১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর কর্নেল খন্দকার নাজমুল হুদা বীরবিক্রম এবং মুক্তিযুদ্ধের দুই সেক্টর কমান্ডার মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ বীরউত্তম ও লেফটেন্যান্ট কর্নেল এ টি এম হায়দার বীরউত্তম হত্যার ঘটনায় করা মামলা তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডিকে।
শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উৎপল বড়ুয়া সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, পুলিশের প্রাথমিক তদন্তের পর মামলাটি সিআইডির মাধ্যমে তদন্তের আদেশ হওয়ায় থানা পুলিশ সব নথিপত্র বুঝিয়ে দিয়েছে।
হত্যাকান্ডের প্রায় পাঁচ দশক পর কর্নেল নাজমুল হুদার মেয়ে সংসদ সদস্য নাহিদ ইজাহার খান গত ১০ মে ঢাকার শেরেবাংলা নগর থানায় এ মামলা করেন। এজাহারে তিনি উল্লেখ করেন, ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর জাতীয় সংসদ ভবন এলাকায় সেনাবাহিনীর বিপথগামী, বিশৃঙ্খল সদস্যদের হাতে তার বাবা নিহত হন। তিনি তখন সেনাবাহিনীর ৭২ ব্রিগেডের কমান্ডার ছিলেন।
নাহিদ ইজাহার খান তার মামলায় বলেন, সে সময়ের সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমান এবং জাসদ নেতা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবু তাহেরের নির্দেশে ২০-২৫ জন সেনা কর্মকর্তা ও সৈনিকের একটি দল নাজমুল হুদাসহ ওই তিন সেনা কর্মকর্তাকে হত্যা করেন। ওই ঘটনায় জড়িতদের মধ্যে কেবল ১০ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সাবেক মেজর আবদুল জলিল জীবিত আছেন জানিয়ে তাকেই মামলার এজাহারে আসামি করা হয়। তবে জলিলের বর্তমান অবস্থান সম্পর্কে এখনো নিশ্চিত নয় তদন্ত সংস্থা। মামলার নথি আদালতে যাওয়ার পর মহানগর হাকিম রশিদুল আলম তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য পুলিশকে ১২ জুন পর্যন্ত সময় দিয়েছিলেন। তদন্ত কর্মকর্তা তা দিতে না পারায় ঢাকার মহানগর হাকিম আলী হায়দার ২০ জুলাই নতুন তারিখ নির্ধারণ করেছেন।
খালেদ হায়দার হুদা হত্যা মামলা তদন্ত সিআইডি
মন্তব্য করুন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী দুর্নীতি দুদক সাইফুজ্জামান চৌধুরী
মন্তব্য করুন
মাহমুদা খানম মিতু পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দুদক দুর্নীতি রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ সরকার টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করছে। গত ১১ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করেছে। এর আগে তিন মেয়াদে যারা বিভিন্ন সময়ে মন্ত্রী ছিলেন এবং সরকারের ভিতর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের অনেকেরই দায়িত্ব পালনের সময়টি স্বচ্ছতার ছিল না। তারা নিজেদেরকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে পারেননি। আর এ কারণেই তাদের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। গত তিন মেয়াদ এ রকম অন্তত এক ডজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই দুর্নীতির অভিযোগ এখন বিভিন্ন সংস্থাগুলো তদন্ত করছে।