফসাইডের প্যাঁচে পরে তোরেসও পরে গোলের সুযোগ নষ্ট করেন।

তবে পিছিয়ে পড়ার চার মিনিট পরই সমতায় ফেরে রিয়াল। ৭৩ মিনিটে ভলিতে গোল করেন ম্যাচে দুর্দান্ত খেলা ভাসকেজ। গোটা ম্যাচে সেভাবে নিজের উপস্থিতি জানান দিতে না পারা জুড বেলিংহাম এরপর রিয়ালের জয় এনে দেন। প্রয়োজনের সময় গোল করতে তাঁর জুড়ি মেলা ভার।
গত বছর অক্টোবরে লিগে প্রথম ক্লাসিকোয় ৯২ মিনিটে বেলিংহামের গোলে জিতেছিল রিয়াল। সেটাও ছিল ঘুরে দাঁড়িয়ে তুলে নেওয়া জয়। আজ ফিরতি ক্লাসিকোতেও বেলিংহাম রিয়ালকে জয়সূচক গোলটি এনে দেন যোগ করা সময়ে, ১ মিনিটে। ডান প্রান্ত দিয়ে ভাসকেজের মাপা ক্রস খূঁজে নিয়েছিল বেলিংহামের পা। ৯২ মিনিটে ইংল্যান্ড তারকার এই গোলে ম্যাচ থেকে পয়েন্ট তুলে নেওয়ার সাধ চূর্ণ হয় বার্সার।

লিগে এ নিয়ে ১৭ গোল হয়ে গেল বেলিংহামের। এবার লিগে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ গোলদাতাও বেলিংহাম। জিরোনার আরতেম দোভাকের সঙ্গে পিছিয়ে ১ গোল ব্যবধানে।

পাঁচ দিনের ব্যবধানে ম্যানচেস্টার সিটি ও বার্সাকে হারানোর স্বাদ পেল রিয়াল। গত বৃহষ্পতিবার চ্যাম্পিয়নস লিগ কোয়ার্টার ফাইনাল ফিরতি লিগে টাইব্রেকারে সিটিকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ওঠে কার্লো আনচেলত্তির দল। ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতায় পরের ধাপে উত্তীর্ণ হওয়ার পর ক্লাসিকো খেলতে নেমে এটাই প্রথম জয় রিয়ালের।

অন্যদিকে ইউরোপিয়ান প্রতিযোগিতা থেকে ছিটকে পড়ার পর ক্লাসিকো খেলতে নেমে এটাই প্রথম হার বার্সার। সেটাই ম্যাচে দুবার এগিয়ে যাওয়ার পর! ক্লাসিকোয় বার্সা এমন কিছুর দেখা পেল ১০৮ বছর পর। ক্লাসিকোয় বার্সা এর আগে সর্বশেষ দুবার এগিয়ে গিয়েও হেরেছে ১৯১৬ সালে এই এপ্রিলেই!

লা লিগায় ২৬ ম্যাচে অপরাজিত রিয়াল। এই মৌসুমে বার্সার বিপক্ষে টানা তৃতীয় জয় পেল আনচেলত্তির দল।


বার্সেলোনা   রিয়াল মাদ্রিদ   লা লিগা   ক্লাসিকোয়  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

জার্মান জায়ান্টদের বিপক্ষে আগে থেকেই সতর্ক রিয়াল

প্রকাশ: ০৮:৫৩ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

গত সপ্তাহে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালের প্রথম লেগে ঘরের মাঠে রিয়ালকে আটকে রেখে দারুণ ফুটবল খেলে ২-২ গোলে ড্র করেছিল বায়ার্ন মিউনিখ। যার জন্য দ্বিতীয় লেগের পূর্বে নতুন কিছুর সন্ধানে আছে রিয়াল মাদ্রিদ। এমন পরিস্থিতিতে রিয়াল কোচ কার্লো আনচেলত্তি জানিয়েছেন, দলের পারফরমেন্স ভালো করা না গেলে জার্মান জায়ান্টদের পিছনে ফেলা মুশকিল হবে।

প্রথম লেগে ভিনিসিয়ুস জুনিয়রের দুই গোলে মাদ্রিদ ড্র নিয়ে মাঠ ছাড়ে। ঐ ম্যাচের পর আনচেলত্তি আলিয়াঞ্জ অ্যারেনাতে বলেছিলেন, ‘বায়ার্ন খুবই বিপদজনক দল। তারা আজ সেরা ম্যাচ খেলেছে, যা আমরা পারিনি। নিজেদের উন্নতি করার এখনও সময় আছে।’

এরই মধ্যে গত শনিবার কাদিজকে ৩-০ গোলে হারিয়ে লা লিগার শিরোপা নিশ্চিত করেই মাদ্রিদ ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে বায়ার্নকে আতিথ্য দিচ্ছে। কিন্তু চ্যাম্পিয়ন্স লিগের দ্বিতীয় লেগের ম্যাচকে সামনে রেখে লা লিগার শিরোপা জয় উৎসব আপাতত বন্ধ রেখেছে লস ব্লাঙ্কোসরা।

রেকর্ড ১৪ বারের চ্যাম্পিয়ন্স লিগ বিজয়ী রিয়াল মাদ্রিদ এখন তাদের ইউরোপীয়ান মুকুটে আরও একটি পালক যোগ করতে মুখিয়ে আছে।

আনচেলত্তি বলেছেন, ‘আমরা সকল সমর্থকদের সাথে জয়ের উৎসব উদযাপন করতে চাই। সবাই বিষয়টি বুঝতে পারছে। বুধবার আমাদের একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ রয়েছে। মৌসুমে সম্ভবত এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ।’

মাদ্রিদ অধিনায়ক নাচো ফার্নান্দেজও কোচের সাথে একমত পোষন করেছেন, ‘আমরা ফাইনালে খেলার একেবারে দ্বারপ্রান্তে রয়েছি। সবাই এই একটি ম্যাচের দিকে তাকিয়ে আছি। যে কারণে এই মুহূর্তে খুব একটা আনন্দ উদযাপন করছি না।’


রিয়াল মাদ্রিদ   বায়ার্ন মিউনিখ   চ্যাম্পিয়ন্স লিগ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

জিম্বাবুয়েকে ৯ রানে হারিয়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রকাশ: ০৬:৩৯ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে রক্ষণাত্মক ক্রিকেট খেলে প্র্রথম তিন ম্যাচেই জয় তুলে নিয়েছে টাইগারা। এতে চট্টগ্রাম পর্বেই সিরিজ নিশ্চিত হয়েছে বাংলাদেশের। ‍তৃতীয় ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে রানে হারিয়েছে শান্ত বাহিনী।

মঙ্গলবার (৭ মে) আগে ব্যাট করে জিম্বাবুয়েকে ১৬৬ রানের লক্ষ্য দেয় বাংলাদেশ। জবাব দিতে নেমে নির্ধারিত ওভারে নয় উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান তুলতে পারে জিম্বাবুয়ে। এতে ৯ রানের জয় পায় বাংলাদেশ।

রান তাড়া করতে নেমে কখনোই জয়ের পথে ছিল না জিম্বাবুয়ে। শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে দলটি। সফরকারীদের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩১ রানের ইনিইংস খেলেন তাদিওয়ানাশে মারুমানি। এছাড়া জোনাথন ক্যাম্পবেল ২১ রান করেন।

শেষ দিকে ফারাজের অপরাজিত ৩৪ রানের ইনিংস জিম্বাবুয়ের হারের ব্যবধান কমিয়েছে। তিনি ছাড়া মাদান্দে ১১ ও মাসাকাদজা ১৩ রান করেন। বাংলাদেশের হয়ে সাইফউদ্দিন তিনটি, রিশাদ দুটি এবং তানভীর, তাসকিন, সাকিব ও রিয়াদ একটি করে উইকেট নেন।

এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি বাংলাদেশের। ওপেনার লিটন দাস ও তিনে নামা নাজমুল হোসেন শান্ত দুজনেই ছিলেন ব্যর্থতার বৃত্তে বন্দী। লিটন ১২ ও শান্ত ৬ রান করেন। আরেক ওপেনার তামিম ফেরেন ২১ রানে।

চতুর্থ উইকেটে তাওহীদ হৃদয় ও জাকের আলীর ৮৭ রানের জুটিতে বাংলাদেশের শক্ত পুঁজি নিশ্চিত হয়। জাকের ৪৪ রানে ফিরলেও ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটির দেখা পান হৃদয়। সাজঘরে ফেরার আগে ৫৭ রান করেন তিনি।

মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ৯ ও রিশাদ ৬ রানের অপরাজিত দুই ক্যামিও খেলেন। জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন ব্লেসিং মুজারাবানি। এছাড়া একটি করে উইকেট নেন ফারাজ আকরাম ও সিকান্দার রাজা।

বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ ক্রিকেট   বিশ্বকাপ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

তৃতীয় টি-২০তে বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ

প্রকাশ: ০৪:৫৬ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-২০তে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ দল। যেখানে তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে টিম টাইগার্স।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছেন হৃদয়। ৩৮ বলে তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ২ ছক্কা ও ৩ চারে।

বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।

ইনিংসের চতুর্থ ওভারে মুজারাবানির বল স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হন লিটন। আউট হওয়ার আগে ১২ করেন এ ব্যাটার।

পরে ক্রিজে আসেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই সাজঘরের পথ ধরেছেন তিনি। সিকান্দার রাজার ঘূর্ণিতে কাটা পড়েন টাইগার দলপতি।

এরপর বাইশ গজে আসেন তাওহীদ হৃদয়। তাকে সঙ্গে নিয়ে দলীয় রানের চাকা সচল রাখেন তামিম। কিন্তু ফারাজ আকরামের বল উড়ে মারতে গিয়ে ডিপ মিড উইকেটে মাদান্দের তালুবন্দী হন তিনি। তার বিদায়ে ভেঙে যায় এ জুটি। তাদের দুজনের ব্যাট থেকে আসে ৩১ রান।

জাকের আলী অনিককে নিয়ে দলকে সুবিধাজনক অবস্থানে নিয়ে যান হৃদয়। এ জুটির ব্যাট থেকে আসে ৮৭ রান। তবে ফিফটি করে হৃদয় (৫৭) ফিরলে ভেঙে যায় এ জুটি।

তার বিদায়ের পর ফিফটির আক্ষেপ নিয়ে সাজঘরে ফিরেছেন জাকের (৪৪)। মুজারাবানির ডেথ ইয়র্কারে বোল্ড হন তিনি। শেষদিকে রিয়াদ-রিশাদের ব্যাটে বাংলাদেশের ইনিংস থামে ১৬৫ রানে।

জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন ব্লেসিং মুজারাবানি। এছাড়া একটি করে উইকেট নেন ফারাজ আকরাম ও সিকান্দার রাজা।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

পর পর লিটন-শান্ত সাজঘরে

প্রকাশ: ০৩:৩৬ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।

তবে ব্যাট করতে নেমে এদিন পাওয়ারপ্লেতেই দুই উইকেট হারিয়েছে কিছুটা চাপে পড়েছে টাইগাররা। এদিন ব্যাট হাতে আবারো ব্যর্থ হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন লিটন দাস। এরপরেই রাজার ঘূর্ণিতে বোল্ড হন নাজমুল হোসেন শান্ত।

এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ ওভারে দুই উইকেটে ৪২ রান।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা।

বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

তৃতীয় টি-২০তে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল জিম্বাবুয়ে

প্রকাশ: ০৩:০২ পিএম, ০৭ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে দুই দল। যেখানে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই জিততে চায় বাংলাদেশ।

অন্যদিকে ঘুরে দাঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাতে মরিয়া সফরকারীরা। এমন সমীকরণ মাথায় রেখে মঙ্গলবার চট্টগ্রামে মুখোমুখি হচ্ছে দুদল। ম্যাচটি শুরু হবে বেলা ৩টায়।

এর আগে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। এতে আগে ব্যাট করবে বাংলাদেশ।

সিরিজ জয়ের মিশনে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। শেখ মাহেদী হাসান ও শরিফুল ইসলামের জায়গায় দলে এসেছেন তানভীর ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব।

অপরদিকে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে সফরকারী জিম্বাবুয়েও। রিচার্ড এনগারাভা ও এন্সলি এন্দলোভুর পরিবর্তে একাদশে ফিরেছেন ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।

বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, তানভীর ইসলাম, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও তানজিম হাসান সাকিব।

জিম্বাবুয়ের একাদশ: জয়লর্ড গাম্বি, ক্রেগ আরভিন, র্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ক্লাইভ মাদানদে, জোনাথন ক্যাম্পবেল, লুক জঙ্গি, ব্লেসিং মুজারাবানি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।


বাংলাদেশ   জিম্বাবুয়ে   টি-২০ সিরিজ   টি-২০ বিশ্বকাপ   ক্রিকেট   বিসিবি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন