আওয়ামী লীগ শেখ রেহানা সজীব ওয়াজেদ জয় সায়মা ওয়াজেদ পুতুল রেজওয়ান মুজিব ববি
মন্তব্য করুন
ওবায়দুল
কাদের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় ক্ষমতাবান ব্যক্তি। অন্যদিকে একরাম চৌধুরী নোয়াখালী-৪ আসনের এমপি।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা। এই দুইজনের বিরোধ
এখন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে অন্যতম আলোচনার বিষয়। এই বিরোধ নতুন
নয়, দীর্ঘদিনের পুরনো। ওবায়দুল কাদেরের লেখা ‘কারাগারের লেখা অনুস্মৃতি; যে
কথা বলা হয়নি’ গ্রন্থে
এই বিরোধের চিত্র তুলে ধরেছেন আওয়ামী
লীগের সাধারণ সম্পাদক।
গ্রন্থের ১২১ পৃষ্ঠায় বলা হয়েছে- আমার ইচ্ছার বিরুদ্ধে আমার ছোটভাই মির্জা বসুরহাট পৌরসভার চেয়ারম্যান হবার পর পরই শত্রুতার ক্ষেত্র তৈরী হতে থাকে। মন্ত্রী না হতে পেরে ফেনীর জয়নাল হাজারী আমার উত্থানকে কখনো সুনজরে দেখেননি। একুশের বইমেলায় তার ‘বাধনের বিচার চাই’ বইটি বাংলা একাডেমীর কোন স্টলে বিক্রির অনুমোদন না পাওয়ায় জয়নাল হাজারী তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠেন। স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান বাংলা একাডেমীর সিদ্ধান্তের সঙ্গে আমার সামান্যতম যোগসূত্র ছিল না। তবু জয়নাল হাজারী আমাকে ভুল বোঝেন এবং আমার বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করে বিষোদগার করেন। তার সিদ্ধান্তে আমার নির্বাচনী এলাকায় (কোম্পানিগঞ্জ-সদর পূর্বাঞ্চল) ঢাকা ও চট্টগ্রামের বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ১১ দিন বাস চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি হওয়ায় এলাকার হাজার হাজার লোক সীমাহীন দুর্ভোগের সম্মুখীন হন। আমি বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেও জয়নাল হাজারীর আক্রোশ থেকে রেহাই পাইনি। ইতোমধ্যে আমার এলাকায় আঞ্চলিকতার হাওয়া তুলে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নামানো হয় একরামুল করিম চৌধুরীকে। ঢাকায় ক্ষমতাবান একটি মহলের ইন্ধনে আমি এলাকায় পরবর্তী নির্বাচনকে সামনে রেখে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হই।
শুনেছি,
নোয়াখালীর দুই নেতা ভেতরে
ভেতরে একরামকে আমার বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বী
হতে উৎসাহিত করেন। ফেনী থেকে জয়নাল
হাজারীও নাকি তাকে সমর্থন
করে উজ্জীবিত করে তোলেন। এরকম
পরিস্থিতিতে এক পর্যায়ে নির্বাচন
করার ইচ্ছাই পরিত্যাগ করি। কিন্তু শেষ
পর্যন্ত শেখ হাসিনার ইচ্ছাকে
আমি উপেক্ষা করতে পারিনি। আমার
সহকর্মী ও বন্ধু আবুল
হাসান চৌধুরী অবশ্য শেষ পর্যন্ত নির্বাচন
না করার সিদ্ধান্তে অটল
থাকেন। সেই থেকে আওয়ামী
লীগ সরকারের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হাসান চৌধুরী সক্রিয় রাজনীতি থেকেও সরে পড়েন। পয়লা
অক্টোবরের পর আমিও কিছুদিন
রাজনীতি ছেড়ে পড়াশোনায় ডুবে
গিয়েছিলাম। কিন্তু আমার পক্ষে এই
সিদ্ধান্তেও অনড় থাকা সম্ভব
হয়নি নেত্রীর কারণে। নির্বাচনের পরের দিন হঠাৎ
করে একরামের ফোন। অপরপ্রান্ত থেকে
আমাকে কিছু বলার সুযোগ
না দিয়েই সে বলল: কাদের
ভাই, সরি, আমার ভুল
হয়ে গেছে। আমি বললাম: ভুল
তোমারও হয়েছে, আমারও হয়েছে। কাজেই এখন আর ওসব
কথা বলে লাভ নেই।
পরে অবশ্য সাবের চৌধুরী, বীর বাহাদুর, টুটুল
ও আলাউদ্দিন নাসিমসহ কয়েক দিন বৈঠকে
করার পর একরামের সঙ্গে
সমস্যার অবসান ঘটে। বৈঠকে হানিফ
ভাই ও বেলায়েত ভাইও
সক্রিয় সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন।
একপর্যায়ে
একরামকে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের
সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করার মতো বিরল
ঘটনাও ঘটে যায়। এতে
নেত্রীর প্রথমটা আপত্তি থাকলেও পরববর্তী নির্বাচনী এলাকায় আমার ভবিষ্যৎ নিষ্কন্টক
হবে মনে করে সম্মতি
দেন। এই সিদ্ধান্ত আওয়ামী
লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী যদিও সঠিক হয়নি
তবু ভোটের রাজনীতির কথা ভেবে শেখ
হাসিনা বীর বাহাদুরসহ আমাদের
অনেকের অনুরোধে সায় দেন। বিষয়টি
শুধু নোয়াখালী নয়, অন্যান্য জেলার
এ ধরনের সংকটও নেত্রী জন্য খুবই বিব্রতকর
বিষয় হয়ে পড়ে। এরকম
মানুষ বেশ ‘ইমোশনাল’ ও ‘সেন্টিমেন্টাল’। তবে ‘ডায়নামিক’ও ভালো সংগঠক।
উচ্চাভিলাষ, হঠকারিতা ও আবেগ সংযত
করতে পারলে ওর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ
উজ্জ্বল হতে পারে। জেলায়
দলের বৃহত্তর স্বার্থে আমি ঐক্যের এক
ভালো দৃষ্টান্ত স্থাপন করি। এর ফলে
আমাকে কিছু মূল্যও দিতে
হয়। কোম্পানীগঞ্জে আমার ছোট ভাই
মির্জা দলীয় রাজনীতিতে বেশ
প্রভাবশালী, তবে কর্তৃত্ববাদী। একরামের
সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়নে সে ভীষণ ক্ষুব্ধ
হয়। একপর্যায়ে থানা আওয়ামী লীগ
দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়ে। পরে
অবশ্য মির্জা থিজির ও বাবুলসহ সবাই
ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার
অঙ্গীকার করে। কিন্তু জাতীয়
নির্বাচনকে (২০০৭) সামনে রেখে জেলা আওয়ামী
লীগে সংকট ঘনীভূত হয়
ওঠে।
নোয়াখালী
সদর আসনে একরাম প্রার্থী
হওয়ায় দলের একটি অংশ
তৎকালীন এলডিপির মেজর (অব.) মান্নানের পক্ষে
প্রকাশ্যে অবস্থান নেয়। আমি একরামের
পক্ষ নিতে গিয়ে জেলা
সদর দফতরে বিতর্কে জড়িয়ে পড়ি। জেলা নেতৃত্বের
কোন্দলের কারণে আমার নিজস্ব এলাকায়
নির্বাচনের ওপর প্রভাব না
পড়লেও জোট সরকারের ব্যর্থতার
পর বিজয়ের অনিবার্য ফসল ঘরে তোলা
কঠিন হয়ে পড়ে। দ্রব্যমূল্যের
উর্ধ্বগতি ও আইনশৃঙ্খলার অবনতিতে
সারাদেশের সারাদেশের মতো বৃহত্তর নোয়াখালীতেও
বেশ কয়েকটি আসনে আওয়ামী লীগের
নেতৃত্বাধীন জোটের বিজয়ের উজ্জ্বল সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু দলীয়
অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ও কোথাও কোথাও
প্রার্থী মনোনয়নে ভুল আমাদের বিজয়ের
পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। শুধু
নোয়াখালীর কেন, সারাদেশেই মহাজোট
করতে গিয়ে প্রার্থী বাছাইয়ের
প্রক্রিয়ায় বেশকিছু এলাকায় আমরা ‘উইনেবল ক্যান্ডিডেট’ দিতে পারিনি। নিরঙ্কুশ
বিজয় নব জোয়ারের মুখে
ঠেকানো না গেলেও বাঞ্ছিত
দুই তৃতীয়াংশ মেজরিটি পাওয়া সাংঘাতিক কঠিন হতো। মহাজোটের
মধ্যেও প্রার্থী বাছাই প্রক্রিয়া নির্বিবাদে সম্পন্ন করা একরকম অসম্ভবই
ছিল। কিছু আসন বাদ
দিয়ে দেশের অধিকাংশ আসনে মনোনয়ন পত্রে
জমাদানকারীর অতিরিক্ত সংখ্যা গভীর উদ্বেগের কারণ
হয়ে দাঁড়ায়।
আওয়ামী লীগ ওবায়দুল কাদের একরামুল করিম চৌধুরী বিরোধ
মন্তব্য করুন
বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ছবি
সম্বলিত পোস্টার সাঁটানো কর্মসূচি গ্রহণ করেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি। একইসঙ্গে
বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি জানিয়েছেন দলটির নেতাকর্মীরা।
ওই পোস্টারে লেখা হয়েছে- ‘মা আমায় দিচ্ছে ডাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি
পাক’।
শনিবার (১১ মে) নয়াপল্টনে মহানগর বিএনপির কার্যালয়ের সামনে এবং
আশপাশের এলাকায় খালেদা জিয়ার ছবি সম্বলিত পোস্টার সাঁটানো কর্মসূচি উদ্বোধন করেন মহানগর
দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম।
এ সময় সালাম বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া আজ নিপীড়িত
জনগণের মা। তাকে অন্যায়ভাবে মিথ্যা মামলায় আটকে রাখা হয়েছে। এবারের মা দিবসে বেগম খালেদা
জিয়ার মুক্তির দাবিতে আমাদের এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। আমরা দাবি করছি, অনতিবিলম্বে বেগম
খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেওয়ার। তিনি চলমান গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নেতৃত্ব দেবেন।’
বিএনপি নেতা আব্দুস সালাম আরও বলেন, ‘ধারাবাহিকভাবে সব ওয়ার্ডে
ওয়ার্ডে এই পোস্টার লাগানোর মধ্য দিয়ে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি তরান্বিত করা
হবে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল
আলম মজনু, যুগ্ম আহ্বায়ক আলহাজ ইউনুস মৃধা, মোহাম্মদ মোহন, আব্দুস সাত্তার, সদস্য খালেদ
সাইফুল্লাহ রাজন, আরিফা সুলতানা রুমা, বিএনপির তথ্য ও প্রযুক্তি দপ্তরের কর্মকর্তা
মাহফুজ কবির মুক্তাসহ মহানগর দক্ষিণ বিএনপির অন্যান্য নেতাকর্মীরা।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া
মন্তব্য করুন
জরুরি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি। আগামীকাল রোববার দুপুর ১২টায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির
চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। বিএনপির মিডিয়া
সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান গণমাধ্যমকে
এ তথ্য জানান।
এতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বক্তব্য রাখবেন। এর মধ্য দিয়ে ছয় মাসেরও বেশি সময় পর সংবাদ সম্মেলনে আসছেন মির্জা ফখরুল।
এর
আগে ২০২৩ সালের ২৭ অক্টোবর সংবাদ সম্মেলন করেছিলেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সে সময়
২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিএনপি মহাসমাবেশ ডেকেছিল। গত ২৮ অক্টোবর ঢাকার নয়াপল্টনে বিএনপির
মহাসমাবেশ পুলিশ পণ্ড করে দেওয়ার পরদিনই মির্জা ফখরুল গ্রেপ্তার হন। প্রায় সাড়ে তিন
মাস কারাবাসের পর ১৫ ফেব্রুয়ারি জামিনে মুক্তি পান তিনি।
কারাগারে যাওয়ার পর থেকে বিএনপি মহাসচিব ও তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম উভয়ে শারীরিক নানা জটিলতায় ভুগছেন। এ জন্য কারাগার থেকে মুক্তির পর ৪ মার্চ তারা চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুরে যান। সেখান থেকে দেশে ফিরে আবার গত ২ মে পবিত্র ওমরাহ পালনে স্ত্রী রাহাত আরা বেগমকে নিয়ে সৌদি আরব যান মির্জা ফখরুল। প্রথমে তারা মদিনায় হজরত মুহাম্মদ (সা.) রওজা মোবারক জিয়ারত করেন। গত ৫ মে মক্কায় এসে পবিত্র ওমরাহ পালন করেন তারা।
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগের শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে আজ শনিবার। বিকেল সাড়ে ৩টায় মোহাম্মদপুর আড়ংয়ের সামনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। শুক্রবার (১০ মে) রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে দলের এক যৌথ সভার শুরুতে এ কথা জানান দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
ওবায়দুল কাদের বলেন, অনেকে বলে আমরা পাল্টাপাল্টি সমাবেশ করছি, আসলে আমরা কোনো সমাবেশ করছি না। আজ আমরা এখানে যৌথসভা করছি। আগামীকাল শনিবার আমাদের মন্ত্রিসভার সদস্য, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানকের সংসদীয় এলাকায় আমরা একটি শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ করব। সেখানে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।
এর আগে দলের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়ার সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আওয়ামী লীগের নেতাদের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ ও ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ এবং সব সহযোগী সংগঠনের সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের যৌথসভা আজ শুক্রবার (১০ মে) অনুষ্ঠিত হয়।
আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশ ওবায়দুল কাদের
মন্তব্য করুন
বিএনপি আমির খসরু মির্জা ফখরুল রুহুল কবির রিজভী
মন্তব্য করুন
ওবায়দুল কাদের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় ক্ষমতাবান ব্যক্তি। অন্যদিকে একরাম চৌধুরী নোয়াখালী-৪ আসনের এমপি। স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা। এই দুইজনের বিরোধ এখন আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে অন্যতম আলোচনার বিষয়। এই বিরোধ নতুন নয়, দীর্ঘদিনের পুরনো। ওবায়দুল কাদেরের লেখা ‘কারাগারের লেখা অনুস্মৃতি; যে কথা বলা হয়নি’ গ্রন্থে এই বিরোধের চিত্র তুলে ধরেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ছবি সম্বলিত পোস্টার সাঁটানো কর্মসূচি গ্রহণ করেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি। একইসঙ্গে বিশ্ব মা দিবস উপলক্ষে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি জানিয়েছেন দলটির নেতাকর্মীরা। ওই পোস্টারে লেখা হয়েছে- ‘মা আমায় দিচ্ছে ডাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক’।
বিএনপিতে নতুন মহাসচিব নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। লন্ডনে পলাতক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়া বিভিন্ন জেলার স্থানীয় পর্যায়ের নেতাদের সঙ্গে নৈশ বৈঠকের আয়োজন করছেন। এ পর্যন্ত নোয়াখালী, কুমিল্লা, সিলেট, বরিশালসহ অন্তত দশটি জেলায় এই ধরনের জুম বৈঠক আয়োজন করা হয়েছে। যে বৈঠকগুলোতে লন্ডনে পলাতক তারেক জিয়া সরাসরি তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কথা বলছেন। তৃণমূলের নেতাকর্মী ছাড়াও ছাত্রদল, যুবদল, কৃষক দলের মতো বিভিন্ন অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের স্থানীয় পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ তারেক জিয়ার সঙ্গে কথা বলছেন।