নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:৫৪ পিএম, ২৪ মার্চ, ২০২১
রাজধানীর দক্ষিণখানের চাঁদনগর এলাকায় ব্যবসায়ী আব্দুর রশিদকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল ইসলাম হান্নান ওরফে জাপানি হান্নানসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বুধবার (২৪ মার্চ) দুপুরে তাদের আটক করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ক্রাইম সিনের উপপরিদর্শক মোতালেব হোসেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দক্ষিণখান থানাধীন আশকোনায় ময়লার ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র করে আজ সকালে আওয়ামী লীগ নেতা জাপানি হান্নান ও সোহেল রেজা গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এ সময় উভয়পক্ষে গোলাগুলির ঘটনায় একজন নিহত ও একাধিক আহত হন।
আওয়ামী লীগ নেতা জাপানি হান্নানের শটগানের গুলিতে আব্দুর রশিদ নিহত হয়েছেন। খবর পেয়ে রশিদের পক্ষের লোকজন জাপানি হান্নানের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর চালান। এ সময় উভয়পক্ষে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। আগুন দিয়ে একটি গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়। সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনায় এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
নিহতের বড় ভাই হারুনুর রশিদ বলেন, জাপানি হান্নান আমার চাচাতো ভাইদের মারধর করছেন- এমন খবর পেয়ে ছোট ভাই আব্দুর রশিদ তার বাড়ির সামনে যান। এ সময় তার কাছে মারধরের ঘটনা জানতে চাইলে জাপানি হান্নান তার হাতে থাকা শটগান দিয়ে আমার ভাইয়ের মুখের বাম পাশে গুলি করেন। সঙ্গে সঙ্গেই আমার ভাই মাটিতে লুটিয়ে পড়ে।
পরে উদ্ধার করে দক্ষিণখান কেসি হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
দক্ষিণখান থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আজিজুল হক বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি, স্থানীয় হান্নান ওরফে জাপানি হান্নান নিহত যুবককে লক্ষ্য করে দুই রাউন্ড গুলি ছোড়েন। প্রথম গুলিটি না লাগলেও দ্বিতীয়টি গিয়ে যুবকের মুখে লাগে। পরে ওই যুবককে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে রয়েছে
মন্তব্য করুন
মাহমুদা খানম মিতু পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
দুদক দুর্নীতি রেলওয়ের পূর্বাঞ্চল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ দুর্নীতি মামলা ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ সরকার টানা চতুর্থবারের মতো ক্ষমতা গ্রহণ করছে। গত ১১ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ চতুর্থবারের মতো সরকার গঠন করেছে। এর আগে তিন মেয়াদে যারা বিভিন্ন সময়ে মন্ত্রী ছিলেন এবং সরকারের ভিতর গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন, তাদের অনেকেরই দায়িত্ব পালনের সময়টি স্বচ্ছতার ছিল না। তারা নিজেদেরকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে পারেননি। আর এ কারণেই তাদের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। গত তিন মেয়াদ এ রকম অন্তত এক ডজন মন্ত্রীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন রকম দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। এই দুর্নীতির অভিযোগ এখন বিভিন্ন সংস্থাগুলো তদন্ত করছে।