নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:০০ পিএম, ১৪ জানুয়ারী, ২০১৯
বিপিএলে দেশি বোলাররা এগিয়ে আছে। কিন্তু ব্যাটসম্যানদের উল্লেখযোগ্য অবস্থান নেই।
বিপিএলের গত পাঁচ আসরের পরিসংখ্যানে দেখা যায় দেশি ক্রিকেটারদের থেকে এগিয়ে থাকে বিদেশি ক্রিকেটাররা। বল-ব্যাট দুই বিভাগেই বিদেশিদের দাপট লক্ষণীয়। ব্যয়বহুল এসব ক্রিকেটারদের খেলিয়ে হয়তো টাকা উসুল করা যায় কিন্তু তাতে দেশি ক্রিকেটের লাভ কোথায়?
তবে ভুলটা শুধু ফাঞ্চাইজিদেরই না; বাজে পারমফরম্যান্সের জন্য দেশি ক্রিকেটাররাও সামনে আসতে পারে না। সেরা একাদশে সর্বোচ্চ ৪ জন বিদেশি ক্রিকেটার থাকতে পারে। এর বিপরীতে দেশি ক্রিকেটার থাকে ৭ জন- যেখানে আবার দেশি তারকা ক্রিকেটারদের সংখ্যাই প্রাধান্য পায়।
কিন্তু তাতেও লাভ নেই। আসর শেষে বিদেশি ক্রিকেটারদের আধিপত্যই বেশি দেখা যায়। তবে এই আসরে ঢাকা পর্ব শেষে বোলারদের তালিকাটা নজর কাড়ার মতো। এই তালিকায় সেরা পাঁচে আছেন চার জন দেশি বোলার। এক নম্বরে আছেন মাশরাফি।
সেরা পাঁচে যারা আছেন:
মাশরাফি বিন মর্তুজা (রংপুর রাইডার্স): ম্যাচ ৫, উইকেট ১০
রবি ফ্রাইলিংক (চিটাগং ভাইকিংস): ম্যাচ ৪, উইকেট ৯
শফিউল ইসলাম (রংপুর রাইডার্স): ম্যাচ ৫, উইকেট ৯
তাসকিন আহমেদ (সিলেট সিক্সার্স): ম্যাচ ৩, উইকেট ৭
সাকিব আল হাসান (ঢাকা ডায়নামাইটস): ম্যাচ ৪, উইকেট ৭
কিন্তু ব্যাটসম্যানদের ক্ষেত্রে পরিসংখ্যানটা ভিন্ন। এখানে কদাচিৎ ভালো করছেন দেশি ব্যাটসম্যানরা। জুনায়েদ সিদ্দিকী ও রনি তালুকদার শুরু থেকেই তুলনামূলকভাবে ভাল পারফরম্যান্স ধরে রেখেছেন। তারকা ক্রিকেটারদের মধ্যে এগিয়ে আছেন মুশফিকুর রহিম। কিন্তু বাকিদের পারফরম্যান্স আশাব্যঞ্জক নয়।
তামিম ইকবাল, লিটন দাস, সৌম্য সরকার, ইমরুল কায়েস, সাকিব আল হাসান, মোহাম্মদ মিঠুন, মাহমুদউল্লাহ, মুমিনুল হক – এক কথায় ফ্লপ!
জ্বলে উঠতে পারেনি নিষেধাজ্ঞা থেকে ফেরা সাব্বির রহমান, মোসাদ্দেক হোসেন, নাসির হোসেন বা মোহাম্মদ আশরাফুল।
অন্যদিকে, বিদেশিদের মধ্যে এখন পর্যন্ত এগিয়ে আছেন রংপুর রাইডার্সের রাইলি রুশো, সিলেট সিক্সার্সের নিকোলাস পুরান, ঢাকা ডায়নামাইটসের হজরতউল্লাহ জাজাই। সেরা পাঁচের তালিকায় আছেন,
রাইলি রুশো (রংপুর রাইডার্স): ম্যাচ ৫, মোট রান ২৩০, স্ট্রাইকরেট ১৩১.৪২
নিকোলাস পুরান (সিলেট সিক্সার্স): ম্যাচ ৩, মোট রান ১৬৫, স্ট্রাইকরেট ১৫৭.১৪
হযরতউল্লাহ জাজাই (ঢাকা ডায়নামাইটস): ম্যাচ ৪, মোট রান ১৪০, স্ট্রাইকরেট ১৬৬.৬৬
মুশফিকুর রহিম (চট্টগ্রাম ভাইকিংস): ম্যাচ ৪, মোট রান ১৩৯, স্ট্রাইকরেট ১৩৩.৬৫
জুনায়েদ সিদ্দিকী (খুলনা টাইটান্স): ম্যাচ ৫, মোট রান ১০৭, স্ট্রাইকরেট ১৩৫.৪৪
এই তালিকায় অন্যান্যের মধ্যে আছে,
রনি তালুকদার (ম্যাচ ৪, রান ১০৪)
মোহাম্মদ মিঠুন (ম্যাচ ৫, রান ৯৮ রান)
পল স্টার্লিং (ম্যাচ ৪, রান ৯৬)
কাইরন পোলার্ড (ম্যাচ ৪, রান ৯৫)
সুনিল নারিন (ম্যাচ ৪, রান ৯০)
সেরা দশে নেই সাকিব, তামিম, মাহমুদউল্লাহ, সৌম্য, ইমরুল, সাব্বির, মুমিনুলদের নাম। তবে ১৪ নম্বরে আছেন মেহেদি হাসান মিরাজ।
আগামীকাল থেকে সিলেটে শুরু হবে ২য় পর্বের খেলা। টি-২০ তে সিলেটে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা শেষ কয়েক আসরে ভালো করতে পারেনি। এই আসরে তার ব্যতিক্রম হবে সেরকম আশা করাও কষ্টসাধ্য। তবুও সিলেটের দিকেই তাকিয়ে থাকবে লক্ষ কোটি ক্রিকেটপ্রেমী।
বাংলা ইনসাইডার/ডিএম/এমআর
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ ক্রিকেট বিশ্বকাপ
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-২০তে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ দল। যেখানে তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে টিম টাইগার্স।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছেন হৃদয়। ৩৮ বলে তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ২ ছক্কা ও ৩ চারে।
বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।
ইনিংসের চতুর্থ ওভারে মুজারাবানির বল স্কুপ করতে গিয়ে বোল্ড হন লিটন। আউট হওয়ার আগে ১২ করেন এ ব্যাটার।
পরে ক্রিজে আসেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই সাজঘরের পথ ধরেছেন তিনি। সিকান্দার রাজার ঘূর্ণিতে কাটা পড়েন টাইগার দলপতি।
এরপর বাইশ গজে আসেন তাওহীদ হৃদয়। তাকে সঙ্গে নিয়ে দলীয় রানের চাকা সচল রাখেন তামিম। কিন্তু ফারাজ আকরামের বল উড়ে মারতে গিয়ে ডিপ মিড উইকেটে মাদান্দের তালুবন্দী হন তিনি। তার বিদায়ে ভেঙে যায় এ জুটি। তাদের দুজনের ব্যাট থেকে আসে ৩১ রান।
জাকের আলী অনিককে নিয়ে দলকে সুবিধাজনক অবস্থানে নিয়ে যান হৃদয়। এ জুটির ব্যাট থেকে আসে ৮৭ রান। তবে ফিফটি করে হৃদয় (৫৭) ফিরলে ভেঙে যায় এ জুটি।
তার বিদায়ের পর ফিফটির আক্ষেপ নিয়ে সাজঘরে ফিরেছেন জাকের (৪৪)। মুজারাবানির ডেথ ইয়র্কারে বোল্ড হন তিনি। শেষদিকে রিয়াদ-রিশাদের ব্যাটে বাংলাদেশের ইনিংস থামে ১৬৫ রানে।
জিম্বাবুয়ের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট শিকার করেন ব্লেসিং মুজারাবানি। এছাড়া একটি করে উইকেট নেন ফারাজ আকরাম ও সিকান্দার রাজা।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।
তবে ব্যাট করতে নেমে এদিন পাওয়ারপ্লেতেই দুই উইকেট হারিয়েছে কিছুটা চাপে পড়েছে টাইগাররা। এদিন ব্যাট হাতে আবারো ব্যর্থ হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন লিটন দাস। এরপরেই রাজার ঘূর্ণিতে বোল্ড হন নাজমুল হোসেন শান্ত।
এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ ওভারে দুই উইকেটে ৪২ রান।
চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা।
বাংলাদেশের হয়ে ইনিংস উদ্বোধনে নামেন লিটন দাস ও তানজিদ হাসান তামিম। ম্যাচের শুরু থেকে দেখেশুনে খেলেন তারা দুজন। তবে ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই এ জুটিতে আঘাত করেন মুজারাবানি।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নামছে দুই দল। যেখানে দুই ম্যাচ হাতে রেখেই জিততে চায় বাংলাদেশ।
অন্যদিকে ঘুরে দাঁড়িয়ে সিরিজ বাঁচাতে মরিয়া সফরকারীরা। এমন সমীকরণ মাথায় রেখে মঙ্গলবার চট্টগ্রামে মুখোমুখি হচ্ছে দুদল। ম্যাচটি শুরু হবে বেলা ৩টায়।
এর আগে চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জিম্বাবুয়ে অধিনায়ক সিকান্দার রাজা। এতে আগে ব্যাট করবে বাংলাদেশ।
সিরিজ জয়ের মিশনে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। শেখ মাহেদী হাসান ও শরিফুল ইসলামের জায়গায় দলে এসেছেন তানভীর ইসলাম ও তানজিম হাসান সাকিব।
অপরদিকে দুই পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নামবে সফরকারী জিম্বাবুয়েও। রিচার্ড এনগারাভা ও এন্সলি এন্দলোভুর পরিবর্তে একাদশে ফিরেছেন ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।
বাংলাদেশ একাদশ: নাজমুল হোসেন শান্ত (অধিনায়ক), লিটন দাস, তানজিদ হাসান তামিম, তাওহীদ হৃদয়, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, জাকের আলী অনিক, তানভীর ইসলাম, রিশাদ হোসেন, তাসকিন আহমেদ, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও তানজিম হাসান সাকিব।
জিম্বাবুয়ের একাদশ: জয়লর্ড গাম্বি, ক্রেগ আরভিন, র্রায়ান বেনেট, সিকান্দার রাজা (অধিনায়ক), তাদিওয়ানাশে মারুমানি, ক্লাইভ মাদানদে, জোনাথন ক্যাম্পবেল, লুক জঙ্গি, ব্লেসিং মুজারাবানি, ওয়েলিংটন মাসাকাদজা ও ফারাজ করিম।
বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ে টি-২০ সিরিজ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট বিসিবি
মন্তব্য করুন
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে চরম হতাশা। কারণ দুঃসময় যেন কোন মতেই পিছু ছাড়ছে না তাদের। যতদিন যাচ্ছে, মাঠের পারফরম্যান্সে ততোই ম্লান হচ্ছে তারা। যার প্রমাণ মিলেছে গতকালের ক্রিস্টাল প্যালেসের বিপক্ষে ম্যাচে।
প্রথম পর্বের হারের প্রতিশোধ নিতে মাঠে নামা দলটি পেয়েছে উল্টো ৪-০ ব্যবধানের হারের তিক্ততা। ম্যাজিকের বদলে মাঠে ম্যানইউ ছিল ভীষণ সাদামাটা। প্রতিপক্ষের বিবর্ণতার সুযোগে বিশাল জয় তুলে নেয় ক্রিস্টাল।
ম্যাচের ১২ মিনিটেই এগিয়ে যায় দলটি। বক্সের মাঝামাঝি থেকে বাঁ পায়ের শটে দলকে এগিয়ে নেন ওলিসে। গোল পরিশোধে মরিয়া হয়ে ওঠে ম্যানইউ। তবে ৪০তম মিনিটে আবারও গোল হজম করে টেন হাগের শিষ্যরা। মাতেতার গোলে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেয় প্যালেস।
৫৮ মিনিটে ইংলিশ ডিফেন্ডার টাইরিক মিচেল ব্যবধান আরও বাড়ালে ফিঁকে হয়ে যায় সফরকারীদের ঘুরে দাঁড়ানোর আশা। আর আট মিনিট পর দারুণ নৈপুণ্যে নিজের দ্বিতীয় গোলে জয় নিশ্চিতই করে ফেলেন ওলিসে। ডান দিক থেকে বক্সে ঢুকে জোরালো শটে ম্যানইউর কফিনে ঠুকেন শেষ পেরেক।
বিব্রতকর এই হারে উয়েফা কনফারেন্স লিগের টিকিট পাওয়ার লড়াইয়েও পিছিয়ে পড়ল দলটি। এবারের লিগে ইউনাইটেডের এটা ১৩ তম হার। ৩৫ ম্যাচে ৫৪ পয়েন্ট নিয়ে আট নম্বরে আছে ম্যানইউ। তাদের সমান পয়েন্ট নিয়ে গোল ব্যবধানে এগিয়ে সপ্তম স্থানে চেলসি।
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড এফএ কাপ ফুটবল
মন্তব্য করুন
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচ সিরিজের তৃতীয় টি-২০তে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ দল। যেখানে তাওহীদ হৃদয়ের ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ পেয়েছে টিম টাইগার্স। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে পাঁচ উইকেটে ১৬৫ রান সংগ্রহ করেছে বাংলাদেশ। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৭ রানের ইনিংস উপহার দিয়েছেন হৃদয়। ৩৮ বলে তার ইনিংসটি সাজানো ছিল ২ ছক্কা ও ৩ চারে।
ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের সিরিজ খেলছে বাংলাদেশ। যার মধ্যে ইতোমধ্যেই প্রথম দুই ম্যাচ মাঠে গড়িয়েছে। যেখানে দুটিতেই সফরকারীদের নাস্তানাবুদ করে জয় পেয়েছে স্বাগতিকরা। সেই ধারাবাহিকতায় আজ তৃতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে দুই দল। যেখানে টসে জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় জিম্বাবুয়ে। সে অনুযায়ী আগে ব্যাট করছে বাংলাদেশ।