ইনসাইড পলিটিক্স

বৈষম্যের কারণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ম্লান হয়ে যাচ্ছে: জিএম কাদের

প্রকাশ: ০৫:০২ পিএম, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩


Thumbnail জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের।

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, বৈষম্যের কারণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ম্লান হয়ে যাচ্ছে। বৈষম্যের কারণে ধনী ও দরিদ্রের ব্যবধান বেড়ে যাচ্ছে। 

তিনি বলেন, সরকারি দল না করলে চাকরি মেলে না, ব্যবসা করা যায় না। এমনকি, শোনা যাচ্ছে এমপিওভুক্ত শিক্ষা পদ্ধতি, শিক্ষক বদলি ও নিয়োগে রাজনৈতিক বিবেচনা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। আমরা আইনের শাসন চাই। আমরা ন্যয় বিচার ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা চাই। চাঁদাবাজী, টেন্ডারবাজী, দুর্ণীতি ও দুঃসাশনে দেশের মানুষ অসহায় হয়ে পড়েছে। দেশের মানুষের সম্মান, সম্পদে ও জীবনের নিরাপত্তা নেই। বৈষম্যের কারণে একটি অসম রাষ্ট্র তৈরী হচ্ছে। এমন একটি দেশের জন্য মহান মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত হয়নি। মানুষে- মানুষের বৈষম্য হচ্ছে স্বাধীনতার চেতনা পরিপন্থি। 

বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এর বনানীস্থ কার্যালয়ে জাতীয় সাংস্কৃতিক পার্টির নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় গোলাম মোহাম্মদ কাদের এসব কথা বলেন। 

জাতীয় সাংস্কৃতিক পার্টির সভাপতি শেরিফা কাদের এমপির সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আলাউদ্দিন আহমেদ এর পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের আরো বলেন,  দেশের শিক্ষা ও চিকিৎসার মান ক্রমন্বয়ে কমে যাচ্ছে। এখন বিদ্যালয়গুলোতে বড় বড় ভবন হচ্ছে, আধুনিক ল্যাব হচ্ছে কিন্তু মানসম্মত শিক্ষা নেই। যোগ্যতা সম্পন্ন শিক্ষক নিয়োগ হচ্ছে না। জিপিএ বাড়ছে, সার্টিফিকেট বাড়ছে কিন্তু সঠিক শিক্ষা ব্যবস্থার অভাবে শিক্ষার মান বাড়ছে না। কর্মমুখী শিক্ষা ব্যবস্থার পদক্ষেপ নেই। ফলে, শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বেড়েই চলছে। আবার, বেসরকারি পর্যায়ে উন্নত মানের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরী হচ্ছে, যেগুলো অত্যন্ত ব্যয়বহুল। সাধারণ মানুষের পক্ষে এমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সন্তানদের পড়াশোনা চালানো সম্ভব হয়না। তাই, বেশিরভাগ মানুষের পক্ষে সন্তানের জন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা অসম্ভব হয়ে পড়েছে। 

গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, বড় বড় ভবনের সাথে হাসপাতালে বেডের সংখ্যা বাড়ছে কিন্তু চিকিৎসা সেবার মান বাড়ছে না। অত্যাধুনিক ল্যাবরেটরি স্থাপণ হচ্ছে, আধুনিক যন্ত্রপাতি দেওয়া হচ্ছে কিন্তু চিকিৎসকের অভাবে এবং ব্যবস্থাপনার অভাবে সাধারণ মানুষ উপকৃত হচ্ছে না। বেসরকারী পর্যায়ে আধুনিক সুবিধাদি সহ হাসপাতাল গড়ে উঠেছে। সেখানে চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল, যা সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। তাই, দেশের বেশির ভাগ মানুষ মানসম্মত শিক্ষা ও চিকিৎসা পাচ্ছে না। বৈষম্যের কারণে, দেশে শোষক ও শোষিত শ্রেণির সৃষ্টি হয়েছে। 

 প্রধান অতিথির বক্তৃতায় গোলাম মোহাম্মদ কাদের আরও বলেন, সংস্কৃতি হচ্ছে একটি জাতির পরিচয়। সংস্কৃতিকে ভিত্তি করেই জাতীয়তা ও রাষ্ট্র গঠন হয়। কিন্তু, দুঃখজনকভাবে আমরা আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি হারিয়ে ফেলছি। দিনে দিনে আমাদের নিজস্বতা বিলুপ্ত হচ্ছে। ভিনদেশী সংস্কৃতির আগ্রাসণে আমাদের সংস্কৃতি হারিয়ে যাচ্ছে। সংস্কৃতি রক্ষায় উল্লেখযোগ্য ভূমিকা দৃশ্যমান হচ্ছে না। নিজস্ব সংস্কৃতি সংকুচিত হলে নিজস্ব বৈশিষ্ট্য হারিয়ে জাতি চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়ে। 

তিনি বলেন, দেশীয় সংস্কৃতি রক্ষায় জাতীয় সাংস্কৃতিক পার্টিকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। 

অনুষ্ঠানে জাতীয় পার্টির মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, আওয়ামী লীগ ও বিএনপি দেশে দুর্ণীতি, দুঃশাসন, টাকা পাচার, সন্ত্রাস ও টেন্ডারবাজী উপহার দিয়েছে। দেশের অনেক উন্নয়ন হচ্ছে, কিন্তু সাধারণ মানুষের কোন উপকার হচ্ছে না। শত কোটি টাকা ব্যায়ে পারমানবিক বিদ্যুত কেন্ত্র তৈরী হচ্ছে কিন্তু এই টাকায় প্রতিটি উপজেলা স্পেশালাইজড হাসপাতাল তৈরী হলে দেশের মানুষ বেশি উপকৃত হতো। তিনি বলেন, বর্তমান ব্যবস্থায় কখনোই নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব হবে না। নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য আনুপাতিক হারে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে। 

সভাপতির বক্তৃতায় জাতীয় সাংস্কৃতিক পার্টির সভাপতি ও জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান এর উপদেষ্টা শেরিফা কাদের বলেন, পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এর স্বপ্নের নতুন বাংলাদেশ গড়তে সাংস্কৃতিক পার্টির নেতা-কর্মীরা ভ্যানগার্ড হিসেবে কাজ করবে। ইতিহাসের প্রতিটি বিপ্লব ও আন্দোলন-সংগ্রামে সাংস্কৃতিক কর্মীরা অনবদ্য ভূমিকা রেখেছেন। তাই জাতির প্রতিটি প্রয়োজনে জাতীয় সাংস্কৃতিক পার্টির নেতা-কর্মীরা ঘরে বসে থাকবে না। আমরা গণমানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতেই রাজনীতি করছি।

জাতীয় সাংস্কৃতিক পার্টির সভাপতি শেরীফা কাদের এমপি’র সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন আহমেদ এর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মোঃ মুজিবুল হক চুন্নু ও সাংস্কৃতিক পার্টির নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নুরুন্নাহার বেগম, খন্দকার দেলোয়ার জালালী, মোঃ হাবিবুল্লাহ ফকির, রাজিব কান্তি গুহ, জিএম রাজু, চম্পা মন্ডল, হিমেল, মোস্তফা জামান বাবু, ফয়েজ মুন্না, মাহমুদা আমির শিল্পী, পংকজ দাস,মনোয়ার-ই-খোদা চৌধুরী (মন্টি)।

উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জনবন্ধু গোলাম মোহাম্মদ কাদের ও মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নুকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানায় জাতীয় পার্টি কুমিল্লা উত্তর জেলা। এসময় কুমিল্লা উত্তর জেলার সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য আমির হোসেন ভূঁইয়া ও সাধারণ সম্পাদক ইফতেকার আহসান হাসান জাতীয় পার্টির শীর্ষ নেতৃবৃন্দকে শুভেচ্ছা জানান। এসময় আলমগীর মিয়া, আব্দুর রউফ সহ কুমিল্লা জেলা জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 


জাতীয় পার্টি   চেয়ারম্যান   বিরোধীদল   উপনেতা   জিএম কাদের  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতির পরোয়া করে না আওয়ামী লীগ: কাদের

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ১৪ মে, ২০২৪


Thumbnail

আওয়ামী লীগ সরকার মার্কিন স্যাংশন, ভিসানীতি পাত্তা দেয় না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। 

তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ কাউকে দাওয়াত করে আনে নি,তাদের এজেন্ডা আছে। তারা সেসব নিয়ে ঢাকায় এসেছে। ওপরে ওপরে বিএনপি তাদের পাত্তা দেয় না বললেও, তলে তলে  বিএনপির সঙ্গে তাদের কি আছে, তারাই ভালো জানে। 

মঙ্গলবার (১৪ মে) সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয়ে আলোচনাকালে এসব কথা বলেন তিনি।  

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক বিএনপির আন্দোলনের ব্যর্থ চেষ্টা। আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে খড়কুটো ধরে বাজতে চায় তারা। আসলে তাদের কোনো ইস্যু নাই। তারা ভারতীয় পণ্য বর্জনকে ইস্যু বানাতে চায়। আমার প্রশ্ন হলো-ভারতীয় মসলা ছাড়া কি আমাদের চলে?  

তিনি বলেন, ভারতের মসলা ছাড়া আমাদের চলে না। শুধু মসলা কেন, ভারত থেকে শাড়ী-কাপড় আসবে, এছাড়া আরও কিছু নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যও আসবেই। 

তিনি আরও বলেন, সম্প্রতি ঢাকায় বিএনপির দুইটা সমাবেশই ফ্লপ হয়েছে। বিএনপি ও তাদের সমমনাদের আন্দোলনের ডাকে জনগণের সাড়া নেই। দলটির কর্মীরা হতাশ, তাদের আর নেতাদের ওপর আস্থা নেই। সে কারণেই বিএনপির কর্মীরা তাদের সমাবেশে যোগ দেয় না।


মার্কিন স্যাংশন   ভিসানীতি   আওয়ামী লীগ   ওবায়দুল কাদের  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ডোনাল্ড লু’র ঢাকা সফর: যা বললেন আওয়ামী লীগ-বিএনপির শীর্ষ নেতারা

প্রকাশ: ১১:০০ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। 

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গত বছর ডোনাল্ড লু’র সফর ছিল বেশ আলোচনায়। সরকার পতনের এক দফা আন্দোলন করা বিএনপি বেশ চাঙ্গা হয়ে উঠেছিল। ভোট হয়ে যাওয়ার চার মাস পর যুক্তরাষ্ট্রের এই সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবার ঢাকায় আসছেন। রাজনৈতিক অঙ্গনে তাঁর ঢাকা সফর নিয়ে বেশ আলোচনা হলেও ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের আগে লু’র সফর নিয়ে যেভাবে বিভিন্ন ধরনের গুঞ্জন বা আতঙ্কের কথা শোনা গিয়েছিল এবার সেটি হচ্ছে না। কিন্তু তারপরও তাঁর ঢাকা সফর নিয়ে কথা বলেছেন আওয়ামী লীগ এবং বিএনপির শীর্ষ নেতাদের মধ্যে কথা বাহাস লক্ষ্য করা গেছে।


লু’র ঢাকা সফর নিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, কে আসলো আর কে গেলো তা নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় নেই। যদিও নির্বাচনের আগে লু’র ঢাকা সফর নিয়ে সবচেয়ে বেশি উচ্ছ্বসিত ছিল বিএনপির নেতারা। তবে এবার দলটির মহাসচিব সুর পাল্টে বলছেন, ‘কে আসলো আর কে গেলো তা নিয়ে মাথাঘামানোর সময় নেই। তিনি বলছেন তার দলের প্রধান শক্তি হলো জনগণ।’

লু’র ঢাকায় আসাটা গুরুত্বপূর্ণ নয় উল্লেখ্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু’র আসা-না আসায় কিছু যায়-আসে না। লু তো অনেক দূরের কথা। আমরা শঙ্কিত দেশের অবস্থা নিয়ে। 


এদিকে লু’র এবারের সফর দুই দেশের সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে বলে মনে করছে আওয়ামী লীগ। দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ডোনাল্ড লু বাংলাদেশের সরকারের সঙ্গে কথাবার্তা বলবেন। দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক এগিয়ে নিতে তিনি আসবেন। বিএনপি মনে করেছে, আবার নতুন করে নিষেধাজ্ঞা দেবে কি না। এই ধরনের উদ্ভট চিন্তা করছে। এ রকম উদ্ভট চিন্তা তারা আগেও করেছিল।’

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, বিদেশিদের কাছে বারবার ধরর্না দিয়ে কোনো কিছুই করতে পারেনি বিএনপি। এজন্য লু’র ঢাকা সফর নিয়ে প্রকাশ্যে উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছেনা বিএনপি। দেশে শান্তিপূর্ণভাবে নির্বাচন হওয়া এবং বর্তমান সরকারের সাথে কাজ করার ঘোষণা দেওয়ায় বিএনপির মোহভঙ্গ হয়েছে। তাই প্রকাশ্যে লু’র সফর নিয়ে উচ্ছ্বাস দেখাচ্ছে না বিএনপির নেতারা।



ডোনাল্ড লু   আওয়ামী লীগ   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

কারামুক্ত হলেন বিএনপি নেতা হাবিব উন নবী সোহেল

প্রকাশ: ০৯:৩৩ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

জামিনে কেরাণীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়েছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাবেক সভাপতি হাবিব উন নবী খান সোহেল।

সোমবার (১৩ মে) সন্ধ্যা পৌনে সাতটার দিকে কেন্দ্রীয় কারাগার কেরানীগঞ্জ থেকে মুক্তি লাভ করেন তিনি। এ সময় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন নাসিরসহ বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী তাকে ফুলের মালা দিয়ে বরণ করেন।

বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, মুক্তি পাওয়ার পর তিনি নয়াপল্টন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যান। 
এর আগে গত ৩১ মার্চ আদালতে জামিন নিতে গেলে জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানো হয় সোহেলকে।

বিএনপি   হাবিব উন নবী সোহেল  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

ইইউ রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

প্রকাশ: ০৯:২৮ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

ঢাকায় নিযুক্ত ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে বৈঠক করেছেন বিএনপি নেতারা। সোমবার (১৩ মে) দুপুরে ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে তার গুলশানস্থ বাসভবনে এ বৈঠক হয়।

বৈঠকে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির সদস্য শামা ওবায়েদ এবং ফরেন অ্যাফেয়ার্স কমিটির সদস্য তাবিথ আউয়াল উপস্থিত ছিলেন। বিএনপি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। 

তবে বৈঠকের বিষয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি।

ইইউ রাষ্ট্রদূত   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড পলিটিক্স

চীন সফরে ৯ বাম নেতা

প্রকাশ: ০৮:৫২ পিএম, ১৩ মে, ২০২৪


Thumbnail

চীন সফরে গেছেন ক্ষমতাসীন ১৪ দলের শরিক দল জাসদ, ওর্য়ার্কাস পার্টি ও সাম্যবাদী দলের নয় সদস্যের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল।

সোমবার (১৩ মে) বিকেল ৩টায় রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চায়না ইস্টার্নের একটি বিমানে চীনের কুংমিংয়ের উদ্দেশে যাত্রা করেন তারা। বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত প্রতিনিধি দলকে বিদায় জানান। এ সময় জাসদের দফতর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেনও উপস্থিত ছিলেন।
 
সফরে যাওয়া বাম নেতারা হলেন- ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, সাম্যবাদী দলের সম্পাদক দিলীপ বড়ুয়া, জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, জাসদের কার্যকারী সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা রবিউল আলম, জাসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহম্মদ মোহসীন, ওয়ার্কার্স পার্টির নারী নেত্রী লুৎফুন্নেছা খান, ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য মোস্তফা লুৎফুল্লাহ, সাম্যবাদী দলের অধ্যাপক তৃপ্তি বড়ুয়া ও হ মোশাহিদ প্রমুখ।
 
জানা গেছে, সফরকালে বাম নেতারা কুনমিংয়ে ইউনান একাডেমি অব এগ্রিকালচার সাইন্স একাডেমি, কেপিসি ফার্মাসিউটিক্যালস পরিদর্শন করবেন। নেতারা রুট (ওয়েলিন কমিউনিটি) লেভেলে চীনা কমিউনিস্ট পার্টি কার্যক্রম সম্পর্কে জানবেন। এছাড়া প্রতিনিধি দলটি চীনা কমিউনিস্ট পার্টি, ইউনান প্রদেশের সরকারের বৈদেশিক শাখার প্রধানসহ অন্যদের সঙ্গে পরিবর্তিত বিশ্বপরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় অংশ নেবেন। সফর শেষে আগামী ১৮ মে দেশে ফেরার কথা প্রতিনিধি দলটির।

চীন সফর   বাম দল   জাসদ   ওর্য়ার্কাস পার্টি   সাম্যবাদী দল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন