আগামী ২৫ মে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন। গত ৫ এপ্রিল সিটি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। শনিবার (৮ এপ্রিল) প্রতীক বরাদ্দের আগে আগামী ১৩ এপ্রিলের মধ্যে সিটি নির্বাচনী প্রচারণামূলক বা শুভেচ্ছা জানিয়ে লাগানো পোস্টার, ব্যানার, বিলবোর্ডসহ বিভিন্ন প্রচারপত্র স্ব-উদ্যোগে ও নিজ খরচে অপসারণ এবং দেয়ালে লিখন মুছে ফেলার জন্য বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ফরিদুল ইসলাম।
গাজীপুর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এ এইচ এন কামরুল হাসান বলেন, সিটি কর্পোরেশন (নির্বাচন আচরণবিধি) বিধিমালা, ২০১৬ এর ৫ বিধি অনুয়ায়ী কোন প্রার্থী বা তার পক্ষে কোন রাজনৈতিক দল, অন্য কোন ব্যক্তি, সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান প্রতীক বরাদ্ধের পূর্বে কোন নির্বাচনী প্রচার শুরু করতে পারবেন না। তথাপি গাজীপুর সিটির অধিকাংশ এলাকায় সম্ভাব্য প্রার্থীদের নির্বাচনী প্রচারণামূলক বা শুভেচ্ছা জানিয়ে বিভিন্ন ধরনের পোস্টার, ব্যানার, স্টিকার, বিলবোর্ড, লিফলেট লাগানো হয়েছে, দেয়ালে লিখনও দেখা যাচ্ছে। এ ধরনের কার্যক্রম সিটি কর্পোরেশন (নির্বাচন আচরন) বিধিমালা, ২০১৬ এর সুস্পষ্ট লঙ্ঘন বলে জানিয়েছেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা।
তিনি বলেন, নির্বাচনী তফসিল অনুযায়ী প্রার্থীতা প্রত্যাহারের পরদিন ৯ মে প্রতীক বরাদ্দ করা হবে। তাই আগামী ১৩ এপ্রিলের মধ্যে ওইসব নির্বাচনী প্রচারণামূলক বা শুভেচ্ছা জানিয়ে লাগানো পোস্টার, ব্যানার, স্টিকার, বিলবোর্ড, লিফলেট সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তি/ প্রতিষ্ঠান কর্তৃক স্ব-উদ্যোগে ও নিজ খরচে অপসারণ এবং দেয়ালে লিখন মুছে ফেলার অনুরোধ জানিয়ে শনিবার নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার ফরিদুল ইসলাম বিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন।
গাজীপুর সিটি নির্বাচন পোস্টার বিলবোর্ড অপসারণ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
চীন সফর বাম দল জাসদ ওর্য়ার্কাস পার্টি সাম্যবাদী দল
মন্তব্য করুন
শৃঙ্খলা আওয়ামী লীগ উপজেলা নির্বাচন
মন্তব্য করুন
যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় আসছেন। এ সফরে তিনি ব্যবসা-বিনিয়োগ, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, জলবায়ু পরিবর্তন, নাগরিক অধিকারসহ দুই দেশের অগ্রাধিকারের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে আলোচনা করবেন বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
অবশেষে আর ছাড় নয়, আওয়ামী লীগ তাঁর দলের শৃঙ্খলা ফেরাতে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আওয়ামী লীগের দায়িত্বশীল একাধিক সূত্রগুলো বলছে, দলের ভেতর যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে, দলের সিদ্ধান্ত অমান্য করছে এবং দলের ভেতরের কোন্দল করছে তাদেরকে আর ছাড় দেওয়া হবে না। তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থাগ্রহণ করা হবে এবং এই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের অংশ হিসেবে কোন্দলরত এলাকাগুলোতে কমিটি বাতিল করে দেওয়া হবে। যারা কোন্দলের সঙ্গে জড়িত তাদেরকে আহ্বায়ক কমিটিতে রাখা হবে না।