নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:১১ পিএম, ০৩ অগাস্ট, ২০১৮
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ ৭ উইকেটে হেরে ১-০তে পিছিয়ে রয়েছে। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের লক্ষ্য ঘুরে দাঁড়ানোর। সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায়।
অনেকেই জানেন যুক্তরাষ্ট্রে ক্রিকেটের জনপ্রিয়তা নেই বললেই চলে। সেখানে রাগবি ও ফুটবলের জয়জয়কার। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাঁরা এখনো পা দেয়নি। সেই হিসেবে ক্রিকেটে যে তাঁদের আগ্রহ নেই সেটা বলা যাবে না। সেখানকার দেশের ক্রীড়া প্রতিনিধিরা ক্রিকেটের উন্নয়নের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে।
এদিকে যেই স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ খেলবে তাঁর নাম সেন্ট্রাল ব্রোয়ার্ড রিজিওনাল পার্ক স্টেডিয়াম, লডারহিল। মোট দর্শক ধারণক্ষমতা ২০ হাজারের মতো। এখন পর্যন্ত এই স্টেডিয়ামে মোট তিনটি সিরিজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ম্যাচ হয়েছে মাত্র ৬টি। ২০১০ সালে নিউজিল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কার ম্যাচের মধ্য দিয়ে এই স্টেডিয়ামটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পা রাখে। ফ্লোরিডায় প্রচুর বাংলাদেশিদের বসবাস। স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশের খেলা দেখতে বাংলাদেশি দর্শকদের উপস্থিতি থাকবে দেখার মতো। আর ভিন্ন কন্ডিশনে নিজেদের দেশের নাগরিকদের পেয়ে বাংলাদেশ দল যে আরও উজ্জীবিত থাকবে সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না।
বিদেশের মাটিতে বাংলাদেশি দর্শক সেটা একটা বাড়তি পাওয়া। সেই বাড়তি পাওয়াকে কাজে লাগিয়েই ঘুরে দাঁড়াতে চায় বাংলাদেশ। সিরিজে সমতায় ফিরতে চায়। সমতা ফেরার লড়াইয়ে বাংলাদেশের একাদশ কেমন হতে পারে আসুন দেখে নেই।
ওপেনিং
ওপেনিং এ তামিম ইকবাল যে অটো চয়েস এটা কাউকে বলে দিতে হবেনা। ওয়ানডেতে দুর্দান্ত পারফর্ম করা তামিম গত ম্যাচে নিজের নামের প্রতি সুবিচার করতে পারেননি। তাই এবার মুখিয়ে থাকবেন দ্বিতীয় ম্যাচেই নিজেকে ফিরে পাওয়ার। কিন্তু বাংলাদেশের বড় সমস্যা তামিমের সঙ্গী। গত ম্যাচে তামিমের সঙ্গী হিসেবে সুযোগ পেয়েছিলেন সৌম্য সরকার। অফ ফর্মের ধারাবাহিকতা তিনি এখনো ধরে রেখেছেন। যেহেতু দলের প্রয়োজনে বাংলাদেশের সঙ্গে শেষ সময়ে যোগ দিয়েছেন। সেই হিসেবে প্রথম ম্যাচে আবারো তাঁকে দেখা যেতে পারে। তিনি আরও একটি সুযোগ পাবেন।
কোন কারণে সৌম্যকে সুযোগ দেওয়া না হলে লিটন দাস হতে পারেন তামিমের ওপেনিং সঙ্গী। গত ম্যাচে ২১ বলে ২৪ রান করেছেন লিটন। দলের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ছিলেন তিনি ওই ম্যাচে।
মিডল অর্ডার
গত ম্যাচে তিনে নেমে লিটন দাস ভালো খেলেছেন। সৌম্য দলে থাকলে তিনি তিন নম্বরে নামছেন এটা এক রকম নিশ্চিত। লিটন কোন কারণে যদি ওপেনিং করে সে ক্ষেত্রে তিনে নামবেন সাকিব আল হাসান। ওয়ানডেতে তিন নম্বরে নেমে দুর্দান্ত খেলেছিলেন সাকিব।
এরপরে চার এবং পাঁচে মুশফিক ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের পরীক্ষিত জুটিই হবে সেরা চয়েস।
লোয়ার অর্ডার
এই ম্যাচে সাব্বির যে খেলছেন না সেটা প্রায় নিশ্চিত। তাঁর জায়গায় দলে সুযোগ পাওয়া আরিফুল আবারো সুযোগ পাবেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে প্রথমবারের মতো মাঠে নেমে চাপের মুখে ১৮ বলে ১৫ রানের ইনিংস সত্যি প্রশংসনীয়। মেহেদী হাসান মিরাজ অনেকটা অটো চয়েস খেলোয়াড় হয়ে দাঁড়িয়েছেন বাংলাদেশের জন্য।
বোলার
মুস্তাফিজ ও রুবেল থাকবেন এটা নিশ্চিত। তবে নাজমুল ইসলামের ভাগ্য খারাপ হতে পারে। তিনি গত ম্যাচে উল্লেখযোগ্য তেমন কিছুই করতে পারেননি। সেই হিসেবে তাঁর বদলে দলে ঢুকতে পারেন আবু হায়দার রনি অথবা আবু জায়েদ রাহী।
একনজরে একাদশ
তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকার, লিটন দাস, সাকিব আল হাসান (অধিনায়ক), মুশফিকুর রহিম, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মেহেদী হাসান মিরাজ, আরিফুল হক, মোস্তাফিজুর রহমান, রুবেল হোসেন ও আবু হায়দার রনি/আবু জায়েদ রাহী।
বাংলা ইনসাইডার/এসএকে
মন্তব্য করুন
আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা করছে অংশগ্রহণকারী দেশগুলো। যার মধ্যে থেকে ইতোমধ্যেই দল ঘোষণা করেছে, নিউজিল্যান্ড, ইংল্যান্ড ও সাউথ আফ্রিকা। এবার সেই ধারাবাহিকতায় ১৫ সদস্যের স্কোয়াড ঘোষণা করেছে ভারতও।
২০০৭ সালের শিরোপাজয়ীরা ভিরাট কোহলি, হার্দিক পান্ডিয়া এবং রিশাভ পান্তকে সঙ্গে নিয়েই বিশ্বমঞ্চে যাচ্ছে। তবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মূল স্কোয়াডে জায়গা হয়নি শুভমান গিল এবং রিঙ্কু সিংয়ের।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ভারতের স্কোয়াড
রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), ইয়াশভি জায়সাওয়াল, বিরাট কোহলি, সূর্যকুমার যাদব, ঋষভ পান্ত, সাঞ্জু স্যামসন, হার্দিক পান্ডিয়া, শিভাম দুবে, রবীন্দ্র জাদেজা, অক্ষর প্যাটেল, কুলদীপ যাদব, যুবেন্দ্র চাহাল, আর্শদীপ সিং, জসপ্রিত বুমরাহ, মোহাম্মদ সিরাজ।
রিজার্ভ ক্রিকেটার- শুভমান গিল, রিংকু সিং, আভেষ খান, খলিল আহমেদ।
ভারত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ বিরাট কোহলি রোহিত শর্মা
মন্তব্য করুন
আসন্ন টি-২০ বিশ্বকাপকে সামনে
রেখে এইডেন মার্করামকে অধিনায়ক করে ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। বিপিএল
এ চ্যাম্পিয়ন ডেভিট মিলার রয়েছে এ দলে। তাছাড় প্রোটিয়াদের বিশ্বকাপ স্কোয়াডে আছেন অনভিষিক্ত দুই ক্রিকেটারও।
বিশ্বকাপের জন্য ঘোষিত দলের ব্যাটিং ইউনিটে আছেন অভিজ্ঞ কুইন্টন ডি কক, রেজা হেনড্রিকস, হেনরিখ ক্লাসেন, ডেভিড মিলার ও ত্রিস্টান স্টাবস।
পেস ইউনিটে নির্বাচকরা আস্থা রেখেছেন কাগিসো রাবাদা, আনরিখ নরকিয়া, মার্কো জানসেন ও জেরাল্ড কোয়েৎজের ওপর।
এছাড়াও নান্দ্রে বার্গারের সঙ্গে রিজার্ভ ক্রিকেটার হিসেবে আছেন লুঙ্গি এনগিডি।
দক্ষিণ আফ্রিকার
বিশ্বকাপ স্কোয়াড:
বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকা আছে ডি গ্রুপে। যেখানে তাদের সঙ্গী শ্রীলংকা, নেদারল্যান্ডস, বাংলাদেশ ও নেপাল। ১০ জুন নিউইয়র্কে বাংলাদেশের বিপক্ষে মাঠে নামবে দক্ষিণ আফ্রিকার।
টি-২০ বিশ্বকাপ প্রোটিয়া দক্ষিণ আফ্রিকা দল ঘোষণা
মন্তব্য করুন
আর মাস খানেক পরেই পর্দা উঠতে যাচ্ছে এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের। যার জন্য ইতোমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে অংশগ্রহণকারী দলগুলো। শুধু তাই নয় দল গঠনেও উঠেপড়ে লেগেছে তারা।
সেই ধারাবাহিকতায় এবার জস বাটলারকে অধিনায়ক করে এবং জোফরা আর্চারকে ফিরিয়ে আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণা করেছে গতবারের চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি) ঘোষিত এ দলে চমক হিসেবে আছেন স্পিনিং অলরাউন্ডার টম হার্টলি।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে আগামী জুনে অনুষ্ঠেয় আসছে আসরের জন্য মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) ১৫ জনের প্রাথমিক দল ঘোষণা করেছে ইসিবি। বিশ্বকাপের জন্য দল ঘোষণার শেষ সময় ১ মে। তবে ২৫ মে পর্যন্ত দলে পরিবর্তন আনা যাবে কোনো কারণ দেখানো ছাড়াই।
২০২৩ সালের ১৪ মার্চ বাংলাদেশের বিপক্ষে মিরপুরে সর্বশেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছিলেন আর্চার। চোটের কারণে মাঠে অনিয়মিত হয়ে পড়া এই পেসার সর্বশেষ প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেট খেলেছেন গত বছরের ৬ মে, আইপিএলে। তবে ডান হাতের কনুইয়ের ইঞ্জুরি সেরে ওঠায় বিশ্বকাপে খেলতে চলেছেন আর্চার। বিশ্বকাপে তাকে পাওয়ার জন্য ইংল্যান্ড অ্যান্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড বেশ সতর্ক অবস্থানে ছিল।
এবারের আসরে গ্রুপ বি’তে খেলবে বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, নামিবিয়া, স্কটল্যান্ড ও ওমান। আগামী ৪ জুন স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে আসর শুরু করবে জস বাটলারের দল।
ইংল্যান্ডের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের স্কোয়াড: জস বাটলার (অধিনায়ক), ফিল সল্ট, উইল জ্যাকস, জনি বেয়ারস্টো, বেন ডাকেট, হ্যারি ব্রুক, লিয়াম লিভিংস্টোন, মঈন আলী, স্যাম কারান, ক্রিস জর্ডান, টম হার্টলি, আদিল রশিদ, জফরা আর্চার, মার্ক উড, রিস টপলি।
জস বাটলার ইংল্যান্ড জোফরা আর্চার টি-২০ বিশ্বকাপ
মন্তব্য করুন
চলতি মৌসুমটা যেন রিয়ালের জন্য যেন আরও এক স্বপ্নের মৌসুম। কারণ ইতোমধ্যেই লা লিগা শিরোপা প্রায় নিশ্চিত করে ফেলেছে তারা। সেই সাথে এবার সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালেও পা রেখেছে কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা।
আর সেই ধারাবাহিকতায় এবার শিরোপা নিশ্চিত করতে চায় রিয়াল মাদ্রিদ। এ লড়াইয়ে সেমিফাইনালে লস ব্লাঙ্কোসদের সামনে কঠিন প্রতিপক্ষ। যেখানে অপেক্ষায় বায়ার্ন মিউনিখ।
মঙ্গলবার সেমিফাইনালের প্রথম লেগে বায়ার্ন মিউনিখের মুখোমুখি হবে রিয়াল মাদ্রিদ। এরই মধ্যে জার্মানিতে পৌঁছেছে কার্লো আনচেলত্তির দল। এই দুই দল প্রতিযোগিতার ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি একে অপরের মোকাবেলা করেছে।
অনেকটা অলিখিতভাবেই এই দুই জায়ান্টের দ্বৈরথ ‘ইউরোপিয়ান ক্লাসিকো’র তকমা পেয়ে গেছে। এখন পর্যন্ত ২৬বারের মোকাবেলায় মাদ্রিদের ১২ জয়ের বিপরীতে বায়ার্নের জয় ১১টিতে। যে কারণে একটু হলেও মাদ্রিদকে এগিয়ে রাখা যায়।
গত এক দশকে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে জার্মান জায়ান্টদের উপর অনেকটাই ছড়ি ঘুরিয়েছে মাদ্রিদ। রেকর্ড ১৪বারের বিজয়ী মাদ্রিদ সাম্প্রতিক তিনটি আসরে বায়ার্নকে বিদায় করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে সেমিফাইনাল ও ২০১৭ সালে কোয়ার্টার ফাইনাল।
এই তিনটি আসরেই রিয়াল মাদ্রিদ শিরোপা নিয়ে ঘরে ফিরেছে। ২০১৭ সালে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে অতিরিক্ত সময়ের বায়ার্ন বিদায় নিয়েছিল। ম্যাচটিতে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো হ্যাটট্রিক করেছিলেন।
ঐ সময় বায়ার্নের কোচ ছিলেন আনচেলত্তি। কয়েক মাস পর এই ইতালিয়ান কোচকে বরখাস্ত করে বায়ার্ন। এই সুযোগটি লুফে নেয় মাদ্রিদ। আনচেলত্তিকে পেয়ে আরো বেশি উজ্জীবিত মাদ্রিদ এরপর আরো দুটি শিরোপা জয় করেছে।
এবার বুন্দেসলিগায় বায়ার লেভাকুসেনের কাছে ১১ বছরের আধিপত্য হারিয়েছে বায়ার্ন। আর এ কারণে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপাটি তাদের কাছে আরো বেশি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
মাদ্রিদের বিপক্ষে ২০১৭ সালের কোয়ার্টার ফাইনালে ঐ ম্যাচে বাজে রেফারিং নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন আনচেলত্তি। মিডফিল্ডার আরতুরো ভিদালের লাল কার্ড ও রোনালদোর একটি অফসাইডের গোল নিয়ে আনচেলত্তি বেশ আপত্তি করেছিলেন।
এদিকে মৌসুমের দু:সহ স্মৃতি কাটিয়ে উঠতে বায়ার্নের সামনে এখন চ্যাম্পিয়ন্স লিগের শিরোপা জয়ের বিকল্প নেই। কোচ থমাস টুখেলের দলের জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি ইংলিশ স্ট্রাইকার হ্যারি কেইনের ফর্ম। সবমিলিয়ে দারুণ এক লড়াইয়ের অপেক্ষায় দুই দল।
রিয়াল মাদ্রিদ বায়ার্ন মিউনিখ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের মেয়েদের ইতোমধ্যেই ৮-১০ গোলের বড় ব্যবধানে জয়ের রেকর্ড রয়েছে। বয়সভিত্তিক বা জাতীয় দল সবখানেই মেয়েরা দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছে। তবে এবার এক নতুন কীর্তি গড়ল সাবিনা-মারিয়ারা।
সোমবার (২৯ এপ্রিল) নারীদের ফুটবল লিগে কমলাপুরে দু’দলের শক্তির পার্থক্য ছিল যোজন যোজন। নাসরিন স্পোর্টস একাডেমি দল গড়েছে জাতীয় নারী দলের তারকাদের নিয়ে। অন্যদিকে জামালপুর কাচারিপাড়া একাদশে নেই কোন বড় নাম।
এদিন ম্যাচ শুরু হতেই সাবিনা-শামসুন্নাহাররা গোল করতে শুরু করেন। সানজিদা-মাসুরারা যোগ দেন গোল উৎসবে। শেষ বাঁশির আগে ব্যবধান নিয়ে যান ১৯-০।
নাসরিন স্পোর্টস একাডেমির হয়ে মারিয়া মান্দা, সাবিনা ও শামসুন্নাহার হ্যাটট্রিক তো করেনই। পরে আরও একটি করে গোল আসে এই তিন তারকার পা থেকে। মাসুরা পারভীন, সানজিদা আক্তার ও সুমাইয়া দুটি করে গোল করেন। অন্য গোলটি করেন মাজিয়া।
হ্যাটট্রিক সাবিনা বাংলাদেশ নারী ফুটবল
মন্তব্য করুন