রাজপথ দখল করে
বিএনপি সন্ত্রাস-নৈরাজ্য সৃষ্টি করে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
বুধবার (১৫
ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে ফরাসি রাষ্ট্রদূত ম্যারি ম্যাসদুপুইয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের
পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
বিএনপির স্থায়ী
কমিটির এক সদস্য সকালে বলেছেন যে পাল্টা কর্মসূচি দেওয়া আওয়ামী লীগের দৈন্যতা, এ নিয়ে
জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের এই যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, আওয়ামী লীগ রাজপথের দল। আমাদের
সবসময় কর্মসূচি ছিল ও থাকবে। আমরা কাউকে রাজপথ ইজারা দিইনি। বিএনপির উদ্দেশ্য হচ্ছে
রাজপথ দখল করে সন্ত্রাস-নৈরাজ্য সৃষ্টি করে তারা দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে চায়।
তিনি বলেন,
কয়েকদিন আগে ইউনিয়নে-ইউনিয়নে পদযাত্রা করেছে তারা। আপনারা দেখেছেন যে আমাদের দলের শান্তি
সমাবেশের ওপর হামলা করে গাড়ি-ঘোড়া পুড়িয়েছে তারা। সেখানে তাদের অগ্নিসন্ত্রাসীদের দেখা
গেছে। তা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে।
ফরাসি রাষ্ট্রদূত
ম্যারি ম্যাসদুপুইয়ের সঙ্গে সাক্ষাতের বিষয়ে তিনি বলেন, ফরাসি রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বিভিন্ন
বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট একটি ফরাসি কোম্পানি সরবরাহ করেছে।
এটি কেমন কাজ করছে, তা জিজ্ঞাসা করেছেন তিনি। আমি বলেছি, সব টেলিভিশন চ্যানেল বঙ্গবন্ধু
স্যাটেলাইটের মাধ্যমে সম্প্রচার হয়। শুরুতে কিছু ছোটোখাটো সমস্যা ছিল, এখন সেগুলো নেই।
হাছান মাহমুদ
বলেন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট খুব ভালোভাবে চলছে। আমাদের সরকার এখন একটি কমিউনিকেশন স্যাটেলাইট
উৎক্ষেপণের পরিকল্পনা নিয়েছে। রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সেটি নিয়েও আলোচনা হয়েছে। তাদের পক্ষ
থেকে সেটির জন্য অফার দেওয়া হয়েছে।
তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বিএনপি
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
চীন সফর বাম দল জাসদ ওর্য়ার্কাস পার্টি সাম্যবাদী দল
মন্তব্য করুন
শৃঙ্খলা আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
অবশেষে আর ছাড় নয়, আওয়ামী লীগ তাঁর দলের শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্রগুলো বলছে, দলের ভেতর যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করছে এবং দলের ভেতরের কোন্দল করছে তাদেরকে আর ছাড় দেওয়া হবে না। তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে এবং এই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অংশ হিসেবে কোন্দলরত এলাকাগুলোতে কমিটি বাতিল করে দেওয়া হবে। যারা কোন্দলের সঙ্গে জড়িত তাদেরকে আহ্বায়ক কমিটিতে রাখা হবে না।