ইনসাইড পলিটিক্স

যেসব কারণে উপনির্বাচন নিয়ে বিএনপি উল্লসিত

প্রকাশ: ০৭:০০ পিএম, ০৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩


Thumbnail

গত ১০ ডিসেম্বর বিএনপির সাত জন সংসদ সদস্য জাতীয় সংসদ থেকে পদত্যাগ করেন। নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আগামী নির্বাচন সহ ১০ দফা দাবি পূরণের লক্ষ্যে বিএনপির সংসদ সদস্যরা পদত্যাগ করেছিলেন। আওয়ামী লীগ সরকার এই পদত্যাগের ব্যাপারে বিচক্ষণ এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে। গড়িমসি না করে, কালক্ষেপণের নীতি অনুসরণ না করে স্পিকার এই পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেন এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে তাদের আসন শূন্য ঘোষিত হয়। শুন্য আসনে গত পয়লা ফেব্রুয়ারি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই নির্বাচন বিএনপি প্রতিরোধ করতে পারেনি। বিএনপি নির্বাচন বর্জনের পরও শেষ পর্যন্ত নির্বাচন হয়েছে। তবে নানা কারণে এই উপনির্বাচনের পর বিএনপির মধ্যে এক ধরনের উল্লাস এবং আনন্দ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। বিভিন্ন কারণে বিএনপি নির্বাচনের পর আরও বেশি আশাবাদী হয়েছে। তারা মনে করছে যে, শেষপর্যন্ত আগামী নির্বাচন বিএনপিকে ছাড়া অর্থপূর্ণ হবে না। এ কারণে বিএনপির কোনো কোনো নেতা মনে করছেন যে, আন্দোলন নয়, বিএনপি যদি চুপচাপ নির্বাচন থেকে নিজেদেরকে গুটিয়ে রাখে তাহলে আগামী নির্বাচন গ্রহণযোগ্য করা সরকারের জন্য কঠিন হয়ে পড়বে। যে কারণে বিএনপি উপনির্বাচনের পরে আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠেছে তার মধ্যে রয়েছে;

১. ভোটারদের অনীহা: এই উপনির্বাচনে ভোটারদের অনীহা ছিল চোখে পড়ার মতো। ভোটাররা উপনির্বাচনের উৎসাহিত হননি, তারা ভোট বিমুখ ছিলেন। নির্বাচন কমিশন বলেছে, সর্বোচ্চ ২৫ শতাংশ ভোট পড়েছে। কোথাও কোথাও ১০ শতাংশ বা তার নিচে ভোট পড়েছে। ভোটারদের এই অনীহা বিএনপির জন্য ইতিবাচক বলে বিএনপির অনেক নেতা মনে করছেন। তারা মনে করছেন এর ফলে প্রমাণিত হয়েছে যে, জনগণের এই নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি আগ্রহ নেই এবং অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিকল্প নেই।

২. দলছুটদের জন্য দুঃসংবাদ: এ নির্বাচনে বিএনপির একজন প্রার্থী দল থেকে পদত্যাগ করে স্বতন্ত্রভাবে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে উকিল আব্দুস সাত্তারের অংশগ্রহণ ছিল একটি টেস্ট কেস। আগামী নির্বাচনে বিএনপির বহু প্রার্থী স্বতন্ত্রভাবে বা দল ত্যাগ করে আলাদা বিএনপি করে নির্বাচন করবে কিনা সেটি যেমন একটি দেখার বিষয় ছিল পাশাপাশি স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নিজের ক্যারিশমা কতটুকু কি করতে পারেন সেটিও ছিল একটি বড় পরীক্ষার বিষয়। কিন্তু এই নির্বাচনে দেখা গেছে যে, বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে উকিল আব্দুস সাত্তার তেমন সুবিধা করতে পারেননি। আওয়ামী লীগের ওপর ভর করে তাকে বিজয়ী হতে হয়েছে। এর ফলে বিএনপির মধ্যে একটি ধারণা তৈরি হয়েছে যে, আগামী নির্বাচনে যদি কেউ মনে করে যে, দলীয় সিদ্ধান্ত উপেক্ষা করে তারা নির্বাচন করবেন সেই নির্বাচনে তারা খুব একটা সুবিধা করতে পারবেনা। 

৩. নির্বাচন কমিশনের দুর্বলতা: এর আগের কয়েকটি নির্বাচন বিশেষ করে গাইবান্ধার উপনির্বাচনে সিসি ক্যামেরা ব্যবহার করলেও ছয়টি উপনির্বাচনের নির্বাচন কমিশন সিসি ক্যামেরার ব্যবহার করতে পারেনি। ফলে বিভিন্ন স্থানে গোলযোগ এবং কারচুপির অভিযোগ উঠেছে। আর এই রকম একটি গুরুত্বহীন নির্বাচনেও যখন কারচুপির অভিযোগ ওঠে তখন ধারণা করা হয় যে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই ধারা অব্যাহত থাকবে। এর ফলে বিএনপির নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আরও জোরালো হলো বলেই অনেকে বিএনপি নেতারা মনে করছেন। তারা বলছেন যে, ছয়টি উপনির্বাচনের মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হলো যে, অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিকল্প নেই। আর এই দাবিকে সামনে রেখে বিএনপির সামনে বড় ধরনের আন্দোলন করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই সব বাস্তবতা থেকে বিএনপি নেতাদের মধ্যে এক ধরনের উৎসাহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তারা মনে করছে ২০১৪ এর পরিস্থিতি বাংলাদেশকে হবেনা। নিরপেক্ষ একতরফাভাবে যদি আওয়ামী লীগ নির্বাচন করতে চায় তাহলে সেই নির্বাচন বিশ্বাসযোগ্য এবং গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।

উপনির্বাচন   বিএনপি   আওয়ামী লীগ   উকিল আব্দুস সাত্তার  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতির পরোয়া করে না আওয়ামী লীগ: কাদের

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগ সরকার মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতি পাত্তা দেয় না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। 

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ কাউকে দাওয়াত করে আনে নি,তাদের এজেন্ডা আছে। তারা সেসব নিয়ে ঢাকায় এসেছে। ওপরে ওপরে বিএনপি তাদের পাত্তা দেয় না বললেও, তলে তলে  বিএনপির সঙ্গে তাদের কি আছে, তারাই ভালো জানে। 

মঙ্গলবার (১৪ মে) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন তিনি।  

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক বিএনপির আন্দোলনের ব্যর্থ চেষ্টা। আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে খড়কুটো ধরে বাজতে চায় তারা। আসলে তাদের কোনো ইস্যু নাই। তারা ভারতীয় পণ্য বর্জনকে ইস্যু বানাতে চায়। আমার প্রশ্ন হলো-ভারতীয় মসলা ছাড়া কি আমাদের চলে?  

তিনি বলেন, ভারতের মসলা ছাড়া আমাদের চলে না। শুধু মসলা কেন, ভারত থেকে শাড়ী-কাপড় আসবে, এছাড়া আরও কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যও আসবেই। 

তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি ঢাকায় বিএনপির দুইটা সমাবেশই ফ্লপ হয়েছে। বিএনপি ও তাদের সমমনাদের আন্দোলনের ডাকে জনগণের সাড়া নেই। দলটির কর্মীরা হতাশ, তাদের আর নেতাদের ওপর আস্থা নেই। সে কারণেই বিএনপির কর্মীরা তাদের সমাবেশে যোগ দেয় না।


মার্কিন স্যাংশন   ভিসানীতি   আওয়ামী লীগ   ওবায়দুল কাদের  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ডোনাল্ড লু’র ঢাকা সফর: যা বললেন আওয়ামী লীগ-বিএনপির শীর্ষ নেতারা

প্রকাশ: ১১:০০ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গত বছর ডোনাল্ড লু’র সফর ছিল বেশ আলোচনায়। সরকার পতনের এক দফা আন্দোলন করা বিএনপি বেশ চাঙ্গা হয়ে উঠেছিল। ভোট হয়ে যাওয়ার চার মাস পর যুক্তরাষ্ট্রের এই সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবার ঢাকায় আসছেন। রাজনৈতিক অঙ্গনে তাঁর ঢাকা সফর নিয়ে বেশ আলোচনা হলেও ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে লু’র সফর নিয়ে যেভাবে বিভিন্ন ধরনের গুঞ্জন বা আতঙ্কের কথা শোনা গিয়েছিল এবার সেটি হচ্ছে না। কিন্তু তারপরও তাঁর ঢাকা সফর নিয়ে কথা বলেছেন আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে কথা বাহাস লক্ষ্য করা গেছে।


লু’র ঢাকা সফর নিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, কে আসলো আর কে গেলো তা নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় নেই। যদিও নির্বাচনের আগে লু’র ঢাকা সফর নিয়ে সবচেয়ে বেশি উচ্ছ্বসিত ছিল বিএনপির নেতারা। তবে এবার দলটির মহাসচিব সুর পাল্টে বলছেন, ‘কে আসলো আর কে গেলো তা নিয়ে মাথাঘামানোর সময় নেই। তিনি বলছেন তার দলের প্রধান শক্তি হলো জনগণ।’

লু’র ঢাকায় আসাটা গুরুত্বপূর্ণ নয় উল্লেখ্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু’র আসা-না আসায় কিছু যায়-আসে না। লু তো অনেক দূরের কথা। আমরা শঙ্কিত দেশের অবস্থা নিয়ে। 


এদিকে লু’র এবারের সফর দুই দেশের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে মনে করছে আওয়ামী লীগ। দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ডোনাল্ড লু বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে কথাবার্তা বলবেন। দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক এগিয়ে নিতে তিনি আসবেন। বিএনপি মনে করেছে, আবার নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দেবে কি না। এই ধরনের উদ্ভট চিন্তা করছে। এ রকম উদ্ভট চিন্তা তারা আগেও করেছিল।’

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিদেশিদের কাছে বারবার ধরর্না দিয়ে কোনো কিছুই করতে পারেনি বিএনপি। এজন্য লু’র ঢাকা সফর নিয়ে প্রকাশ্যে উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছেনা বিএনপি। দেশে শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন হওয়া এবং বর্তমান সরকারের সাথে কাজ করার ঘোষণা দেওয়ায় বিএনপির মোহভঙ্গ হয়েছে। তাই প্রকাশ্যে লু’র সফর নিয়ে উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছে না বিএনপির নেতারা।



ডোনাল্ড লু   আওয়ামী লীগ   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

কারামুক্ত হলেন বিএনপি নেতা হাবিব উন নবী সোহেল

প্রকাশ: ০৯:৩৩ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

জামিনে কেরাণীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাবেক সভাপতি হাবিব উন নবী খান সোহেল।

সোমবার (১৩ মে) সন্ধ্যা পৌনে সাতটার দিকে কেন্দ্রীয় কারাগার কেরানীগঞ্জ থেকে মুক্তি লাভ করেন তিনি। এ সময় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসিরসহ বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী তাকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, মুক্তি পাওয়ার পর তিনি নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যান। 
এর আগে গত ৩১ মার্চ আদালতে জামিন নিতে গেলে জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো হয় সোহেলকে।

বিএনপি   হাবিব উন নবী সোহেল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ইইউ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

প্রকাশ: ০৯:২৮ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি নেতারা। সোমবার (১৩ মে) দুপুরে ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে তার গুলশানস্থ বাসভবনে এ বৈঠক হয়।

বৈঠকে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ এবং ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল উপস্থিত ছিলেন। বিএনপি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। 

তবে বৈঠকের বিষয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।

ইইউ রাষ্ট্রদূত   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

চীন সফরে ৯ বাম নেতা

প্রকাশ: ০৮:৫২ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

চীন সফরে গেছেন ক্ষমতাসীন ১৪ দলের শরিক দল জাসদ, ওর্য়ার্কাস পার্টি ও সাম্যবাদী দলের নয় সদস্যের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল।

সোমবার (১৩ মে) বিকেল ৩টায় রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চায়না ইস্টার্নের একটি বিমানে চীনের কুংমিংয়ের উদ্দেশে যাত্রা করেন তারা। বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত প্রতিনিধি দলকে বিদায় জানান। এ সময় জাসদের দফতর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেনও উপস্থিত ছিলেন।
 
সফরে যাওয়া বাম নেতারা হলেন- ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাম্যবাদী দলের সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, জাসদের কার্যকারী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলম, জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহম্মদ মোহসীন, ওয়ার্কার্স পার্টির নারী নেত্রী লুৎফুন্নেছা খান, ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য মোস্তফা লুৎফুল্লাহ, সাম্যবাদী দলের অধ্যাপক তৃপ্তি বড়ুয়া ও হ মোশাহিদ প্রমুখ।
 
জানা গেছে, সফরকালে বাম নেতারা কুনমিংয়ে ইউনান একাডেমি অব এগ্রিকালচার সাইন্স একাডেমি, কেপিসি ফার্মাসিউটিক্যালস পরিদর্শন করবেন। নেতারা রুট (ওয়েলিন কমিউনিটি) লেভেলে চীনা কমিউনিস্ট পার্টি কার্যক্রম সম্পর্কে জানবেন। এছাড়া প্রতিনিধি দলটি চীনা কমিউনিস্ট পার্টি, ইউনান প্রদেশের সরকারের বৈদেশিক শাখার প্রধানসহ অন্যদের সঙ্গে পরিবর্তিত বিশ্বপরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় অংশ নেবেন। সফর শেষে আগামী ১৮ মে দেশে ফেরার কথা প্রতিনিধি দলটির।

চীন সফর   বাম দল   জাসদ   ওর্য়ার্কাস পার্টি   সাম্যবাদী দল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন