গত ১৯ ফেব্রুয়ারি শনিবার নারায়ণগঞ্জ নগরীর ওসমানী পৌর স্টেডিয়ামে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার লক্ষ্যে ছাত্র সমাজ ও তরুণ প্রজন্মকে ঐক্যবদ্ধ করার প্রয়াসে আয়োজিত ছাত্রলীগের বিশেষ কর্মী সভায় বক্তৃতা করছিলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন। মঞ্চের শেষ বক্তা হিসেবে বক্তব্য দিচ্ছিলেন তিনি। তখনও মিছিলের পর মিছিল নিয়ে আসছিলেন ছাত্রলীগের বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা। সভাস্থলে ততক্ষণে যেন তীল ধারণের ঠাঁই নাই। নেতাকর্মীর ঢল সভাস্থল ছাপিয়ে আশপাশের সড়ক আর খোলা স্থানে অবস্থান নিয়েছিল। নারায়ণগঞ্জে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের বিশেষ কর্মী সভা শেষ অবধি রুপ নিয়েছিল এক বিশাল জনসমূদ্রে। এই থেকে পরিলক্ষিত হয় বাংলাদেশ অওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতীম সংগঠন ছাত্রলীগের জনপ্রিয়তার কোনো কমতি নেই। সেইসঙ্গে ছাত্রলীগে নেতা-কর্মীদেরও অভাব নেই।
কিন্তু সম্প্রতি ছাত্রলীগের বেশ কয়েকটি কর্মকাণ্ডের ঘটনায় সংগঠনটি নিয়ে নিন্দার ঝড় ওঠেছে। এসব ঘটনাগুলোর বেশিরভাগ তৃণমূল ছাত্রলীগ থেকে সংগঠিত হয়েছে। কেউ কেউ মনে করছেন, তৃণমূল ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীদের ওপর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। এরা মূল সংগঠন আওয়ামী লীগেরও নিয়ন্ত্রণের বাইরে। কাজেই বাংলাদেশের যুবসমাজে ছাত্রলীগের রাজনৈতিক অবস্থান নিয়েও প্রশ্ন ওঠেছে। প্রশ্ন ওঠেছে ছাত্রলীগের ওপর কি আওয়ামী লীগের নিয়ন্ত্রন নেই? অথবা তৃণমূল ছাত্রলীগের ওপর কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের কি নিয়ন্ত্রণ নেই?
সূত্র জানায়, ছাত্রলীগের স্লোগান- শিক্ষা, শান্তি, প্রগতি। অথচ এমন স্লোগানের সংগঠন এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বড় আতঙ্কের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শান্তির বদলে দলের একশ্রেণির নেতা-কর্মী সাধারণ শিক্ষার্থীদের কাছে অশান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে; বাধা হচ্ছে প্রগতির পথে। একটি-দুটি নয়। এক মাসে দেশের বিভিন্ন স্থানে অন্তত ২৩টি অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়েছে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। এসব ঘটনার বেশিরভাগই ছিল আলোচিত। গণমাধ্যম এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ছাত্রলীগের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে নিন্দার ঝড় উঠেছে। ছাত্রলীগ করতেন এমন অনেকেও সাম্প্রতিককালে এসব ঘটনায় বিব্রত হওয়ার কথা জানিয়েছেন। আন্দাজ করা যায়, নির্বাচন ঘনিয়ে আসার সময়ে ক্ষমতাসীন দলও নিশ্চয় এসব ঘটনায় সন্তুষ্ট নয়।
এদিকে নারায়ণগঞ্জের কর্মী সভার শুরুতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান বলেন, আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা, সংবিধান রচনা ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের সাথে নারায়ণগঞ্জের মাটি ও মানুষের রয়েছে গভীর সম্পর্ক। তাই নারায়ণগঞ্জ থেকেই আমরা তরুণ ও ছাত্রসমাজকে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার মেসেজটি দিতে চাই। ২০২৪ সালে নৌকাই হবে আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশের প্রতীক। আজ তরুণ প্রজন্ম শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার জন্য ঐক্যবদ্ধ। আমরা আশা করি নারায়ণগঞ্জের পাঁচটি আসনই আপনারা আগামী নির্বাচনে শেখ হাসিনাকে উপহার দিবেন এবং নারায়ণগঞ্জ যে আওয়ামী লীগের দুর্বার ঘাটি সেটা আপনারা আবারও প্রমান করবেন। আপনারা খালেদা জিয়ার মত পাকিস্তানি ভাব ধারায় রুপান্তর করবেন কী করবেন না এটা আপনাদের ওপর নির্ভর করবে। আপনারা আগামী নির্বাচনে প্রথমবার ভোট দিবেন। আমি বিশ্বাস করি আপনার জীবনের প্রথম ভোটটি হবে নৌকার পক্ষে। যে নৌকা বঙ্গবন্ধু নেতৃত্বে স্বাধীনতা এনে দেয়ার প্রতীক। আসুন আমরা আমাদের মেধা মননে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার সেই চারটি স্তম্ভকে হৃদয়ে ধারণ করে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করি।
এ বিষয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, যেখানে ছাত্রলীগ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে কাজ করার কথা, সেখানে ছাত্রলীগের যে ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে, তা কখনই মেনে নেওয়া যায় না। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় নেতারা এসব বিষয়ে পদক্ষেপ নিয়েছেন বলে জানা গেছে। কিন্তু অদূর ভবিষ্যতে ছাত্রলীগের ইতিহাস-ঐতিহ্য যেন ভুলুণ্ঠিত না হয়, সেদিকে খেয়াল রেখেই ছাত্রলীগকে পরিচালিত করতে হবে। ছাত্রলীগের কতিপয় কর্মীদের কারণে আওয়ামী লীগের ভাবমূর্তি নষ্ট হতে পারে না। যে ছাত্রলীগ কর্মী বা নেতা নিয়ন্ত্রণহীন, সেই নেতা বা কর্মীকে পরিহার করেই দলকে গুছিয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হতে হবে। ছাত্রলীগে নেতা-কর্মীদের অভাব নেই। ছাত্রলীগের জনপ্রিয়তারও কোনো কমতি নেই।
কর্মী সভায় ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, আমরা বিশ্বাস করি স্মার্ট বাংলাদেশ শব্দটিই এখন তরুণ প্রজন্মে হৃদয়ে প্রনোদনা সৃষ্টি করেছে। সে ছাত্রলীগ করুক বা না করুক। আমাদের স্মার্ট বাংলাদেশের বিনির্মাণের শুভ যাত্রা আমরা নারায়ণগঞ্জ থেকেই শুরু করে গোটা বাংলাদেশের ছাত্রলীগকে ম্যাসেজ দিতে চাই, নেতৃত্ব নির্ধারণের মাপকাঠি হবে কাউন্সিল। ক্লিন ইমেজের ও কর্মীদের মতামত নিয়েই ছাত্রলীগের আগামী নেতৃত্ব নির্ধারণ করা হবে। ব্যাংক ব্যালেন্স বাড়ানো ছাত্রলীগের লক্ষ্য নয়। ছাত্রলীগ কর্মীরা আদর্শের বলীয়ান হবে, ভালো ছাত্র হবে। কোথায় টেন্ডার হচ্ছে খোঁজ নেয়া ছাত্রলীগের কাজ নয়। নিজেদের ক্যারিয়ার গড়তে আমরা ছাত্রলীগ করি না। ছাত্র সমাজের জন্য ছাত্রলীগ করি। ব্যাংক ব্যালেন্স বাড়াতে আমরা ছাত্রলীগ করি না, আমাদের ছেলে মেয়েরা যেন সুন্দর শিক্ষার পরিবেশ পায় সে লক্ষ্যে আমরা ছাত্রলীগ করি। সাংগঠনিক শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে। গণতান্ত্রিক ভাবে চলতে হবে। ছাত্রলীগ প্রবলেম তৈরি করবে না প্রবলেম সলভ করবে। এটাই ছাত্রলীগ কর্মীদের লক্ষ্য।
কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ সভাপতির এই দিক নির্দেশনা তৃণমূল ছাত্রলীগ কতটুকু মেনে চলছে?- এটিই এখন দেখার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। তারা মনে করছেন, শুধু বাগ্মী হলেই চলবে না। সেই সঙ্গে ছাত্রলীগের প্রতিটি কর্মীকে কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি, নিষ্ঠা এবং আত্মপ্রত্যয়ে বলীয়ান হতে হবে। তবেই ছাত্রলীগের ইতিহাস-ঐতিহ্য সমুন্নত রাখা সম্ভবপর হবে।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যাংক-ব্যালেন্স গড়ার জন্য যে সব কর্মী বা নেতারা ছাত্রলীগ করতে আসেন, তাদেরকে শুধু ছাত্রলীগ থেকেই নয়, দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন থেকেও বিতারিত করতে হবে। এসব লোভী, স্বার্থপর, অপকর্মকারীরাই ভবিষ্যতে দেশের প্রশাসনসহ বিভিন্ন অঙ্গনে ক্ষমতাসীন হবে। সেক্ষেত্রে তখনও তারা বিভিন্ন ধরনের অপকর্মে লিপ্ত হবে। কাজে কাজেই এখন থেকেই সাবধানতা অবলম্বন না করা হলে শুধুমাত্র ছাত্রলীগের ভাবমূর্তিই নষ্ট হবে না- এর প্রভাব পড়বে আওয়ামী লীগেও। এই প্রভাবে আওয়ামী লীগকেও চরম মূল্য দিতে হবে। কাজেই, ছাত্রলীগের নিয়ন্ত্রণে আওয়ামী লীগকেই পূর্ণ দায়িত্ব গ্রহণ করতে হবে। সেই সঙ্গে সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা রাখতে হবে, যাতে করে নেতা থেকে শুরু করে একজন ছাত্রলীগ কর্মীও লোভে পড়ে পথভ্রষ্ট না হয়। এখন কেবল দেখার বিষয় ছাত্রলীগের ভাবমূর্তি সমুন্নত রাখতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ এবং আওয়ামী লীগ কী ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
ছাত্রলীগ ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান
মন্তব্য করুন
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী
শেখ হাসিনার ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে ১৭ মে দেশের বিভিন্ন এতিমখানায় খাবার বিতরণ
করবে দলের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপ-কমিটি।
বুধবার (১৫ মে) আওয়ামী লীগের ত্রাণ
ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিনের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই কর্মসূচি
ঘোষণা করা হয়।
কর্মসূচির অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার
(১৬ মে) দুপুর ১টায় তেজগাঁও ‘রহমতে আলম ইসলাম মিশন এতিমখানা’য় সুবিধাবঞ্চিতদের মাঝে
সুষম খাবার বিতরণ করা হবে। এতে প্রধান অতিথি থাকবেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
এছাড়াও এদিন রাজধানী ঢাকায় আজিমপুর
সলিমুল্লাহ মুসলিম এতিমখানা, মোহাম্মদপুর সলিমুল্লাহ রোডস্থ এতিমখানা, সোবহানবাগ মসজিদ
সংলগ্ন এতিমখানা, বাড্ডা বেরাইদ রহিম উল্লাহ এতিমখানায় এতিম অসহায়দের মাঝে খাবার সামগ্রী
বিতরণ করা হবে।
একই সঙ্গে সিলেট হযরত শাহজালালের (র.)
মাজার সংলগ্ন এতিমখানা এবং চট্টগ্রাম হযরত শাহ আমানতের (রহ) মাজার সংলগ্ন এতিমখানা
ও গরীব উল্লাহ শাহের (রহ) মাজার সংলগ্ন এতিমখানাতেও খাবার সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত
হবে।
এছাড়াও ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপ-কমিটির
সদস্যদের উদ্যোগে দেশের বিভিন্ন জেলা সদরে অবস্থিত এতিমখানাগুলোতে সুষম খাবার পরিবেশন
করা হবে।
পরের দিন শনিবার দুপুর ১টায় চট্টগ্রামের
কদম মোবারক এতিমখানায় সুষম খাবার বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে
উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
শেখ হাসিনা স্বদেশ প্রত্যাবর্তন এতিমখানা আওয়ামী লীগ উপ-কমিটি
মন্তব্য করুন
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে ২৯ মে অনুষ্ঠেয় তৃতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ
নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় ৫২ জন নেতাকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি। দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী
তাদের প্রাথমিক সদস্যপদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
বহিষ্কৃতদের মধ্যে ১৭ জন চেয়ারম্যান প্রার্থী, ২৬ জন ভাইস চেয়ারম্যান
প্রার্থী ও ৯ জন মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী। গতকাল বুধবার বিএনপির পাঠানো এক সংবাদ
বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিভাগভিত্তিক হিসাবে দেখা যায়, রংপুর বিভাগের ১২ জন, রাজশাহী বিভাগের চারজন, বরিশাল বিভাগের পাঁচজন, ঢাকা বিভাগের চারজন, ময়মনসিংহ বিভাগের ৯ জন, সিলেট বিভাগের সাতজন, চট্টগ্রাম বিভাগের একজন, কুমিল্লা বিভাগের ছয়জন ও খুলনা বিভাগের চারজনকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন
ডোনাল্ড লু বিএনপি মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ চীন সফর ভারত যুক্তরাষ্ট্র
মন্তব্য করুন
আগামী ২৩ জুন আওয়ামী লীগের ৭৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পর্যন্ত আওয়ামী লীগ দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী, দলের ভেতর সুবিধাবাদী, লুটেরা এবং দলের নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন অপকর্মের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করবে না। কিন্তু ২৩ জুনের পর আওয়ামী লীগের ক্র্যাশ প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। ক্র্যাকডাউন হবে দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গকারী এবং দলের সুনাম নষ্টকারীদের বিরুদ্ধে। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ ব্যাপারে শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি অনুসরণ করবে। আওয়ামী লীগের একটি দায়িত্বশীল সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
আওয়ামী লীগ এবং তার আদর্শিক জোট ১৪ দলের নেতাদের চীন সফরে হিড়িক পড়েছে। আওয়ামী লীগ এবং তার সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর এই চীন সফরকে ঘিরে কূটনৈতিক অঙ্গনে চলছে নানামুখী আলাপ আলোচনা। ভারত এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উভয় দেশই ১৪ দল এবং আওয়ামী লীগের নেতাদের চীন সফরের ব্যাপারে দৃষ্টি রাখছেন। তবে তারা এই বিষয় নিয়ে কোন মন্তব্য করতে রাজি হচ্ছেন না। বিষয়টি তারা বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক বিষয় হিসেবেই মনে করছেন।