উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের টানটান উত্তেজনার ম্যাচের দু’দিন পর আবারো মুখোমুখি হয় ম্যানচেস্টার সিটি ও টটেনহাম হটস্পার। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে স্পারদের ১-০ গোলে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের শীর্ষে উঠেছে পেপ গার্দিওলার দল।
তবে আজ শীর্ষে ওঠার সুযোগ রয়েছে লিভারপুলের। কার্ডিফ সিটিকে হারালেই সিটিজেনদের টপকে যাবে অলরেডরা।
ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের পয়েন্ট টেবিল (সেরা পাঁচ)
দল |
ম্যাচ |
জয় |
হার |
ড্র |
পয়েন্ট |
ম্যানচেস্টার সিটি |
৩৪ |
২৮ |
২ |
৪ |
৮৬ |
লিভারপুল |
৩৪ |
২৬ |
৭ |
১ |
৮৫ |
টটেনহ্যাম |
৩৪ |
২২ |
১ |
১১ |
৬৭ |
আর্সেনাল |
৩৩ |
২০ |
৬ |
৭ |
৬৬ |
চেলসি |
৩৪ |
২০ |
৬ |
৮ |
৬৬ |
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ টি-২০ বিশ্বকাপ ক্রিকেট
মন্তব্য করুন
লিওনেল মেসি। বয়স ৩৬ হলেও যত দিন গড়াচ্ছে ততই যেন তরুণ হয়ে মাঠে ধরা
দিচ্ছেন এই ফুটবল জাদুকর। ক্যারিয়ারের শেষ সময়ে এসেও ২০-২৫ বছর বয়সের যেকোন
তরুণকে টপকে গড়ে চলেছেন একের পর এক রেকর্ড। তেমনই আজ এক রেকর্ডের স্বাক্ষী
হয়েছে ফুটবল ভক্তরা।
ঘরের মাঠ ফ্লোরিডার ফোর্ট লডারডেলের চেজ স্টেডিয়ামে নিউইয়র্ক রেড বুলসের বিপক্ষে মেসির দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে মায়ামিকে এনে দিয়েছেন ৬-২ গোলের বিশাল জয়। রোববার (৫ মে) ভোর সাড়ে ৫টায় এমএলএসের ম্যাচে মায়ামির প্রতিশোধের এই জয়ে হ্যাটট্রিক করেছেন লুইস সুয়ারেজ। অন্যদিকে, মেসি এক গোলের পাশাপাশি পাঁচটি অ্যাসিস্ট করেছেন। মায়ামির অন্য দুটি গোল করেছেন প্যারাগুইয়ান মিডফিল্ডার মাতিয়াস রোহাস।
এদিন সবাইকে ছাড়িয়ে আলোচনায় বিশ্বজয়ী মেসি। মায়ামি যে ৬টি গোল পেয়েছে, সেখানে ১টি গোল সরাসরি মেসি করেছেন। আর বাকি ৫ গোলে অ্যাসিস্ট করেছেন তিনি। এ নিয়ে এমএলএসের ১৪ ম্যাচে ২৫টি অ্যাসিস্ট করলেন বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টাইন তারকা। চলতি মৌসুমের ৮ ম্যাচে করেছেন ১০ গোল ও ১২ অ্যাসিস্ট।
গোল ও অ্যাসিস্টে এক মৌসুমেই দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছে মেসি মায়ামির হয়ে রেকর্ড গড়েছেন। ম্যাচটিতে দ্বিতীয়ার্ধেই পাঁচটি অ্যাসিস্ট করেন রোজারিও’র এই মহাতারকা। যা এক অর্ধে সর্বোচ্চ গোলে সহায়তা করার রেকর্ড। এমনকি লিগের ইতিহাসে প্রথম কোনো খেলোয়াড় হিসেবে মেসি ৬ গোলে অবদান রাখলেন।
অথচ ম্যাচের শুরুটা ছিল অন্য রকম। ৩০ মিনিটে দান্তে ভানজেইরের গোলে এগিয়ে যায় রেড বুলস। প্রথমার্ধে সে গোল শোধ দিতে ব্যর্থ মায়ামি। তাই মায়ামি সমর্থকদের মনে শঙ্কা জাগছিল হেরেই কি মাঠ ছাড়তে হবে। কিন্তু বিরতির পর ফিরে ম্যাচের চেহারা পাল্টে দেন মায়ামির খেলোয়াড়েরা।
দ্বিতীয়ার্ধের শুরু থেকেই মাঠে নামেন প্যারাগুয়ের মিডফিল্ডার রোজাস। মাঠে নামার ৩ মিনিটের মধ্যেই দুর্দান্ত এক গোলে মায়ামিকে সমতায় ফেরান রোজাস। মেসির পাস নিয়ন্ত্রণে নিয়ে দুজন ডিফেন্ডারকে কাটিয়ে ২৫ গজ দূর থেকে নেয়া শটে গোলটি করেন তিনি।
২ মিনিট পর স্কোরশিটে নাম লেখান মেসি। সুয়ারেজের পাস থেকে মেসির করা গোলে লিড পায় মায়ামি। ২ মিনিটে মেসির পাস থেকে আবার গোল করেন রোজাস। এরপর ম্যাচটি যেন হয়ে পড়ে শুধুই মেসি-সুয়ারেজময়। পরবর্তী ১৩ মিনিটে মেসি-সুয়ারেজের বার্সেলোনার পুরোনো বোঝাপড়া চোখে পড়ে।
এর মধ্যে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন সুয়ারেজ। তার প্রতিটি গোলই হয়েছে মেসির বাড়ানো পাসে। যথাক্রমে ৬৮, ৭৫ ও ৮১ মিনিটে গোল করে আমেরিকান ফুটবলে নিজের প্রথম হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন উরুগুইয়ান ফরোয়ার্ড। আর তাতেই মায়ামির বড় জয়ও নিশ্চিত হয়ে যায়। যোগ করা সময়ে ফসবার্গ পেনাল্টিতে গোল করে রেডবুলসের হয়ে হারের ব্যবধান কমান।
এই জয়ে ১২ ম্যাচে ২৪ পয়েন্ট নিয়ে মেজর লিগ সকারের ইস্টার্ন কনফারেন্সের পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে মায়ামি। দুই কনফারেন্স মিলিয়েই শীর্ষে আছেন মেসিরা। এই ম্যাচের গোলটি নিয়ে এবারের মেজর লিগ সকারে মেসির গোলসংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১০টিতে।
হ্যাটট্রিক করে সুয়ারেজও গোলসংখ্যায় ছুঁয়ে ফেলেছেন মেসিকে। ১০টি করে গোল নিয়ে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ গোলদাতা যৌথভাবে তারা দুজনই। একদিক থেকে মেসি অবশ্য অনেক এগিয়ে। আর্জেন্টাইন তারকা যে সতীর্থদের করা ৯টি গোলে রেখেছেন অবদান।
লিওনেল মেসি আর্জেন্টিনা ইন্টার মায়ামি লুইস সুয়ারেজ
মন্তব্য করুন
স্প্যানিশ
লা লিগায় আলাদা আলাদা ম্যাচে একই রাতে মাঠে নামে দুই জায়ান্ট রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সোলোনা।
প্রথম ম্যাচে কাদিজকে হারিয়ে মাত্র শিরোপা জয়ের জন্য মাত্র ১ পয়েন্টের আশায় ছিলো রিয়াল।
পরের ম্যাচে নিজেদের ঘরের মাঠে জিরোনার কাছে ৪-২ গোলে হারে কাতালানরা। এতে এক মৌসুম
পর আবার শিরোপা পুনরুদ্ধার করে কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা। ৪ ম্যাচ হাতে রেখেই লা লিগার
৩৬তম শিরোপা ঘরে তুলে দলটি।
৩৪ ম্যাচে ২৭ জয় ও ৬ ড্রয়ে রিয়ালের পয়েন্ট ৮৭। জিরোনা সমান ম্যাচে ৭৪ পয়েন্ট নিয়ে দুইয়ে উঠেছে, গতবারের চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা ৭৩ পয়েন্ট নিয়ে নেমে গেছে তিনে।
আরও পড়ুন: ইতিহাদে আরো একবার ‘দ্য হলান্ড শো’
এর আগে সর্বশেষ ২০২১-২২ মৌসুমে স্প্যানিশ চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছিল লস ব্লাঙ্কোসরা। এক মৌসুম বিরতি দিয়ে তারা সেই শিরোপা পুনরুদ্ধার করেছে। এ জয়ে লা লিগায় নিজেদের সবচেয়ে শিরোপা জয়ের রেকর্ডও সমৃদ্ধ করল রিয়াল। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে থাকা বার্সেলোনার শিরোপা ২৭টি।
রিয়াল মাদ্রিদ ৩:০ কাদিজ
চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী বার্সেলোনা ম্যাচের ঘণ্টা দুয়েক আগে সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে কাদিজকে আতিথ্য দেয় রিয়াল। এই ম্যাচ দিয়ে চোট সেরে দীর্ঘদিন পর রিয়ালের একাদশে ফেরেন থিবো কোর্তোয়া।
রিয়াল বড় জয় পেলেও এ ম্যাচে গোলের দেখা পেতে তাদের অপেক্ষা করতে হয়েছে ৫১ মিনিট পর্যন্ত। লুকা মদ্রিচের বাড়ানো পাস থেকে অসাধারণ এক গোল করেন ব্রাহিম দিয়াজ।
এরপর ম্যাচের ৬৬ মিনিটে বদলি হিসেবে মাঠে নামেন জ্যুড বেলিংহ্যাম। এর ঠিক মিনিট দুই পরে দিয়াজের বাড়ানো বল থেকে থেকে ট্যাপ ইনে বল জালে জড়ান এই ইংলিশ মিডফিল্ডার। রিয়ালের শেষ গোলটি আসে যোগ করা সময়ের তৃতীয় মিনিটে। ভিনি আর নাচো হয়ে জোসেলু বল পান, এরপর রিয়ালকে ভাসান তৃতীয় গোল ও বড় জয়ের আনন্দে।
বার্সেলোনা ২ : ৪ জিরোনা
কাদিজকে হারিয়ে বার্সা জিরোনার ম্যাচের দিকে তাকিয়ে ছিলো রিয়াল মাদ্রিদ। আর তাদের সেই অপেক্ষাকে দীর্ঘস্থায়ী হতে দেয়নি কাতালানরা। জিরোনার কাছে নিজেদের ঘরের মাঠে ৪-২ গোলে হেরে গেছে তারা। যদিও ম্যাচের শুরুতে এগিয়ে যায় বার্সা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত এই লিড ধরে রাখতে পারেনি জাভি হার্নান্দেজের শিষ্যরা। এতে শিরোপার স্বপ্ন আগেই শেষ হয়ে যাওয়া দলটি এখন কেবল রানার্স-আপের জন্য লড়তে পারে।
আরও পড়ুন: প্রিমিয়ার লিগের বর্ষসেরা খেলোয়াড় ফোডেন ও খাদিজা
এদিন ম্যাচের মাত্র তৃতীয় মিনিটেই আন্দ্রেয়াস ক্রিস্টিনসেনের গোলে এগিয়ে যায় বার্সা। সেই উল্লাস এক মিনিটও স্থায়ী হয়নি। চতুর্থ মিনিটেই যে আর্তেম দোভবিকের গোলে সমতায় ফেরে স্বাগতিকরা। তবে বার্সা প্রথমার্ধ শেষ হওয়ার আগমুহূর্তে ফের লিড নেয়। যোগ করা সময়ের প্রথম মিনিটে গোল করেন লেভান্ডডস্কি। পেনাল্টিতে সফল স্পট কিকে বার্সাকে ২-১ গোলে এগিয়ে দেন এই
পোলিশ তারকা।
দ্বিতীয়ার্ধে নেমে শুরুতেই লন্ডভন্ড কাতালান শিবির। বদলি হিসেবে মাঠে নামার কয়েক সেকেন্ড পরেই জিরোনাকে ৬৫ মিনিটে সমতায় ফেরান পোর্তু। এই পর্তুগিজ উইঙ্গার এর পরের গোলেও অবদান রেখেছেন। তার বাড়ানো পাস পেয়ে জিরোনাকে ৩-২ গোলে এগিয়ে দেন স্প্যানিশ লেফটব্যাক মিগুয়েল গুতিয়েরেজ। বার্সার কফিনে শেষ পেরেক হিসেবে আসা চতুর্থ গোলটিও করেন পোর্তু। দারুণ এক ভলিতে ম্যাচটি ৪-২ ব্যবধানে পরিণত করেন ২৪ বছর বয়সী এই ফুটবলার। এই জয়ে আগামী মৌসুমে প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খেলাও নিশ্চিত করেছে জিরোনা।
লা লিগা বার্সা রিয়াল চ্যাম্পিয়ন
মন্তব্য করুন
দলের গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে পুরো নব্বই মিনিটেও হল্যান্ডকে খুঁজে পাওয়া যায় না, এমন আলোচনা ফুটবল প্রেমীদের মুখে শোনা যায় হরহামেশাই। কিন্তু নিজের দিনে যে তিনি কতটা ভয়ংকর তার প্রমাণ তিনি দিলেন আরেকবার। প্রিমিয়ার লিগে নিজেদের ৩৫ ম্যাচে উলভসের বিপক্ষে একাই তিনি গোল করেছেন ৪ টি।
হলান্ডের এ গোলমেশিন হয়ে ওঠার দিনে ৫-১ গোলে সিটি হারিয়েছে উলভার
হ্যম্পটনকে। দলের হয়ে হলান্ডের ৪ গোলের পাশাপাশি হুলিয়ান আলভারেজ করেন ১ গোল। সব
মিলিয়ে সিটির জার্সিতে দুই মৌসুমে এটি ছিলো হলান্ডের ৯ম হ্যাট্রিক। আর চলতি মৌসুমে
৩য়।
সিটির এ জয়ে প্রিমিয়ার লিগের শিরোপার লড়াই জমে উঠেছে বেশ। ৩৫
ম্যাচে ৮২ পয়েন্ট নিয়ে অবস্থান দুইয়ে। শীর্ষে থাকা আর্সেনালের পয়েন্ট ৩৬ ম্যাচে
৮৩।
ইতিহাদ
স্টেডিয়ামের ম্যাচটিতে হলান্ডের করা প্রথম তিন গোলের দুটিই পেনাল্টি থেকে। ১২
মিনিটে ইয়োস্কো গাভারদিওল ফাউলের শিকার হলে পেনাল্টি কাজে লাগিয়ে দলকে এগিয়ে দেন
হলান্ড। ৩৫তম মিনিটে করা দ্বিতীয় গোলটি আসে হেড থেকে। রদ্রির ক্রস থেকে আসা বল দীর্ঘ
উচ্চতা কাজে লাগিয়ে লাফিয়ে চমৎকার হেড নেন হলান্ড।
এরপর ম্যাচের ৪৫ তম মিনিটে
ভিএআর চেকের মাধ্যমে পেনাল্টি পায় সিটি। যা দারুনভাবে কাজে লাগাই হলান্ড। এতে ম্যাচের
স্কোরলাইন তখন দাড়াই ৩-০ তে।
হলান্ড তার চতুর্থ গোলটি
করেন বিরতির পর, ম্যাচের ৫৪তম মিনিটে। ফোডেন নিজেদের অর্ধ থেকে চমৎকার এক শটে উঁচু
করে বল হলান্ডের দিকে বাড়ান। সেটি দারুণভাবে নিয়ন্ত্রণে নিয়ে দূরের পোস্ট দিয়ে জালে
জড়ান হলান্ড।
এরপর ম্যাচের ৮২ তম মিনিটে
সিটি কোচ হলান্ডকে মাঠ থেকে তুলে নেন। ম্যাচের ৮৫ মিনিটে সিটির স্কোরলাইন ৫-১ করে দেন
হুলিয়ান আলভারেজ।
ম্যাচে উলভসের একমাত্র
সান্ত্বনা হয়ে থাকে ৫৩ মিনিটে হি-চাং হোয়াংয়ের গোলটিই।
প্রিমিয়ার লিগ হলান্ড ম্যান সিটি
মন্তব্য করুন
আইসিসির টেস্ট খেলার বার্ষিক হালনাগাদ শেষে র্যাংকিংয়ে এসেছে বড়
পরিবর্তন। কারণ গত বছর বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ হারা ভারতকে সরিয়ে পুনরায় টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের
শীর্ষস্থান দখল করেছে অস্ট্রেলিয়া। আইসিসির বাৎসরিক র্যাঙ্কিং হালনাগাদে এ সুখবর পায়
প্যাট কামিন্সের দল।
এই হালনাগাদ করা হয়েছে ২০২১ সালের মে মাস থেকে চলতি বছরের মে পর্যন্ত
। এই সময়ে ৩০ ম্যাচ খেলে ১২৪ রেটিং পয়েন্ট করেছে অজিরা। আর তা দুইয়ে থাকা ভারতের চেয়ে
৪ পয়েন্ট বেশি।
তবে ভারত টেস্টের শ্রেষ্ঠত্ব হারালেও ধরে রেখেছে বাৎসরিক র্যাঙ্কিংয়ে
ওয়ানডে ও টি-২০র শীর্ষস্থান। তাই শীর্ষের এ দুটি স্থান ছাড়া টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে আর
কোনো পরিবর্তন নেই।
শীর্ষস্থানে জায়গা পাওয়া অস্ট্রেলিয়ার রেটিং এখন ১২৪। অপরদিকে ভারতের
রেটিং ১২০। টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ে ১০৫ পয়েন্ট নিয়ে তিনে রয়েছে ইংল্যান্ড। এছাড়া ৪ থেকে
৯-এর মধ্যে থাকা দলগুলো হলো- দক্ষিণ আফ্রিকা (১০৩), নিউজিল্যান্ড (৯৬), পাকিস্তান
(৮৯), শ্রীলংকা (৮৩), ওয়েস্ট ইন্ডিজ (৮২) ও বাংলাদেশ (৫৩)।
এদিকে ওয়ানডের বছর শেষের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ দশে নেই কোনো পরিবর্তন
। ১২২ রেটিং নিয়ে শীর্ষস্থান ভারতের, দুই ও তিনে যথাক্রমে অস্ট্রেলিয়া (১১৬) ও দক্ষিণ
আফ্রিকা (১১২)।
৮৬ রেটিং নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান আটে। সাতে থাকা শ্রীলংকার রেটিং
৯৩, আর নয়ে থাকা আফগানিস্তানের ৮০। টি-২০তে ২৬৪ রেটিং নিয়ে সবার ওপরে ভারত, দ্বিতীয়
স্থানে থাকা অস্ট্রেলিয়া তাদের চেয়ে ৬ রেটিং পয়েন্ট পেছনে।
দক্ষিণ আফ্রিকা দুই ধাপ এগিয়ে চারে অবস্থান করছে (২৫২), যা তিন
নম্বরে থাকা ইংল্যান্ডের চেয়ে ২ রেটিং পয়েন্ট কম। অন্যদিকে ২৩১ রেটিং নিয়ে ৯ নম্বরে
বাংলাদেশ।
বার্ষিক র্যাঙ্কিং করার আগে বিবেচনায় নেয়া হয়েছে গত তিন বছরের
পারফরম্যান্স। এর মধ্যে ২০২১ সালের মে থেকে ২০২৩ সালের মে পর্যন্ত পারফরম্যান্সকে ৫০
শতাংশ ও সবশেষ এক বছরকে শতভাগ হারে বিবেচনায় নিয়েছে আইসিসি।
সম্প্রতি ক্রিকেটের সবচেয়ে প্রাচীনতম সংস্করণ টেস্টের এই র্যাঙ্কিংয়ে
শীর্ষস্থান দখল নিয়ে ভারত-অস্ট্রেলিয়ার লড়াই যেন বেশ জমে উঠেছে।
কখনও এক নম্বরে ভারত থাকছে
তো কখনো রোহিতের দলকে হটিয়ে শীর্ষস্থান দখল করছে প্যাট কামিন্সের অস্ট্রেলিয়া।
মন্তব্য করুন
স্প্যানিশ লা লিগায় আলাদা আলাদা ম্যাচে একই রাতে মাঠে নামে দুই জায়ান্ট রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সোলোনা। প্রথম ম্যাচে কাদিজকে হারিয়ে মাত্র শিরোপা জয়ের জন্য মাত্র ১ পয়েন্টের আশায় ছিলো রিয়াল। পরের ম্যাচে নিজেদের ঘরের মাঠে জিরোনার কাছে ৪-২ গোলে হারে কাতালানরা। এতে এক মৌসুম পর আবার শিরোপা পুনরুদ্ধার করে কার্লো আনচেলত্তির শিষ্যরা। ৪ ম্যাচ হাতে রেখেই লা লিগার ৩৬তম শিরোপা ঘরে তুলে দলটি।