ইনসাইড গ্রাউন্ড

শেষ দিনে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ, আশা ডমিঙ্গোর

প্রকাশ: ০৮:৩৭ পিএম, ২৯ নভেম্বর, ২০২১


Thumbnail শেষ দিনে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ, আশা ডমিঙ্গোর

চট্টগ্রাম টেস্টে পাকিস্তানকে ২০২ রানের লক্ষ্য দিয়েছে বাংলাদেশ। এরই মধ্যে এক সেশন ব্যাট করে ১০৯ রান তুলে চতুর্থ দিন শেষ করেছে সফরকারীরা। স্কোরবোর্ড বলছে জয়ের প্রহর গুনছে পাকিস্তান। যদিও এখনও জয়ের আশা ছাড়ছেন না বাংলাদেশের প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গো।

তিনি শেষ তিন চমকের অপেক্ষায় আছেন। মূলত প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ যেভাবে লড়াইয়ে ফিরেছে সেটাই আত্মবিশ্বাস যোগাচ্ছে টাইগার কোচকে। তিনি বেশ ভালো ভাবেই অনুধাবন করতে পেরেছেন শেষ দিনে জিততে হলে তার শিষ্যদের দারুণ কিছু করতে হবে।

ডমিঙ্গো বলেন, ‘ম্যাচ যেভাবে এগিয়েছে, প্রথম সেশনেই সব উইকেট গিয়েছে। আমি সত্যিই ছেলেদের নিয়ে বেশ গর্বিত যেভাবে তারা প্রথম ইনিংসে লড়াই করেছে। নিজেদের সামর্থ্য দারুণভাবে ফুটিয়ে তুলেছে। পাকিস্তান নির্দ্বিধায় আমাদের থেকে এগিয়ে আছে। জিততে আরও ৯৩ রান করতে হবে। ফল আমাদের পক্ষে আনতে বিশেষ কিছু করতে হবে। টেস্ট ক্রিকেটে যে কোনো কিছুই হতে পারে। আমাদেরকে আগামীকাল সকালের এসে আবার সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। আমরা যদি প্রথম আধাঘণ্টায় এক বা দুটি উইকেট নিতে পারি তাহলে যেকোনো কিছুই হতে পারে।’

প্রথম ইনিংসে ৪৪ রানের লিড নিয়েও ব্যাটারদের ব্যর্থতায় বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইনিংস থমকে গেছে ১৫৭ রানে। প্রথম ইনিংসের মতো দ্বিতীয় ইনিংসও ব্যর্থ হয়েছে বাংলাদেশের টপ অর্ডার। প্রথম ইনিংসে ৪৯ রানে ৪ উইকেট হারালেও দ্বিতীয় ইনিংসে ২৫ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে বাংলাদেশ। 

লিটন দাস, ইয়াসিল আলী রাব্বি ও নুরুল হাসান সোহান চেষ্টা করলেও তাদের রান যথেষ্ঠ ছিল না বাংলাদেশের লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেয়ার জন্য। তাই চতুর্থ দিন শেষে ডমিঙ্গো কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন টপ অর্ডার ব্যাটারদের। তার ভাষ্য, ‘আমরা প্রথম দুদিন ভালো অবস্থায় ছিলাম। তৃতীয় দিনের বেশিরভাগ সময়ই নিজেদের নিয়ন্ত্রণে ম্যাচ রেখেছি।’

শেষ সেশনে পাকিস্তানের উইকেট তুলে নিতে না পারার আক্ষেপের কথা জানিয়ে টাইগার কোচ বলেন, 'শেষ সেশনটি আমাদের পক্ষে আসেনি। ওখানে আমরা চাপে পড়ে যাই। এটা দেখা সত্যিই হতাশার। শেষ সেশনে ব্যাটিং ব্যর্থতার আগ পর্যন্ত আমরা দারুণ ক্রিকেট খেলেছি। আমরা প্রথম ইনিংসে প্রতিদ্বন্দ্বীতাপূর্ণ স্কোর পেয়েছিলাম। স্পিনার ও পেসাররা দারুণ বোলিং করে আমাদের লিড এনে দিয়েছেন। কিন্তু গতকাল আমাদের একটি ভয়ানক শেষ সেশন ছিল যা আমাদের খেলায় অনেক চাপের মধ্যে ফেলেছিল। আমি মনে করি ২৫০-২৮০ রানের মধ্যে স্কোর পেলে আমরা ভালো অবস্থানে থাকতে পারতাম।’ যোগ করেন তিনি।


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

এশিয়ান গেমসে হারতে হারতে জিতলো বাংলাদেশ

প্রকাশ: ০৬:৩৭ পিএম, ০৪ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

মালয়েশিয়ার মতো দলের বিপক্ষে এমন অবস্থা হবে কে ভেবেছিল! প্রায় হারতে বসা বাংলাদেশ শেষ মূহুর্তে জিতে গেল। এশিয়ান গেমসে নিজেদের সম্ভাবনা বাঁচিয়ে রাখেলো এই টেনেটুনে জয়ের মাধ্যমে। অথচ, বাংলাদেশ জাতীয় দলে খেলা একাধিক খেলোয়াড় ছিল এই দলটিতে।

তুলনামূলক দুর্বল প্রতিপক্ষ মালয়েশিয়ার বিপক্ষে ৩ রানে ৩ উইকেট খুইয়ে অপ্রত্যাশিত ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। প্রাথমিক এই ব্যাটিং ব্যর্থতার পর অধিনায়ক সাইফ হাসানের গুরুত্বপূর্ণ ফিফটিতে টেনেটুনে ১১৬ রান করে টাইগাররা। এই পুঁজি নিয়ে ইনিংসের শেষ বল পর্যন্ত চলে তুমুল লড়াই। শেষ বলে মীমাংসা হওয়া ম্যাচে বাংলাদেশ জয় পায় ২ রানে।

 সাইফরা ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১১৬ রান সংগ্রহ করে। রান তাড়া করতে নামা মালয়েশিয়ান ব্যাটসম্যানরা শেষ পর্যন্ত ২০ ওভারে ১১৪ রান সংগ্রহ করে ম্যাচ হেরে যায়।

ছবির ক্যাপশন- এশিয়ান গেমসে শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে মালয়েশিয়াকে হারিয়ে সেমিত বাংলাদেশ।



এবারের এশিয়ান গেমস ক্রিকেটে মেয়েদের দল ব্রোঞ্জ জিতেছিল। এই ম্যাচের একপর্যায়ে মনে হয়েছিল মেয়েরা ব্রোঞ্জ জিতলেও ছেলেরা বোধহয় সেটাও পাবে না। টাইগারদের ব্যাটিং ব্যর্থতার পর লড়াইটা মূলত জমিয়ে তুলেছেন বোলাররা। বাংলাদেশের চেয়ে তুলনামূলক দুর্বল দলের কাছে হারটা ঠেকিয়েছেন জাতীয় দলের বাইরে থাকা স্পিন অলরাউন্ডার আফিফ হোসেন ধ্রুব। শেষ ওভারে মালয়েশিয়ার দরকার ছিল ৫ রান। স্ট্রাইকে তাদের ফিফটি হাঁকানো ব্যাটার থাকলেও তাকে দমিয়ে রাখেন আফিফ। সব শেষে ২ রানে জিতে যায় বাংলাদেশ। অবশেষে সেমিফাইনালে ওঠলো বাংলাদেশ।

৬ অক্টোবর শুক্রবার সেমিফাইনালে ভারতের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। ভারতের বিপক্ষে জিতলে বাংলাদেশের আরেকটি পদক নিশ্চিত হবে এবারের এশিয়ান গেমসে। আর হেরে গেলে পরদিন ব্রোঞ্জের লড়াইয়ে নামতে হবে তাদের। এশিয়ান গেমসে বাংলাদেশের পদক জেতার আশা আছে আর কেবল একটিই— সেটি আসতে পারে এই পুরুষ ক্রিকেট দলের হাত ধরে।

 


এশিয়ান গেমস ক্রিকেট   বাংলাদেশ ক্রিকেট দল   ক্রিকেট   আফিফ হোসেন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ভারত বিশ্বকাপের সম্ভাব্য সেরা ৫ অলরাউন্ডার

প্রকাশ: ০৪:৪৮ পিএম, ০৪ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

ভারত বিশ্বকাপের আর ২৪ ঘণ্টাও বাকি নেই। বিশ্বকাপ মানেই বাড়তি উত্তেজনা। তাই লড়াইটাও অন্য আর দশটা টুর্নামেন্টের চেয়ে যেন বেশি প্রাণবন্ত হয়। সবাই জান লড়িয়ে চেষ্টা করে সেরাটা দিতে। তাইতো দুই পক্ষের লড়াইটাও জমে হয় ক্ষীর। টুর্নামেন্ট মাঠে গড়ানোর আগে বেশ কিছু ব্যাটার কিংবা বোলারদের ওপর আলাদা নজর থাকছে সবার। তবে এমন কিছু অলরাউন্ডারও আছেন, যারা কিনা দুই বিভাগেই পারফর্ম করে পার্থক্য গড়ে দিতে পারেন ম্যাচের ভাগ্যে। বিশ্বকাপের সম্ভাব্য সেরা ৫ অলরাউন্ডারকে নিয়ে এবারের প্রতিবেদন।

বিশ্বকাপ ক্রিকেটের ইতিহাসে নাম্বার ওয়ান অলরাউন্ডার হিসেবে একাধিকবার অংশ নেবার কৃতিত্বটা কেবল একজন ক্রিকেটারের আছে। তিনি হলেন সাকিব আল হাসান। ২ বা ৩ বার নয়, চতুর্থবারের মতো এমন নজির গড়ার অপেক্ষায় টাইগার কাপ্তান।

অলরাউন্ডারের প্রসঙ্গে কথা বললে তাই স্বাভাবিকভাবেই সবার আগে উঠে আসে সাকিবের নাম। ব্যাটে-বলে সমানতালে দেড় দশকের বেশি সময় যাবৎ আধিপত্য যার। এবারের বিশ্বকাপেও অলরাউন্ডার হিসেবে আলাদা নজর থাকবে মিস্টার সেভেন্টি ফাইভের ওপরে।


বয়স ৩৬ পার করলেও, এখনও বিশ্বের অন্যতম সেরা পারফর্মার। ২০১৯ বিশ্বকাপে তার অলরাউন্ডিং পারফরম্যান্স এখনও আসে আলোচনায়। ১৭ বছরের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার অভিজ্ঞতা আর আইপিএল মাতানো এই তারকার জন্য, এবারের বিশ্বকাপটাও হতে পারে বিশেষ কিছু।


ছবির ক্যাপশন- গত বিশ্বকাপের মতো এবারও দারুণ সম্ভাবনা সাকিবের সামনে।

অলরাউন্ডার হিসেবে নজর রাখতে হবে মিচেল মার্শের ওপরেও। মিডল অর্ডার থেকে ওপেনার বনে যাওয়া এই অজি ক্রিকেটারের ভারতের মাটিতে পরিসংখ্যানটাও দুর্দান্ত। চলতি বছর ভারতের মাটিতে খেলা ৫ ম্যাচে গড় ৭৫-এর কাছাকাছি। ১২৪ স্ট্রাইক রেটে রান করেছেন ২৯৪। মার্চে ভারতের বিপক্ষে খেলা ৩ ম্যাচের সিরিজে ১৯৪ রান করে জিতে নেন সিরিজ সেরার পুরস্কার। ৭৯ ওয়ানডেতে ৫৪ উইকেট শিকার করা মার্শ, বল হাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন।
ছবির ক্যা

ছবির ক্যাপশন- মিচেল মার্শ দারুণ সম্ভাবনা নিয়ে বিশ্বকাপে অজিদের জার্সিতে ।


ঘরের মাঠ বলেই বিশ্বকাপটা বিশেষ কাটতে পারে হার্দিক পান্ডিয়ার জন্য। ইনজুরি কাটিয়ে ফেরা এই অলরাউন্ডার ধারাবাহিক পারফর্ম করছেন মেন ইন ব্লু'র হয়ে। এবারের আসরে ভারতের জন্য ট্রাম্পকার্ড হতে পারেন হার্দিক।


ছবি

ছবির ক্যাপশন- ঘরের মাঠে বাড়তি সুবিধা পেতেই পারেন পান্ডিয়া।


অলরাউন্ডারের তর্কে আলাদা করে জায়গা দিতে হবে রশিদ খানকে। মূলত আইপিএল খেলার লম্বা অভিজ্ঞতার কারণে, ভারত বিশ্বকাপে আলাদা সুবিধা পাবেন এই আফগান ক্রিকেটার। আইপিএলের সবশেষ আসরেও, বল হাতে ২৭ উইকেট নিয়েছেন রশিদ। আফগানদের হয়ে মিডল অর্ডারে ব্যাট হাতেও বড় ভূমিকা রাখতে পারেন এই লেগি।


ছবির ক্যাপশন- বরাবরের মতোই রশিদ চাইবেন নিজের সম্ভাবনা ধরে রাখতে।

তালিকার শেষ নামটা হতে পারে সবচেয়ে কম আলোচিত। অলরাউন্ডার হিসেবে তার খ্যাতিও নয় অতটা বিখ্যাত। তবে ভারত বিশ্বকাপে নিজের পুরনো পরিচয়টা নতুন করে বিশ্ব ক্রিকেটে জানান দিতে পারেন মেহেদি হাসান মিরাজ। বিশেষ করে সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাট হাতে তার ধারাবাহিকতা, নিঃসন্দেহে এই তালিকায় তাকে জায়গা করে দিচ্ছে। বল হাতেও দারুণ কার্যকরী হতে পারেন ভারতের মাটিতে।

 ছবির ক্যাপশন- স্পিন বোলার মিরাজ হয়ে উঠছেন ব্যাটিং পারফর্মারও।


সাকিব আল হাসান   মেহেদি হাসান মিরাজ   রশিদ খান   হার্দিক পান্ডিয়া   মিচেল মার্চ   বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০২৩   অলরাউন্ডার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

বিশ্বকাপে পাকিস্তানী জামাই হাসান আলীর আগমনে খুশি ভারতীয় শ্বশুর

প্রকাশ: ০১:৫৩ পিএম, ০৪ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

বিশ্বকাপ খেলতে পাকিস্তান দল এখন ভারতে। পাকিস্তানের পেসার হাসান আলীর শ্বশুরবাড়ি ভারতের হরিয়ানায়। জামাই ভারতে আসায় তার সঙ্গে দেখা করতে তর সইছে না শ্বশুর-শাশুড়ির। মেয়ে-জামাইয়ের পাশাপাশি একমাত্র নাতনিকে দেখার জন্য উদ্গ্রীব তারা। হরিয়ানার নুহ জেলার অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী লিয়াকত খানের মেয়ে সামিয়ার সঙ্গে ২০১৯ সালে বিয়ে হয় হাসানের। দুবাইয়ে হয় বিয়ের অনুষ্ঠান। এরপর থেকে পাকিস্তানে থাকেন সামিয়া। মেয়ের সঙ্গে একবারই দেখা হয়েছিল মায়ের। কিন্তু বাবা সেই দেশে যেতে পারেননি। এতদিন পর মেয়ে, জামাই, নাতনিকে দেখবেন লিয়াকত।

ছবির ক্যাপশন- পাকিস্তানী ফাস্ট বোলার হাসান আলী ও তার ভারতীয় স্ত্রী সামিয়া আজরো।

আহমেদাবাদে ১৪ অক্টোবর ভারতের মুখোমুখি হবে পাকিস্তান। সেখানেই দেখা করতে যাবেন তারা। লিয়াকত বলেন, ‘২০২১ সালে সামিয়ার মেয়ে হওয়ার সময় আমার স্ত্রী ওর ওখানে গিয়েছিল। আমি যেতে পারিনি। মেয়ে-জামাইকে চার বছর দেখিনি। নাতনিকে এই প্রথম দেখব। আশা করছি, ওদের সঙ্গে দেখা করতে কোনো সমস্যা হবে না।’


ছবির ক্যাপশন- বিয়ের ফটোশুটে হাসান আলী-সামিয়া দম্পতি।

মেয়ের সঙ্গে পাকিস্তানের ক্রিকেটারের বিয়ে হওয়ায় কোনো দুঃখ নেই লিয়াকতের। কে কী বলল, এ নিয়ে মাথা ঘামান না তিনি। লিয়াকত বলেন, ‘আমার মেয়ে শিক্ষিত। নিজের ভালো ও বোঝে। আর পেছনে কে কী বলল, এ নিয়ে মাথা ঘামাই না। আমার মেয়ে খুশি থাকলেই আমরা খুশি। পাকিস্তানে আমাদের অনেক আত্মীয় আছে। হাসান খুব ভালো ছেলে। আমরা খুশি।’


ছবির ক্যাপশন- স্ত্রী-সন্তানসহ হাসান আলী।

জামাই পাকিস্তানের হলেও ভারত-পাক ম্যাচে অবশ্য নিজের দেশকেই সমর্থন করবেন লিয়াকত। তিনি বলেন, ‘আমি সুনীল গাভাস্কার, কপিল দেব, শচীন টেন্ডুলকার, মোহাম্মদ আজহারউদ্দিনদের খেলা দেখেছি। কিন্তু আমার প্রিয় ক্রিকেটার বিরাট কোহলি। এবারও আমরাই জিতব।’ পাকিস্তানের বিশ্বকাপের দল ঘোষণার সময় হতাশ হয়েছিলেন লিয়াকত। কারণ, প্রাথমিক দলে হাসান ছিলেন না। আরেক পেসার নাসিম শাহ চোট পাওয়ায় শেষ মুহূর্তে হাসানকে দলে নেওয়া হয়।


হাসান আলী   পাকিস্তান ক্রিকেট   বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০২৩   সামিয়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

হারের ধারা বজায় রেখেছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড

প্রকাশ: ১১:২৮ এএম, ০৪ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

হারের ধারা বজায় রেখে চলছে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড। চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আগের ম্যাচে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে হেরেছিল ম্যানচেস্টার। হারের সেই ধারা অব্যাহত রেখে চ্যাম্পিয়ান্স লিগের দলটি এবার হারলো তার্কিশ ক্লাব গ্যালাতসারের বিপক্ষেও। ০৩ অক্টোবর দিবাগত রাতে এরিক টেন হ্যাগের শিষ্যরা হার মানে ৩-২ গোলে।


তার্কিশ ক্লাব গ্যালাতসার ও ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের বল দখলের লড়াইয়ের একটি দৃশ্য

ওল্ড ট্রাফোর্ডে রাসমন্ড হলান্ডের গোলে শুরুতে এগিয়ে গিয়েছিল ম্যানচেস্টারের ক্লাবটি। পরে উইলফ্রেড জাহা, মুহাম্মদ কারিম ও মাউরো ইকার্দির গোলে হার বরণ করে তারা। ম্যানচেস্টারের পরের গোলটিও হলান্ডের।

১৭ মিনিটে মার্কাস রাশফোর্ডের অ্যাসিস্ট থেকে করা গোলে স্বাগতিক দলকে এগিয়ে নেন হলান্ড। ২৩ মিনিটে জাহার গোলে সমতায় ফিরে গ্যালাতসারে। সমতায় থাকা অবস্থায় বিরতিতে যায় উভয় দল।


তার্কিশ ক্লাব গ্যালাতসারের কাছে ৩-২ গোলে পরাজিত হয় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড

আরও একবার ইউনাইটেডকে লিড এনে দেন হলান্ড। ৬৭ মিনিটে এ গোলটি করেন ড্যানিশ ফুটবলার। পরের দৃশ্যটা শুধুই গ্যালাতসারের। ৭১ মিনিটে আবার সমতায় ফেরে তারা। ৭৭ মিনিটে লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন ক্যাসেমিরো।

৭৮ মিনিটে পেনাল্টি মিস করেন ইকার্দি। সেই ইকার্দিই গোল করেন ৩ মিনিট পর। তাতে ৩-২ গোলের জয় নিশ্চিত হয় সফরকারী দলের।

 



মন্তব্য করুন


ইনসাইড গ্রাউন্ড

ফুটবলে ন্যাক্কারজনক কাণ্ড, ৬৪ বোতল মদ পাওয়া গেছে জিকো-মোরসালিনদের কাছে

প্রকাশ: ১০:০২ এএম, ০৪ অক্টোবর, ২০২৩


Thumbnail

যে কেউ শুনলেই আতকে উঠবেন! সাধারণ মানুষও এমন ঘটনা কম ঘটায়। আর সেখানে ফুটবল অঙ্গনের পরিচিত মুখরা এমন কাণ্ড করলে দেশের ফুটবলের নামটাতেই যেন কালিমা পড়ে। এমন ভয়াবহ ঘটনা ঘটিয়েছেন বসুন্ধরা কিংসের পাঁচ ফুটবলার তপু বর্মন, আনিসুর রহমান জিকো, তৌহিদুল আলম সবুজ, শেখ মোরসালিন ও রিমন হোসেন।

মালদ্বীপের মাজিয়া স্পোর্টস অ্যান্ড রিক্রিয়েশন ক্লাবের বিপক্ষে এএফসি কাপের ম্যাচ খেলে দেশে ফেরার সময় অবৈধ মদ এনেছিলেন ওই পাঁচ ফুটবলার। হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের কাস্টমস কর্মকর্তারা তাদের কাছে ৬৪ বোতল বিদেশি মদ পেয়েছেন বলে জানিয়েছে একটি সূত্র।

পাঁচ ফুটবলারের এমেন ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটানোর পর বসুন্ধরা কিংস তাদের সাময়িক নিষিদ্ধ করে তদন্ত করছে। এ বিষয়ে বসুন্ধরা কিংসের সভাপতি ইমরুল হাসান জানিয়েছেন, ‘পাঁচ ফুটবলার দলীয় শৃঙ্খলা ভেঙেছে। এ জন্য তাদের সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তদন্ত করে সেভাবে চূড়ান্ত শাস্তি দেওয়া হবে।’

মদ আনার প্রসঙ্গে কিংসের সভাপতি বলেন, ‘ঠিক কী কারণে তাদের নিষিদ্ধ করা হয়েছে, নির্দিষ্ট করে তা এখনই বলছি না। এতটুকুই বলবো, ওরা বড় ধরনের অন্যায় করেছে। তদন্ত করে এক সপ্তাহের মধ্যে জানাতে পারবো।’

গত ১৯ সেপ্টেম্বর মালেতে মাজিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ খেলে পরের দিন ঢাকায় ফেরে বসুন্ধরা কিংস। ২০ সেপ্টেম্বর সন্ধায় শাহজালাল বিমানবন্দরের কাস্টমস অফিসাররা ওই পাঁচ ফুটবলারের লাগেজ থেকে ৬৪ বোতল মদ উদ্ধার করেন।


ফুটবল   বাংলাদেশ ফুটবল   বসুন্ধরা কিংস   এএফসি কাপ   জিকো   মোরসালিন   তপু বর্মন   বাফুফে  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন