ইনসাইড পলিটিক্স

বাঁধা ঠেলে খুলনামুখী বিএনপির কর্মীরা

প্রকাশ: ০৯:৪২ এএম, ২১ অক্টোবর, ২০২২


Thumbnail বাধা ঠেলে খুলনামুখী বিএনপির কর্মীরা

নানা বাধাবিপত্তি ঠেলে খুলনার দিকে রওনা হয়েছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। এছাড়া আশপাশের বিভিন্ন জেলার নেতা-কর্মীরাও গতকাল বৃহস্পতিবার থেকেই খুলনা অভিমুখে যাত্রা করেছেন। কোথাও কোথাও চিড়া, গুড়-মুড়ি জাতীয় শুকনো খাবার নিয়ে ট্রেনে, বাসে চড়ে বসেছেন কর্মীরা। বাস বন্ধের ঘোষণায় অনেক স্থান থেকে ছোট ছোট দলে ভাগ হয়ে গণসমাবেশের এক দিন আগেই খুলনা শহরে পৌঁছাচ্ছেন তাঁরা।

এদিকে, আগামীকাল শনিবারের বিএনপির গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন স্থানে পুলিশ পুরোনো মামলায় নেতা-কর্মীদের ধরপাকড় করছে বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি। গত দুদিনে যশোরে বিএনপির ৪৮ জন নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

অন্যদিকে ক্ষমতাশীন দল আওয়ামী লীগও আজ শুক্রবার খুলনায় পাল্টা সমাবেশ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। সরকারের উন্নয়ন প্রচারে বিকেলে খুলনায় সমাবেশ ও মিছিল এর আয়োজন করবে ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ।

এর আগে চট্টগ্রাম ও ময়মনসিংহে বিএনপির গণসমাবেশে জনসমাগম ঠেকাতে বাধা দেয়া হয়েছিলো। চট্টগ্রামের সমাবেশে আসার পথে বিক্ষিপ্ত হামলা ও বাধার পাশাপাশি ময়মনসিংহে সড়কপথে যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।

এবার খুলনায় গণসমাবেশের দুদিন আগেই বাস চলাচল বন্ধ রাখার ঘোষণা দেন বাস মালিক সমিতি ও শ্রমিক ইউনিয়নের নেতারা। এমন ঘোষণার পর বিএনপি নেতা-কর্মীরা উল্টো দলে দলে ভাগ হয়ে খুলনা অভিমুখে যাত্রা শুরু করেছেন।

কর্মসূচিতে যত বাধা আসবে, ততই আন্দোলনে সফলতা আসবে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, চলমান আন্দোলন বিএনপির ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নয়। যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাসী না তাদের হটানোর আন্দোলন। গতকাল সন্ধ্যায় খুলনা নগরের কে ডি ঘোষ রোডে দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে খুলনা বিভাগীয় গণসমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান উপদেষ্টা গয়েশ্বর চন্দ্র রায় এ বলেন।

চিড়া-মুড়ি নিয়ে রওনা

চুয়াডাঙ্গা থেকে বিএনপির নেতা-কর্মীরা দুদিন আগেই খুলনার পথে রওনা দিয়েছেন। গতকাল দুপুরে দলের প্রস্তুতি সভা শেষে নেতা-কর্মীদের কেউ ট্রেনে, কেউ বাসে চড়ে রওনা দেন। সমাবেশের দিন খুলনায় হোটেল-রেস্তোরাঁ বন্ধের আশঙ্কায় দলীয় নেতাদের পরামর্শে তাঁরা পানির বোতল, চিড়া-মুড়িসহ শুকনা খাবার সঙ্গে নিয়ে রওনা হয়েছেন।

খুলনার গণসমাবেশকে কেন্দ্র করে গতকাল দুপুরে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপি কার্যালয়ে প্রস্তুতি সভা হয়। জেলা বিএনপির সদস্য খোন্দকার আবদুল জব্বারের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন দলের খুলনা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম।

চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব শরীফুজ্জামান শরীফ প্রথম আলোকে বলেন, ‘সবাইকে আগে থেকেই নির্দেশনা দেওয়া আছে, প্রত্যেকে এক বোতল পানি ও শুকনা খাবার সঙ্গে নিয়ে রওনা দেবেন। এই ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হওয়ার জন্য আমরা রাজপথে নেমেছি। পতন না হওয়া পর্যন্ত রাজপথের আন্দোলন চলবেই।’

খুলনায় আসতে মাগুরায় যানবাহন ভাড়া পাচ্ছেন না বিএনপির নেতারা। এমনকি বায়নার টাকাও ফেরত দিচ্ছেন অনেক পরিবহনমালিক। গণসমাবেশে যাওয়ার জন্য মাগুরায় আটটি বাস ও পাঁচটি মাইক্রোবাস ভাড়া করেছিলেন শ্রীপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি বদরুল আলম।

কিন্তু গতকাল সকালে বাসের অগ্রিম টাকা ফেরত দিয়ে দিয়েছেন মালিকেরা। গণসমাবেশে যোগ দিতে কুষ্টিয়া থেকে অন্তত পাঁচ হাজার নেতা-কর্মী খুলনা যাচ্ছেন বলে জেলা বিএনপির নেতারা জানিয়েছেন।

সাবেক নেতারাও মাঠে

গণসমাবেশ সফল করতে বহুদিন ধরে দলে নিষ্ক্রিয় এমন নেতারাও এবার মাঠে নেমেছেন। প্রায় সাড়ে ১০ মাস পর বিএনপির হয়ে দলবল নিয়ে আবার মাঠে নামার ঘোষণা দিয়েছেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম ওরফে মঞ্জু।

গতকাল খুলনা প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলন করে তিনি এ ঘোষণা দেন। খুলনা বিভাগীয় বিএনপির গণসমাবেশ সামনে রেখে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে তাঁরা মাঠে নামছেন বলে জানিয়েছেন নজরুল ইসলাম।

গত বছরের ডিসেম্বরে হঠাৎ কেন্দ্র থেকে খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হলে সেই কমিটি থেকে বাদ পড়েন নজরুল ইসলাম। পরে তাঁকে কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ থেকেও অব্যাহতি দেওয়া হয়।


বাংলাদেশ   রাজনীতি   বিএনপি   গণসমাবেশ   খুলনা   বাঁধা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

নির্দেশ অমান্যকারী মন্ত্রী-এমপিদের সাধারণ ক্ষমা?

প্রকাশ: ০৫:০০ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

শেষ পর্যন্ত কিছুই হচ্ছে না আওয়ামী লীগের নির্দেশ অমান্যকারী মন্ত্রী-এমপিদের। উপজেলা নির্বাচনের ব্যাপারে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছিল যে, মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের অন্তত পাঁচবার সংবাদ সম্মেলন করে এ সিদ্ধান্ত জানিয়েছিলেন। যে সমস্ত মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়স্বজনরা নির্বাচনের প্রার্থী হয়েছিল তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছিল। দলের পক্ষ থেকে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণেরও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছিল। একই সাথে বলা হয়েছিল যে, সারাদেশে যে সমস্ত মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনরা প্রার্থী হয়েছেন তাদের তালিকা প্রণয়ণ করতে হবে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত তাদের কিছুই হচ্ছে না। 


আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে গণভবনে ডাকা সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে সে রকমই ইঙ্গিত দিয়েছেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রথমে পরিবারের ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন যে, স্বামী-স্ত্রী এবং সন্তান এরাই হল পরিবার। অন্যরা স্বজন নয়। সেই বিবেচনায় যারা শ্যালক, ভাতিজা, খালাতো ভাই, চাচাতো ভাইদের প্রার্থী করেছেন তারা পার পেয়ে যাবেন। 

এরপর প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে, আওয়ামী লীগের অনেক মন্ত্রী-এমপির সন্তান বা পরিবারের সদস্যরা আওয়ামী লীগের নানা কমিটিতে আছে। কেউ আগে থেকে উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। কেউ পৌরসভার চেয়ারম্যান আছেন। তারা রাজনীতির মধ্যে আছেন। এখন তাদেরকে নির্বাচনে বারণ করা যায় কীভাবে। অর্থাৎ এই যুক্তিতে ড. আব্দুর রাজ্জাক, শাজাহান খান সহ যে সমস্ত আওয়ামী লীগ নেতাদের স্বজনরা আগে থেকেই রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত, বিভিন্ন কমিটিতে আছে বা আগে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তাদের নির্বাচনে আর কোন বাধা থাকল না। 


প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে, যারা তৃণমূলের নেতাকর্মী আছেন তাদেরকেও যেন সুযোগ দেওয়া হয়। সব পথ যেন তারা না নিয়ে নেয়। অর্থাৎ এটি একটি অনুরোধ। কোন নির্দেশনা নয় বা আবশ্যক পালনীয় বা বাধ্যতামূলকও নয়। 

আওয়ামী লীগ সভাপতি যখন এই বক্তব্য দিচ্ছিলেন তখন তার পাশে বসেছিলেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এর মধ্য দিয়ে সুস্পষ্ট হয়ে গেল যে, ওবায়দুল কাদের যে কথাগুলো বলেছিলেন বা যে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছিলেন তা আসলে তেমন ভাবে কার্যকর হচ্ছে না। অন্তত আপাতত আওয়ামী লীগ দলের নির্দেশ অমান্যকারী মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করছে না। আর এটির প্রথম ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল গত ৩০ এপ্রিল। ওই দিন আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে উপজেলায় যারা দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার জন্য সুপারিশ করা হবে মর্মে আওয়ামী লীগের নেতাদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছিল। কিন্তু ওই বৈঠকে উপজেলা নির্বাচন নিয়ে কোন আলোচনাই হয়নি। কৌশলগত কারণে আওয়ামী লীগ সভাপতি এই প্রসঙ্গটি আনেননি। এখন বুঝা গেল যে, যারা দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করেছেন তারা কোন রকম শাস্তি পাচ্ছেন না। 

তবে আওয়ামী লীগে অনেক ধরনের শাস্তি হয়। আওয়ামী লীগ সরাসরি কাউকে বহিষ্কার বা কাউকে পদ থেকে সরিয়ে দেওয়ার নীতি কম অনুসরণ করে। বরং আওয়ামী লীগের শাস্তি হয় তিলে তিলে এবং নানা রকম ভাবে। অদূর ভবিষ্যতে বুঝা যাবে যারা দলের সিদ্ধান্ত লঙ্ঘন করে প্রার্থী হয়েছেন তাদের পরিণতি কী হয়।

আওয়ামী লীগ   উপজেলা নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

বাংলাদেশ ছেড়েছেন মির্জা ফখরুল

প্রকাশ: ০৪:২৬ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকা ছেড়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। পবিত্র ওমরাহ পালন করতে সৌদি আরব গেছেন তিনি। সঙ্গে রয়েছেন তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বিকাল ৩টা ১৫ মিনিটে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে মদিনার উদ্দেশে রওনা হন বলে জানিয়েছেন তার একান্ত সহকারী ইউনুস আলী।

তিনি বলেন, পবিত্র ওমরাহ পালন করতে ম্যাডামসহ স্যার সৌদি আরব গেছেন। প্রথমে তারা সরাসরি মদিনায় যাচ্ছেন। সেখানে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) রওজা মোবারক জিয়ারত করবেন এবং মসজিদে নববীতে নামাজ আদায় করবেন। এরপর মদিনা থেকে মক্কায় গিয়ে পবিত্র ওমরাহ পালনের আনুষ্ঠানিক শুরু করবেন তারা। কাবা শরিফ তাওয়াফ এবং সাফা-মারওয়া সায়ি করবেন, মসজিদুল হারামে নামাজ আদায় করবেন।

আগামী ৮ মে বিএনপির মহাসচিব দেশে ফিরবেন বলে জানা গেছে।

বিএনপি   মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

‘এক জায়গা বউকে, আরেক জায়গা ছেলেকে দিল, এগুলো ঠিক না’

প্রকাশ: ০২:০১ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কেউ কেউ আগে থেকেই ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, বা উপজেলা চেয়ারম্যান আছেন। আবার নিজের স্ত্রী বা ছেলেকে নির্বাচনে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছেন। এক জায়গা বউকে দিল, আরেক জায়গায় ছেলেকে দিল, এগুলো ঠিক না। কর্মীদের মূল্যায়ন করা উচিত।

থাইল্যান্ড সফর নিয়ে বৃহস্পতিবার (২ মে) গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
 
উপজেলা নির্বাচন ঘিরে আওয়ামী লীগের দলীয় নির্দেশনা সংক্রান্ত ওই প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা আরও বলেন, পারিবারিক ফর্মুলায় কারা পড়েন? নিজের ছেলে-মেয়ে-স্ত্রী, এই তো? হিসাব করে দেখেন কয়জন ছেলে-মেয়ে, কয়জন স্ত্রী নির্বাচনে দাঁড়িয়েছেন? এর বাইরে তো পরিবার ধরা হয় না। আমাদের কথা হচ্ছে নির্বাচন যেন প্রভাবমুক্ত হয়। মানুষ যেন স্বাধীনভাবে ভোট দিতে পারে। আমাদের লক্ষ্য।

শেখ হাসিনা বলেন, সবকিছু নিজেরা নিয়ে নেব, আমার নেতাকর্মীদের জন্য কিছু রাখবো না, এটা হয় না। সেই কথাটা আমি বলতে চেয়েছি। যেন প্রভাব বেশি না ফেলে। সবাই দাঁড়িয়েছে, নির্বাচন করছে, সেটার লক্ষ্য হলো নির্বাচনকে অর্থবহ করা।’ 

তিনি বলেন, অনেকগুলো রাজনৈতিক দল নির্বাচন বর্জন করেছে। বর্জন করে কেন? নির্বাচন করার মতো সক্ষমতাই নাই। পার্লামেন্ট নির্বাচন করতে হলে জাতিকে দেখাতে হবে যে পরবর্তী নেতৃত্বে কে আসবে, প্রধানমন্ত্রী কে হবে, নেতা কে হবে? একটা নেতা দেখাতে হবে। আপনার কাছে উপযুক্ত নেতা না থাকলে তখন তো আপনাকে ছুতা খুঁজতে হয়। নির্বাচন করলাম না,বিরাট ব্যাপার দেখালাম।আমাদের দেশে সেটাই হচ্ছে। 

উপজেলা নির্বাচন   আওয়ামী লীগ   প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা   সংবাদ সম্মেলন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

হাসপাতালে থেকে আজই বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া

প্রকাশ: ০২:২৮ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে একদিন চিকিৎসাধীন থাকার পর বাসায় নেওয়া হচ্ছে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) বিকেলে গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় ফিরবেন তিনি।

বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার বলেন, ‘ম্যাডামকে আজকে বাসায় আনার কথা রয়েছে। তবে এখনও সময় নির্ধারণ হয়নি’।

এর আগে, বুধবার (০১ মে) সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে সিসিইউতে রেখে তার বেশ কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো হয়। 


খালেদা জিয়া   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ওমরাহ পালনে আজ সস্ত্রীক সৌদি আরব যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল

প্রকাশ: ০১:৩১ পিএম, ০২ মে, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর পবিত্র ওমরাহ পালনের উদ্দেশ্য সৌদি আরব যাচ্ছেন। সঙ্গে থাকছেন তার সহধর্মিণী রাহাত আরা বেগম। 

বৃহস্পতিবার (০২ মে) দুপুর সোয়া ৩টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে সৌদি আরবের উদ্দেশ্যে তাদের ঢাকা ছাড়ার কথা রয়েছে।

বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তা শামসুদ্দিন দিদার গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, পবিত্র ওমরাহ পালন শেষে আগামী ৮ মে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের দেশে ফেরার কথা রয়েছে।


মির্জা ফখরুল   ওমরাহ হজ   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন